সিসিইউ
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে এভারকেয়ারের সিসিইউতে স্থানান্তর
প্রায় চার মাস ধরে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছে।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশ অনুযায়ী সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার পানি বৃদ্ধি-রক্তক্ষরণ রোধে টিআইপিএস দিয়েছেন মার্কিন চিকিৎসকরা
লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন ৭৮ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী।
গত ৯ আগস্ট থেকে বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন।
২০২০ সালে শর্তসাপেক্ষে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়ে পুরান ঢাকার কারাগারে পাঠানো হয়। পরে একই বছর দুর্নীতির আরেকটি মামলায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার ২০২০ সালের ২৫ মার্চ এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে গুলশানের বাসায় অবস্থান এবং দেশ ত্যাগ না করার শর্তে সাময়িকভাবে মুক্তি দেয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান গ্রেপ্তার
খালেদা জিয়ার টিআইপিএস প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ফখরুল
১০ মাস আগে
সিসিইউ থেকে কেবিনে খালেদা জিয়া
ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে কেবিনে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) বিকালে তাকে কেবিনে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, 'আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া খুবই অসুস্থ। চিকিৎসকরা বারবার বলছেন, তিনি খুবই অসুস্থ। গতকাল রাতে তাকে সিসিইউতে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর বেলা ১২টার দিকে তাকে কেবিনে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।’
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, সকালে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা (চিকিৎসকরা) বলেছেন, ম্যাডাম এখন খুবই আশঙ্কাজনক অবস্থায় আছেন।
আরও পড়ুন: ২৮ অক্টোবর ঢাকায় সমাবেশের জন্য ডিএমপির অনুমতি চেয়েছে বিএনপি
গত ৯ আগস্ট থেকে বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন জানান, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
তিনি বলেন, হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ও শারীরিক অবস্থা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।
এর আগে ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিএনপি চেয়ারপার্সনকে বেশ কয়েকবার সিসিইউতে নেওয়া হয়।
লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন ৭৮ বছর বয়সী সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে গত ৫ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার ভাই শামীম ইস্কান্দার তার নিঃশর্ত মুক্তি এবং জীবন বাঁচাতে জরুরি ভিত্তিতে 'অ্যাডভান্সড মেডিকেল সেন্টারে' চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেয়ার অনুমতি চেয়ে সরকারের কাছে আবেদন করেন।
আরও পড়ুন: শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হবে: ফখরুল
কিন্তু আইন মন্ত্রণালয় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেয়ার অনুমতি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেছে, দুর্নীতির সাজা ভোগ করতে জন্য তাকে প্রথমে কারাগারে ফিরে যেতে হবে এবং পরে এ বিষয়ে অনুমতি নিতে আদালতে আবেদন করতে হবে।
গত ৯ অক্টোবর এভারকেয়ার হাসপাতালের বিএনপি চেয়ারপার্সনের মেডিকেল বোর্ড সুপারিশ করে, বাংলাদেশে তার চিকিৎসার কোনো বিকল্প না থাকায় তাকে দ্রুত বিদেশে মাল্টিডিসিপ্লিনারি সেন্টারে পাঠানো হোক।
হাসপাতালে এক সংবাদ সম্মেলনে বোর্ডের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, পেট ও বুকে পানি জমে যাওয়া বন্ধে যথাযথ চিকিৎসার অভাবে, অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ এবং লিভার সিরোসিসের কারণে সৃষ্ট সংক্রমণের কারণে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জীবন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়ে পুরান ঢাকার কারাগারে পাঠানো হয়। পরে একই বছর দুর্নীতির আরেকটি মামলায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার ২০২০ সালের ২৫ মার্চ এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে গুলশানের বাসায় থাকা এবং দেশ ত্যাগ না করার শর্তে তার সাজা স্থগিত করে সাময়িকভাবে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়।
আরও পড়ুন: বর্তমান সংসদ অধিবেশনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান চালু করতে আ. লীগের প্রতি ফখরুলের আহ্বান
১ বছর আগে
আড়াই ঘণ্টা পর সিসিইউ থেকে কেবিনে ফিরেছেন খালেদা জিয়া
