নীলগাই
রাণীশংকৈলে নীলগাই জবাই করে গোশত ভাগাভাগি করে নিলেন গ্রামবাসী
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে বিলুপ্তপ্রায় একটি নীলগাই উদ্ধার করে জবাই করেছে এলাকাবাসী। রবিবার (৭ জানুয়ারি) বিকালে উপজেলার রাতোর ইউনিয়নের ভেলাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, রবিবার বিকালে এলাকার পুকুরপাড়ের ঝোপঝাড়ে ছোটাছুটি করছিল একটি নীল গাই। গ্রামের কয়েকজনের নজরে এলে তাঁরা নীলগাইটিকে ধাওয়া করে ধরে ফেলে। খবর ছড়িয়ে পড়লে উৎসুক গ্রামবাসী সেখানে ভিড় জমান। এক সময় গ্রামবাসী নীলগাইটিকে জবাই করে খাওয়ার পরিকল্পনা করে। পরে নীলগাইটি জবাই করে গ্রামবাসী গোশত ভাগাভাগি করে নেয়।
রাতোর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শরৎ চন্দ্র রায় জানান, গ্রামবাসী একটি নীলগাই আটক করে জবাই করে গোশত ভাগাভাগি করে নিয়েছে বলে আমি শুনেছি। কাজটি তারা ঠিক করেনি। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
রাণীশংকৈল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রকিবুল হাসান জানান, নীলগাইটি জবাই করা ঠিক হয়নি। খবর পেয়ে বন বিভাগের লোককে সেখানে পাঠানো হয়েছে। তারা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
খবর পেয়ে বন বিভাগ ও বন্য প্রাণী সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা শাহজাহান আলী জানান, ঘটনাস্থলে আমাদের পরিদর্শন দল পাঠানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শে ও তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, এ নিয়ে জেলায় ৮টি নীলগাই উদ্ধার হয়। তবে সেগুলোর একটিও বেঁচে নেই।
৯ মাস আগে
নীলগাইটি ধরে জবাই করলো গ্রামবাসী!
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে বিলুপ্তপ্রায় একটি নীলগাই ধরে জবাই করে ফেলেছে গ্রামবাসী। মাংস খাওয়ার জন্য তারা নীলগাইটি ধাওয়া করে ধরে জবাই করে।
এ নিয়ে জেলায় ছয়টি নীলগাই উদ্ধার হলেও একটিও বেঁচে নেই।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ধর্মগর ইউনিয়নের উত্তর মণ্ডলপাড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার সকালে এলাকার ফসলের খেতে ছোটাছুটি করছিল অপরিচিত একটি প্রাণী। গ্রামের কয়েকজনের নজরে এলে তারা প্রাণীটিকে ধাওয়া করে ধরে ফেলেন। খবর ছড়িয়ে পড়লে উৎসুক গ্রামবাসী সেখানে ভিড় জমান। একসময় গ্রামবাসী প্রাণীটিকে জবাই করে মাংস খাওয়ার পরিকল্পনা করেন। তারা প্রাণীটির গলায় ছুরিও চালাতে শুরু করেন। সে সময় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
ধর্মগড় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান আবুল কাশেম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, উত্তর মণ্ডলপাড়া এলাকায় বুধবার সন্ধ্যায় ভারতীয় সীমান্ত দিয়ে একটি বিলুপ্ত প্রজাতির নীলগাই প্রবেশ করে। এলাকাবাসী ১২ মে দুপুরে সেটিকে আটক করে। নীলগাইটি অসুস্থ হয়ে পড়লে এলাকাবাসী সেটি জবাই করে দেয়। তাৎক্ষণিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি অবগত করেছেন বলেও তিনি জানান।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে আবারও নীলগাই উদ্ধার
প্রতক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, উত্তর মণ্ডলপাড়া গ্রামের কিছু লোক খেত থেকে ভুট্টা তোলার কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এসময় তারা হঠাৎ একটি নীলগাই দেখতে পান। তারা সেসময় তাড়া করে নীলগাইটিকে ধরেন তারা। একপর্যায়ে নীলগাইটি অসুস্থ হয়ে গেলে স্থানীয়রা মাংস খাওয়ার জন্য নীলগাইটিকে জবাই করে ফেলেন। নীলগাইটি ভারত থেকে সীমান্ত অতিক্রম করে এসেছে।
রানীশংকৈল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির স্টিভ বলেন, বিলুপ্ত হওয়া নীলগাই জবাই করা ঠিক হয়নি। তবে গ্রামের মানুষের বক্তব্য গাইটি খুব অসুস্থ ছিল। তাই তারা এটিকে জবাই করেছে। খবর পেয়ে বন বিভাগের লোককে সেখানে পাঠানো হয়েছে। তারা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান ইউএনও।
