মুজিববর্ষ
কুড়িগ্রামে ঘর পাচ্ছেন ৫৫৬ গৃহহীন পরিবার
মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের চতুর্থ ধাপে কুড়িগ্রামে ৫৫৬টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার ঘর পাচ্ছেন। সোমবার দুপুরে প্রেস ব্রিফিং এ তথ্য জানান কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ জানান, ৪র্থ পর্যায়ে সারাদেশে ৩৯ হাজার ৩৬৫টি পরিবার এই সুবিধা পাচ্ছে।
এরমধ্যে মাদারীপুর, গাজীপুর, নরসিংদী, রাজশাহী, জয়পুরহাট, চাপাইনবাবগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ ১৫৯টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে 'ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ' করায় সংঘর্ষ, আহত ১০
কুড়িগ্রামে ৩য় পর্যায়ে অবশিষ্ট ১০৬টি এবং ৪র্থ পর্যায়ে ৪৫০টিসহ ৫৫৬টি সুবিধাভোগী জমিসহ ঘর বরাদ্দ পেল।
এদিকে বুধবার সকাল সোয়া ১১টায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সারাদেশে একযোগে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
একই সময়ে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে জমি ও গৃহ প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আমান উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাসেদুল হাসান, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মো. শাহরিয়ার, সদর উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সিনিয়র সাংবাদিক হুমায়ুন কবির সূর্য প্রমুখ।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ১৪৮ মণ সরকারি চাল জব্দ, আটক ১
কুড়িগ্রামে ভিজিডি কার্ডের টাকা না দেয়ায় মাথা ফাটালেন ইউপি সদস্য
১ বছর আগে
পঞ্চগড় ও মাগুরা জেলাকে ভূমিহীনমুক্ত ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর
সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের এক যুগান্তকারী অর্জনে বৃহস্পতিবার পঞ্চগড় ও মাগুরা জেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত হিসেবে ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে সারাদেশে ভূমিহীন ও গৃহহীন ২৬ হাজার ২২৯টি ঘর হস্তান্তরের সময় এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, আমরা খুব আনন্দিত যে দুই জেলার সব উপজেলায়ই এখন সম্পূর্ণরূপে ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষমুক্ত হয়েছে। ‘আমাদের উদ্যোগের ফলে আজ এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে’।
এর বাইরে দেশের বিভিন্ন জেলার আরও ৪৩টি উপজেলাও একই মর্যাদা পেয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, এটা একটা বড় অর্জন। আমি আশা করি বাংলাদেশের সব জেলা ও উপজেলা একদিন ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষ মুক্ত হবে। ‘দেশের প্রতিটি মানুষের একটি বাড়ি এবং ঠিকানা থাকবে।’
পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, পঞ্চগড়ে ৪ হাজার ৮৫০টি ভূমিহীন ও গৃহহীন লোক খুঁজে পেয়েছে সরকার এবং তাদের সবার জন্য ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, মাগুরা জেলায় ৬৭৮টি পরিবারের জন্য ঘর তৈরি করা হয়েছে।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে গৃহহীন সকলের জন্য আশ্রয় নিশ্চিত করার সরকারের প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে পঞ্চগড় ও মাগুরা জেলার সবগুলো উপজেলাসহ দেশের ৫২টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
এই ৫২টি উপজেলায় মোট ১৯ হাজার ৭৮০টি ভূমিহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে বলে প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
তারা বলেন, দুই জেলা ও ৫২টি উপজেলায় কাউকে ভূমিহীন পাওয়া গেলে দ্রুত তাদের জমিসহ ঘর দেয়া হবে।
ইতোমধ্যে স্থানীয় প্রশাসনকে এ বিষয়ে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
ভূমিহীন ৫২ উপজেলা হলো ঢাকার নবাবগঞ্জ, মাদারীপুর সদর, শরীয়তপুরের ডামুড্যা, কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, টাঙ্গাইলের গোপালপুর, মানিকগঞ্জের ঘিওর ও সাটুরিয়া, রাজবাড়ীর কালুখালী, ফরিদপুরের নগরকান্দা, নেত্রকোণার মদন, ময়মনসিংহের ভালুকা, নান্দাইল, ফুলপুর ও ফুলবাড়িয়া, জামালপুরের বকশীগঞ্জ, চট্টগ্রামের পটিয়া, কর্ণফুলী, সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া, লক্ষ্মীপুরের রায়পুর ও রামগঞ্জ, ফেনীতে ফেনী সদর, ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী ও পরশুরাম, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পঞ্চগড়ের আটোয়ারী, পঞ্চগড় সদর, দেবীগঞ্জ, তেতুলিয়া ও বোদা, দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ, ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী, নীলফামারীর ডিমলা, নওগাঁর রানীনগর, জয়পুরহাটের পাঁচবিবি, রাজশাহীর মোহনপুর, চারঘাট ও বাঘা, বগুড়ার নন্দীগ্রাম ও দুপচাঁচিয়া, নাটোরের বাগাতিপাড়া, পাবনার ঈশ্বরদী, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ, ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু, সাতক্ষীরার তালা, মাগুরায় মাগুরা সদর, শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর ও শালিখা, ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া ও পটুয়াখালীর দশমিনা।