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর আবারও সিসিইউ থেকে কেবিনে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান ইউএনবিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে বিএনপি চেয়ারপার্সনকে তার শারীরিক অবস্থার কারণে শনিবার (১৪ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি করা হয় বলে জানান তিনি।
খালেদা জিয়ার ইসিজি, এক্স-রেসহ বেশ কিছু পরীক্ষা করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের একজন চিকিৎসক বলেন, এসব পরীক্ষার ফলাফল পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে অল্প সময়ের জন্য ভর্তি করা এটাই প্রথম নয়। কিছু স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর, তাকে অতীতে তার কেবিনে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তার বর্তমান স্বাস্থ্যের অবস্থা উদ্বেগের বিষয় এবং মেডিকেল বোর্ড তার অবস্থা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। তার স্বাস্থ্যের হঠাৎ কোনো অবনতি চিন্তার কারণ।
আরও পড়ুন: বিদেশে খালেদা জিয়ার চিকিৎসার দাবিতে বিএনপির প্রতীকী অনশন শুরু
এক প্রশ্নের জবাবে একজন চিকিৎসক উল্লেখ করেন, খালেদা জিয়া শারীরিক দুর্বলতার কারণে অনেক ওষুধ খেতে চাননা। তিনি স্যালাইনে আছেন এবং নিয়মিত ইনজেকশন প্রয়োজন। দুই দিন আগে, তার হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কিছুটা উন্নতি হয়েছিল, কিন্তু তারপর থেকে তা কমে গেছে। তারা ইনসুলিন দিয়ে তার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন।
ডাক্তার আরও উল্লেখ করেছেন, তারা বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে লিভারের সমস্যাগুলো নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছেন, কিন্তু লিভার ট্রান্সপ্লান্ট ছাড়া স্থায়ী সমাধান অসম্ভব বলে মনে হচ্ছে। বিভিন্ন মেডিকেল রিপোর্ট পাওয়া গেছে। বোর্ড প্রতিনিয়ত এসব রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে চিকিত্সা পরিকল্পনা সংশোধন করছে। একাধিক হাসপাতালে বেশ কিছু পরীক্ষা করা হচ্ছে। বোর্ড তার জটিল স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধানের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
হাসপাতালে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার পাশে আছেন তার পুত্রবধূ শর্মিলা রহমান সিঁথি।
৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া বর্তমানে কিডনি, শ্বাসকষ্ট, হার্টের সমস্যা এবং লিভারের জটিলতায় ভুগছেন।
৯ আগস্ট রাতে তাকে পুঙ্খানুপুঙ্খ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
বিশেষজ্ঞ ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদার এবং একটি ১৯ সদস্যের মেডিকেল বোর্ডের নির্দেশনায় তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার জীবন বাঁচাতে বাধা অপসারণ করুন: সরকারের প্রতি বিএনপির নীতিনির্ধারকদের আহ্বান
খালেদা জিয়ার জীবন ঝুঁকির মুখে পড়লে সরকারকে ভয়াবহ পরিণামের হুঁশিয়ারি ফখরুলের
১ বছর আগে
আবারও সিসিইউতে খালেদা জিয়া
ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে আবারও কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছে।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশ অনুযায়ী খালেদা জিয়াকে শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকালে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছে।
৭৮ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন।
গত ৯ আগস্ট থেকে হাসপাতালে ভর্তি আছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় গত সপ্তাহে তাকে দুইবার কেবিন থেকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে ‘হীরক রাজার দেশে’ পরিণত করেছে সরকার : আব্বাস
অন্যদিকে তার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিয়ে যাওয়ার জন্য স্থায়ী জামিনের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আপিলটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে এবং তা যাচাই-বাছাই করে শিগগিরই আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।
২০২০ সালে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তির পর থেকে বিএনপি চেয়ারপার্সন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: সিসিইউ থেকে কেবিনে ফিরলেন খালেদা জিয়া
২০২০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালতের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের পর খালেদাকে পুরান ঢাকা কারাগারে পাঠানো হয়। পরে একই বছর আরেকটি দুর্নীতির মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন তিনি।
