করোনা ও উপসর্গে
সিলেটে করোনায় আরও ৯ মৃত্যু
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সিলেট বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও নয়জন মারা গেছেন। এনিয়ে বিভাগে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১০৬ জন।
এদিকে, একই সময়ে নতুন করে আরও ৮১ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। নতুনদের নিয়ে বিভাগে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৩ হাজার ৪৭২ জন।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় করোনা ও উপসর্গে ৪ মৃত্যু, শনাক্ত ৪২
সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় জানায়, মারা যাওয়া ৯ জনের সবাই সিলেট জেলার। গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগে ৮১ জন করোনা শনাক্ত হয়েছেন। শনাক্তদের মধ্যে ওসমানী হাসপাতালে ১৪ জনসহ ৩৬ জন সিলেটের। এছাড়া সুনামগঞ্জের ১৩, মৌলভীবাজারের ২০ ও হবিগঞ্জের ১২ জন রয়েছেন।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গে রামেকে ১০ মৃত্যু
সব মিলিয়ে বিভাগে করোনাক্রান্তের সংখ্যা এখন ৫৩ হাজার ৪৭২ জন। আর এ পর্যন্ত আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে ৪৫ হাজার ৪২৪ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এর মধ্যে ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৯৭ জন।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় করোনা উপসর্গে ১ মৃত্যু, শনাক্ত ২২
সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হিমাংশু লাল রায় জানান, বর্তমানে সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে ২২২ জন করোনা রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৩ বছর আগে
করোনা ও উপসর্গে নতুন ৮ জনসহ বরিশালে মৃত্যু ৬০৬
বরিশাল বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে আট জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে করোনায় ছয় জন ও উপসর্গ নিয়ে দুই জন মারা গেছেন। একই সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২৫৫ জন।
মঙ্গলবার সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক ডা. বাসুদেব কুমার দাস জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের করোনার আইসোলেশন ওয়ার্ডে উপসর্গ নিয়ে দুই জন এবং করোনা ওয়ার্ডে তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। সব মিলিয়ে বরিশাল বিভাগে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬০৬ জনে।
আরও পড়ুন: করোনা: রামেক হাসপাতালে ১০ মৃত্যু
একই সময় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৫৫ জন। এ নিয়ে বিভাগে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪১ হাজার ৫৯৭ জনে। এই সময় ১ হাজার ৯৬ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ২৬ হাজার ২৪২ জন।
এদিকে, শেবাচিম হাসপাতাল পরিচালক কার্যালয় সূত্র জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় শেবাচিমের করোনার আইসোলেশন ওয়ার্ডে ১৫ জন ও করোনা ওয়ার্ডে ১৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। করোনা ও আইসোলেশন ওয়ার্ডে এখন ১৭০ জন চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে ৬২ জন করোনা ওয়ার্ডে এবং ১০৮ জন আইসোলেশন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আরটি পিসিআর ল্যাবে মোট ১৮৮ জন করোনা পরীক্ষা করান। এর মধ্যে শনাক্তের হার ৩৯ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনা: প্রধান শিক্ষক এখন চায়ের দোকানদার
৩ বছর আগে
কুষ্টিয়ায় করোনা ও উপসর্গে ১৫ মৃত্যু
আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আরও ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত হয়ে ১০ জন এবং উপসর্গ নিয়ে আরও পাঁচ জন। নতুন করে শনাক্ত হয়েছে ১৪১ জন।
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ছিল ১২ জন।
সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আর পড়ুন: করোনা: ২২৫ জনের দাফন করেছে চাঁদপুর ইসলামী আন্দোলন
হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে রোগী ভর্তির চাপ অব্যাহত আছে। আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত ২২০ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৬৯ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৫১ জন। কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৫১১টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ১৪১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ২৭ দশমিক ৫৯ ভাগ।
জেলায় এ পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৯৪৯ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৩০৮ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৬৩০ জন।
আরও পড়ুন:সিলেটে করোনা শনাক্ত ৫৯১, মৃত্যু ৭
এ পর্যন্ত জেলায় ৯১ হাজার ৬৫৩ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য নেয়া হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন পাওয়া গেছে ৮৫ হাজার ৬৬৪ জনের। বর্তমানে কুষ্টিয়ায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ১১ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ২৪১ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ২ হাজার ৭৭০ জন।
৩ বছর আগে
করোনা ও উপসর্গে কুষ্টিয়ায় আরও ৯ মৃত্যু
কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে করোনায় আট জন ও উপসর্গ নিয়ে এক জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় মৃতের সংখ্যা ছিল ১২ জন।
শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: করোনায় মারা গেলেন চবির সাবেক ডিন গাজী সালাহ উদ্দীন
হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে রোগী ভর্তির চাপ অব্যাহত আছে। আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে শনিবার সকাল পর্যন্ত ২২৭ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৮৫ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৪২ জন।
আরও পড়ুন: খুলনা বিভাগে করোনায় ৩৬ মৃত্যু
কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২১৯ নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ৭৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩৪ দশমিক ২৪ ভাগ। জেলায় এ পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৫ হাজার ৬৯৪ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১১ হাজার ৯৭৯ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৬০৮ জন।
৩ বছর আগে
যশোরে ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গে ১৭ মৃত্যু
যশোরে করোনা সংক্রমণ এবং মৃত্যুর হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েই চলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৩০ জনে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়াও একই সময়ে ৯৩৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করে নতুন করে ৩১১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের আরএমও ও সিভিল সার্জন অফিসের করোনা ফোকাল পার্সন ডা. রেহনেওয়াজ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা রেডজোন ও ইয়েলো জোনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১২ জন ও উপসর্গ নিয়ে পাঁচজন মারা গেছেন। বর্তমানে রেডজোনে ১৬২ জন ও ইয়েলো জোনে ৬৬ জন চিকিৎসাধীন রয়েছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করতে আর অপেক্ষা নয়: ইউনিসেফ-ইউনেস্কো
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে যশোর সদর উপজেলায় ১৯৩ জন, কেশবপুরে ১২, ঝিকরগাছায় ৫, মনিরামপুরে ১৫, বাঘারপাড়ায় ১১, শার্শায় ১৩, অভয়নগরে ৪৫ ও চৌগাছা উপজেলায় ১৭ জন রয়েছে। এ পর্যন্ত জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ হাজার ৬১১ জন। সুস্থ হয়েছে ৯২৭০ জন। মৃত্যু হয়েছে ২৩০ জনের।
যশোরের সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহীন বলেন, সংক্রমণ প্রতিরোধে সব ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। হাসপাতালের চিকিৎসা কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। রোগীর চাপ থাকলেও তা সামাল দিতে সবাইকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মানা ছাড়া বিকল্প নেই।
আরও পড়ুন: রামেকের করোনা ইউনিটে একদিনে ১৪ মৃত্যু
বাগেরহাটে করোনা ও উপসর্গে ৪ মৃত্যু, শনাক্ত ১৯৬
৩ বছর আগে