জনপ্রিয়
ইন্টারনেটের জনপ্রিয় ছোট ছোট প্যাকেজের পক্ষে পলক
ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো রিভিউ করে জনপ্রিয় ছোট ছোট প্যাকেজ চালু রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
সোমবার (২৪ জুন) সচিবালয়ে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে প্রতিমন্ত্রী পলক এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: অনলাইন জুয়ায় জড়িত ৫০ লাখ মানুষ: পলক
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ডাটা প্যাকেজ বেঁধে দেওয়ার পর থেকে গ্রাহকদের মধ্যে একটা অসন্তোষ আছে। এছাড়া বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের সঙ্গে বসেছিলাম, আমরা রিভিউ করছি। আমি বলেছি একটা রিপোর্ট দিতে।’
তিনি বলেন, ‘যদি আমাদের ডাটা প্যাকেজ তিনটি থেকে বাড়াতে হয় বা অন্য কোনো ছোট প্যাকেজ কাজে লাগে বা মানুষের কাছে প্রিয় হয়, তাহলে গ্রাহকের যেটা প্রিয় বা পছন্দের, সেটাই আমরা যাতে বিবেচনা করি- এটা তাদের বলেছি।’
গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার গ্রাহক স্বার্থ বিবেচনায় মোবাইল ফোন অপারেটরদের ডাটা ও ডাটা-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্যাকেজের নতুন নির্দেশিকা উদ্বোধন করেন।
এরপর ১৫ অক্টোবর মোবাইল ইন্টারনেটের তিন ধরনের সময়ের মেয়াদে (৩ দিন, ৭ দিন ও ১৫ দিন) প্যাকেজ কার্যকর হয়। এছাড়া ৩০ দিনের প্যাকেজের জায়গায় যথাক্রমে ৭ দিন, ৩০ দিন ও আনলিমিটেড প্যাকেজ চালু করা হয়।
ওই সময় ৩ দিনের প্যাকেজ তুলে দেওয়া হয়। অসংখ্য প্যাকেজ থেকে সেসময় ৪০টি প্যাকেজ নির্ধারণ করা হয়।
৩ দিনের মেয়াদ তুলে দেওয়ার পক্ষে সেসময় মন্ত্রী বলেন, ‘৩ দিনের মেয়াদে ১৫ জিবি ডাটা দিলে তা গ্রাহকের উপকারে আসে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘মোবাইল অপারেটরগুলো ব্যবসায়িক স্বার্থে ডাটার মেয়াদ সীমিত রাখতে চায়। অসংখ্য প্যাকেজ থাকায় জনগণ বিভ্রান্তিতে পড়ছে।’
নতুন নির্দেশিকায় ৪০টি প্যাকেজ গ্রাহকদের স্বাচ্ছন্দ্য দেবে বলে জানিয়েছিলেন মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে সমতার বিশ্ব গড়ে তোলা সম্ভব: প্রতিমন্ত্রী পলক
১৫ বছরে চলনবিল অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে: পলক
৪ মাস আগে
চলে গেলেন ‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে’ গানের সুরকার আলম খান
কিংবদন্তী সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার আলম খান মারা গেছেন। শুক্রবার সকাল ১১টা ৩২ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।খবরটি সামাজিক মাধ্যমে জানিয়েছেন আলম খানের ছেলে আরমান খান। মৃত্যুর সময় উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, আব্বা চলে গেলেন না ফেরার দেশে! ইন্না লিল্লাহি ওয়া উন্না ইলাইহি রাজিউন…।আলম খানের হাতে সৃষ্টি হয়েছে এদেশের অসংখ্য জনপ্রিয় গান। যা গেয়ে অনেকে পেয়েছেন তারকাখ্যাতি, কেউ হয়েছেন কিংবদন্তী। জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প’, ‘ওরে নীল দরিয়া’ ও ‘আমি রজনীগন্ধা ফুলের মতো গন্ধ বিলাতে চাই’ এমন অনেক কালজয়ী গানের সুরকার ছিলেন তিনি।
আরও পড়ুন: অভিনেত্রী শর্মিলী আহমেদ আর নেইআলম খানের সুর ও সঙ্গীত পরিচালনায় জনপ্রিয় গানগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে ‘হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস’, ‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে’, ‘কি জাদু করিলা’, ‘ওরে নীল দরিয়া’, ‘তুমি যেখানে আমি সেখানে’, ‘সবাই তো ভালোবাসা চায়’, ‘ভালোবেসে গেলাম শুধু’, ‘চাঁদের সাথে আমি দেবো না’, ‘আমি একদিন তোমায় না দেখিলে’, ‘সাথীরে যেও না কখনো দূরে’, ‘কাল তো ছিলাম ভালো’, ‘চুমকি চলেছে একা পথে’, ‘তেল গেলে ফুরাইয়া’ ইত্যাদি।১৯৮২ সালে মহিউদ্দিন পরিচালিত ‘বড় ভালো লোক ছিল’ সিনেমার মাধ্যমে প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান আলম খান। পরবর্তীতে ‘তিন কন্যা’ (১৯৮৫), ‘সারেন্ডার’ (১৯৮৭), ‘দিনকাল (১৯৯২) এবং ‘বাঘের থাবা’ (১৯৯৯), ‘এবাদত’ (২০০৯) সিনেমাগুলোতে সরকারি এই সম্মাননা পান তিনি।
এছাড়াও শ্রেষ্ঠ সুরকার হিসেবে ২০০৮ সালে ‘কি জাদু করিলা’র জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন।
২ বছর আগে
গুগল ডুডলে ইংরেজি নববর্ষের নতুন সূর্য
পুরানো সব জীর্ণতাকে দূরে ঢেলে দিয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল ডুডলে উদয় হয়েছে ইংরেজি নববর্ষের নতুন সূর্য।
৪ বছর আগে