বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম
বিএসআরএফ সদস্যদের জন্য গ্রুপ বিমা চুক্তি
বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য আলফা ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের সঙ্গে গ্রুপ বিমা চুক্তি সই হয়েছে।
সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) এই চুক্তি সই হয়।
আরও পড়ুন: বিমানের ফ্লাইট অপারেশনের প্রথম নারী পরিচালক ক্যাপ্টেন তাসমিন
বিএসআরএফ’র পক্ষে সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক এবং আলফা ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের পক্ষে হেড অব কর্পোরেট বিজনেস শাহাদাত হোসেন সোহাগ সই করেন।
চুক্তির আওতায় বিএসআরএফ সদস্যরা গ্রুপ বিমার সুবিধা পাবেন।
১ মাস আগে
বিএসআরএফকে ৩টি কম্পিউটার দিল 'কম্পিউটার সলিউশন'
সচিবালয় বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামকে (বিএসআরএফ) তিনটি কম্পিউটার দিয়েছে 'কম্পিউটার সলিউশন'।
আরও পড়ুন: দায়িত্ব নিয়েছে বিএসআরএফ’র নতুন কমিটি
বুধবার (৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে বিএসআরএফ নেতাদের কাছে কম্পিউটার সলিউশনের স্বত্ত্বাধিকারী মো. সোহেল মিয়ার পক্ষ থেকে তিনটি কম্পিউটার হস্তান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: বিএসআরএফ'র সদস্যদের ফ্যাক্ট চেকিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিলো জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট
এসময় উপস্থিত ছিলেন- সংগঠনের সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব, সহসভাপতি এম এ জলিল মুন্না (মুন্না রায়হান), সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেহদী আজাদ মাসুম, সাংগঠনিক সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক শফিউল্লাহ সুমন, দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেন (রাকিব), প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক ফারুক আলম, সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাবিবুর রহমান (পঞ্চায়েত হাবিব) প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বিএসআরএফ’র জন্য রক্তদাতার ব্যবস্থা করবে ‘ব্লাডম্যান’
১ বছর আগে
যাচাই-বাছাই করেই ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
যাচাই-বাছাই করেই ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয় বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
রবিবার (৩০ জুলাই) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম'র (বিএসআরএফ) উদ্যোগে আয়োজিত 'বিএসআরএফ সংলাপ' এ অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
বিএসআরএফ সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সঞ্চালনায় এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব।
জেলা প্রশাসক নিয়োগে বৈষম্য ও স্বজনপ্রীতি নিয়ে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, কিছু কর্মকর্তাকে ডিসি হিসেবে পদায়নের পর তুলে নেওয়া হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ মাঠ প্রশাসন দেখে, তারা বিষয়গুলো যাচাইবাছাই করে। একজন মানুষকে যখন ডেস্কে কাজ করতে দেখেন, তার এক ধরনের পারফরমেন্স থাকে; মাঠের কাজের ধরন কিন্তু ভিন্ন রকম।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘যাচাইবাছাই করেই ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। এদের সংখ্যা কিন্তু কম, দুই-একজন বিভিন্ন কারণে ফেইল করে। তারা হয়তো ওখানে গিয়ে অ্যাডজাস্টমেন্ট করতে পারছেন না। অনেকগুলো ঘটনা ঘটেছে যেটা আমাদের অনেক সময় এম্বারেসও করে। সেসমস্ত ক্ষেত্রে আমরা তুলে নিয়েছি।’
তিনি বলেন, আমরা চেয়েছি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন, যাতে করে আমাদের কর্মকর্তারা চমৎকারভাবে কাজ করতে পারেন এবং একই সঙ্গে কিন্তু আমাদের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে চালিয়ে নিতে পারেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যাদের তুলে নেওয়া হয়েছে তাদের ২০ জন ছিলেন ২২ ব্যাচের। আশা করছি এ মাসের মধ্যেই তারা যুগ্ম সচিব হয়ে যাবেন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্থানীয়ভাবে কিছু অভিযোগ ছিল, অভিযোগগুলো দেখে মনে হয়েছে সেটা রাখা ঠিক হবে না। জনমনে বেশকিছু অস্বস্তি আছে সেজন্য আমরা তুলে নিয়েছি। দু’একজন তুলেছি মনে হয়েছে তারা ডেস্কে যেভাবে কাজ করেছেন ওখানে গিয়ে সেভাবে পারছেন না। নিয়মের বাইরে, আইনের বাইরে, বিধিবিধানের বাইরে কিন্তু কোনো কিছু করিনি। ডিসি কিন্তু একদিনে হয় না। মাঠ প্রশাসনে তাদের দুই বছর কাজ করতে হয়।
প্রতিমন্ত্রীর দাবি, প্রশাসনের ভারমূর্তি প্রতিনিয়তই উন্নত হচ্ছে, ভালো হচ্ছে, এই ভাবমুর্তি উন্নয়ন হওয়ার গতিধারা সেটা যেন ঠিক থাকে সেজন্য আমরা এই কাজগুলো করে থাকি। যোগ্যতা অনুযায়ী তাদের কতটুকু প্রশিক্ষিত করেছি সেটা অনুযায়ী তাদের পদায়ন করে থাকি। সেজন্য একথা বলার কোনো স্কোপ নেই, কারণ রাতারাতি কেউ ডিসি হয় না। আমি চাইলেই পলিটিক্যাল কাউকে ডিসি করতে পারব না।
