অ্যাওয়ার্ড
দেশীয় কোম্পানির জন্য আন্তর্জাতিক মানের অ্যাওয়ার্ড চালু
আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোকে বিশেষ সুবিধা দেওয়ার জন্য দেশে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক স্তরের কোয়ালিটি অ্যাওয়ার্ড চালু করল বাংলাদেশ সোসাইটি ফর টোটাল কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট (বিএসটিকিউএম)।
রবিবার (৩০ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের পদ্মা কনফারেন্স হলে এই অ্যাওয়ার্ড লঞ্চিং অনুষ্ঠিত হয়। আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো এখন থেকে এই পুরস্কারের জন্য আবেদন করতে পারবে।
অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন বিশ্ববিখ্যাত কোয়ালিটিগুরু, ভোক্তা তুষ্টি মডেলের (কানো মডেল) প্রবক্তা অধ্যাপক ড. নরিয়াকি কানো। সভাপতিত্ব করেন বিএসটিকিউএমের সভাপতি অধ্যাপক ড. এম আর কবির।
ড. কানোর সঙ্গে অংশীদারিত্বে চালু হওয়া এই পুরস্কারের নাম দেওয়া হয়েছে- কানো-বিএসটিকিউএম কোয়ালিটি অ্যাওয়ার্ড (কেবিকিউএ)।
পুরস্কারের প্রচার, পরিচালনা ও প্রতিষ্ঠার জন্য খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এহসানুল হককে চেয়ারম্যান করে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ইউনেস্কো-বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রদান, বিজয়ী জিম্বাবুয়ের প্রতিষ্ঠানকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিবাদন
কেবিকিউএ জাপানের ডেমিং অ্যাওয়ার্ড, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যালকম বালড্রিজ অ্যাওয়ার্ডের মতো একই পদ্ধতি অনুসরণ করবে।
ড. নরিয়াকি কানো বলেন, ‘‘আমাদের অবশ্যই 'ফলাফল' এবং 'প্রভাব' বুঝতে হবে। ফলাফল যেকোনো ক্ষেত্রে ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয়। টিকিউএম প্রভাব অর্জনের মাধ্যমে ফলাফল উপলব্ধি করতে চায়। জাপানে ডেমিং প্রাইজ টিকিউএমের মাধ্যমে ফলাফলের মূল্যায়ন করে, শুধু ফলাফল বিবেচনা করে না। টিকিউএম চর্চা না করে কেউ যদি ভালো ফলাফলও পায়, তারপরও সে ডেমিং প্রাইজ পাবে না।’’
বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, 'যেকোনো ব্যবসার জন্য টিকিউএম চর্চা ও প্রচার করা উচিত। পুরস্কারপ্রাপ্তি টিকিউএম চর্চা ও প্রচারের জন্য একটি অনুঘটক মাত্র।'
কেবিকিউএ-এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো তুলে ধরে, কেবিকিউএ জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য প্রকৌশলী এএমএম খায়রুল বাশার বলেন ‘কানো-বিএসটিকিউএম কোয়ালিটি অ্যাওয়ার্ড দেশের শিল্প ও সেবা খাতে কোয়ালিটি স্ট্যান্ডার্ড এবং গ্রাহকের প্রত্যাশা পূরনের মাধ্যমে ব্যবসায়িক শ্রেষ্ঠত্ব প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’
আরও পড়ুন: হামদ-নাত প্রতিযোগিতার শীর্ষ ১০ জনের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার প্রদান
দেশে প্রথমবারের মতো ৮ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে দেওয়া হবে ‘জাতীয় চা পুরস্কার’: বাণিজ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেস অ্যাওয়ার্ড প্রবর্তন করা হবে আগামী বছর
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, সারা বিশ্বের সাইবার জগতকে নিরাপদ করতে আগামী বছর ইউএনডিপি-বাংলাদেশ ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি অ্যাওয়ারনেস অ্যাওয়ার্ড’ প্রবর্তন করা হবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় ৬ মে নিউইয়র্ক ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ‘গোল্ডেন জুবলি বাংলাদেশ কনসার্ট’ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে স্বাধীনতা যুদ্ধকালে পণ্ডিত রবিশঙ্কর ও জর্জ হ্যারিসনের অনন্য উদ্যোগকে স্মরণীয় করতে ‘গোল্ডেন জুবলি বাংলাদেশ কনসার্ট’ এর আয়োজন করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: স্মার্ট বাংলাদেশ ও ত্রিপুরা বিনির্মাণে দুই দেশ একসাথে কাজ করতে পলকের আহ্বান
প্রতিমন্ত্রী বলেন, অভ্যন্তরীণ চাহিদার ৯০ শতাংশ মোবাইল ফোন দেশেই উৎপাদনের পর তা বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে ল্যাপটপ তৈরি করছে ওয়ালটন। এখন ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ সারাবিশ্বের কাছে একটি জনপ্রিয় নাম।
