ষাটগম্বুজ মসজিদ
প্রমোদতরি ‘এম ভি গঙ্গা বিলাস’: ষাট গম্বুজ মসজিদ পরিদর্শনে ২৫ বিদেশি পর্যটক
খুলনার বাগেরহাটের ঐতিহাসিক ষাট গম্বুজ মসজিদ ঘুরে দেখলেন ‘এম ভি গঙ্গা বিলাস’ প্রমোদতরিতে করে বাংলাদেশে আসা ২৫জন বিদেশি পর্যটকের একটি দল। শনিবার বিকাল ৪টার দিকে ওই পর্যটকেরা ষাট গুম্বুজ মসজিদ চত্বরে প্রবেশ করেন এবং পরবর্তী এক ঘন্টা ধরে তারা মসজিদের ভিতর এবং বাইরের অংশ ঘুরে দেখেন।
২৫জন বিদেশি পর্যটকের মধ্যে ২৪ জন সুইজারল্যান্ড এবং একজন জার্মান নাগরিক।
প্রথমে তারা ষাট গম্বুজ মসজিদ চত্বরের জাদুঘরে গিয়ে খানজাহানের সময়ের বিভিন্ন প্রত্নতত্ত্ব দেখেন। এরপর তারা ষাট গম্বুজ মসজিদ ঘুরে দেখেন। এসময় তাদের অনেকেই ক্যামেরা ও মোবাইল ফোনে মসজিদের ছবি ধারণ করেন।
ষাট গম্বুজ মসজিদের অনন্য স্থাপত্যশৈলী এবং লাল পোড়া ইটের উপরে নয়নাভিরাম কারুকার্য ও ইটের দেয়ালে দৃষ্টিনন্দন টেরাকোটা দেখে মুগ্ধতার কথা জানান বিদেশি পর্যটকরা।
তারা জানান, বহুপুরাতন এই মসজিদের স্থাপত্যশৈলী অসাধারণ, যা তাদের মুগ্ধ করেছে। তারা মসজিদের ইতিহাস জানার চেষ্টা করেছেন।
ষাট গম্বুজ মসজিদে তাদেরকে ফুল দিয়ে অভ্যার্থনা জানান বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন- বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. হাফিজ আল-আসাদ, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের বাগেরহাট যাদুঘরের কাস্টোডিয়ান যায়েদ, ষাট গম্বুজ মসজিদের ইমাম মো. হেলাল উদ্দিন এবং ট্যুর অপারেটর জার্নি প্লাসের প্রধান নির্বাহী তৌফিক রহমান।
আরও পড়ুন: গঙ্গা বিলাস প্রমোদতরি বাংলাদেশ ও ভারতকে সংযুক্ত করতে নদীর শক্তি প্রদর্শন করেছে: প্রণয় ভার্মা
১ বছর আগে
বাগেরহাটে ষাটগম্বুজ মসজিদ ও বিনোদনকেন্দ্রে দর্শনার্থীর ঢল
পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে বাগেরহাটে ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদ ও বিনোদনকেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে।
নানা বয়সের মানুষ তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুরে ফিরে আনন্দ করছেন। বিশেষ করে শিশুরা বিনোদনকেন্দ্রেগুলোতে বিভিন্ন রাইডে চড়ে আনন্দ উল্লাস করছে।
ঈদ উপলক্ষে দর্শনার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় করতে বিনোদনকেন্দ্রগুলোও নানাভাবে সাজানো হয়েছে।
সোমবার দুপুরে বাগেরহাট ষাটগম্বুজ মসজিদ, হযরত পীর খানজাহান (রহ.) মাজার ও বারাকপুর সুন্দরবন রিসোর্টে গিয়ে দেখা গেছে, দর্শনার্থীদের বেশ ভিড়। আনন্দের সময়গুলো স্মৃতি হিসেবে ধরে রাখতে কেউ আবার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করছেন, কেউবা সেলফি তুলছেন।
দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিভিন্ন এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে জমে উঠেছে পশুর হাট
খুলনা থেকে পরিবার নিয়ে ষাটগম্বুজ মসজিদ দেখতে আসা দেলোয়ার হোসেন জানান, ষাটগম্বুজ মসজিদের নির্মাণ শৈলি দেখে তাদের মুগ্ধ করেছে। ৬০০ বছরের পুরান এই নিদর্শন দেখে তার ইতিহাস জানার আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
২ বছর আগে
পদ্মা সেতু: বাগেরহাট হবে নতুন অর্থনৈতিক হাব
