সমাজসেবা
ফরিদপুরে সমাজসেবা কর্মকর্তাসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ফরিদপুরের মধুখালীতে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা কল্লোল সাহাসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) মামলাটি দায়ের করেন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ফরিদপুরের উপসহকারী পরিচালক মো. ইমরান আকন।
মামলার বিবরণে বলা হয়, গত ২০১৯-২০, ২০২০-২১, ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সাতটি এতিমখানার অনুকূলে বরাদ্দ দেওয়া ১ কোটি ২৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকা আত্মসাত করেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা কল্লোল সাহা ও সহকারী সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. বাবুল আক্তার মোল্যা। অর্থ আত্মসাতে সহায়তা করেন ওই সাতটি এতিমখানার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরা।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য খাতের সিন্ডিকেট প্রধান মিঠুর ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা চেয়েছে দুদক
এজাহারে আরও বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে অসৎ উদ্দেশ্যে নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন না করে ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ২০১৯-২০, ২০২০-২১, ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সাতটি এতিমখানায় ভুয়া এতিম শিক্ষার্থী দেখিয়ে বরাদ্দ দেওয়া অর্থ আত্মসাত করেন।
তাই দণ্ডবিধির ৪০৯/৮২০ ৮৬১৮৬৬/৪৭১/১০৯ তৎসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা রুজুর সুপারিশ করে দুদক বরাবরে অনুসন্ধান প্রতিবেদন অনুমোদনের জন্য দাখিল করা হয়।
দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ফরিদপুরের উপপরিচালক রেজাউল করিম বলেন, সরকারি কর্মকর্তা হয়ে ভাতা সংক্রান্ত অসত্য তথ্য সরবরাহ করে নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন না করায় কল্লোল সাহা ও মো. বাবুল আক্তার মোল্যার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আপন জুয়েলার্সের দুই মালিকের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুদক
চট্টগ্রামে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১ বছর আগে
শতভাগ ভাতা বিতরণে সক্ষম নগদ: সমাজসেবা ডিজি
ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ সরকারি ভাতা বিতরণে শতভাগ সক্ষম বলে মন্তব্য করেছেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম। সমাজসেবা অধিদপ্তরের দায়িত্বে থাকা সামাজিক নিরাপত্তা ভাতার ৭৫ শতাংশই বিতরণ হয় ‘নগদ’-এর মাধ্যমে, যা খুবই সুষ্ঠুভাবে বিতরণ করা হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
মঙ্গলবার নগদের জনসংযোগ বিভাগের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক লিংকন মো. লুৎফরজামান সরকার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সমাজসেবা অধিদপ্তর বয়স্ক, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধী এবং প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভাতা বিতরণ করে থাকে। মূলত সমাজের প্রান্তিক মানুষ এই ভাতা পেয়ে থাকেন। প্রান্তিক এই মানুষদের ডিজিটাল সেবার আওতায় আনায় সন্তুষ্টির কথা জানান সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, “আমরা এমন একটি জনগোষ্ঠী নিয়ে কাজ করেছি, যারা সমাজের সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া মানুষ, সবচেয়ে অল্প শিক্ষিত মানুষ। এদের একটা বড় অংশ মোবাইলও ঠিকমত ব্যবহার করতে পারেন না; কাজ করতে করতে হাতের আঙুল এতটাই শক্ত হয়ে গেছে যে, মোবাইলের বাটন চাপতেও পারেন না। ওটিপি বা পিন কী, তারা এটা বোঝেন না। এই মানুষদের কাছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে টাকা পৌঁছানোটা বিরাট চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা এই কাজ করতে পেরেছি। এই চ্যালেঞ্জ জয় করতে ‘নগদ’ অসাধারণ ভূমিকা রেখেছে।”
আরও পড়ুন: করোনা চলাকালীন এমএফএস সেক্টর আর্থিক লেনদেনের নেতৃত্ব দিয়েছে: নগদের এমডি
