নাশকতা
খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা ১১ মামলা বাতিল
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা নাশকতার ১০টি ও রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলার কার্যক্রম বাতিল করেছেন হাইকোর্ট।
মামলা বাতিল চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে বুধবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী, আইনজীবী গাজী কামরুল ইসলাম সজল, আইনজীবী মো. জাকির হোসেন, ব্যারিস্টার এইচ এম সানজিদ সিদ্দিকী, আইনজীবী তারেক ভূইয়া ও আইনজীবী এম সাব্বির আহমেদ।
আরও পড়ুন: গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ ২ জন খালাস
আইনজীবীরা বলেন, ২০১৫ সালে সরকারবিরোধী আন্দোলন চলাকালে নাশকতার অভিযোগে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানায় তিনটি ও দারুস সালাম থানায় সাতটি মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলায় এফআইআরে খালেদা জিয়ার নাম ছিল বা অভিযোগপত্রে তার নাম ঢুকানো হয়। দীর্ঘদিন থেকে হাইকোর্টের আদেশে এসব মামলার কার্যক্রম স্থগিত ছিল। খালেদা জিয়ার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে নাশকতার ১০ মামলা বাতিল করলেন হাইকোর্ট।
এদিকে, হাইকোর্টের একই বেঞ্চ মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে মন্তব্যকে কেন্দ্র করে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বাতিল করেছেন।
আইনজীবী জয়নুল আবেদীন সাংবাদিকদের বলেন, নাশকতার অভিযোগে করা মামলাগুলোর একটিতেও খালেদা জিয়া ঘটনাস্থলে ছিলেন বা কোনো নির্দেশ দিয়েছেন এমন কোনো প্রমাণ নেই। পুলিশ অহেতুক মামলাগুলোতে অভিযোগপত্র দিয়েছে। এসব মামলা বাতিল প্রশ্নে রুল জারি ছিল। আজ রুলগুলো অ্যাবসুলেট ঘোষণা করেছেন। এর অর্থ মামলাগুলোর কার্যকারিতা বাতিল করেছেন।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় ৭ বছর পর মামলা
১ মাস আগে
দুর্গাপূজায় নাশকতার সুযোগ নেই; রাজনৈতিক ফায়দা নিতে দেওয়া হবে না: নাহিদ ইসলাম
তথ্যপ্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ধর্মীয় সম্প্রীতি বা ভালোবাসার একটা সীমা আছে। কখনোই সেই সীমা লঙ্ঘন করা উচিত নয়। কোথায় থামতে হবে সেটা আমাদের বুঝা উচিত।
কেউ যাতে নাশকতা করার সাহস না পায় সেজন্য অন্তর্বর্তী সরকার দুর্গোৎসবে সর্বোচ্চ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রামে যে ঘটনা ঘটেছে সেখানে সঙ্গে সঙ্গেই আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডোম জনগোষ্ঠীর সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের: নাহিদ ইসলাম
সব ধর্ম চর্চার অধিকার বা স্বাধীনতার প্রতি সম্মান বজায় রাখতে আহ্বান জানান তিনি।
নাহিদ ইসলাম বলেন, বিভিন্ন সময় ধর্মীয় সংঘাত করে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। ভবিষ্যতে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার এ ধরনের সুযোগ আমরা আর কাউকে দেব না
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি যেন সারাদেশে নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপন করা যায়। এজন্য একদিন ছুটি বাড়ানো হয়েছে এবং সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেওয়া হয়েছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে কাজ করছি যেখানে সব ধর্ম-বর্ণের মানুষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসঙ্গে এগিয়ে যাব। আমরা বাংলাদেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি সমুন্নত রাখতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় না থাকলে এটি পুরো দক্ষিণ এশিয়াতেই প্রভাব ফেলবে। দেশের অনেক জায়গায় পরিস্থিতি ঘোলা করার চেষ্টা করা হচ্ছে সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
শুক্রবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর খামারবাড়িতে ও কলাবাগান মাঠে দুর্গাপূজার মণ্ডপ পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম।
এসময় তিনি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের নির্বিঘ্নে দুর্গোৎসব উদযাপনের আহ্বান জানিয়ে সবার সঙ্গে মত ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
আরও পড়ুন: ডিমকে অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য হিসেবে ঘোষণার আহ্বান প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টার
দশমী পর্যন্ত সারাদেশে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২ মাস আগে
চট্টগ্রামে নাশকতা কিংবা ‘পাল্টা অভ্যুত্থান’ ঠেকাতে ছাত্র-জনতার অবস্থান
১৫ আগস্টকে ঘিরে যেকোনো ধরনের নাশকতা কিংবা ‘পাল্টা অভ্যুত্থান’ ঠেকাতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি পালন করতে চট্টগ্রাম মহানগরীর নিউমার্কেট মোড়ে অবস্থান নিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা।
