পাহাড়
কক্সবাজারে পাহাড় থেকে বিপুল অস্ত্রসহ ৩ আরসা সদস্য আটক
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন গহীন পাহাড়ে ‘আরসার আস্তানা’য় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে র্যাব। এ সময় আরসার তিন শীর্ষ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- ওসমান, নেছার, ইমান। তারা সবাই আরসার শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত বলে র্যাব জানায়।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার ২০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পেছনের লাল পাহাড় থেকে এসব অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: সতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে ভোট কেনার টাকা বিতরনের সময় আটক ১
র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
কর্নেল বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব ক্যাম্প ২০ এক্সটেনশনে আরসার অপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। কয়েক ঘণ্টা ধরে চালানো অভিযানের একপর্যায়ে সন্দেহজনক আস্তানাটি ঘিরে ফেলে র্যাব সদস্যরা। উপস্থিতি টের পেয়ে কয়েকজন সন্ত্রাসী পালিয়ে গেলেও তিনজনকে আটক করতে সক্ষম হয়।
এ সময় আস্তানায় তল্লাশি করে দেশীয় তৈরি বন্দুক ও অর্ধশতাধিক গুলিসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম পাওয়া যায় বলে জানান র্যাবের এ কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, আরকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) সদস্যরা গহীন পাহাড়ে আস্তানাটি গড়ে তুলেছিল। এই আস্তানা ব্যবহার করে তারা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত ছিল।
আরও পড়ুন: রংপুরে বিল পরিশোধ করতে না পারায় নবজাতক বিক্রি, আটক ৩
ভোট কারচুপির অভিযোগে প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৩
৯ মাস আগে
পাহাড়ে পর্যটন শিল্প বিকাশের অফুরান সম্ভাবনা আছে: আইজিপি
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজির আহমেদ বলেছেন, পাহাড়ে পর্যটন শিল্প বিকাশের অফুরান সম্ভাবনা রয়েছে। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য্যকে কাজে লাগিয়ে বান্দরবানের অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটানো সহজ।
রবিবার দুপুরে বান্দরবানের থানচি উপজেলা সদরে পুলিশের উদ্যোগে হাইজল্যান্ড পার্ক রিসোর্ট উদ্বোধন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তা বাড়াতে সব ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন করতে প্রয়োজনে ট্যুরিস্ট পুলিশের ইউনিফর্মে পরিবর্তন আসবে। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তায় আমর্ড পুলিশের তিনটি ব্যাটালিয়ান ও পুলিশের একাধিক ক্যাম্প স্থাপন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ।
আরও পড়ুন: আজ মহালয়া, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসবের আমেজ
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রামের ডিআইজি মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়া, পুলিশ হেডকোয়ার্টার -এর ডিআইজি (ফাইন্যান্স) মো. মাহবুবুর রহমান, পুলিশের ডিআইজি মোহাম্মদ রুহুল আমিন, বান্দরবানের পুলিশ সুপার মো. তারিকুল ইসলাম, রাঙ্গামাটির পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাইমুল হক প্রমুখ।
পুলিশে মহাপরিদর্শক হাইজল্যান্ড পার্কটি পরিদর্শন করেন এবং সেখানে একটি বৃক্ষের চারা রোপন করেন। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় সতেরশ’ ফিট উচ্চতায় বান্দরবানের থানচিতে মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে এই পার্কটি গড়ে তোলা হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্টের অর্থায়নে এই হাইজল্যান্ড পার্কটি বান্দরবানের পর্যটনশিল্পে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন: আজ মহালয়া, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসবের আমেজ