ভাতা বিতরণের ক্ষেত্রে একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছানো। ভূপ্রাকৃতিক সেই চ্যালেঞ্জ জয় করতে ‘নগদ’ যে তৎপরতা দেখিয়েছে তা প্রসংশার দাবি রাখে বলে মনে করেন শেখ রফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন,“এমন এলাকাগুলোয় ভাতা বিতরণ ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের। পটুয়াখালীর রাঙাবালির কথা বলবো। আমাদের ভাতা বিতরণের একটা অংশ ছিল গ্রীষ্মকালে। সমুদ্র তখন উত্তাল, ভয়ঙ্কর ঢেউ। রাঙাবালি বা কুতুবদিয়ায় ওই সময়ে ‘নগদ’-এর কর্মীরা ওই উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে রাঙাবালির লোকজনকে অ্যাকাউন্ট করিয়েছেন। এটা প্রশংসার দাবি রাখে।”
শেখ রফিকুল ইসলাম বলেন, “এই প্রকল্পের সিংহভাগ (৭৫ শতাংশ) অর্থ নগদ-এর মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে। নগদ-এর ম্যানেজমেন্ট অত্যন্ত ডায়নামিক, দূরদর্শী এবং যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন। অল্প সময়ের মধ্যে তারা লোকবল বৃদ্ধি করে তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এবং দ্রুততার সঙ্গে ৬০ লক্ষ অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলেছেন। অসাধারণ দক্ষতার সঙ্গে তারা এটা করেছেন।”
তিনি আরও বলেন, “আমার নিজেরও বিশ্বাস ছিল না যে, তারা এত অল্প সময়ের মধ্যে ৬০ লাখ মানুষের অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলতে পারবে। এবারের ভাতা বিতরণে আমরা ‘নগদ’ সম্পর্কে কোনো অভিযোগ পাইনি। কোথাও কেউ বলেনি বা কোনো সংবাদপত্রেও রিপোর্ট আসেনি। আমাদের রিপোর্টও বলছে, তারা খুব স্বচ্ছভাবে ভাতা বিতরণ করছে।”
শেখ রফিকুল ইসলাম মনে করেন, দায়িত্ব দিলে ‘নগদ’ সরকারের সব ভাতাই শতভাগ বিতরণের সক্ষমতা রাখে।
তিনি বলেন, ভাতা বিতরণের পর ‘নগদ’ এ বিষয়ে পরিষ্কার একটা রিপোর্ট দেয়। পরে সমাজসেবা অধিদপ্তর সেটি যাচাই বাছাই করে।
রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, “আমরা দেখেছি, নগদ-এর ভাতা বিতরণ প্রক্রিয়া খুবই স্বচ্ছ এবং ত্রুটি নেই বললেই চলে। যেটুকু ত্রুটি আছে, তা মূলত টেকনিক্যাল।”
আরও পড়ুন: লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ও ‘নগদ’ এর মধ্যে চুক্তি সই
‘বাংলাদেশকে ক্যাশলেস দেশে পরিণত করছে ‘নগদ’’
২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীর ভাতা বিতরণ শুরু করেন। পরে চলতি বছর মার্চে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় চুক্তি আবারো নবায়ণ করে।
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীর ভাতাসহ অন্যান্য সকল সরকারি ভাতা, উপবৃত্তি, অনুদানসহ নগদ এ পর্যন্ত ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশি বিতরণ করেছে। এর মাধ্যমে সরকারি ভাতা বিতরণ প্রক্রিয়া সহজ ও স্বচ্ছ হয়েছে।
২ বছর আগে
প্রতিবন্ধী পুনর্বাসন কেন্দ্রে ৪ তরুণীর আত্মহত্যার চেষ্টা
সিলেটে সমাজসেবা অধিদপ্তর পরিচালিত সামাজিক প্রতিবন্ধী মেয়েদের প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে চার তরুণীর ওপর নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আর এ ঘটনায় চার তরুণী নিজেদের হাত কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে বলে জানা যায়। পরে তাদেরকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে সিলেটের সমাজসেবা অধিদপ্তরের সামাজিক প্রতিবন্ধী মেয়েদের প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র খাদিমনগরে এ ঘটনা ঘটে। এসময় তারা আত্মহত্যার চেষ্টা করলে রক্তাক্ত অবস্থায় কর্তৃপক্ষ তাদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
তাদের অভিযোগ, ‘প্রশিক্ষক ও স্টোরের দায়িত্বে থাকা দেলওয়ার হোসেন ও অফিস সহকারী আনোয়ারা বেগম তাদের ওপর নির্যাতন করেন। এমনকি ঘটনার দিন সকাল ১১টার দিকে প্রশিক্ষক দেলওয়ার হোসেন তাদের সাথে খারাপ আচরণ করেছেন। দীর্ঘদিনের নির্যাতন-অপমান সহ্য করতে না পেরে তারা আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।’
আরও পড়ুন: বরিশালে ২ মামলা, প্রধান আসামি মেয়র
বর্তমানে ওই চার তরুণী ওসমানী হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি বিভাগে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসাধীন কলি বেগম অভিযোগ করে সাংবাদিকদের বলেন, দীর্ঘদিন থেকে তাদেরকে শারিরীক এবং মানসিক নির্যাতন করা হয়। দেলওয়ার এবং আনোয়ারা মিলে নির্যাতন করেন। মাঝে মাঝে অফিস সহকারী আনোয়ারা তাদেরকে জুতাপেটাও করেন। এদিন সকালে খাবার নিয়ে প্রশিক্ষক দেলওয়ার তাদেরকে খারাপ কথাবার্তা বললে তারা আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
