আধ্যাত্মিক
আনসার আল ইসলামের ‘আধ্যাত্মিক’ নেতার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের ‘আধ্যাত্মিক’ নেতা মাহমুদ হাসান গুনবির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। শনিবার সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা মামলায় তাকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের (সিএমএম) আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হলে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আরও পড়ুন: করোনার প্রাদুর্ভাবের মধ্যে শহরে ছাত্রদলের শোডাউন!
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তদন্তকারী কর্মকর্তা কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) উপপরিদর্শক (এসআই) মাসুদ রানা গুনবির ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম মঈনুল ইসলাম তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর শাহ আলী থানাধীন বেড়িবাধ সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। অভিযানের সময় উগ্রবাদী পুস্তক ও লিফলেট উদ্ধার করা হয়। এরপর তার বিরুদ্ধে শাহ আলী থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা করে পুলিশ।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে র্যাবের সঙ্গে 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত ১
গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গুনবি জানান, তিনি প্রথমে হুজির (বি) সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরবর্তীতে জসিম উদ্দিন রহমানির সঙ্গে তার পরিচয় সূত্রে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। এই ঘনিষ্ঠতার সূত্রেই তিনি আনসার আল বাংলা টিম (আনসার আল ইসলাম) এর সাথে সম্পৃক্ত হন। গ্রেপ্তারের পর জসিম উদ্দিন রাহমানি নিজেকে উগ্রবাদ প্রচারক হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: মাদারীপুরে গুলিতে যুবক নিহত, আটক ১
৩ বছর আগে
আনসার আল ইসলামের ‘আধ্যাত্মিক’ নেতা গুনবি গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন ’আনসার আল ইসলাম’ এর আধ্যাত্মিক নেতা মাহমুদ হাসান গুনবিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর শাহ আলী থানাধীন বেড়িবাধ সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৪। অভিযানের সময় উগ্রবাদী পুস্তক ও লিফলেট উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: ২০ দলীয় জোট ছাড়ল জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম
র্যাব জানায়, হাসান গুনবির বাড়ি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানিয়েছেন, তিনি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়ন করার পর মাদ্রাসায় ভর্তি হন। ২০০৮ সালে জামিয়া রহমানিয়া আরাবিয়া, মোহাম্মদপুর থেকে তাইসির দাওরায়ে হাদিস সম্পন্ন করেন। এরপর ঢাকাসহ কুমিল্লা, নোয়াখালী, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও কক্সজারের বিভিন্ন মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন। পাশাপাশি ধর্মীয় মতাদর্শের বিভিন্ন সংগঠনের সাথে যুক্ত হন। ২০১০ সাল থেকে ওয়াজ শুরু করেন তিনি। এরপর ২০১৪ সাল থেকে ধর্মীয় বক্তব্যে উগ্রবাদ প্রচারে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। এছাড়া তিনি ধর্মীয় পুস্তকের ব্যবসার সাথে যুক্ত হন।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় ছুরিকাঘাতে ছাত্রলীগ নেতা ‘খুন ’
জিজ্ঞাসাবাদে আরও জানা যায়, তিনি প্রথমে হুজির (বি) সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরবর্তীতে জসিম উদ্দিন রহমানির সঙ্গে তার পরিচয় সূত্রে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। এই ঘনিষ্ঠতার সূত্রেই তিনি আনসার আল বাংলা টিম (আনসার আল ইসলাম) এর সাথে সম্পৃক্ত হন। গ্রেপ্তারের পর জসিম উদ্দিন রাহমানি নিজেকে উগ্রবাদ প্রচারক হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: বিএনপির দুই কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
৩ বছর আগে