কনসার্ট বাস্তবায়নকারী সংস্থা হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকর্ণ কুমার ঘোষের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলর মনিরুল ইসলাম।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট নুরুল আলম রুহুল, অপারাজিতা হক, এটুআই নীতি উপদেষ্টা আনির চৌধুরী, ডিজিটাল নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষের মহাপরিচালক খায়রুল আমিন, তথ্য প্রযুক্তি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রেজাউল মাকসুদ জাহেদী প্রমুখ।
২ বছর আগে
‘বঙ্গবন্ধু অ্যাওয়ার্ড ফর ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন’ পাচ্ছেন ২ ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান
প্রকৃতি ও বন্যপ্রাণি সংরক্ষণবাদী সংস্থা ও ব্যক্তিকে জাতীয়ভাবে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে তিনটি ক্যাটাগরিতে দুজন ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে ‘বঙ্গবন্ধু অ্যাওয়ার্ড ফর ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন’ পদকের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বন্যপ্রাণি উপদেষ্টা বোর্ডের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল দেশের ৩০ কারখানা
মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বন্যপ্রাণি বিষয়ক শিক্ষা ও গবেষণা ক্যাটাগরিতে প্রয়াত বন্যপ্রাণি গবেষক ডক্টর মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান খান এবং বন্যপ্রাণি সংরক্ষণে নিবেদিত প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়ার টিম ফর এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ (তীর) পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে। এছাড়া বন ও বন্যপ্রাণি সংরক্ষণ কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, খ্যাতিমান গবেষক, বিজ্ঞানী, বন্যপ্রাণি সংরক্ষণবাদী ব্যক্তি ও গণমাধ্যম কর্মী/ব্যক্তিত্ব ক্যাটাগরিতে চুয়াডাঙ্গা জেলার বখতিয়ার হামিদ মনোনীত হয়েছেন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী বলেন, বন্যপ্রাণি অবলুপ্তির ফলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য বিঘ্নিত হচ্ছে এবং প্রতিবেশগত বিপর্যয় সৃষ্টি হচ্ছে। এজন্য বর্তমান সরকার বন্যপ্রাণি সংরক্ষণে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। মন্ত্রী এ কাজে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: উন্নত সেবার জন্য বিকাশ থেকে অ্যাওয়ার্ড পেল হুয়াওয়ে
সভায় অন্যান্যের মধ্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব মো. মোস্তফা কামাল, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) মো. মিজানুল হক চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) মো. মনিরুজ্জামান, অতিরিক্ত সচিব (পদূনি) কেয়া খান, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডক্টর আব্দুল হামিদ, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরী ও আইইউসিএন’র কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ রাকিবুল আমীনসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং কমিটির অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
২ বছর আগে
ইউএন পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করলেন ভূমিমন্ত্রী
ঢাকা,১৩ ডিসেম্বর (ইউএনবি)- ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ভূমি মন্ত্রণালয়ের পক্ষে জাতিসংঘ পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড-২০২০ গ্রহণ করেছেন। ভূমি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত যেকোনো পর্যায়ে বাংলাদেশের প্রথম সংস্থা/প্রতিষ্ঠান।সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ মো. আব্দুল্লাহ আল নাহিয়ান সাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানোনো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে দশটায় মদিনাত জুমেইরাহ সম্মেলন কেন্দ্রে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয়ক বিভাগ কর্তৃক যৌথভাবে আয়োজিত ‘ইউনাইটেড ন্যাশনস পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান অনুষ্ঠানে ভূমিমন্ত্রী অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজার শিগগিরই দেশে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের প্রধান উৎস হবে: ভূমিমন্ত্রী