পড়ুন: আশ্রয়ণ: বাগেরহাটে শেফালীসহ ৪৫ পরিবারের স্বপ্ন পুরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানিয়েছে, আশ্রয়ণ-২-এর তৃতীয় প্রকল্পে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মধ্যে মোট ৬৭ হাজার ৮০০টি ঘর দেয়া হচ্ছে।
এর মধ্যে গত ২৬ এপ্রিল ৩২ হাজার ৯০৪টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে, ২১ জুলাই হস্তান্তর করা হয়েছে ২৬ হাজার ২২৯টি এবং বাকি ৮ হাজার ৬৬৭টি ঘর নির্মাণাধীন রয়েছে।
এর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি এবং ২০ জুন প্রথম দুই দফায় দেশে গৃহহীনদের মধ্যে ভূমিসহ এক লাখ ১৭ হাজার ৩২৯টি আধা-পাকা ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে।
প্রকল্পের আওতায় ২০২১-২০২২ অর্থবছরে আশ্রয়ণ ঘরের জন্য প্রায় ৪ হাজার ২৯কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল।
সরকার সারা দেশে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণের জন্য প্রায় ৫ হাজার ৫১২ একর খাস জমি উদ্ধার করে। এই জমির আনুমানিক বাজার মূল্য ২ হাজার ৯৬৭ কোটি টাকা।
এছাড়া আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ঘর নির্মাণের জন্য সরকার ১৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৯১ দশমিক ৭৯ একর জমি ক্রয় করেছে। আর এ পর্যন্ত ৮ হাজার ৪৬২টি ভূমিহীন পরিবারকে সংগৃহীত জমিতে পুনর্বাসন করা হয়েছে।
এই আবাসন প্রকল্প গ্রামীণ অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত করতে অবদান রাখবে। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকট সত্ত্বেও সরকার আশ্রয়-২ প্রকল্প বাস্তবায়ন চালিয়ে যাবে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
পড়ুন: স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সরকারের ব্যাপক পরিকল্পনা
জনবল সংকটে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে আইসিইউ ও এইচডিইউ সেবা বন্ধ
২ বছর আগে
গৃহহীনদের ঘরসহ জমি দান বিশ্বে অনন্য নজির: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ঠিকানা বিহীনদের স্থায়ী ঠিকানা করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশ্বে এতো বিপুল সংখ্যক গৃহহীন মানুষকে ঘরসহ জমি দান বিশ্বে অনন্য নজির।
মঙ্গলবার দুপুরে নওগাঁর সাপাহার উপজেলার অমরপুর আশ্রায়ণ প্রকল্প প্রাঙ্গণে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ হস্তান্তর অনুষ্ঠানের এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, মুজিববর্ষে ‘বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না’ প্রধানমন্ত্রীর এ স্বপ্ন আজ বাস্তবে রূপ নিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আজ প্রধানমন্ত্রী সারাদেশে একযোগে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ হস্তান্তর কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন। এ কারনে ঈদের আগে গৃহহীন পরিবারে ঈদের আনন্দ পৌঁছে গেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার জনসাধারণের জন্য সকল সেবা দোরগোড়ায় পৌঁছে দিচ্ছে। তাদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য সামাজিক সুরক্ষা বলয় বাড়িয়েছেন।
উল্লেখ্য, তৃতীয় পর্যায়ে নওগাঁ জেলার ১১ উপজেলায় ৫৪০ গৃহহীন পরিবার গৃহ ও জমি পাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: আশ্রয়ণ-২: প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার পেল ৩৩ হাজার পরিবার
সরকার ভর্তুকি মূল্যে কৃষককে সার পৌঁছে দিচ্ছে: খাদ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
মুজিববর্ষ: ঠাকুরগাঁওয়ে জমি-নতুন ঘর পাচ্ছেন ২৬১২ ভূমিহীন
মুজিববর্ষ উপলক্ষে তৃতীয় পর্যায়ে ঠাকুরগাঁওয়ে আরও ২ হাজার ৬১২ জন ভূমিহীন জমি ও নতুন ঘর পাচ্ছেন। এ বিষয়ে রবিবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রশাসনের প্রেস ব্রিফিং ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে ঘরে ঘরে পৌঁছে গেল প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার
ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান জানান, জেলায় তৃতীয় পর্যায়ে মোট দুই হাজার ৬১২ জন ভূমিহীন প্রত্যেকে ২ শতক করে জমি ও একটি করে দুই রুম বিশিষ্ট আধাপাকা গৃহ পাবেন। উদ্বোধনযোগ্য গৃহের সংখ্যা এক হাজার ৪৬৬টি। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৭৫৫টির মধ্যে উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত গৃহের সংখ্যা ৩৪০টি, পীরগঞ্জ উপজেলায় ৬৪৮ টির মধ্যে উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত ৪৪৮টি, রাণীশংকৈল উপজেলায় ৭৭৬টির মধ্যে প্রস্তুত ৩৫১টি, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় ৫৩টির মধ্যে প্রস্তুত ৪৮টি ও হরিপুর উপজেলায় ৩৮০টির মধ্যে ২৭৯টি উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
