কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল
আক্রান্ত ও উপসর্গে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ৩ মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত হয়ে দু’জন ও উপসর্গ নিয়ে আরও এক জনের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার সকাল ৯টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে করোনায় মৃত্যু ১, শনাক্ত ৩১
তিনি জানান, হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর পাশাপাশি রোগী ভর্তির চাপ আগের মতই আছে। সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ৫২ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৯ ও উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৩৩ জন।
এদিকে, কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৩২৯ নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ২২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৬ দশমিক ৬৮ শতাংশ। এ পর্যন্ত কুষ্টিয়া জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৮ হাজার ৪৪৩ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৭ হাজার ৪৬২ জন। এখন পর্যন্ত জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়ে ৭৬৩ জন মারা গেছেন।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় করোনা উপসর্গে ৪ মৃত্যু
বর্তমানে কুষ্টিয়ায় করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২১৮ জন। এর মধ্যে হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ১৮৫ জন। আর হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৩৩ জন।
৩ বছর আগে
কুষ্টিয়ায় করোনা শনাক্ত ৫২
কুষ্টিয়ায় করোনা আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কোনও মৃত্যু ঘটেনি। আগের ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিন জনের মৃত্যু হয়েছিল।
শনিবার সকাল ৯ টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর পাশাপাশি রোগী ভর্তির চাপও আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে। আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে শনিবার সকাল ৯ টা পর্যন্ত ৬৩ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ৪২ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরো ২১ জন।
আরও পড়ুন: করোনায় ৩ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন ৩৮ মৃত্যু
এদিকে কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২২৮ টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ৫২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ২২ দশমিক ৮০ ভাগ। এ পর্যন্ত কুষ্টিয়া জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৮ হাজার ৭৬ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৬ হাজার ৮০৭ জন।
আরও পড়ুন: বিশ্বজুড়ে করোনায় মৃত্যু ৪৬ লাখ ছাড়াল
বর্তমানে কুষ্টিয়া জেলায় করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫২১ জন। এর মধ্যে হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ৪৭৭ জন। আর হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৪৪ জন।
৩ বছর আগে
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে করোনায় মৃত্যু ৬
কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
সোমবার সকাল ৯ টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম জানান, আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ১৩৩ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১০১ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৩২ জন।
আরও পড়ুন: করোনা: সিলেট বিভাগে আরও ১৭ মৃত্যু
এদিকে, কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৩৯৯ নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ১০২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ২৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
জেলায় এ পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৭ হাজার ৩০৯ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৪ হাজার ৮৫৯ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে জেলায় ৭০০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় করোনা ও উপসর্গে ৬ মৃত্যু
