ঈদ জামাত
ঈদ জামাতের জন্য প্রস্তুত বাণিজ্য মেলার মাঠ
বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের পাশের পুরনো বাণিজ্যমেলার মাঠে ঈদুল ফিতরের নামাজের প্রস্তুতি শেষ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। এখানে সোমবার (৩১ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা রয়েছে।
ডিএনসিসির উদ্যোগে ঢাকা উত্তরের প্রধান ঈদের জামাত এটি। ঈদের জামাতের পর থাকছে ঈদ আনন্দ মিছিল, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ঈদ মেলা।
রোববার (৩০ মার্চ) মাঠের প্রস্তুতি পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘এবারের ঈদ জামাত ও ঈদ মিছিলে লাখো মানুষ সমাগমের প্রস্তুতি রাখা হয়েছে। ঈদ জামাতে নারী ও পুরুষের জন্য আলাদা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের পাশাপাশি অজুর ব্যবস্থা, পানি পানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এই মাঠে একসাথে লক্ষাধিক মানুষ ঈদের নামাজ আদায় করতে পারবেন।’
তিনি বলেন, ‘সরকারের অনেক উপদেষ্টা এখানে থাকবেন। নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী গত একসপ্তাহ ধরে কাজ করছে। সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পুরো এলাকা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।’
‘ঈদের জামাতকে ঘিরে পর্যাপ্ত গাড়ি পার্কিং ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে। মোবাইল ফোন, জায়নামাজ ও ওয়ালেটের বাইরে ভারি কোনো বস্তু কেউ সাথে না আনার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।’
এ সময় কাউকে কোনো ‘অনাকাঙ্ক্ষিত জিনিস বা পতাকা’ না নিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ঈদের জামাত শুরু হবে। নারী-পুরুষ সবাই ঈদ জামাতে অংশ নিতে পারবেন। নারীদের জন্য আলাদা নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঈদ জামাত শেষে সকাল ৯টায় ঈদ আনন্দ মিছিল শুরু হবে। ঈদ মিছিলটি পুরনো বাণিজ্যমেলার মাঠ থেকে শুরু হয়ে সংসদ ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হবে। ঈদ মিছিলটি হবে বর্ণাঢ্য।’
আরও পড়ুন: বিআরটিএ টহল টিমের তৎপরতায় স্বস্তির ঈদযাত্রা
‘মিছিলের সামনে শাহী ঘোড়া ও সামনে-পেছনে ২০টির মতো ঘোড়ার গাড়ি থাকবে। ব্যান্ড পার্টি থাকবে, সুলতানি-মোঘল আমলের ইতিহাস সম্বলিত চিত্রকলাও থাকবে। নারী-পুরুষ, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই এই ঈদ আনন্দ মিছিলে অংশগ্রহণ করবেন। অন্যান্য ধর্মামাবলম্বীরাও আসবেন। এর মাধ্যমে ঢাকার ৪০০ বছরের ঈদ ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনা হবে।’
দুই দিনব্যাপী ঈদমেলা
ঢাকা উত্তর সিটির ঈদ আনন্দ উৎসবের অন্যতম অনুষঙ্গ দুই দিনব্যাপী ঈদ আনন্দমেলা। ঈদের দিন ও এর পরদিন এ মেলা হবে বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র প্রাঙ্গণে। মেলায় বিভিন্ন পণ্যের উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের ২০০টির বেশি স্টল থাকবে।
দুই দিনই মেলা সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। মেলায় শিশুদের বিনোদনের জন্য নাগরদোলা থাকবে। খেলাধুলার জন্য রাখা হবে বিভিন্ন খেলার সামগ্রী।
১১ দিন আগে
খুলনায় ঈদ জামাতে জাতির সমৃদ্ধি কামনা
যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সারা দেশের মতো খুলনায় পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপিত হয়েছে।
ঈদ উপলক্ষে রবিবার সূর্যোদয়ের সাথে সরকারি-বেসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। মহানগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও সড়কদ্বীপ বাংলা ও আরবীতে ঈদ মোবারক খচিত ব্যানারে সজ্জিত করা হয়।
মহানগরী খুলনায় ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয় খুলনা সার্কিট হাউস ময়দানে সকাল ৮টায়। জামাতে ইমামতি করেন খুলনা টাউন জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মোহম্মদ সালেহ।
জামাতে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী, খুলনা জেলা পরিষদের প্রশাসক শেখ হারুনুর রশীদ, জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেন।
নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। পরে মুসল্লিরা পরস্পর ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ৩১টি ওয়ার্ডে সিটি কর্পোরেশনের সহায়তায় ও ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের তত্ত্বাবধানে পৃথকভাবে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। নিউমার্কেট সংলগ্ন বায়তুন-নুর-জামে মসজিদ, ডাকবাংলা জামে মসজিদ ও ময়লাপোতা বায়তুল আমান জামে মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও নগরীর সোনাডাঙ্গা হাফিজনগর জামে মসজিদ, খুলনা জিলা স্কুল জামে মসজিদ, কাস্টমঘাট জামে মসজিদ, ইসলামাবাদ ঈদগাহ ময়দান, খালিশপুর ঈদগাহ ময়দান, পিটিআই জামে মসজিদ, কেডিএ নিরালা জামে মসজিদ, সিদ্দিকীয়া মাদ্রাসা, দারুল উলুম মাদ্রাসা, আন্তজেলা বাস টার্মিনাল মসজিদ, শিপইয়ার্ড, লবনচরা, চাঁনমারী, রূপসা, টুটপাড়া, মিয়াপাড়া, শেখপাড়া, বসুপাড়া, জোড়াগেট সিএন্ডবি কলোনী মসজিদ, বয়রা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন, খালিশপুর ক্রিসেন্ট জুট মিলস, বিএল কলেজ, দেয়ানা ঈদগাহ, সোনাডাঙ্গা আবাসিক এলাকা, খানজাহান নগর খালাসী মাদ্রাসা ঈদগাহ এবং দৌলতপুরসহ নগরীর বিভিন্ন মসজিদ ও ময়দানে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
পড়ুন: ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে সারাদেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হচ্ছে
১০০৬ দিন আগে
শোলাকিয়ায় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদ্গাহ মাঠে রবিবার পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এদিন সকাল থেকে মুসল্লিরা ঈদের নামাজ আদায় করতে দলে দলে মাঠে আসতে থাকেন। সকাল ৯টায় ঈদের জামাত শুরু হয়। এবারের ১৯৫তম ঈদ জামাতে ইমামতি করেন মারকাজ মসজিদের ইমাম মাওলানা হিফজুর রহমান খান।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে শোলাকিয়া এক্সপ্রেস নামে দুটি বিশেষ ট্রেন চালু করা হয়।
নামাজ শেষে মুসলিম উম্মাহ ও বন্যায় কবলিত মানুষের কল্যাণে বিশেষ দোয়া করা হয়।
আারও পড়ুন: ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে সারাদেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হচ্ছে
জেলা পুলিশ সুপার মো. মাশরুকুর রহমান খালেদ বলেন, ঈদ জামাত ঘিরে মুসল্লিদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়। বিপুল সংখ্যক পুলিশ, র্যাব, এপিবিএন ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়। প্রত্যেক মুসল্লিকে তল্লাশির মাধ্যমে ঈদগাহে প্রবেশ করানো হয়। আর্চওয়ে, মেটাল ডিটেক্টর, ড্রোন ক্যামেরা ও সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়। এছাড়া সাদা পোশাকে নজরদারি করেছেন বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা।
জেলা প্রশাসক ও শোলাকিয়া ঈদগাহ পরিচালনা কমিটি সভাপতি মোহাম্মদ শামীম আলম জানান, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে শোলাকিয়ায় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১০০৬ দিন আগে
শোলাকিয়ায় এশিয়ার বৃহত্তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
করোনার কারণে দুই বছর বিরতির পর, মঙ্গলবার কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে এশিয়ার বৃহত্তম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার ঈদ জামাত শেষে জেলা প্রশাসক ও ঈদগাহ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শামীম আলম সাংবাদিকদের জানান, জামাতে প্রায় তিন লাখ মুসল্লি অংশ নিয়েছেন।
এবছর কিশোরগঞ্জ বড় বাজার জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা সোয়েব বিন আব্দুর রউফ জামাত পরিচালনা করেন।
জামাতে মুসল্লিরা মুসলিম উম্মাহর জন্য দোয়া করেন এবং আল্লাহর কাছে দোয়া কামনা করেন।
আরও পড়ুন: মহামারি শেষে উৎসবমুখর ঈদ
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ জানান, পুরো শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ভক্তদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), পুলিশ ও গোয়েন্দাদের পাশাপাশি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মোট পাঁচ প্লাটুন সদস্য মোতায়েন নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছিলেন। সিসিটিভি ক্যামেরা ছাড়াও ড্রোন দিয়ে পুরো এলাকায় নজর রাখা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শোলাকিয়া এক্সপ্রেস নামে দুটি বিশেষ ট্রেন ভৈরব-কিশোরগঞ্জ এবং ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ রুটে যাত্রা করেছে যাতে ভক্তরা বৃহত্তম ঈদ জামাতে যোগ দিতে পারেন।
আরও পড়ুন: সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদ আনন্দ নেই: বিএনপি
চলমান সাম্প্রদায়িক হামলার মধ্যেও ভারতে ঈদ উদযাপিত
১০৭৩ দিন আগে
চট্টগ্রামে ঈদ জামাত ঘিরে ৪ স্তরের নিরাপত্তা