এসময় অ্যাওয়ার্ড গ্রহণের পর প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন জাতিসংঘ পুরস্কার প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ ও জাতির সম্মিলিত অর্জন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এর অধীনে ই-নামজারি ব্যবস্থা বাস্তবায়িত হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়,বক্তৃতায় সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘ইউনাইটেড ন্যাশনস পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড বাংলাদেশের সমগ্র ভূমি ব্যবস্থাপনাকে অটোমেটশন করার উদ্যোগকে আরও প্রাণবন্তভাবে সম্পন্ন করতে উৎসাহিত করবে।’
উল্লেখ্য,ভূমিসেবা গ্রহীতাদের সহজে সেবা প্রদানে, নারী ও প্রতিবন্ধীদের ভূমি ব্যবস্থাপনায় অধিকতর অন্তর্ভুক্ত করতে, বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নের অভীষ্ট বাস্তবায়নে, সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক গৃহীত রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে ই-নামজারি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানটি ১৩ থেকে ১৫ ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত ‘আগামীর জনসেবা উদ্ভাবন: টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনে নব যুগের জন্য নতুন সরকারী মডেল’ প্রতিপাদ্যে ৩দিন ব্যাপী আয়োজিত ‘ইউনাইটেড ন্যাশনস পাবলিক সার্ভিস ফোরাম’-এর একটি অংশ।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে গতি আনতে প্রকৃত উদ্যোক্তাদের উৎসাহ দিতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
সংযুক্ত আরব আমিরাতের মন্ত্রিপরিষদ বিষয়ক মন্ত্রী মোহাম্মদ আল গেরগাওয়ি, রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ প্রতিমন্ত্রী ওহুদ আল রুমি, জাতিসংঘের ম্যানেজমেন্ট, পলিসি, স্ট্র্যাটেজি ও কমপ্লায়েন্স বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ক্যাথরিন পোলার্ড সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতৃবৃন্দ, মন্ত্রী, ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, গবেষক, বেসরকারি খাত এবং আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এবং পুরস্কার বিজয়ী বিভিন্ন উদ্যোগের উদ্যোক্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।উল্লেখ্য, গত ১৬ জুন, ২০২০ তারিখে জাতিসংঘ আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘ পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড-২০২০ বিজয়ী উদ্যোগের নাম ঘোষণা করে। বাংলাদেশের ভূমি মন্ত্রণালয় ‘স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক সরকারি প্রতিষ্ঠানের বিকাশ’ ক্যাটাগরিতে জাতিসংঘের মর্যাদাপূর্ণ ইউনাইটেড ন্যাশনস পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড-২০২০ অর্জন করে।
২৩ জুন ২০২০ তারিখে ইউনাইটেড ন্যাশনস পাবলিক সার্ভিস দিবস ভার্চুয়াল ইভেন্টে জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল লিউ জেনমিন 'ইউএন পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড-২০২০' অর্জন করার জন্য বাংলাদেশ সহ বিজয়ী দেশসমূহকে অভিনন্দন জানান। ২০২০ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার বুসানে 'ইউনাইটেড ন্যাশনস পাবলিক সার্ভিস ফোরাম' ও ‘পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড’ বিতরণ অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল, যা বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ মহামারীর প্রাদুর্ভাবের প্রেক্ষাপটে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করেছিল জাতিসংঘ। এই বছর ২০২১ সালে জাতিসংঘ ২০২০ ও ২০২১ সালের ইউনাইটেড ন্যাশনস পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠান একই সাথে দুবাইয়ে আয়োজন করল। এবার এই দুই বছরের জন্য ১৫টি দেশের ১৭টি উদ্যোগকে অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: শতভাগ ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় যাচ্ছে ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থাপনা: ভূমিমন্ত্রী