আগামী ২৬ এপ্রিল (মঙ্গলবার) সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সারাদেশে একযোগে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন বলে জানান জেলা প্রশাসক।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের মাঝে যুবলীগের ঈদ উপহার
জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সভায় আরও বক্তব্য দেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) কামরুন নাহার, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রামকৃষ্ণ বর্মন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মো. সামসুজ্জামান, প্রেসক্লাব সভাপতি মনসুর আলী, সাংবাদিক কামরুল ইসলাম রুবাইয়েত, মজিবর রহমান খান, শাহ্ মো. নাজমুল ইসলাম প্রমুখ।
২ বছর আগে
মুজিববর্ষ: রাজধানীতে সোনার বাংলা মেলা হবে শুক্রবার
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপকমিটির উদ্যোগে এক মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
শুক্রবার গুলশান সোসাইটি পার্কে দুপুর ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ‘মুজিববর্ষ: সোনার বাংলা মেলা’ এই নামে বিশেষ মেলাটি অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: বিএনপির বইমেলা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রদর্শনী শুরু
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ জানান, এ মেলায় বিদেশি অতিথিদের মাঝে আবহমান গ্রাম বাংলার সমৃদ্ধ বাঙালি সংস্কৃতি, লোকজ আমেজ, কুটিরশিল্প, পুতুল নাচ, বায়োস্কোপ, গ্রামীণ মেলার ঐতিহ্য, দেশীয় খাবার, লোকসংগীত ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলার অবয়ব ফুটিয়ে তোলার প্রত্যাশা রয়েছে।
মেলায় মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিদেশি কর্মকর্তা, তাদের পরিবার ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
২ বছর আগে
স্বাধীনতার র্সুবণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ২ ফেব্রুয়ারি
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রযোজনা বিভাগের ব্যবস্থাপনায় বুধবার (২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টায় একাডেমির সংগীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জনসংযোগ কর্মকর্তা হাসান মাহমুদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখবেন শিল্পকলা একাডেমির প্রযোজনা বিভাগের পরিচালক সোহাইলা আফসানা ইকো। শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আলোচনা করবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর।
আরও পড়ুন: মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে প্রেস ক্লাবের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী
সাংস্কৃতিক পর্বে স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রের কন্ঠশিল্পী মো. রফিকুল আলম, রুপা ফরহাদ, শিবু রায়, আকরামুল ইসলাম, খায়রুল আনাম শাকিল, নবীব কিশোর গৌতম ও মনোরঞ্জন ঘোষাল, সরকারি সংগীত মহাবিদ্যালয়ের শিল্পী মাইনুল আহসান, ঊর্বী সোম, এম এ মোমিন, আশা খন্দকার, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির শিল্পী রোকসানা আকতার রূপসা ও শারমিন আক্তার শাওন সংগীত পরিবেশন করবেন। কবিতা আবৃত্তি করবেন কবি নরুল হুদা, ঝর্ণা সরকার, আসলাম সানী, ইকবাল খোরশেদ। আরিফুল ইসলাম অর্ণবের পরিচালিত নৃত্যদল আর্টিস্ট ট্রি; মেহরাজ হক তুষার পরিচালিত রিদম ডান্স গ্রুপ; সুইটি দাস চৌধুরী পরিচালিত দিক্ষা নৃত্যদল, সাহিদা রহমান সুরভি পরিচালিত নৃত্যদল বহিৃশিখা সমবেত নৃত্য পরিবেশন করবেন।
আরও পড়ুন: মুজিববর্ষ ও সুবর্ণজয়ন্তীর সমাপনী অনুষ্ঠান উপভোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
মুজিববর্ষ উপলক্ষে খুলনায় ২য় দফায় ১৩৫১ ভূমিহীন ঘর পাচ্ছেন
২ বছর আগে
মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে প্রেস ক্লাবের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী
মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সকালে ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর ক্লাবে সদস্য সন্তানদের অংশগ্রহণে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রদর্শনী ও শিশু শিক্ষা উপ কমিটির আয়োজনে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক মাঈনুল আলম ও মো. আশরাফ আলী, কোষাধ্যক্ষ শাহেদ চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য কাজী রওনাক হোসেন, রহমান মুস্তাফিজ। শিশু শিক্ষা ও প্রদর্শনী উপ কমিটির আহ্বায়ক শাহনাজ বেগম পলির সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপ কমিটির সদস্যরা যোগ দেন। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের সিনিয়র সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গ।