আগা খান স্থাপত্য পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশের ২ প্রকল্প
২ বছর আগে
স্ত্রীকে হত্যা করে পাহাড়ে আত্মগোপন, অবশেষে স্বামী গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামের চন্দনাইশে স্ত্রীকে খুন করে রাঙ্গুনিয়ার পাহাড়ে আত্মগোপন করা এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার সকালে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার এস এস আবদুস সাত্তার (৭০) চন্দনাইশ উপজেলার পশ্চিম এলাহাবাদ বাতুয়ার পাড়া গ্রামের মৃত ওয়াহেদ আলীর ছেলে।
জানা যায়, পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী রেজিয়া বেগমকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে দীর্ঘ ২৩ দিন রাঙ্গুনিয়ার প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন রিকশাচালক সাত্তার।
পুলিশ জানায়, গত ৭ মে পারিবারিক তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় স্বামী। গুরুতর আহতাবস্থায় স্ত্রী রেজিয়াকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে বিজিসি ট্রাস্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তার অবস্থা গুরুতর দেখে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠান। চমেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওইদিন রাতেই রেজিয়া বেগম মারা যান।
পর দিন মায়ের হত্যার অভিযোগে বাবার বিরুদ্ধে চন্দনাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন তাদের মেয়ে কামরুন নাহার রুমা।
সোমবার সকালে আসামির অবস্থান নিশ্চিত হয়ে রাঙ্গুনিয়ার প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
গ্রেপ্তারের বিষয়ে নিশ্চিত করে চন্দনাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, স্ত্রী হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া রিকশাচালক স্বামী এস এস আবদুস সাত্তারকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: হত্যা মামলা: দিনাজপুরে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড, ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
খুলনায় স্কুলছাত্র হত্যায় ১৭ আসামির ৭ বছর করে কারাদণ্ড
২ বছর আগে
নেপালের পাহাড়ে বিমান বিধ্বস্ত: মিলেছে ২২ যাত্রীর খোঁজ
নেপালে ২২ যাত্রী বহনকারী বিমানের ধ্বংসাবশেষ সোমবার একটি পাহাড়ে পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। তবে তাদের মধ্যে কেউ জীবিত আছে কিনা এই বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি তারা।
কাঠমান্ডু থেকে ২০০ কিলোমিটার (১২৫ মাইল) পূর্বে পোখরা থেকে যাত্রা করা তারা এয়ারলাইন্সের বিমানটি ২০ মিনিটের নির্ধারিত ফ্লাইটে জোমসোমের পাহাড়ি শহরে যাওয়ার কথা ছিল। টার্বোপ্রপ টুইন অটার বিমানটি গভীর গিরিখাত এবং পাহাড়ের চূড়ার একটি এলাকায় পৌঁছার পর বিমানবন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: নেপালে ২২ যাত্রী নিয়ে বিমান নিখোঁজ
সেনাবাহিনী বলেছে, পোখরা শহর থেকে উড্ডয়নের পর জোমসোমের পাহাড়ি শহর মোস্তাং জেলার সানোসওয়ারে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
টুইটারে সেনাবাহিনীর পোস্ট করা দুর্ঘটনাস্থলের একটি ছবিতে দেখা গেছে, পাহাড়ের চারপাশে বিমানের অংশগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে ৩৭ মৃত্যু
নেপালের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, একটি সেনা হেলিকপ্টার ও ব্যক্তিগত হেলিকপ্টার অনুসন্ধানে অংশ নিয়েছে।
এর চেয়ে বেশি কিছু তথ্য তারা আর দিতে পারেনি।
২ বছর আগে
অপ্রচলিত ফসল চাষে পাহাড়ের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যাবে: কৃষিমন্ত্রী
দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার এখন কৃষিকে বাণিজ্যিকীকরণ ও লাভজনক করতে নিরলস কাজ করছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি।