৩ বছর আগে
আইএইএ অ্যাওয়ার্ড পেল বিনা ও বিজ্ঞানী শামসুন নাহার
জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) 'আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড' পেয়েছে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা)। এছাড়া 'উইমেন ইন প্ল্যান্ট মিউটেশন ব্রিডিং অ্যাওয়ার্ড ' পেলেন বিনার চিফ সাইন্টিফিক অফিসার ড. শামসুন নাহার বেগম।
ড. শামসুন নাহার প্ল্যান্ট মিউটেশন ব্রিডিং ও রিলেটেড বায়োটেকনোলজিতে অবদানের জন্য এ পুরস্কার পেয়েছেন।
আগামী সেপ্টেম্বরে আইএইএ’র সাধারণ অধিবেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার দেয়া হবে।
আরও পড়ুন: ইউরোপে প্রথম গ্যালারি অনিল অ্যাওয়ার্ড পেলেন শিল্পী নিলীমা সরকার
৩ বছর আগে
উন্নত সেবার জন্য বিকাশ থেকে অ্যাওয়ার্ড পেল হুয়াওয়ে
শীর্ষ স্থানীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশের কাছ থেকে ‘পার্টনার রিকগনিশন অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছে।
সম্প্রতি, বিকাশ লিমিটেড কর্তৃক আয়োজিত ভার্চুয়াল ‘পার্টনার রিকগনিশন প্রোগ্রাম’- এ এই পুরস্কারের ঘোষণা করা হয়।
বিগত কয়েক বছর ধরে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিকাশ মোবাইল আর্থিক সেবাদান খাতে বিপ্লব ঘটানোর মাধ্যমে মোবাইল ওয়ালেট ও পেমেন্ট পরিশোধ প্রক্রিয়াকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। ২০১৭ সাল থেকে হুয়াওয়ে বিকাশের কৌশলগত ও কারিগরি অংশীদার হিসেবে বিকাশের এই উন্নয়নে বিভিন্নভাবে সহায়তা করেছে।
আরও পড়ুন: বিকাশ পে-রোল সল্যুশন ব্যবহার করবে সেবা প্ল্যাটফর্ম
হুয়াওয়ে বিকাশকে ফিনটেক মোবাইল মানি কোর ও ইটুই সল্যুশনের পাশাপাশি নির্ভরযোগ্য হার্ডওয়্যার ও বিভিন্ন সফটওয়্যার প্রদান করেছে যা তাদেরকে অন্যান্য ইকোসিস্টেমের সাথে নিজেদের সিস্টেমকে সুসংহত করে উন্নত মানের আর্থিক সেবা নিশ্চিত করতে সাহায্য করেছে।
তাই, বিকাশের উন্নয়নে এমন উন্নত মানের প্রযুক্তি সহায়তা এবং সেরা মানের সেবা প্রদানের স্বীকৃতি স্বরূপ হুয়াওয়ে এই পুরস্কার অর্জন করেছে।
আরও পড়ুন:করোনা টিকার নিবন্ধন এখন বিকাশ অ্যাপে
উন্নত ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে মানুষের জীবনকে আরও সমৃদ্ধ করতে বিকাশ এবং হুয়াওয়ের মধ্যকার সফল অংশীদারিত্বেরই প্রতিফলনস্বরূপ এ স্বীকৃতি।
এ ব্যাপারে বিকাশের চিফ প্রোডাক্ট ও টেকনোলজি অফিসার আজমল হুদা বলেন, “গুণগত মানকে আমরা সর্বাধিক গুরুত্ব দেই। এজন্য আমরা আমাদের সেবার সুরক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্বখ্যাত আইসিটি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করছি। হুয়াওয়ে আমাদের উন্নয়নের যাত্রায় বিশ্বস্ত এবং নিবেদিত অংশীদার হিসেবে আমাদের পাশে আছে। তারা আমাদের সময়োপযোগী সহায়তা এবং আধুনিক প্রযুক্তি সরবরাহ করে, যাতে আমরা আমাদের গ্রাহকদের জন্য আরও উন্নত সেবা নিশ্চিত করতে পারি”।
আরও পড়ুন:পাঁচটি বিকাশ নম্বরে সেন্ড মানি করা যাবে কোন খরচ ছাড়াই
হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সিটিও ডংজিয়ান শু বলেন, “গ্রাহক কেন্দ্রিকতা আমাদের সকল কার্যক্রম পরিচালনার মূল কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। বিকাশের কৌশলগত অংশীদার হিসেবেই শুধু আমরা সেরা সফটওয়্যার সল্যুশন ও প্রযুক্তি সরবরাহ করছি না; আমরা একসাথে কাজ করছি কারণ আমরা সমাজে পরিবর্তন আনতে চাই। বিকাশের এই স্বীকৃতি আমাদের আরও সুসংহত সমাধান এবং সেবা অনুসন্ধানে অনুপ্রাণিত করবে”।
বিশ্বজুড়ে এমএফএস/ডিএফএস প্রতিষ্ঠানের সেবাদানে শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। হুয়াওয়ে মোবাইল ওয়ালেট কোর সম্পূর্ণভাবে ভার্চুয়ালাইলড ও ক্লাউড-নেটিভ সেবা প্রদান করে। হুয়াওয়ের বিস্তৃত গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রম প্রতিষ্ঠানটিকে বিকাশসহ বিশ্বজুড়ে এমএফএস/ডিএফএস অপারেটরদের উন্নত ও আধুনিক সেবাদানে সক্ষম করে তুলেছে।
৩ বছর আগে