করোনভাইরাস প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার ২০২০ সালের ২৫ মার্চ খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সাময়িকভাবে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়। তবে, এতে শর্ত থাকে যে তিনি গুলশানের বাড়িতে থাকবেন এবং দেশ ছেড়ে যাবেন না।
আরও পড়ুন: মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে খালেদা, কোনো উন্নতি নেই: চিকিৎসক
১ বছর আগে
সিসিইউ থেকে কেবিনে ফিরলেন খালেদা জিয়া
ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।
খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে ফিরিয়ে আনা হয়।
এর আগে মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশ অনুযায়ী শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে সিসিইউতে স্থানান্তর
লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন ৭৮ বছর বয়সী সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।
২০২০ সালে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তে গত ৯ আগস্ট গুলশানের বাসা ফিরোজায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়ে পুরান ঢাকার কারাগারে পাঠানো হয়। পরে একই বছর দুর্নীতির আরেকটি মামলায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
করোনা প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার ২০২০ সালের ২৫ মার্চ এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে গুলশানের বাসায় অবস্থান এবং দেশ ত্যাগ না করার শর্তে সাময়িকভাবে মুক্তি দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি, সিসিইউতে স্থানান্তর
খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে
১ বছর আগে
খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে সিসিইউতে স্থানান্তর
মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছে।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খালেদা জিয়াকে স্থানান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি, সিসিইউতে স্থানান্তর
এদিকে জুমার নামাজের পর সারাদেশে মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে তার জন্য বিশেষ মোনাজাত করে বিএনপি।
৭৮ বছর বয়সী সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন ২০২০ সালে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়ে পুরান ঢাকার কারাগারে পাঠানো হয়। পরে একই বছর দুর্নীতির আরেকটি মামলায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
করোনা প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার ২০২০ সালের ২৫ মার্চ এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে গুলশানের বাসায় অবস্থান এবং দেশ ত্যাগ না করার শর্তে সাময়িকভাবে মুক্তি দেয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়া নিবিড় পর্যবেক্ষণে: ব্যক্তিগত চিকিৎসক
খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে
১ বছর আগে
খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে
ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে আবারও কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মেডিকেল বোর্ডের সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, সকাল ১১টার দিকে খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
এর আগে মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশ অনুযায়ী খালেদা জিয়াকে বেলা দেড়টায় সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
৭৮ বছর বয়সী প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি, সিসিইউতে স্থানান্তর
২০২০ সালে তার শর্তসাপেক্ষে মুক্তির পর থেকে বিএনপি চেয়ার হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালতের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের পর খালেদাকে পুরান ঢাকা কারাগারে পাঠানো হয়। পরে একই বছর আরেকটি দুর্নীতির মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন।
করোনভাইরাস প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার ২০২০ সালের ২৫ মার্চ খালেদা জিয়াকে তার গুলশানের বাড়িতে থাকার এবং দেশ ত্যাগ না করার শর্তে তার সাজা স্থগিত করে একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সাময়িকভাবে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়।
আরও পড়ুন: নাইকো দুর্নীতি মামলা: খালেদার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে ৩ বিদেশিকে অনুমতি
খালেদা জিয়ার শর্তসাপেক্ষে মুক্তির মেয়াদ ৬ মাস বাড়ানো হবে: আইনমন্ত্রী
১ বছর আগে
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি, সিসিইউতে স্থানান্তর
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে তাকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে।
রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১টা ৩০ মিনিটে খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক তাকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের ৬ ঘণ্টার অনশন
সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং সদস্য শামসুদ্দীন দিদার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৭৮ বছর বয়সী প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন।
২০২০ সাল থেকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তির পর খালেদা জিয়া- হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়ে পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। পরে একই বছর দুর্নীতির আরেকটি মামলায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার ২০২০ সালের ২৫ মার্চ এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে গুলশানের বাসায় অবস্থান এবং দেশ ত্যাগ না করার শর্তে সাময়িকভাবে মুক্তি দেয়।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ারে ভর্তি খালেদা জিয়া
বিকালে হাসপাতালে নেওয়া হবে খালেদা জিয়াকে
১ বছর আগে
হার্ট অ্যাটাক করে সিসিইউতে অভিনেতা আফজাল হোসেন
বরেণ্য অভিনেতা ও নির্মাতা আফজাল হোসেন নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। হাসপাতালে ভর্তির পর তার হার্ট অ্যাটাকও হয়।
সোমবার (৪সেপ্টেম্বর) রাতে শারীরিক অবস্থার হঠাৎ অবনতি হলে দ্রুত তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালের ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন একুশে পদক পাওয়া এই অভিনেতা।
আরও পড়ুন: ‘কোলাহলে’ জীবনের গল্প বললেন আফজাল হোসেন
খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন আফজাল হোসেনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু মাসুম বাশার।
তিনি জানান, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেও সোমবার রাতে হার্ট অ্যাটাক হয় আফজালের। পরে দ্রুত তাকে সিসিইউতে স্থানান্তর করেন চিকিৎসকরা।
জানা গেছে, বেশ ক’দিন ধরেই নিউমোনিয়ায় ভুগছিলেন আফজাল হোসেন। কিন্তু হঠাৎ করেই এ সমস্যা বেড়ে যায়।
আরও পড়ুন: আফজাল হোসেনের চলচ্চিত্রে তানভীর তারেক
১ বছর আগে
খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে স্থানান্তর
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে বুধবার করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।
খালেদার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন ইউএনবিকে বলেন, ‘ম্যাডামকে (খালেদা) বিকালে সিসিইউ থেকে কেবিনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, তার চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদার ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের একটি দল সিসিইউতে বিএনপি চেয়ারপার্সনকে দেখতে যান। ‘তারা তখন সিদ্ধান্ত নেয় যে তাকে (খালেদা) কেবিনে রেখে পরবর্তী ফলোআপ চিকিৎসা দেয়া হবে।’
জাহিদ বলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনকে যে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে সেখানে হাসপাতালের সিসিইউ এর সব সুযোগ-সুবিধা স্থাপন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়াকে আরও কিছুদিন নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হবে
তিনি বলেন, চিকিৎসকরা তাকে কেবিনে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখবেন এবং তার যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করবেন। ‘মেডিকেল বোর্ড তার অবস্থার ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।’
এর আগে সোমবার জাহিদ বলেন, মেডিকেল বোর্ড অসুস্থ খালেদা জিয়াকে আরও কিছু দিন নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
তিনি বলেন, শনিবার করোনারি এনজিওগ্রাম পরীক্ষায় বিএনপি চেয়ারপার্সনের ধমনীতে তিনটি ব্লক পাওয়া গেছে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জাহিদ বলেন, খালেদা জিয়ার বাম ধমনীতে ৯৫ শতাংশ ব্লকের কারণে তিনি হার্ট অ্যাটাক করেন। ‘ব্লক সরিয়ে সেখানে একটি স্টেন্ট (রিং) বসানো হয়েছে।’
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে বিকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠক
বাকি দুটি ব্লকের বিষয়ে জাহিদ বলেন, কিডনি ও লিভারের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা থাকায় তার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে চিকিৎসকরা এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।
এর আগে খালেদা জিয়া হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে শনিবার ভোরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শনিবার বিকালে তার হার্টের মূল ধমনীতে একটি রিং (স্টেন্ট) বসানো হয়।
৭৬ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন।
২ বছর আগে