বউ
ছেলের বউকে ধর্ষণ: শ্বশুরের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ছেলের বউকে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় শ্বশুর খলিলকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক বেগম মাফরোজা পারভীন আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
এদিন জামিনে থাকা আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তার উপস্থিতিতে বিচারক রায় ঘোষণা করেন। রায় শেষে তাকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২০ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি খলিল তার ছেলের বউকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী রাজধানীর মিরপুর মডেল থানায় তার শ্বশুরের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) খন্দকার মঞ্জুর রাহী আদালতে অভিযোগপত্র দেয়।
গত ১৬ মার্চ আদালত আসামির অব্যাহতির আবেদন খারিজ করে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
এ মামলা চলাকালীন সময় সাতজন আদালতে সাক্ষ্য দেন।
হবু বউ পছন্দ না হওয়ায় ব্যাংক কর্মকর্তার আত্মগোপন, ৭ দিন পর উদ্ধার
এক সপ্তাহ রহস্যজনকভাবে আত্মগাপন করে থাকা গাইবান্ধার পলাশবাড়ির ব্যাংক কর্মকর্তাকে ৩০ জুন রাতে ঢাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বউ পছন্দ হয়নি বলে স্ব-ইচ্ছায় আত্মগোপন করেছিলেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুনঃ গাইবান্ধায় এক টাকায় ঈদ বাজার
ব্যাংক কর্মকর্তা আবু সুফিয়ান পলাশবাড়ি উপজেলার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের বাসিন্দা।
বৃহস্পতিবার দুপুরে পুলিশ সুপার তৌহিদুর রহমান প্রেস ব্রিফিং করে ঘটনার বর্ণনা দেন এবং আবু সুফিয়ানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন।
পুলিশ সুপার জানান, আবু সুফিয়ানের পারিবারিকভাবে গাইবান্ধায় এক মেয়ের সাথে বিবাহের দিন ধার্য করা হয়। কিন্তু তার হবু স্ত্রী পছন্দ না হওয়ায় বিয়ের শপিং করার কথা বলে তিনি ঢাকার আদাবরের ৩১ নম্বর বাড়ি ভাড়া নিয়ে স্ব-ইচ্ছায় আত্মগোপন করেন।
তিনি বলেন, এ ব্যাপারে নিখোঁজের স্বজনরা পলাশবাড়ি থানায় জিডি করলে গাইবান্ধার পুলিশ মোবাইল ট্রেকিং করে তার সন্ধান বের করেন এবং গাইবান্ধায় নিয়ে আসেন।