ডেল্টা ধরন
কঠোর লকডাউন: ঢাকার রাস্তায় মানুষ ও যানবাহন বেড়েছে
করোনাভাইরাসের ডেল্টা ধরনের পর দেশে সংক্রমণ রোধে সরকারের কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে ঢাকার রাস্তায় মানুষ ও যানবাহন চলাচল বেড়েছে।
দেশজুড়ে ১৪ দিনের কঠোর লকডাউনের সপ্তম দিনে বৃহস্পতিবার ঢাকার রাস্তায় যানবাহন ও মানুষের চলাচল যথেষ্ট পরিমাণে বেড়েছে।
অনেককেই স্বাস্থ্যবিধি না মেনে প্রয়োজন ছাড়াই রাস্তায় বের হয়ে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়।
অনেক বেসরকারি অফিস তাদের নিজস্ব কর্মীদের পরিবহনের ব্যবস্থা করায় যানবাহন চলাচল বেড়েছে। তবে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী রাস্তায় গণপরিবহন বন্ধ ছিল।
পড়ুন: বিশ্বে করোনায় ৪১ লাখ ৮৬ হাজারের অধিক প্রাণহানি
লকডাউনে লোকজন রিকশায় তাদের গন্তব্যে পৌঁছতে দেখা গেছে।
ট্রাফিক পরিদর্শক আসাদুজ্জামান বলেন, ‘রাস্তায় যানবাহনের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আমরা প্রত্যেক যানবাহন চেক করছি। যারা বৈধ কারন ছাড়া রাস্তায় বের হয়েছে তাদের জরিমানা করা হচ্ছে এবং লকডাউন বিধি লঙ্ঘনের দায়ে মামলা দেয়া হচ্ছে।’
৩ বছর আগে
বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ৪১ লাখ ৬৭ হাজার ছাড়িয়েছে
বিশ্বে মহামারি করোনাভাইরাসের নতুন ডেল্টা ধরনের কারণে প্রতিদিনই বাড়ছে রোগী ও আক্রান্তদের মৃত্যু সংখ্যা। যুক্তরাষ্ট্রের জনস্ হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা ৪১ লাখ ৬৭ হাজার ১৭৩ জন এবং মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৯ কোটি ৪৬ লাখ ৮৫ হাজার ৩০২ জনে দাঁড়িয়েছে।
এ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট ৩৮৭ কোটি ৭৪ লাখ ৮৪ হাজার ৪৭৬ ডোজ করোনার টিকা প্রদান করা হয়েছে।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ আমেরিকায় এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৪৫ লাখ ৩৩ হাজার ৫৮ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছে ৬ লাখ ১০ হাজার ৯৫১ জন।
আরও পড়ুন: করোনা: যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের চিকিৎসা সামগ্রী উপহার
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৫০ হাজার ৫০২ জনে। দেশটিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১ কোটি ৯৭ লাখ ৭ হাজার ৬৬২ জন। মৃত্যুর দিক দিয়ে দেশটির অবস্থান দ্বিতীয়।
এদিকে বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ১৪ লাখ ১১ হাজার ২৬২ জন। একই সময়ে মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৯৬৭ জনে।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে একদিনে সর্বোচ্চ ২৪৭ জন মারা গেছেন, এর আগে (১৯ জুলাই) সর্বোচ্চ ২৩১ জনের মৃত্যু হয়। এনিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৫২১ জনে।
এছাড়া একই সময়ে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার ১৯২ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এর আগে চলতি মাসের ১৩ জুলাই সর্বোচ্চ ১৩ হাজার ৭৬৮ জন আক্রান্ত হয়েছিল। এনিয়ে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৮২৭জনে।
বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ২৪ ঘণ্টায় ৫০ হাজার ৯৫২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময় শনাক্তের হার শতকরা ২৯.৮২ শতাংশ। এ পর্যন্ত করোনায় দেশে মৃত্যুর হার ১.৬৫ শতাংশ।
পড়ুন: টোকিও অলিম্পিকের শূণ্য গ্যালারিতেই উদ্দীপনা খুঁজছেন খেলোয়াড়রা
রামেকের করোনা ইউনিটে আরও ২১ মৃত্যু
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও ১১ হাজার ৫২জন। এনিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ১০ লাখ ৯ হাজার ৯৭৫ জন। সুস্থতার হার ৮৫.৬০ শতাংশ।
৩ বছর আগে
ফরিদপুর মেডিকেলে ১৯ দিনে করোনায় ১৯৭ মৃত্যু