‘রেজিস্ট্যান্স উইক’র অংশ হিসেবে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন তারা। সেখানে তারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচারসহ চার দফা দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) সকাল থেকে নিউমার্কেট এলাকায় জড়ো হন শিক্ষার্থী ও নানা পেশার মানুষ।
সকাল ১০টার পরপরই প্রায় হাজারখানেক শিক্ষার্থী-জনতা উপস্থিত হন নিউমার্কেট চত্বরে। এসময় তারা চত্বরে জড়ো হয়ে ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই’, ‘স্বৈরাচারের গদিতে, আগুন জ্বালাও একসাথে’, ‘খুনি হাসিনার ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘শেখ হাসিনার দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’সহ বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে থাকেন।
আন্দোলনকারীদের অবস্থানের কারণে নিউমার্কেট মোড়ের চারপাশে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে।
আরও পড়ুন: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কারও রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা বা সুবিধা নেওয়ার ইচ্ছা নেই: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাঝেমধ্যে রিকশা ও দুয়েকটি মোটরসাইকেল চলাচল করতে দিচ্ছিলেন আন্দোলনকারীরা। এছাড়া চট্টগ্রাম রেলস্টেশনের মুখে তল্লাশি চালাচ্ছেন তারা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাসুদুজ্জামান বলেন, ‘স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ ও দলটির সহযোগীরা আজ ১৫ আগস্টে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে। তারা ‘পাল্টা অভ্যুত্থানের’ চেষ্টা করতে পারেন, এমন খবরে ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমেছে। সব ধরনের চক্রান্ত নস্যাৎ করে দিতে ছাত্র-জনতা মাঠে থাকবে। কোথাও আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতা-কর্মীদের পাওয়া গেলে শক্ত হাতে প্রতিহত করা হবে।’
আন্দোলনকারীরা বলেন, সপ্তাহব্যাপী রেজিস্ট্যান্স উইক কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। হাজার হাজার আন্দোলনকারী মাঠ থেকে উঠে যাননি। সড়কে সড়কে এখনও শিক্ষার্থীরা ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার কাজ করছেন। দেয়াললিখনও চলছে। স্বৈরাচারদের কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না। দুপুর ১২টা ১৯ মিনিটে কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।
গত ১৩ আগস্ট থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চার দফা দাবিতে সারাদেশে সপ্তাহব্যাপী ‘রেজিস্ট্যান্স উইক’ কর্মসূচি ঘোষণা করে। তারই অংশ হিসেবে পরপর দুদিন নগরীর ষোলশহর স্টেশন এলাকায় মিছিল-সমাবেশ করেন তারা। এরপর আজ সর্বাত্মক অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেন শিক্ষার্থীরা।
এর আগে, গত মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঘোষিত ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-রাশিয়া সম্পর্ক জোরদারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ল্যাভরভ
৪ মাস আগে
বিটিভি ভবনে নাশকতা মামলায় বিএনপির শিমুল বিশ্বাসসহ ৭ জন রিমান্ডে
রাজধানীর রামপুরায় বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ দলটির সাত নেতাকর্মীকে চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার (২৯ জুলাই) শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলম এ রিমান্ডের আদেশ দেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন- ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, দক্ষিণের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম মজনু, রশীদুজ্জামান মিল্লাত, সৈয়দ এহসানুল হুদা, মহিউদ্দিন হৃদয় ও তরিকুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: মানবপাচার মামলায় মিল্টন ৪ দিনের রিমান্ডে
এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খিলগাঁও জোনাল টিমের পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ ইয়াসিন শিকদার আসামিদের আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন।
আসামিদের পক্ষে মহসিন মিয়া, ওমর ফারুক ফারুকী, মোসলেহ উদ্দিন জসিম, সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহসহ কয়েকজন আইনজীবী রিমান্ড আবেদন বাতিল ও গ্রেপ্তারদের জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল্লাহ এর বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তাদের রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দেন।