বর্তমানে কুষ্টিয়া জেলায় করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৮৬৫ জন। এর মধ্যে হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ১ হাজার ৭২৫ জন। আর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৪০ জন।
৩ বছর আগে
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে করোনায় ৮ মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও আট জনের মৃত্যু হয়েছে।
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে কেউ মৃত্যুবরণ না করলেও উপসর্গ নিয়ে পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
আরও পড়ুন: করোনায় শেখ মুজিব মেডিকেলে আরও ৫ মৃত্যু
শনিবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো: মেজবাউল আলম জানান, হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর পাশাপাশি রোগী ভর্তির চাপও আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে।
আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে শুক্রবার পর্যন্ত ১৪৬ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১০৯ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরো ৩৭ জন।
এদিকে কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২৬২ টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ৫০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ১৯ দশমিক ০৮ ভাগ।
আরও পড়ুন: সিলেটে করোনায় আরও ১২ মৃত্যু, শনাক্ত ৪১৪
জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৭ হাজার ১৬৫ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৪ হাজার ৪৭৮ জন। এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে জেলায় মারা গেছেন ৬৯৩ জন।
৩ বছর আগে
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের করোনায় ৯ মৃত্যু
আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে করোনা আক্রান্ত হয়ে আট জন এবং উপসর্গ নিয়ে এক জনের মৃত্যু হয়েছে।
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় মৃতের সংখ্যা ছিল তিন জন।
শনিবার সকাল সাড়ে ৯ টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন:আক্রান্ত ও উপসর্গে রামেক হাসপাতালে ১১ মৃত্যু
হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে রোগী ভর্তির চাপও আগের দিনের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে শনিবার সকাল সাড়ে ৯ টা পর্যন্ত ১৯১ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৫৪ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৩৭ জন।
এদিকে, কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২৯২ টি নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ৬২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ২১ দশমিক ২৩ ভাগ। জেলায় এ পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৬ হাজার ৭৩৫ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৩ হাজার ২৬৪ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৬৬২ জন।
আরও পড়ুন: আক্রান্ত ও উপসর্গে বরিশাল বিভাগে ১৪ মৃত্যু
জেলায় ৯৩ হাজার ৬৪২ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য নেয়া হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়া গেছে ৮৮ হাজার ৫০৮ জনের। বর্তমানে কুষ্টিয়ায় সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ৮০৯ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ২০৬ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ২ হাজার ৬০৩ জন।
৩ বছর আগে
কুষ্টিয়ায় লাশ আটকে রেখে টাকা দাবি, মর্গের সামনে বাবার আহাজারি
কুষ্টিয়ায় ১০ হাজার টাকা দাবিতে দরিদ্র এক ভ্যানচালকের ১৩ বছর বয়সী ছেলের লাশ দিনভর হাসপাতালের মর্গে আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে। ছেলের লাশের অপেক্ষায় দিনভর মর্গের সামনে বসেছিল হতদরিদ্র বাবা।
মঙ্গলবার বিকালে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে হৃদয় বিদারক ঘটনাটি ঘটেছে।