করোনা মহামারিতে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চলতি মাসের ১৯ দিনে ১৯৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে করোনায় ৮৮ এবং উপসর্গ নিয়ে আরও ১০৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. সাইফুর রহমান বলেন, ‘এবারের করোনার ধরনটাই ভিন্ন। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের অবস্থা দ্রুত অবনতি হচ্ছে। আমরা প্রত্যেক রোগীকে সাধ্যমত সেবা দিয়ে যাচ্ছি।’
তিনি জানান, গত ১ জুলাই থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত করোনা এবং উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রাণহানি হয়েছে ১৯৭ জনের। এরা ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, মাদারিপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদ, মাগুরা জেলা থেকে চিকিৎসা নিতে মেডিকেলে এসেছিল।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনা আক্রান্ত ১৯ কোটি ছাড়াল
হাসপাতাল পরিচালক আরও বলেন, ১৯ দিনের মধ্যে সব থেকে বেশি প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে ১৭ জুলাই। এই দিনে মারা গেছে ২১ জন।
বর্তমানে ৫১৬ শয্যার এই মেডিকেল কলেজে সম্পূর্ণভাবে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সোমবার সকাল ১১ টা পর্যন্ত ৩৪৫ জন ভর্তি রোগী ছিলেন হাসপাতালটিতে। এর মধ্যে আইসিইউ-তে রয়েছেন ১৬ জন। গত ২৪ ঘন্টায় করোনা শনাক্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ৩৯ জন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত শতভাগ শিশুর দেহে ডেল্টা ধরন
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ’র) ফরিদপুর শাখার সভাপতি ডা. আ.স.ম জাহাঙ্গীর চৌধুরী টিটো বলেন, এই ভেরিয়েন্টটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা খুব অল্প সময়েই অবনতির দিকে চলে যাচ্ছে। এই জন্য মৃত্যু বাড়ছে।
তিনি বলেন, কোনও ব্যক্তি শরীরে সামান্য জ্বর, ঠান্ডা বা অন্য কোনও সমস্যা হলেই দ্রুত চিকিৎসকরে পরামর্শ নিতে হবে। এছাড়া স্বাস্থ্য বিধি মেনে সকলকেই চলতে হবে।
ফরিদপুর জেলার করোনা পরিস্থিতির বিষয়ে সিভিল সার্জন ডা. ছিদ্দীকুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘন্টায় ৪৭০ টি নমুনা পরীক্ষায় নতুন শনাক্ত হয়েছে ২১৯ জন। শনাক্তের হার ৪৬.৫৯ ভাগ।
তিনি আরও জানান, এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ১৬ হাজার ২শ’ ব্যক্তি, সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৬৭৭ জন। জেলায় মোট মৃত্যু ৩১৫।
আরও পড়ুন: বরিশালে একদিনে ৮৯১ শনাক্ত, মৃত্যু ১২
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, করোনার এই দূর্যোগে সকলকেই স্বাস্থ্য বিধির মধ্যে আসতে হবে। শুধু আইন প্রয়োগ করে নয়, করোনা যুদ্ধে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের সহযোগিতা দরকার।
তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি জেলার হাট-বাজার, বিপনী বিতানসহ জনবহুল স্থানে মানুষকে সচেতন করতে এবং স্বাস্থ্য বিধির মধ্যে আনতে।’
৩ বছর আগে
চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত শতভাগ শিশুর দেহে ডেল্টা ধরন
চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শতভাগ শিশুর দেহে ডেল্টা ধরন পাওয়া গেছে। জুন থেকে জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল এবং চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আসা ও ভর্তি হওয়া ১২ শিশুর নমুনার জিনোম সিকুয়েন্সে পরিক্ষায় তথ্য পাওয়া গেছে। তবে এ ক্ষেত্রে তাদের মৃত্যুঝুঁকি কম।
চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক যৌথ গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
রবিবার (১৮ জুলাই) বিষয়টি জানিয়েছে একটি গবেষক দল। গবেষণা দলের নেতৃত্বে রয়েছেন চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. এইচ এম হামিদুল্লাহ মেহেদী ও ডা. আব্দুর রব মাসুম এবং চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের চিকিৎসক ও অধ্যাপক ডা. সঞ্জয় কান্তি বিশ্বাস ও ডা. নাহিদ সুলতানা।
চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটের প্রধান ও গবেষক দলের অন্যতম সদস্য ডা. আবদুর রব মাসুম জানান, তিন প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে করা এ গবেষণায় গত জুন থেকে চলতি জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত আক্রান্ত শিশুদের শরীরে পাওয়া নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হয়। এই গবেষণা এখনো চলমান।
গবেষণায় পাওয়া সিকোয়েন্স ডেটা জার্মানভিত্তিক ভাইরাসের আন্তর্জাতিক তথ্যভান্ডার ‘গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ অন শেয়ারিং অল ইনফ্লুয়েঞ্জা ডেটা’–তে প্রকাশিত হয়েছে। গত শনিবার সকালে সংস্থাটি এ সম্পর্কিত তথ্য তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে।
পড়ুন: করোনায় আরও ২২৫ মৃত্যু, শনাক্ত ১১ লাখ ছাড়াল
গবেষক দলে আরও ছিলেন চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. মো. মিনহাজুল হক, ডা. রাজদ্বীপ বিশ্বাস ও ডা. মো. একরাম হোসেন এবং চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. ফাহিম হাসান রেজা ও ডা. আজমাইন মাহতাব।
জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের তত্ত্বাবধানে ছিল আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআর,বি) ভাইরোলজি বিভাগের গবেষকদল, যার নেতৃত্বে ছিলেন বিজ্ঞানী ড. মুস্তাফিজুর রহমান এবং ড. মোহাম্মদ এনায়েত হোসেন।
গবেষণায় দেখা যায়, আক্রান্ত শিশুদের ৮০ ভাগেরই বয়স ১০ বছরের নিচে। সর্বনিম্ন আট মাস বয়সের শিশুর মাঝে ডেল্টা ধরন চিহ্নিত হয়েছে। এ গবেষক দলের অন্য গবেষণা অনুযায়ী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্ক রোগীদের মাঝে ৮০ ভাগ রোগী পুরুষ হলেও শিশুদের ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে। মেয়ে শিশুরাও সমানভাবে এ ধরনে সংক্রমিত ও আক্রান্ত হচ্ছে। ৫০ ভাগ ছেলে এবং ৫০ ভাগ মেয়ের মধ্যে এ ধরনের উপস্থিতি দেখা গেছে। ৯৫ ভাগ শিশুর মধ্যেই জ্বরের লক্ষণ এবং ৭০ ভাগ শিশুর মধ্যে সর্দি ও কাশি ছিল। একটি শিশু পুরোপুরি উপসর্গহীন ছিল।
গবেষণায় নেতৃত্ব দেয়া চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. হামিদুল্লাহ মেহেদী বলেন, গত চার মাসের পর্যবেক্ষণে দেখা যাচ্ছে, চট্টগ্রামে আলফা ও বিটা ধরনের প্রকোপ ছিল মে মাস পর্যন্ত। কিন্তু জুন থেকে ৯০ ভাগ রোগীর মধ্যেই ডেল্টা ধরন দেখা যাচ্ছে। এ পরিবর্তনের সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিক হচ্ছে, শিশুদের মধ্যে ডেল্টা ধরনের সংক্রমণ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাওয়া।
পড়ুন: কুষ্টিয়ায় করোনায় আরও ২০ জনের মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে মহামারি করোনার তৃতীয় ঢেউ শুরু!
এ প্রসঙ্গে গবেষকদলের অন্যতম সদস্য ডা. সঞ্জয় কান্তি বিশ্বাস বলেন, গত এক বছরে আমরা তেমন উল্লেখযোগ্য হারে শিশুদের মাঝে করোনাভাইরাস দেখতে পাইনি। কিন্তু গত জুন মাস থেকে আক্রান্তের সংখ্যা ও তীব্রতা বেড়ে গেছে। ডেল্টা ধরনের কারণেই এমনটি হচ্ছে বলে আমাদের গবেষণা থেকে পরিলক্ষিত হচ্ছে। ছোট শিশুরা নিজের অনুভূতি কিংবা দুর্বলতা প্রকাশ করতে না পারায়, অনেকেই করোনা টেস্ট বা শনাক্তকরণের আওতায় আসবে না, যা চিন্তার বিষয়ও।
গবেষক দলের শিশুদের মাঝে করোনা আক্রান্ত হওয়ার মাত্রা বেড়ে যাওয়া অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়। এ ক্ষেত্রে শিশুদের জন্য বিশেষায়িত নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রের প্রয়োজন বেড়ে যেতে পারে সামনের দিনগুলোতে। পরিবারের সবাইকে অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হবে শিশুদের স্বার্থে।
গত এপ্রিল মাস থেকে চট্টগ্রামের এ গবেষকদল চট্টগ্রামের বিভিন্ন পর্যায়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের জিনোমিক সার্ভিলেন্স বা নিয়মিত জিনোমিক বৈশিষ্ট্য ও শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন পর্যবেক্ষণের কাজ করছেন। গবেষণায় সার্বিক সহযোগিতায় আছে ডিজিজ বায়োলজি অ্যান্ড মলিকুলার এপিডেমিওলজি রিসার্চ গ্রুপ, চট্টগ্রাম।
৩ বছর আগে