চার তরুণী আরও জানান, মোট ৩৮ তরুণী ও ২ শিশু মিলে সামাজিক প্রতিবন্ধী মেয়েদের প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের মোট বাসিন্দা ৪০ জন। এদের মধ্যে কিছুদিন আগে তাদের সাথের এক তরুণী বিষপান করে আত্মহত্যা করেন। ওই তরুণীর শিরনী হবে শুক্রবার। মূলত এ শিরনী নিয়েই বকাঝকা করেন দেলওয়ার।
তবে অভিযুক্ত প্রশিক্ষক ও স্টোরের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা দেলওয়ার হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘ওই প্রশিক্ষণার্থীরা সামান্য কিছু হলেই হাত কেটে ফেলেন। এর আগেও একাধিকবার তারা নিজেরাই হাত কেটে ফেলে। আমি মাত্র পাঁচ দিন ধরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে স্টোরের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছি। এর আগে আনোয়ারা বেগম অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতেন।’ দেলওয়ার আরও বলেন, ‘প্রশিক্ষণার্থীদের বুঝিয়ে বলা হয়েছিল শিরনির জন্য অতিরিক্ত কোনো বরাদ্দ নেই স্টোরে যা বরাদ্দ সেগুলো দিয়েই রান্না করা হবে। কিন্তু তারা সেগুলো শুনতে চায়নি। তাই তারা কোনও কারণ ছাড়াই এমন ঘটনা ঘটিয়েছে।’
আরও পড়ুন: সরকার সন্ত্রাসের রাজত্ব চালু করেছে: ফখরুল
অপরদিকে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অফিস সহকারী আনোয়ারা বেগম ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সহকারী ব্যস্থাপক লুৎফর রহমানের ব্যবহৃত মুঠোফোনে কয়েকবার ফোন দেওয়া হলেও তারা ফোন রিসিভ করেননি।
উল্লেখ্য গত ২২ জুলাই সিলেটের সমাজসেবা অধিদপ্তরের ছোটমণি নিবাসে দুই মাসের এক শিশু হত্যার ঘটনায় এখনও সিলেটের মানুষের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। এর মাঝেই এই চার তরুণীর আত্নহত্যার চেষ্টার ঘটনা ঘটলো।
৩ বছর আগে
জুনের মধ্যেই মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ভাতা পাবেন শতভাগ ভাতাভোগী: মন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ মে (ইউএনবি)-এ বছর জুনের মধ্যেই শতভাগ ভাতাভোগী মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ভাতা পাবেন বলে জানিয়েছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ।
তিনি বলেন, ‘এ বছর জুন মাসের মধ্যেই শতভাগ ভাতাভোগী মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ভাতা পাবেন। একজন ভাতাভোগীও যাতে বাদ না পড়ে সেলক্ষ্যে করোনা মহামারিকালীন চলমান বিধি নিষেধের মধ্যেও ভাতা কার্যক্রমের ডিজিটালাইজেশন ও মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব খোলার কাজ চলমান রয়েছে।’
রবিবার রাজধানীর মিন্টু রোড়ের সরকারি বাসভবনে সমাজসেবা অধিদপ্তর বাস্তবায়িত ক্যাশ ট্রান্সফার মডার্নাইজেশন (সিটিএম) প্রকল্পের আওতায় সারা দেশের সকল জেলা ও উপজেলাসহ মাঠ পর্যায়ের সমাজসেবা কার্যালয়ে ল্যাপটপ ও প্রিন্টার বিতরণ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নুরুজ্জামান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে ডিজিটাল বিপ্লব চলছে। দেশের অধিকাংশ মানুষের কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে গেছে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সেবামূহকে শতভাগ ডিজিটাল করনের কাজ চলমান রয়েছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৬৩৪টি সমাজসেবা কার্যালয়ে আধুনিক কম্পিউটার সমাগ্রী প্রদানের মাধ্যমে সেবা প্রদান আরো গতিশীল হবে।
আরও পড়ুন: গুনগত মান ঠিক রেখে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে: সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী জিটুপি পদ্ধতিতে ভাতাভোগীদের মোবাইলে ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ভাতা বিতরণের যে নির্দেশনা দিয়েছেন যে কোন মূল্যে তা চলতি অর্থবছরের মধ্যে শতভাগ বাস্তবায়ন করতে হবে।
কোন ভুয়া বা দ্বৈত ভাতাভোগী যাতে ভাতা না পায় সে লক্ষে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক থাকার জন্য মন্ত্রী নির্দেশনা দেন।
অনুষ্ঠানে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ রফিকুল ইসলাম, প্রকল্প পরিচালক(অতিরিক্ত সচিব) খুরশীদ আলম চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ভাতা বিতরণ কর্মসূচিকে ডিজিটালাইজেশনের লক্ষে বিশ্ব ব্যাংকের আর্থিক সহযোগিতায় ক্যাশ ট্রান্সফার মডার্নাইজেশন(সিটিএম) প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে।
৩ বছর আগে