চতুর্থ
বিশ্বে দূষণের তালিকায় শনিবার ঢাকার বাতাস ‘চতুর্থ’
ঢাকার বাতাসের মান শনিবার (২৬ আগস্ট) সকালে ৯টা ০৪ মিনিটে অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১০৯ নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে ঢাকা।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা এবং চীনের উহান যথাক্রমে ১৬৯, ১৩৭ এবং ১৩৩ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
এছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বৃহস্পতিবার ঢাকা নবম
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণের সমস্যায় জর্জরিত। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়। প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান বুধবার সকালেও 'মধ্যম' পর্যায়ে
১ বছর আগে
বিশ্বের চতুর্থ দূষিত শহর ঢাকা
ঢাকার বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর' অবস্থায় রয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ৯টা ১০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৬০ নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় রাজধানীর অবস্থান চতুর্থ।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর এবং নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ২৪৫, ১৮৬ ও ১৬০ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয় এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২,সিও,এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় আবারও টানা ৩ দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
১ বছর আগে
বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা চতুর্থ
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় সোমবার সকালে ঢাকা চতুর্থ অবস্থানে উঠে এসেছে। সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৮৭ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ রয়েছে।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর ও ঘানার আক্রা যথাক্রমে ২৭৮, ১৯৬ ও ১৯৬ একিউআই স্কোর নিয়ে স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে: আবহাওয়া অফিস
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার বাতাস 'অস্বাস্থ্যকর' অবস্থায় ষষ্ঠ
১ বছর আগে
রংপুরে বিএনপির চতুর্থ বিভাগীয় সমাবেশ শনিবার
রাত পেরুলেই রংপুরে চতুর্থ বিভাগীয় সমাবেশ করবে বিএনপি। শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হওয়া ৩৬ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘটের মধ্যে সব প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে সমাবেশ করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি।
শনিবার রংপুর কালেক্টর ঈদগাহ মাঠে দুপুর ২টায় সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে বলে মঞ্চ তৈরি করেছেন দলীয় নেতাকর্মীরা।
সমাবেশে যোগ দিতে বিভিন্ন জেলা থেকে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী ইতোমধ্যেই নগরীতে পৌঁছেছেন।
সমাবেশের একদিন আগে শুক্রবার সকাল থেকে রংপুর ও সারাদেশের মধ্যে বাস যোগাযোগ বন্ধ থাকলেও আশেপাশের ৮টি জেলার বিএনপি নেতাকর্মীদের মাইক্রো বাস, অটোরিকশা, থ্রি-হুইলার ও মোটরসাইকেলসহ ছোট যানবাহনে করে নগর সংলগ্ন বিভিন্ন এলাকায় আসতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: খুলনায় বিএনপি কর্মীদের বহনকারী ট্রলারে আ.লীগের হামলা
ইউএনবির সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী জানান, শনিবার তাদের ক্ষমতাসীন দলের প্রতিপক্ষ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সম্ভাব্য বাধা ও হয়রানি এড়াতে তারা রংপুর শহর ও এর আশপাশের এলাকায় আগাম অবস্থান নিয়েছেন।
শুক্রবার ঢাকা থেকে মাত্র কয়েকটি বাস রংপুরে আসলেও সকাল থেকে কোনও বাস রংপুর বাস টার্মিনাল থেকে কোনও গন্তব্যে ছেড়ে যেতে দেখা যায়নি। এতে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ধর্মঘটের কারণে রংপুরগামী আন্তঃজেলা বাস চলাচলও বন্ধ রয়েছে। শুক্রবার সকাল থেকে অন্য জেলার বাসগুলো রংপুরে প্রবেশ করতে পারেনি।
মহাসড়কে থ্রি-হুইলারসহ অবৈধ যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ এবং প্রশাসনিক হয়রানি বন্ধের দাবিতে শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পরিবহন ধর্মঘট পালন করেছে রংপুর জেলা মোটর মালিক সমিতি।
তবে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন অভিযোগ করেছেন, তাদের দলীয় সমাবেশে লোকজন যাতে আসতে না পারে সেজন্যই এই ধর্মঘট জারি করা হয়েছে।