এর আগে, রাজধানীর বনানীতে সেতু ভবনে হামলার মামলায় গত ২৫ জুলাই তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এদিন তাদের রিমান্ডে শেষে আদালতে হাজির করে রামপুরা থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোসহ সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১৮ জুলাই বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা রামপুরা ট্রাফিক পুলিশ বক্স ও বিটিভি ভবনের সামনের সড়কে অবস্থান নেয়। একপর্যায়ে পুলিশ সদস্যরা তাদের বুঝিয়ে সেখান থেকে সরিয়ে দেয়। এরপর বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের নির্দেশে এবং সক্রিয় অংশগ্রহণে অজ্ঞাতনামা ৩-৪ হাজার কর্মী দলবদ্ধ হয়ে সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
আসামিরা দায়িত্বরত পুলিশ ও আনসার সদস্যদের বাধা উপেক্ষা করে অবৈধভাবে বিটিভি ভবনের প্রধান চারটি গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। এরপর তারা ভবনের ভেতর ব্যাপক ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালায়।
টেলিভিশন ভবনে কর্মরত বিভিন্ন কর্মকর্তাদের নাম ও পদবি উল্লেখ করে খোঁজাখুঁজি করে প্রাণনাশের হুমকিও দেয় দুর্বৃত্তরা। এছাড়া সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পরিকল্পিতভাবে সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মাধ্যমে তারা বাংলাদেশ টেলিভিশনের ভেতরে থাকা সরকারি মালামাল লুট করে। তাদের হামলায় বিটিভির ক্ষতির পরিমাণ অন্তত ৫০ কোটি টাকা। একপর্যায়ে পুলিশ ও বিজিবি রাত ৯টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
ওই হামলায় বিটিভির পোর্টেবল ডিএসএনজি সিস্টেমের সব সম্প্রচার যন্ত্রপাতি, পরিবহন কাজে ব্যবহৃত মাইক্রোবাস ও কেন্দ্রীয় শীতাতপ ব্যবস্থার ক্ষতি হয়। এছাড়া ১৭টি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং ৯টি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২১টি মোটরসাইকেলেও হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা।
আরও পড়ুন: বারিধারায় কনস্টেবল হত্যা: সাত দিনের রিমান্ডে কাওসার
এমপি আনার হত্যা: দুই আসামি ৬ দিনের রিমান্ডে
৪ মাস আগে
নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের চেষ্টা করছে বিএনপি-জামায়াত: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা ১ হাজার ৯৬৭টি মামলার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। এসব মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন ১ হাজার ২৪১ জন।
বুধবার(৭ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে মাদারীপুর-২ আসন থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত এবং ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত তথাকথিত গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামায়াতের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা জানতে চান শাজাহান খান।
আরও পড়ুন: আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর ব্যবস্থার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর: মন্ত্রিপরিষদ সচিব
জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতের তথাকথিত গণতান্ত্রিক আন্দোলন এবং ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে ৭ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের হাতে মোট ১৮৮ জন নিহত ও ৪ হাজার ৯৭৩ জন আহত হয়েছেন।
তিনি বলেন, 'এসব নাশকতার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ৮ হাজার ১০৫টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৯৬৭টি মামলার বিচার সম্পন্ন হয়েছে এবং ১ হাজার ২৪১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত দায়ের করা মামলাগুলোর বিষয়ে তদন্ত চলছে।
সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি ও তার দোসররা নির্বাচন প্রতিহতের নামে অযৌক্তিক আন্দোলনের মাধ্যমে অগ্নিসন্ত্রাস, নিরীহ মানুষ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হত্যা করার মতো অগ্নিসন্ত্রাসের ঘৃণ্য খেলায় লিপ্ত হয়েছে।
লক্ষ্মীপুর-৪ আসন থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আব্দুল্লাহর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসররা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রতিহত করার নামে অগ্নিসন্ত্রাস, হরতাল ও অবরোধের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
তারা ট্রেনে অগ্নিসংযোগ ও নিরীহ মানুষকে হত্যা, রেললাইন উপড়ে ও লাইনের ফিসপ্লেট খুলে ফেলে, প্রধান বিচারপতির বাসভবন, রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ভবন ও যানবাহন ভাঙচুর করে জনগণের জানমালের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছে।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের চিঠি
তিনি বলেন, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে সহিংস কার্যক্রমের মাধ্যমে সারাদেশে ছয় শতাধিক যানবাহন ভাঙচুর করা হয়েছে।