আরও পড়ুন: প্রেস ক্লাবে সন্ধানী চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্পে ২শ’ জনকে চিকিৎসা
সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলবের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ প্রেস ক্লাবের
মিডিয়ার ওপর ইসরায়েলি বর্বরতার নিন্দা জানিয়েছে জাতীয় প্রেস ক্লাব
২ বছর আগে
বনানীতে পরিবারের সদস্যদের শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী ও তার ছোট বোন
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে পরিবারের সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, শুক্রবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা '৭৫-এর ১৫ আগস্টের কালরাতে শহিদ জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদের প্রতি বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
এসময় তারা পরিবারের সদস্যদের আত্মার শান্তি কামনায় ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করেন।
আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
সব বাধা ভেঙে নারীদের এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
৩ বছর আগে
বুলেট বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে মুছে দিতে পারেনি: কোবিন্দ
সফররত ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ বৃহস্পতিবার বলেছেন, স্বাধীনতাবিরোধীরা যারা বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল, তারা বুঝতে পারেনি যে বুলেট এবং সহিংসতা এমন একটি ধারণাকে নির্বাপিত করতে পারে না যা মানুষের কল্পনাকে ধারণ করেছে।
তিনি বলেন, সর্বোপরি স্বাধীনতাবিরোধীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় সংকল্প এবং সহনশীলতার উপর নির্ভর করেনি, যিনি অসাধারণ সাহসিকতার সাথে গুপ্তহত্যার প্রচেষ্টা এবং স্বৈরশাসন মোকাবিলা করেছিলেন।
ভারতের রাষ্ট্রপতি বলেন, তিনি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের দৃঢ় প্রত্যয় এবং তার বিদ্রোহী চেতনার দ্বারা চালিত হয়েছেন, যেমনটি মহান কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত কবিতায় বর্ণিত হয়েছে।
রাজধানীতে বিজয় দিবস ও মুজিববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণই আমাদের লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী
৩ বছর আগে
আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন রবিবার শুরু
বাংলাদেশকে একটি আকর্ষণীয় ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট (এফডিআই) গন্তব্য হিসেবে উন্নীত করা এবং বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ তুলে ধরার লক্ষ্যে দুই্ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন, ২০২১ রবিবার থেকে শহরের একটি হোটেলে শুরু হতে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষ উপলক্ষে এই সম্মেলনের স্লোগান দেয়া হয়েছে ‘বাংলাদেশ ডিসকভার লিমিটলেস অপরচুনিটিস’।
সিরাজুল ইসলাম জানান, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
আরও পড়ুন: সৃজনশীল অর্থনীতিতে বিনিয়োগ উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি সম্মেলনের উদ্বোধন করার সময় মন্ত্রী,দেশি-বিদেশি প্রতিনিধি ও এই খাতের বিশেষজ্ঞরা সরাসরি যোগ দিবেন।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা), বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেপজা), বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ (বিএইচটিপিএ), পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ অথরিটি (পিপিপিএ),ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স এবং ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই) সহযোগিতায় এই সম্মেলনের আয়োজন করবে বিডা।
এতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, চীন, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারত, তুরস্ক, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, নেদারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশের সরকার প্রতিনিধি ও বিনিয়োগকারীরা অংশ নিবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া স্থানীয় নীতিনির্ধারক, বিনিয়োগকারী ও অর্থনীতিবিদরাও সম্মেলনে অংশ নিবেন বলে জানান বিডা চেয়ারম্যান।
বিডা প্রধান বলেন, নীতিনির্ধারক ও বিশেষজ্ঞদের দ্বারা ১১টি সম্ভাব্য খাতের সম্ভাবনা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা হবে।এছাড়া দ্বিতীয় দিনে একটি প্রযুক্তিগত অধিবেশন হবে।
আরও পড়ুন: ফরাসি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
৩ বছর আগে