বন বিভাগ ও বন্য প্রাণী সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস জানান, ঘটনাস্থলে আমাদের পরিদর্শন দল পাঠানো হয়েছে। উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের পরামর্শ মতে ও তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, নীলগাই বিরল প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় একটি বন্য প্রাণী। গাই হিসেবে পরিচিত হলেও নীলগাইটি কখনোই গরু শ্রেণির নয়; বরং এটি এশিয়া মহাদেশের সর্ববৃহৎ হরিণবিশেষ প্রাণী। যার বৈজ্ঞানিক নাম বোসেলাফুস ট্যাগোক্যামেলাস। শত বছর আগে ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় নীলগাই দেখা যেত। দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়ের মাঠে-ঘাটে একসময় নীলগাইয়ের দেখা মিলত। এখন দেখা যায় না।
আরও পড়ুন: ভারত থেকে আসা ঠাকুরগাঁওয়ে আহত নীলগাইয়ের মৃত্যু
ঠাকুরগাঁওয়ে মানুষের ধাওয়ায় বিরল নীলগাইয়ের মৃত্যু
২ বছর আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে আবারও নীলগাই উদ্ধার
ঠাকুরগাঁওয়ে আবারও একটি ধূসর ছাই রং এর নীলগাই উদ্ধার হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার বৈরচুনা ইউনিয়নের মাধবপুর গ্রাম থেকে এ নীল গাইটিকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা। পরে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের সহায়তায় বিজিবির কাছে নীলগাইটি হস্তান্তর করা হয়।
ইউপি চেয়ারম্যান হিমু সরকার বলেন, বর্তমানে নীল গাইটি সুস্থ আছে এবং বিজিবির জিম্মায় আছে।
তিনি আরও জানান, শুক্রবার বিকেলের দিকে নীলগাইটি ভারতীয় সীমান্ত (শিঙ্গোর) অতিক্রম করে মাধবপুর গ্রামে ঢুকে পড়ে। এরপর গ্রামবাসী নীল গাইটিকে দেখতে পেয়ে চারপাশে ঘেরাও করে ধরে ফেলে। তারপর তারা আমাকে খবর দিলে আমি বিজিবি ক্যাম্পে জানাই। আমার এবং পীরগঞ্জ উপজেলা ইউএনও মহোদয়ের উপস্থিতিতে নীল গাইটি বিজিবির কাছে কাছে হস্তান্তর করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, নীল গাইটিকে গ্রামবাসী চারদিকে ঘেরাও করে ধরে ফেলে। পরে আমরা খবর পেলে সেখানে যাই। উপজেলা প্রাণি চিকিৎসককে গাইটি দেখানো হয়েছে। বর্তমানে নীল গাইটি সুস্থ রয়েছে। নীল গাইটিকে বিজিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে। প্রাণিসম্পদ বিভাগের কাছে হস্তান্তরের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে মানুষের ধাওয়ায় বিরল নীলগাইয়ের মৃত্যু
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ জানান, উদ্ধার হওয়া নীলগাইটি বর্তমানে ভালো রয়েছে। ‘নীলগাই হরিণের মতো নিরীহ। আমাদের দেশে জনসাধারণের জন্য প্রাণিটি লালনপালনে সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকায় এর প্রজনন ও বংশবিস্তারের উদ্যোগ নেয়নি প্রাণিসম্পদ বিভাগ।
প্রসঙ্গত, এ নিয়ে গত চার বছরে ঠাকুরগাঁওয়ে পাঁচটি নীলগাই দেখা গেছে। এর মধ্যে অবশ্য চারটিরই মৃত্যু হয়েছে।
এর আগে গত ২৬ নভেম্বর জেলার হরিপুর সীমান্তে মিনাপুর গ্রামে বিরল প্রজাপতির ধুসর লাল রঙের একটি নীলগাই ধরেছিল এলাকাবাসী। কিন্তু ক্ষতবিক্ষত হয়ে রক্তক্ষরনে নীলগাইটি মারা যায়। গত বছরের ২ জুলাই দুপুরে ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার ধর্মগড় মুক্তার বস্তি থেকে একটি মৃত নীলগাই উদ্ধার করেছিলো উপজেলা প্রশাসন। গত বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারিতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকার নাগর নদীর তীরে একটি কালো রঙের পুরুষ নীলগাই উদ্ধার করে বিজিবি।
এরও আগে প্রথমবার ২০১৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর রানীশংকৈল উপজেলার যদুয়ার গ্রামের পাশ থেকে একটি নীলগাই উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় প্রশাসন বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় নীলগাইটিকে উদ্ধার করে দিনাজপুরের রামসাগর জাতীয় উদ্যানে নিয়ে যায়। সেখানে চার দিন থাকার পর একটি মৃত বাচ্চা প্রসব করে প্রাণীটি। ২০১৯ সালের ১৮ মার্চ উদ্যানের বেড়ার সঙ্গে সজোরে ধাক্কা লেগে মারা যায় স্ত্রী নীলগাইটি।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে ৩টি কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