এছাড়া ১৮৪টি যাত্রীবাহী বাস, ৪৮টি ট্রাক, ২৮টি কাভার্ডভ্যান, ৩টি সিএনজি, ৪টি প্রাইভেটকার, ১১টি পিকআপ, ৫টি ট্রেন, ১৫টি মোটরসাইকেল, ৩টি লেগুনা, ১টি ওয়ার্ড কাউন্সিলর অফিস, ১টি অটোরিকশা, ১টি উচ্চ বিদ্যালয়, ১২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৪টি বাড়ি, ১টি বৌদ্ধ মন্দির ও ১টি নৌকাসহ ৩২৮টি যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, চালক, হেলপার, পুলিশ, বিজিবি, শ্রমিক, মুক্তিযোদ্ধাসহ অনেকে অবরোধ ও হরতালে নিহত, আহত বা পঙ্গু হয়েছেন।
এসব ঘটনায় ১৩ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ট্রেনে নাশকতায় নিহত হয়েছেন ৯ জন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর, নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের মতো অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত ও শাস্তি দিতে দেশে দক্ষ আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বিচার ব্যবস্থা এবং আইন রয়েছে। বিদ্যমান আইনে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: নিয়মিত ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
১০ মাস আগে
যেসব নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে এবারের বইমেলায়
অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২৪ কে সামনে রেখে সম্ভাব্য নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ও জঙ্গি হুমকি মোকাবিলায় ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আগামীকাল ১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে যাওয়া দেশের সবচেয়ে বড় বইমেলায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিষয়টি তুলে ধরেন।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলার নিরাপত্তা প্রটোকল খতিয়ে দেখার পর কমিশনার রহমান বলেন, ‘দর্শনার্থীরা যাতে কোনো ধরনের শঙ্কা ছাড়াই মেলা ঘুরে দেখতে পারেন সেজন্য আমরা একটি শক্তিশালী নিরাপত্তা কাঠামো গড়ে তুলেছি।’
আগামীকাল বিকাল ৩টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাসব্যাপী এই আয়োজনের উদ্বোধন করবেন। মেলায় অংশগ্রহণকারীরা এখন থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাঁচটি নির্ধারিত গেট দিয়ে প্রবেশ ও বের হতে পারবেন, যার মধ্যে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট হয়ে বিশেষ প্রবেশদ্বার রয়েছে। নিরাপত্তা বাড়াতে প্রতিটি প্রবেশ পথে আর্চওয়ে ও মেটাল ডিটেক্টর থাকবে।ৎ
আরও পড়ুন: বইমেলায় জমজমাট উপস্থিতির প্রত্যাশা প্রকাশকদের
ডিএমপি কমিশনার অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক নিরাপত্তা পরিধি স্থাপন এবং ছদ্মবেশী গোয়েন্দাদের দ্বারা অব্যাহত নজরদারিসহ ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থার রূপরেখা তুলে ধরেন। এছাড়াও, যে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা তদারকি এবং প্রতিরোধ করার জন্য অসংখ্য ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন করা হয়েছে।
নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে পুরো মেলা এলাকা সার্বক্ষণিক সিসিটিভি ক্যামেরা মনিটরিংয়ের অধীনে রয়েছে, যেগুলো একটি ডেডিকেটেড কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে সংযুক্ত। মেলা সংলগ্ন এলাকায় বিভিন্ন টহল ইউনিটের ব্যবস্থা করেছে ডিএমপি। ডগ স্কোয়াড, সোয়াট টিম এবং বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের উপস্থিতি তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার সক্ষমতা সরবরাহ করবে।
এসব নিরাপত্তা বিধানের পাশাপাশি দর্শনার্থীদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সুস্থতার জন্য ডিএমপি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে নিখোঁজ শিশুদের জন্য একটি লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড সেন্টার, মায়েদের জন্য একটি নার্সিং সেন্টার, রক্তদান এবং মেলা প্রাঙ্গণে বিশুদ্ধ খাবার পানির সুবিধা।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে শনিবার থেকে সপ্তাহব্যাপী বিভাগীয় বইমেলা শুরু
১০ মাস আগে
বিএনপি-জামায়াতের নাশকতা ঠেকাতে ৭ জানুয়ারি ভোট দিন: শেখ হাসিনা
আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিয়ে বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসংযোগের উপযুক্ত জবাব দিতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, 'শুধু ভোট দেবেন না, ভোট রক্ষাও করবেন। অগ্নিসংযোগ, জঙ্গি ও সন্ত্রাসী বিএনপি ও জামায়াতকে উপযুক্ত জবাব দিন।’
সোমবার (১ জানুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডির কলাবাগান ক্রীড়াচক্র মাঠে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ-উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী জোয়ারে বিএনপির নেতা-কর্মী সমর্থকরাও শামিল হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত দেশকে ধ্বংস করতে চায় বলে তাদের বিরুদ্ধে সর্বদা সজাগ থাকার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি আহ্বান জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি।
তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত আগামী নির্বাচনে অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে আপনাদের ভোট কেড়ে নিতে চায়।
প্রধানমন্ত্রী ৭ জানুয়ারি সকালে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানান, যাতে কেউ তাদের ভোটাধিকার ও নির্বাচন কেড়ে নিতে না পারে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেবেন শেখ হাসিনা
১১ মাস আগে
নাশকতার মামলায় রংপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার আলমবিদিতর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন সুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১ জানুয়ারি) দুপুরে ওই ইউনিয়নের দেওয়ানি পাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সুজন রংপুর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ও বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
রংপুর জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল-এ) হোসাইন মুহাম্মদ রায়হান জানান, ঢাকার একটি নাশকতার মামলায় সোমবার দুপুর ২টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।
আরও পড়ুন: সন্দ্বীপে অস্ত্রসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
১১ মাস আগে
রেলপথে নাশকতা: নাটোরের ২০টি ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টে নিরাপত্তা জোরদার
রেলপথে নাশকতা রোধে নাটোর জেলার ৫৭ কিলোমিটার রেলপথের ২০টি ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকালে নাটোর রেল স্টেশনসহ রেলপথের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করেন রেলওয়ে পাকশির বিভাগীয় ম্যানেজার শাহ সুফি নুর মোহম্মদ।
এসময় নাটোরের জেলা প্রশাসক আবু নাসের ভূঁঞা ও পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলামসহ প্রশাসন ও রেলওয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রেলওয়ের ডিআরএম জানান, নাশকতা রোধে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এসব বিষয় নিয়মিত মনিটর করা হচ্ছে।
পুলিশ সুপার জানান ইতোমধ্যেই নাটোরে রেলপথে নাশকতার চেষ্টা করা হয়েছে।এসব কারণে ঝুকিপূর্ণ স্থান চিহ্নিত করে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: নাটোরের নলডাঙ্গায় ভেঙে গেছে রেললাইনের কিছু অংশ
দিনাজপুরে রেললাইনে স্লিপার রেখে নাশকতাচেষ্টার অভিযোগ, বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
১১ মাস আগে
ফেনীতে রেললাইনের ১২টি স্লিপারের রিং খুলে নাশকতার চেষ্টা
ফেনীর ফাজিলপুর রেলস্টেশন এলাকায় সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের স্লিপারের রিং স্পাইক (ক্লিপ) খুলে নেওয়ার সময় দুর্বৃত্তদের ধাওয়া করেছেন আনসার সদস্যরা। এ সময় তারা খুলে নেওয়া ১২টি ক্লিপ রেখে পালিয়ে যায়।
এর আগে শনিবার ফেনীর ২৮ কিলোমিটার রেললাইনে ১৩০ জন সদস্য মোতায়েন করা হয়।
ফেনী জেলা আনসার সূত্রে জানা যায়, দুর্বৃত্তরা ফাজিলপুর রেল স্টেশন এলাকায় রেললাইনের স্লিপারের ক্লিপ খুলে ফেলার সময় টহলে থাকা কয়েকজন আনসার সদস্যের নজরে পড়ে। তারা ধাওয়া করলে ১২টি ক্লিপ ফেলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
ফেনী জেলা আনসার কমান্ড্যান্ট জানে আলম সুফিয়ান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এখানে টহল সদস্য বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়েছি।
ফেনী ফাজিলপুর রেলস্টেশন মাস্টার মেহেদী হাসান জানান, খবর পেয়ে রেলের লোকজন গিয়ে মেরামত করেছে। শিডিউলের ট্রেন চলাচলে অসুবিধা হয়নি। তবুও বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, নিরাপত্তার দায়িত্বে আনসার সদস্যদের পাশাপাশি ফেনীর রেলপথ সংলগ্ন এলাকায় পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে। এছাড়া রেল পুলিশের কয়েকটি টিম ফেনীর ২৮ কিলোমিটার রেলপথ ও রেল স্টেশনে সর্তক পাহারায় রয়েছে। এর মধ্যে ফেনী স্টেশন, শর্শদী, ধুমঘাট, ফাজিলপুর, কালিদহসহ রেললাইনের চারটি, ছাগলনাইয়া উপজেলায় ১১টি, ফেনীর অংশে স্থানে স্থানে ব্যাটেলিয়ান ও আনসার ভিডিপির সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
ফেনী রেলস্টেশন মাস্টার মো. হারুন জানান, ঘটনাটি জিআরপিসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে গত ২৯ অক্টোবর থেকে দফায় দফায় হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে দেশের বিভিন্ন জায়গায় রেললাইনে নাশকতা ও ট্রেনে আগুনে দেওয়ায় হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন: ট্রেনে অগ্নিসংযোগে মা-শিশুসহ ৪ জনের প্রাণহানির ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চায় জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে মালবাহী ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
ময়মনসিংহে ট্রাকে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত ৪
১১ মাস আগে