তিনি বলেন, কৃষিকে লাভজনক করতে হলে কাজুবাদাম, কফি, গোলমরিচসহ অপ্রচলিত অর্থকরী ফসল চাষ করতে হবে। শুধু দেশে নয়, আন্তর্জাতিক বাজারেও এসবের বিশাল চাহিদা রয়েছে, দামও বেশি। সেজন্য এসব ফসলের চাষাবাদ ও প্রক্রিয়াজাত বাড়াতে হবে। পাহাড়ের বৃহৎ অঞ্চলজুড়ে এসব ফসল চাষের সম্ভাবনা অনেক। এছাড়া, আনারস, আম, ড্রাগনসহ অন্যান্য ফল চাষের সম্ভাবনাও প্রচুর।
আরও পড়ুন: মাশরুমের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে: কৃষিমন্ত্রী
শনিবার সকালে বান্দরবন জেলার রুমা উপজেলায় কাজুবাদাম বাগান, কফি বাগান ও আমসহ অন্যান্য ফলবাগান পরিদর্শন শেষে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, 'আমরা কাজুবাদাম ও কফির উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং এসব ফসলের চাষ আরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে কাজ করছি। এটি করতে পারলে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটবে। পাহাড়ী এলাকার মানুষের জীবনযাত্রার মানের দর্শনীয় উন্নয়ন হবে। একইসাথে, দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করেও প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা যাবে।'
আরও পড়ুন: টেকসই খাদ্য নিরাপত্তার জন্য গবেষকদেরকে এগিয়ে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বর্তমানে দেশে অল্প পরিসরে কাজুবাদাম এবং কফি উৎপাদন হচ্ছে। শুধু পাহাড়ী অঞ্চল নয়, সারাদেশের যে সব অঞ্চলে কাজুবাদাম এবং কফির চাষাবাদের প্রচুর সম্ভবনা রয়েছে; কিন্তু বর্তমানে চাষাবাদ হচ্ছে না পর্যায়ক্রমে এমন এলাকাও কাজুবাদাম ও কফির চাষের আওতায় আনা হবে। সেলক্ষ্যে সম্প্রতি ‘কাজুবাদাম ও কফি গবেষণা, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ’ শীর্ষক ২১১ কোটি টাকার প্রকল্প নেয়া হয়েছে।
এসব অপ্রচলিত ফসলের চাষাবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধি এবং প্রক্রিয়াজাতে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হবে বলে জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, এসব ফসলের চাষ জনপ্রিয় করতে কৃষক ও উদ্যোক্তাদেরকে আমরা বিনামূল্যে উন্নত জাতের চারা, প্রযুক্তি ও পরামর্শসেবা দিচ্ছি। গতবছর কাজুবাদামের ১ লাখ ৫৬ হাজার চারা বিনামূল্যে কৃষকদেরকে দেয়া হয়েছে; আর এ বছর ৩ লাখ চারা দেয়া হবে।
আরও পড়ুন: হাওরের শতভাগ বোরো ধান কাটা শেষ: কৃষিমন্ত্রী
এছাড়া, দেশে কাজুবাদামের প্রক্রিয়াজাতের সমস্যা দূর করা ও প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে কাঁচা কাজুবাদাম আমদানির উপর শুল্কহার প্রায় ৯০% থেকে নামিয়ে মাত্র ৫% নিয়ে আসা হয়েছে বলে জানান কৃষিমন্ত্রী।
পরিদর্শনকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো: মেসবাহুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিব ওয়াহিদা আক্তার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: আসাদুল্লাহ, বিএডিসির চেয়ারম্যান ড. অমিতাভ সরকার, বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মো: বখতিয়ার, বান্দরবনের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি, পুলিশ সুপার জেরিন আখতার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বান্দরবনের উপপরিচালক একেএম নাজমুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর-ডিএইর মতে, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে সমতল জমির অভাবে মাঠ ফসলের আবাদ সম্প্রসারণের সুযোগ খুবই সীমিত। তবে, এ এলাকার মোট ভূমির প্রায় ২২ শত্যাংশ উদ্যান ফসলের আওতায় আনার সম্ভাবনা রয়েছে। ভূ-প্রাকৃতিক অবস্থান ও অনুকূল আবহাওয়ার কারণে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় কফি ও কাজুবাদাম, উদ্যান ও মসলা জাতীয় ফসল আবাদের অনেক সুযোগ রয়েছে। এছাড়া, দেশের বরেন্দ্র অঞ্চলসহ অন্যান্য অঞ্চলের পার্বত্য বৈশিষ্ট্য অনুরূপ জমিও কাজুবাদাম ও কফি চাষের উপযোগী। এসব জমিতে কাজুবাদাম ও কফির আধুনিক জাত ও উন্নত প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং তা সম্প্রসারণের মাধ্যমে কাজুবাদাম ও কফির উৎপাদন বহুগুণে বৃদ্ধির ব্যাপক সুযোগ রয়েছে।
৩ বছর আগে