ইউএনবির সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, পরিবহন ধর্মঘট ও ক্ষমতাসীন দলের তৈরি করা অন্য সব বাধা উপেক্ষা করে রংপুর বিভাগের আটটি জেলার লাখ লাখ মানুষ শনিবার তাদের কর্মসূচিতে অংশ নেবে।
গত সপ্তাহে খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের আগেও একই ধরনের হরতাল কার্যকর করা হয়েছিল, তবে দলের হাজার হাজার নেতাকর্মী বাধা অতিক্রম করে কর্মসূচিতে অংশ নেন।
বিএনপি তার চলমান আন্দোলনের গতি অব্যাহত রাখার অংশ হিসেবে ২৭ সেপ্টেম্বর ১০টি বিভাগীয় শহরে ধারাবাহিক জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
আরও পড়ুন: মামলা পুনরুজ্জীবিত: সরকারবিরোধী আন্দোলনকে লাইনচ্যুত করার কৌশল হিসেবে দেখছেন বিএনপি নেতারা
সমাবেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্যসহ সিনিয়র নেতারা বক্তব্য দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আয়োজকরা জানান, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির নিন্দা, ভোলা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ ও যশোরে পুলিশের দ্বারা পাঁচ দলের নেতাকর্মীর মৃত্যু এবং বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তি নিশ্চিত করতেই এই সমাবেশ।
বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছিল যে আগামী সাধারণ নির্বাচন কোনও রাজনৈতিক সরকারের অধীনে হবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই হতে হবে। অন্যদিকে ক্ষমতাসীনরা বর্তমান সংবিধানে সে সুযোগ নেই বলে প্রত্যাখান করে আসছে।
শনিবারের সমাবেশটি হবে বিভাগীয় পর্যায়ে বিএনপির চতুর্থ সমাবেশ। এরআগে প্রথমটি চট্টগ্রামে, দ্বিতীয়টি ময়মনসিংহে এবং তৃতীয়টি খুলনায় করেছে দলটি।
২০২৩ সালের শেষের দিকে বা ২০২৪ সালের সালের প্রথম দিকে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া পরবর্তী নির্বাচনের জন্য সমর্থন জোগাতে অন্যান্য বিভাগীয় শহরেও অনুরূপ সমাবেশের পরিকল্পনা করেছে বিএনপি।
আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগরীতে গণসমাবেশের মধ্য দিয়ে বিভাগীয় সমাবেশ শেষ করবে বিএনপি।
আরও পড়ুন: খুলনা রেলস্টেশনে ভাঙচুর: বিএনপির ১৭০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
২ বছর আগে
বসবাসের অযোগ্য শহরের তালিকায় চতুর্থ ঢাকা
ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) বার্ষিক জরিপ অনুসারে বিশ্বের বসবাসের অযোগ্য শহরগুলোর মধ্যে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা।
রাজনীতি, অর্থনীতি, অপরাধ, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবার মতো বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিয়ে ১৪০টি দেশকে নিয়ে এই তালিকা করা হয়েছে।
১৪০টি দেশের মধ্যে ৩৩.৫ পয়েন্ট নিয়ে তালিকায় ১৩৭ নম্বরে আছে বাংলাদেশ। তালিকায় ঢাকা স্থিতিশীলতায় ৫৫ পয়েন্ট, স্বাস্থ্যসেবায় ১৬ দশমিক ৭, সংস্কৃতি ও পরিবেশে ৩০ দশমিক ৮, শিক্ষায় ৩৩ দশমিক ৩ এবং অবকাঠামোতে ২৬ দশমিক ৮ পয়েন্ট পেয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বায়ু দূষণ: হাইকোর্টের আরও ৩ দফা নির্দেশনা
২০১৯ সালের তালিকায় তৃতীয় বাস অযোগ্য শহর ছিল ঢাকা এবং ২০১৮ সালে এই তালিকায় ঢাকা ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে।
নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড শহর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে।
যদিও বিশ্বব্যাপী জীবনযাত্রার মান কমেছে কিন্তু এশিয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলো এই বছর তালিকায় শীর্ষ দশে রাজত্ব্য করছে।
বাসযোগ্য শহরের তালিকায় অকল্যান্ড শহরের পর যথাক্রমে জাপানের ওসাকা, অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেড, নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটন ও জাপানের টোকিও,অস্ট্রেলিয়ার পার্থ, সুইজারল্যান্ডের জুরিখ ও জেনেভা, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ও ব্রিসবেন শহর শীর্ষ দশে রয়েছে।
করোনা মহামারীর কারণে ইআইইউ এবার স্বাস্থ্যসেবা বিষয়টির উপরও নজর দিয়েছে।
ইআইইউ’র বৈশ্বিক অর্থনীতিক প্রধান সাইমন বাপিস্ট এর মতে, এই র্যাংকিংয়ে করোনা সুস্পষ্ট প্রভাব ফেলেছে।
বাপিস্টের মতে জরিপ চলাকালে বিভিন দেশে করোনার ঢেউ এবং লকডাউন থাকার কারণে ইউরোপীয় দেশগুলো এই তালিকায় পিছিয়ে পরেছে।
এর মধ্যে গত কয়েক বছর ধরে বাসযোগ্য শহরের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভিয়েনা এবার ১২ ধাপ নিচে নেমেছে।
সিরিয়ার দামেস্ক শহর বাস অযোগ্য শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে।
৩ বছর আগে