তিনি বলেন, সরকারের পলিসি রয়েছে, আমরা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই। সেটার জন্য আমরা বদ্ধ পরিকর। প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে সেটি ব্যক্ত করেছেন। আমরা কিন্তু সেদিকে যাচ্ছি। সেটির জন্য কিন্তু সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া আছে যে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো অতিকথন বলা যাবে না, যেটি কিনা প্রশাসনে ঝামেলার সৃষ্টি হতে পারে। সেজন্য অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে সুন্দরভাবে আপনারা কাজ করবেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনার যেভাবে চাইবেন সেভাবে চলবে। আমাদের তরফ থেকে আমরা একটি নির্বাচন সুন্দর করার জন্য যতটুকু সহযোগিতা করা দরকার ততটুকু করছি।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের পিএস নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। বেছে-বেছে সেরা অফিসারদের সেখানে দেওয়া হয়েছিল। ভালো কর্মকর্তাদের ডিসি করা হচ্ছে। এখানে কোনো পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি।
১ বছর আগে
সাংবাদিক মাহবুব আলম লাবলুর বিরুদ্ধে মামলায় বিএসআরএফ’র উদ্বেগ
বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ)-এর সদস্য এবং দৈনিক যুগান্তরের বিশেষ প্রতিনিধি মাহবুব আলম লাবলুর বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় বিএসআরএফ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
বৃহস্পতিবার বিএসআরএফ এর সভাপতি তপন বিশ্বাস ও সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিএসআরএফ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায়।
বিবৃতিতে নেতারা অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বলেছে, চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সাবেক নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর যেভাবে স্থানীয় দৈনিক ‘দৈনিক যুগান্তর’-এর বিশেষ প্রতিবেদক লাভলুর বিরুদ্ধে যে মামলা করেছেন, তা সাংবাদিকতার পরিপন্থী।
উল্লেখ্য, সংবাদ প্রকাশের জেরে গত বুধবার (২৯ মার্চ) মাহবুব আলম লাবলু’র বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ জহিরুল কবিরের আদালতে মামলাটি করা হয়। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন।
মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, হেলাল আকবর বাবর কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক উপ-অর্থ সম্পাদক। তার বিরুদ্ধে সাংবাদিক মাহবুব সম্প্রতি ‘দুবাই ফেরত চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী বাবর বাহিনীর দাপট, শাহ আলম সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি রেল’- শিরোনামে দৈনিক যুগান্তরে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। প্রতিবেদনটি তিনি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে শেয়ারও করেন।
প্রতিবেদনে হেলাল আকবরকে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, দখলবাজ ও সন্ত্রাসীদের গডফাদার বলে উল্লেখ করা হয়। মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রতিবেদন লিখে ভুক্তভোগীর মানহানি করায় হয় বলে মামলায় অভিযোগ আনেন বাদী যুবলীগ নেতা।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে যুবলীগ নেতার মামলা
প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসের জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে পাঠালেন আদালত
প্রথম আলোর সাংবাদিক শামস আদালতে
১ বছর আগে
সাংবাদিক রোজিনার মুক্তির দাবিতে বিএসআরএফ’র মানববন্ধন
দৈনিক প্রথম আলোর সিনিয়র রিপোর্টার রোজিনা ইসলামের নিঃশর্ত মুক্তি, মামলা প্রত্যাহার ও দোষী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ)।
বুধবার সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে এই মানববন্ধন হয়।
মানববন্ধনে বিএসআরএফ’র সভাপতি তপন বিশ্বাস বলেন, ‘প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রোজিনা ইসলামকে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, তাকে ফাঁসিয়ে দেয়া হয়েছে-এর বিরুদ্ধে আমরা আজকে মানববন্ধনে দাড়িয়েছি। আমরা তার মুক্তি চাই, তার সঙ্গে যারা অন্যায় কাজগুলো করেছেন তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
আরও পড়ুন: সাংবাদিক রোজিনার মুক্তির দাবিতে সাংবাদিকদের মানবন্ধন
তিনি বলেন, ‘রোজিনা ইসলামকে ডেকে নিয়ে কাগজ ধরিয়ে নাটকের মতো করে অভিযোগ দাড় করানো হয়েছে। আমার দুটি প্রশ্ন-একটি অভিযোগ দিতে পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা ৬ ঘণ্টা অপেক্ষা করেছে। ৬ ঘণ্টা অপেক্ষা করার কারণটা কী? কী এমন অপরাধ করেছে সে?’
বিএসআরএফ’র সভাপতি বলেন, ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, রাষ্ট্রীয় গোপন নথি সে চুরি করেছে। কি এমন রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূ্র্ণ এমন ফাইল সেটা? বলা হচ্ছে, রাশিয়ার সঙ্গে ভ্যাকসিনের জন্য একটা চুক্তি হয়েছে, সেই চুক্তি হয়েছে ২২ এপ্রিল। কিন্তু ঘটনাটা ঘটেছে ১৭ মে। এত গুরুত্বপূর্ণ ফাইল সচিবের পিএসের টেবিলে পড়ে আছে? এটা আমরা কোনভাবেই বিশ্বাস করতে পারি না। এটা রোজিনাকে ফাঁসানোর ষড়যন্ত্র। রোজিনা ইসলাম নির্দোষ বলে মনে করি।’
আরও পড়ুন: সাংবাদিক রোজিনার মুক্তি ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছে টিআইবি
তিনি বলেন, ‘আমরা তার মুক্তির দাবিতে আন্দোলন চালাচ্ছি, চালিয়ে যাব। প্রয়োজনে আরও কঠোর কর্মসূচি দেব। তাকে আমরা মুক্ত করবোই।’
আরও পড়ুন: প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনাকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত
মানববন্ধনে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদ, অর্থ সম্পাদক মাসউদুল হক, সহ-সভাপতি সাজেদা পারভীন সাজু, সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, কোষাধ্যক্ষ মাসউদুল হক, দপ্তর সম্পাদক মাসুদ রানা, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাবিবুর রহমান (পঞ্চায়েত হাবিব) সহ অন্যান্য নেতারা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
৩ বছর আগে