পরিবারের অভিযোগ, পুলিশের সহযোগিতায় মোটা অংকের টাকা দাবি করেন হাসপাতালের মর্গের ডোম লক্ষণ ও হীরা লাল।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় কলেজশিক্ষকসহ নিহত ৩
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, দৌলতপুর উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের গাছিরদিয়া গ্রামের টলটলিপাড়ার হতদরিদ্র ভ্যানচালক কমল প্রমানিকের ১৩ বছর বয়সী ছেলে শান্ত কয়েক বছর মাদরাসায় পড়াশোনা করেছে। অভাব-অনটনের সংসারে পড়াশোনা ছেড়ে বর্তমানে সে কৃষি কাজ করত। সোমবার সন্ধ্যায় মায়ের ওপর অভিমান করে নিজ বাড়িতে কীটনাশক পান করে শান্ত। সন্ধ্যা ৭টার দিকে পরিবারের লোকজন তাকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। রাত পৌনে ১০টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক শান্তকে মৃত ঘোষণা করেন। তাৎক্ষণিক হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে লাশ মর্গে পাঠিয়ে দেয়া হয়।
মঙ্গলবার বিকাল ৫টার দিকে লাশ কাটা ঘরের (মর্গের) সামনে বুকফাটা কান্নায় ভেঙে পড়েন ভ্যানচালক কমল প্রমানিক। বারবার ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে বলতে থাকেন, ঘরের মধ্যে ডেকে নিয়ে ওরা আমার ছেলের মরদেহ দেখিয়ে বলে, বুকের অর্ধেক কাটলে ৫ হাজার, পুরো কাটলে ১০ হাজার আর কপাল কাটতে আরও ছয় হাজার টাকা দেয়া লাগবে। তা না হলে লাশ কাটা হবে না। ওদের বারবার বলেছি আমি গরিব মানুষ, আমার এতো টাকা নেই। তারা ক্ষিপ্ত হয়ে আমার চোখের সামনে ছেলের মরদেহ গরুর চামড়া ছিলার মতো ছিলতে থাকে।
তিনি বলেন, পুলিশের সামনে ডোমরা যখন টাকা দাবি করেন, তখন পুলিশ বলছে, তারা কি এসব বোঝে, তুমি এইটুকু কাটবা, এইটুকু কাটবা দেখাচ্ছ, তারা তো ওই সব বোঝে না। যে যেমন লোক, তার সাথে সে রকম করো।
আমি পুলিশ ভাইকে বারবার অনুরোধ করে বলেছি, ভাই আমি গরিব মানুষ। আমি ভ্যান চালিয়ে খাই। আমার টাকা দেয়ার মতো কোনো অবস্থা নাই। উল্টো পুলিশ আমাকে বলছে, এসব কথা এখানে চলবে না। ভাই আমার দেয়ার মতো কোনো ক্ষমতা নেই। আমার সহযোগিতা করার মতো লোকও নেই। আমার পাশে এসে দাঁড়াবে এমন একটা লোকও আমার নেই। ওরা আমার কোনো কথাই শোনেনি,’ বলেন প্রমানিক।
তিনি বলেন, ‘ডোমরা টাকা ছাড়া আমার ছেলেকে দেবে না। আমি এখন টাকা কোথায় পাব। ১০ হাজার টাকা দিয়ে লাশ নিয়ে যেতে বলছে। আমার কাছে তো টাকা নেই। ভাইগো আমার ১০ হাজার টাকা দেয়ার কোনো পরিবেশ নেই।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় করোনায় মোট মৃত্যু ৩৫৯
ভ্যানচালক কমল প্রমানিকের অভিযোগ, রাতে লাশ মর্গে ঢোকানোর সাথে সাথে লাশ পাহারা দেয়ার কথা বলে আমার কাছ থেকে দেড় হাজার টাকা দাবি করে দুইজন ডোম। আমি গরিব মানুষ, আমি টাকা কোথায় পাব, একথা বলতেই আমার ওপর রেগে উঠে। পরে আমার ছোট ভাইয়ের কাছ থেকে এক হাজার ৫০০ টাকা ধার করে ওদের দিয়ে রাতে বাড়ি চলে যাই। সকালে আসার সাথে সাতে আবার ৭০০ টাকা, পরে আরও ১০০ টাকা নেয়। দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকেও বিভিন্ন খরচের কথা বলে আমার কাছ থেকে এক হাজার ৫৫০ টাকা নিয়ে নেয়।
শান্তর চাচা মামুন বলেন, সংবাদ শুনে দুপুরে আমি হাসপাতালের মর্গের সামনে এসে দেখতে পাই দুই ডোম ও একজন পুলিশ সদস্য এক টেবিলে বসে সিগারেট খাচ্ছেন। পাশে শান্তর আব্বা দাঁড়িয়ে টাকা নিয়ে কথা বলছেন। এসময় আমি মোবাইলে ভিডিও করার চেষ্টা করলে তারা টের পেয়ে যায়। পরে আমাকে ভিডিও করতে দেয়নি। বিষয়টি জানতে পেরে বিকালে সাংবাদিকরা মর্গের সামনে উপস্থিত হলে দুই ডোম তাড়াহুড়া করে লাশ একটি অ্যাম্বুলেন্সে উঠিয়ে দেন।
অভিযোগ প্রসঙ্গে হাসপাতালের মর্গে কর্তব্যরত পুলিশ কনেস্টবল হাবিব জানান, তার সামনেই ডোমরা টাকা দাবি করেছে। আমি তাদের কোনো কিছু বলিনি।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে হাসপাতালের মর্গের ডোম লক্ষণ জানান, তাদের কাছে কোনো টাকা দাবি করা হয়নি। তারা ইচ্ছে করে লাশ ফেলে রেখেছে।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. এম এ মোমেন বলেন, ‘এ ধরনের কোনো অভিযোগ আমার কাছে আসেনি। অভিযোগ আসলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
৩ বছর আগে