ভারত থেকে আসা ঠাকুরগাঁওয়ে আহত নীলগাইয়ের মৃত্যু
২ বছর আগে
ভারত থেকে আসা ঠাকুরগাঁওয়ে আহত নীলগাইয়ের মৃত্যু
ভারতে থেকে তাড়া খেয়ে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার মিনাপুর গ্রামে আসা পুরুষ নীলগাইটি শুক্রবার সন্ধ্যায় মারা গেছে।
এ ব্যাপারে হরিপুর উপজেলার কারিগাও বিজিবি ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার কফিল উদ্দিন জানান, একটি পুরুষ নীলগাই ভারতের লোকজনের তাড়া খেয়ে শুক্রবার বিকাল ৪টার দিকে সীমান্তের কাঁটা তারের বেড়া পার হয়ে হরিপুর উপজেলার মিনাপুর গ্রামে ঢুকে যায়। এলাকার লোকজন নীলগাই দেখতে পেয়ে ধরার জন্য তাড়া করে। এক পর্যায়ে ভবানন্দপুর গ্রামে জনৈক রেজাউলের সুপারির বাগানে আটকা পড়ে নীলগাইটি। এ সময় জনতা গাইটিকে আটক করে বেধে ফেলে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে মানুষের ধাওয়ায় বিরল নীলগাইয়ের মৃত্যু
খবর পেয়ে সীমান্তের কারিগাও বিজিবি ক্যাম্পের সদস্যরা সেখানে নীলগাইটি উদ্ধার করে এবং চিকিৎসার জন্য হরিপুর উপজেলা প্রাণি সম্পদ হাসপাতালে নিয়ে যায়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে সন্ধ্যায় চিকিৎসা দেয়া অবস্থায় নীলগাইটি মারা যায়।
আরও পড়ুন: পদ্মার পাড় থেকে বিরল প্রজাতির নীলগাই উদ্ধার
হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম জানান, কাঁটাতারের বেড়া পাড় হওয়ার সময় নীলগাইটি আহত হয়। পরে বিজিবি'র তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রাণিটি মারা যায়।
২ বছর আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে মানুষের ধাওয়ায় বিরল নীলগাইয়ের মৃত্যু
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলায় মানুষের ধাওয়া খেয়ে বিরল প্রজাতির প্রাণী একটি নীলগাই মারা গেছে।শুক্রাবার (২ জুলাই) উপজেলার ধর্মগড় মুক্তারবস্তিতে ওই ঘটনা ঘটে। এদিন দুপুরে ওই স্থানে একটি নীলগাই দেখে স্থানীয়রা ধরার চেষ্টায় ধাওয়া করে। নীলগাইটি তখন ছুটাছুটি করতে থাকে। একপর্যায়ে নীলগাইটি একটি ঘরের খোলা জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়ে মারা যায় ।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির চিতা বিড়াল
স্থানীয়রা জানান, নীলগাইটিকে কয়েক দিন ধরেই এলাকায় ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়। শুক্রবার দুপুরবেলা মুক্তারবস্তির আশপাশে গাইটিকে দেখে ধরার চেষ্টা করে লোজকন। নীলগাইটি ছুটতে ছুটতে গ্রামের হামিদুর নামে এক ব্যক্তির নির্মাণাধীন বাড়ির ঘরের জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে পড়ে গিয়েই অচেতন হয়ে পড়ে। স্থানীয় পশু চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিলেও সেটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।ঘটনার খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) প্রীতম সাহা ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি জানান, নীলগাইটি সম্ভবত ধাওয়া খেয়ে আতঙ্কে স্ট্রোক করেছে। আমরা উপজেলা প্রাণীসম্পদ ও বন বিভাগের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। প্রয়োজন হলে ময়নাতদন্ত করা হবে।
আরও পড়ুন: পদ্মার পাড় থেকে বিরল প্রজাতির নীলগাই উদ্ধার
এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা থেকে একটি নীলগাই উদ্ধার করে বিজিবি। ফসলের জমিতে ছুটাছুটি করতে দেখে গ্রামবাসী প্রাণীটিকে ধরে ফেলে এবং মাংস খাওয়ার জন্য জবাই করার প্রস্তুতি নেয়। বিজিবি সদস্যরা আহত অবস্থায় ঐ প্রাণীটিকে উদ্ধার করে কান্তিভিটা ক্যাম্পে নিয়ে যায়। পরে উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন গিয়ে সেটির চিকিৎসা দেয়।এ ছাড়া ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার যদুয়ার গ্রামের পাশ থেকে একটি নীলগাই উদ্ধার করা হয়। বাংলাদেশ–ভারত সীমান্তে বয়ে যাওয়া কুলিক নদীর ধারে নীলগাইটি দেখতে পান স্থানীয় জেলেরা। পরে গ্রামবাসী সেটিকে আটক করে। স্থানীয় প্রশাসন বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় নীলগাইটিকে উদ্ধার করে দিনাজপুরের রামসাগর জাতীয় উদ্যানে নিয়ে যায়।
৩ বছর আগে