ভিটামিন এ
খুলনায় তিন লাখ শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল
খুলনা মহানগরীসহ ৯ উপজেলার ছয় থেকে ৫৯ মাস বয়সী দুই লাখ ৯২ হাজার ৭৯৩ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। আগামী ১১ থেকে ১৪ ডিসেম্বর দেশব্যাপী অনুষ্ঠেয় জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
আরও পড়ুন: খুলনায় ২ লাখ ৯২ হাজার ২৪১ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে
খুলনার সিভিল সার্জন নিয়াজ মাহমুদ জানান, ক্যাম্পেইন চলাকালে ৬-১১ মাস বয়সী প্রত্যেক শিশুকে একটি নীল রঙের ও ১২-৫৯ মাস বয়সী প্রত্যেক শিশুকে একটি করে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ক্যাম্পেইনে শিশুর জন্য মায়ের দুধের গুরুত্ব ও শিশুর ছয় মাস পূর্ণ হলে দুধের পাশাপাশি শিশুকে পরিমাণ মতো ঘরে তৈরি সুষম খাবার খাওয়ানোর বিষয়ে অভিভাবকদের সচেতন করা হবে।
সিভিল সার্জন জানান, ক্যাম্পেইন চলাকালে মহানগরীসহ ৯ উপজেলার এক হাজার ৬৯০ টিকাদান কেন্দ্রে প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। করোনার প্রাদুর্ভাব বিবেচনা করে এই ক্যাম্পেইনে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি ও সর্তকতা অনুসরণ করা হবে।
আরও পড়ুন: দেশে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনে টিকা পেয়েছে ২ কোটি ৮ লাখ শিশু: ইউনিসেফ
সংশ্লিষ্টরা জানান, ভিটামিন ‘এ’ অপুষ্টিজনিত অন্ধত্ব থেকে শিশুকে রক্ষা করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ডায়রিয়ার ব্যাপ্তিকাল ও জটিলতা কমায় এবং শিশুমৃত্যুর ঝুঁকি হ্রাস করে। ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ভরাপেটে খাওয়ানো ভালো। ভ্রমণে থাকাকালীন রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল, ফেরিঘাট ও লঞ্চঘাটে অবস্থিত কেন্দ্র থেকে শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে। তবে ছয় মাসের কম অথবা পাঁচ বছরের বেশি বয়সী শিশু, চার মাসের মধ্যে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে এমন শিশু এবং মারাত্মক অসুস্থ শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।
২ বছর আগে
খুলনায় ২ লাখ ৯২ হাজার ২৪১ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে
আগামী ৫ জুন থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত দেশব্যাপী অনুষ্ঠেয় জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে খুলনা মহানগরী ও জেলার নয়টি উপজেলার ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ লাখ ৯২ হাজার ২৪১ শিশুকে একটি করে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
ক্যাম্পেইন চলাকালে ৬-১১ মাস বয়সী প্রত্যেক শিশুকে একটি নীল রঙের এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী প্রত্যেক শিশুকে একটি করে লাল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
ক্যাম্পেইনে অভিভাবকদের শিশুর জন্য মায়ের দুধের গুরুত্ব ও শিশুর ৬ মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি শিশুকে পরিমান মতো ঘরে তৈরি সুষম খাবার খাওয়ানোর বিষয়ে সচেতন করা হবে।
আরও পড়ুন: মহামারির মাঝেও দেশে টিকাদানের অগ্রগতিকে স্বাগত জানাল ইউনিসেফ
জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে শুক্রবার সকালে খুলনা নগরীর স্কুল হেলথ ক্লিনিক সম্মেলনকক্ষে জেলার সাংবাদিকদের জন্য সিভিল সার্জন দপ্তরের আয়োজনে এক ওরিয়েন্টশন কর্মশালায় এসকল তথ্য জানানো হয়। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন খুলনার সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ।
আরও পড়ুন: প্রায় ২০০ কোটি ডোজ করোনার ভ্যাকসিন সরবরাহ করবে ইউনিসেফ
সভাপতির বক্তৃতায় সিভিল সার্জন বলেন, ভিটামিন এ ক্যাপসুল রাতকানাসহ শিশুর অনেক রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে। এটি শিশুর শরীরে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে না।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ক্যাম্পেইন চলাকালে জেলার ৯ টি উপজেলার ১ হাজার ৬৪১ টি টিকাদান কেন্দ্রে ছুটির দিন ব্যতিত প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থাকায় এ ক্যাম্পেইনে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি ও সর্তকতা অনুসরণ করা হবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের ১৩ লাখ শিশু বন্যার ঝুঁকিতে: ইউনিসেফ
অনুষ্ঠানে আরও জানানো হয়, ভিটামিন ‘এ’ অপুষ্টিজনিত অন্ধত্ব থেকে শিশুকে রক্ষা করে, শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ডায়রিয়ার ব্যাপ্তিকাল ও জটিলতা কমায় এবং শিশুমৃত্যুর ঝুঁকি হ্রাস করে। ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ভরাপেটে খাওয়ানো ভালো। এই ক্যাপসুল শিশুর জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং এটি খাওয়ালে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হওয়ার তেমন কোন ঝুঁকি নেই। ভ্রমণে থাকাকালীন রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল, ফেরিঘাট ও লঞ্চঘাটে অবস্থিত কেন্দ্র থেকে শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে। তবে ৬ মাসের কম অথবা ৫ বছরের বেশি বয়সী শিশু, ৪ মাসের মধ্যে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে এমন শিশু এবং মারাত্মক অসুস্থ শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।
৩ বছর আগে