সারাদেশে মঙ্গলবার উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদ উল ফিতর। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নগরীতে ঈদুল ফিতরের প্রথম ও প্রধান জামাত সকাল ৮ টায় জাতীয় মসজিদ জমিয়তুল ফালাহ্’য় অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয় জামাত হবে সকাল ৯টায়।
এছাড়া আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদসহ বিভিন্ন মসজিদ এবং ঈদগাহে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা এবং ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।এদিকে ঈদ জামাতসমূহের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে চার স্তরবিশিষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঈদের দিন বৃষ্টির পূর্বাভাসএ ব্যাপারে সিএমপি কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, এক মাস সিয়াম সাধনার পর আগামীকাল মঙ্গলবার পবিত্র ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে। নগরীর ঈদ জামাতগুলোতে মুসল্লীসহ নগরবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে সিএমপির পক্ষ থেকে সবধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।সিএমপির উপ কমিশনার (এসবি) মনজুর মোরশেদ বলেন, ঈদগাহ ময়দানে কাউন্টার টেরোরিজম, সোয়াতের সদস্যরাও নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবেন। এছাড়া সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশ মোতায়েন থাকবে। নগরের গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ এবং ঈদগাঁহসমূহে আর্চওয়ে গেইট এবং হ্যান্ড মেটাল ডিটেক্টরের সাহায্যে তল্লাশির মাধ্যমে মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
ঈদ জামাতে আগত মুসল্লিদের জন্য কিছু নির্দেশনা দিয়ে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, কোনও প্রকার ব্যাগ, লাগেজ, ছুড়ি, কাঁচি, দাহ্য পদার্থ বহন করা যাবে না। নিরাপত্তার প্রয়োজনে পুলিশ যদি জায়নামাজও তল্লাশি করতে চান তাহলে সহযোগিতা করতে মুসল্লিদের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।তিনি আরও বলেন, গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ এবং ঈদগাঁহগুলোতে সিসিটিভি ক্যামেরা দ্বারা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হবে। সিএমপির প্রধান কন্ট্রোল রুম ছাড়াও জমিয়াতুল ফালাহ জামে মসজিদ সংলগ্ন অস্থায়ী কন্ট্রোল রুম ঈদ জামাতের নিরাপত্তার বিষয়টি সার্বিকভাবে দেখভাল করা হবে।
আরও পড়ুন: ঈদ উদযাপনে ৪ দিনে ঢাকা ছেড়েছেন ৭৩ লাখের বেশি মোবাইল সিম ব্যবহারকারী
১০৭৫ দিন আগে
বায়তুল মোকাররমে ঈদ জামাত শুরু সকাল ৭টায়
পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের দিন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ৫টি ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
মঙ্গলবার জাতীয় মসজিদ কর্তৃপক্ষের এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়।
জাতীয় মসজিদের প্রথম ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭ টায়। এর পরবর্তী জামাতগুলো যথাক্রমে সকাল ৮ট, ৯টা, ১০টা এবং সাড়ে ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক শোলাকিয়ায় ঈদের জামাত হচ্ছে না
এদিকে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের তারিখ নির্ধারণে বুধবার জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি বৈঠকে বসবে।
বৈঠকে ১৪৪২ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে সন্ধ্যা ৭টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: আগামীকাল জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক
ঈদের নামাজ আদায়ের সময়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মেনে শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে কাতারে দাঁড়াতে হবে। মসজিদের ওযুর স্থানে সাবান ও স্যানিটাইজার রাখতে হবে।
মুসুল্লিদের বাসা থেকে ওযু করে এবং মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে। জামাত শেষে কোলাকুলি এবং পরস্পর হাত মেলানো যাবে না। মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। মসজিদ জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে এবং মুসুল্লিরা বাসা থেকে নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন।
আরও পড়ুন: খুলনায় ঈদের প্রধান জামাত টাউন মসজিদে সকাল ৮টায়
মসজিদের টুপি এবং জায়নামাজ ব্যবহার করা যাবে না। শিশু, বয়োবৃদ্ধ, যে কোন অসুস্থ ব্যক্তি, অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি ঈদের জামাতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।
১৪৩০ দিন আগে