স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর দক্ষিণের জেলা বাগেরহাটের অর্থনৈতিক দৃশ্যপটে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, জেলার সামগ্রিক অর্থনীতি কৃষি, মৎস্য, পর্যটন এবং মোলা বন্দরের ওপর নির্ভরশীল। পদ্মা সেতু চালু হলে বাগেরহাটে অর্থনীতির চাকা ঘুরবে, কৃষি ও মৎস্য, পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটবে। সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি উৎপাদনের পাশাপাশি রপ্তানি বৃদ্ধি পাবে। আর সবজিসহ বাগেরহাটের চিংড়ি দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠাতে সহজ হবে।
এই অঞ্চলে এরই মধ্যে ক্ষুদ্র-মাঝারি এবং বড় ধরণের শিল্প কল-কারখানা নির্মাণের আভাস মিলেছে। হাজার হাজার মানুষ কর্মসংস্থান পাবেন এখানে। যা জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। সেই সাথে মানুষের ভাগ্যোর আমূল পরিবর্তন ঘটবে।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু: ফরিদপুরের অর্থনৈতিক দ্বার উন্মোচিত
ইতিহাস-ঐতিহ্য আর পুরাকৃত্তির জেলা বাগেরহাট। ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদ, দেশের দ্বিতীয় সমুন্দ্র বন্দর মোংলার অবস্থান এই জেলায়। পদ্মা সেতু নিয়ে উপকূলের এই জেলার মানুষ নতুন নতুন স্বপ্ন বুনছেন। কলা ও সবিজ বিক্রেতা থেকে শুরু করে সবপর্যায়ের ব্যসায়ীদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে এমন আশায় বুক বেঁধেছেন।
বাগেরহাট জেলা প্রশাসন, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ, পর্যটন বিভাগ, কৃষি,মৎস্য বিভাগ ও ব্যবসায়ীরা মনে করছেন পদ্মা সেতু চালু হলে এই অঞ্চল অর্থনীতির টানিং পয়েন্ট হবে। মোংলা বন্দরের কয়েক গুণ রাজস্ব আয় বাড়বে। একই সঙ্গে বাগেরহাটে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আগমন বাড়বে। সেই সঙ্গে রাজস্ব বৃদ্ধি পাবে। বাগেরহাটসহ এই অঞ্চলে মিল-কল-কারখানা তৈরি হলে এই অঞ্চলের মানুষের কর্মসংস্থান হবে।
বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন জানান, পদ্ম সেতু চালু হলে কৃষকরা মধ্যসত্ত্বভোগী ছাড়াই তাদের উৎপাদন করা কৃষিপণ্য সরাসরি ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করতে পারবেন। সেই সঙ্গে বিদেশে চিংড়ি রপ্তানি বৃদ্ধি পাবে। অর্থনৈতিক প্রবিদ্ধির হার এক দশমকি ২৫ ভাগ বৃদ্ধি পাবে।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান জানান, পদ্মা সেতু বাগেরহাটসহ দক্ষিণাঞ্চলে অর্থনৈতির দার উন্মোচন করবে। এই অঞ্চলে বড় ধরনের কর্মযোগ্য হবে। মোংলা বন্দর, ইপিজেড, বিশ্বঐতিহ্যর অংশ সুন্দরবন এবং ষাটগম্বুজ মসজিদকে কেন্দ্র করে পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটবে। এরই মধ্যে পর্যাটন ভিত্তিক ৫০ জন গাইডকে প্রশিক্ষণ দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের সড়ক ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা জানান, ঢাকা থেকে যে কোনো বন্দরের চেয়ে এখন মোংলা বন্দর কাছে। পদ্মা সেতু চালু হলে মোংলা বন্দরের অগ্রগতি কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড মোংলা বন্দর থেকে শুরু হবে। সহজ যোগযোগ ব্যবস্থার কারণে বন্দর ব্যবহারকারীরা মোংলা বন্দরের দিকে আকৃষ্ট হচ্ছেন।
আরও পড়ুন: ভুক্তভোগী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে কাজ করছে পুলিশের সাইবার টিম
বাগেরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান জানান, পদ্মা সেতু চালু হলে বাগেরহাটে কৃষিক্ষেত্রে বিল্পব ঘটবে এবং কৃষিভিত্তিক প্রসেসিং জোন গড়ে উঠবে। কৃষি উদ্যাক্তা তৈরি হবে এবং কৃষিভিত্তিক শিল্প গড়ে উঠবে। বিভিন্ন সময়ে পদ্মা পাড়ি দিতে ফেরিঘাটে সবজি নষ্ট হয়ে গেছে। এখন কৃষক নিজেই তার কৃষিপণ্য ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করে দিনে দিনে বাড়ি ফিরতে পারবেন।
উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমানের তথ্য মতে, জেলায় বর্তমানে বছরে দুই লাখ ৮৭ হাজার মেট্রিক টন বিভিন্ন সবজি উৎপাদন হয়। যার ৭২ হাজার মেট্রিক টন জেলার বাইরে বিক্রি হয়। পদ্মা সেতু চালু হলে এক লাখ মেট্রিক টন জেলার বাইরে বিক্রি হবে। কৃষি পণ্য উৎপাদনে আরও বেশি আগ্রহী হবেন।
বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এএসএম রাসেল জানান, পদ্মা সেতু চালু হলে এই অঞ্চলে মাছ প্রসেসিং কারখানা তৈরি হবে। চিংড়িসহ বিভিন্ন মাছ নষ্ট এবং অপচয় কম হবে। সরাসরি সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হলে বাগেরহাটের চিংড়ি টেকনাফ থেকে তেতুলিয় সর্বত্রই হাট-বাজারে বিক্রি হবে। চিংড়ি রপ্তানি বৃদ্ধি পাবে। সেই সঙ্গে মুনাফা বাড়বে। আর চিংড়ি চাষিরা লাভবান হবেন। মুনাফা পেলে চিংড়ি চাষিরা চিংড়ি চাষের আয়াতন বাড়াবে।
তিনি জানান, গত বছর বাগেরহাটে চিংড়ি, সাদা মাছ, কাঁকড়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ৯৪ হাজার মেট্রিক টন উৎপাদন হয়েছে। এই বছরে উৎপাদনের লক্ষমাত্রা ৯৭ হাজার মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামীতে উৎপাদন এক লাখ মেট্রিক টন ছাড়িয়ে যাবে। গত অর্থ বছরে চিংড়ি রপ্তানি করে প্রায় ২০০ কোটি টাকা আয় হয়েছে। পদ্মা সেতু চালু হলে আগামীতে ১০০ কোটি টাকা আয় বাড়বে বলে তিনি আশাবাদী।
বাগেরহাট ষাটগম্বুজ যাদুঘরের কাস্টোডিয়ান মো. যায়েদ জানান, পদ্মা সেতু চালু হলে বিশ্বঐতিহ্য সুন্দরবন এবং ষাটগম্বুজ মসজিদ দর্শনে দেশ-বিদেশি পর্যটকদের আসা-যাওয়া বেড়ে যাবে। পর্যটকরা বাগেরহাটে এসে বিভিন্ন পর্যটন স্পর্ট দেখে দিনে দিনে আবার ফিরে যেতে পারবেন। গত বছর পাঁচ লাখ পর্যটক ষাটগম্বুজ মসজিদ দেখতে আসেন। ওই বছর পর্যটকদের কাছ থেকে ৫৭ লাখ টাকা আয় হয়েছে। পদ্মা সেতু চালু হলে পর্যটক আসা-যাওয়া বাড়বে এবং সেই সঙ্গে রাজস্ব বাড়বে।
আরও পড়ুন: নিজেদের প্রচেষ্টায় স্বাবলম্বী হচ্ছে শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা
বাগেরহাট চেম্বর অব কর্মাস অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রির সভাপতি শেখ লিয়াকত হোসেন লিটন জানান, পদ্মা সেতুর কারণে বিভিন্ন অঞ্চলের ব্যবসায়ীরা এই অঞ্চলে শিল্প কল-কারখানা তৈরি করতে কৃষি জমি ক্রয় করছে। ব্যবসায়ীরা এই অঞ্চলের বিনিয়োগের উদ্যোগ নিয়েছে। ঢাকা থেকে মোংলা বন্দরের দুরত্ব অন্য বন্দরের চেয়ে কম হওয়ার কারণে বন্দর ব্যবসায়ীরা মোংলা বন্দরে ভিড়বে।
বাগেরহাট আন্তজেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি শেখ নজরুল ইসলাম মন্টু জানান, তারা ইতোমধ্যে বাগেরহাট-ঢাকা রুটে বিলাসবহুল বাস চালানোর উদ্যোগ নিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার (২৫ জুন) সেতুটি উদ্বোধন করবেন। ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী হতে কয়েক লাখ মানুষ পদ্মার তীরে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
২ বছর আগে
বাগেরহাট ষাটগম্বুজ মসজিদে ঈদের ৩টি জামাত অনুষ্ঠিত
ঐতিহাসিক বাগেরহাট ষাটগম্বুজ মসজিদে ঈদুল আজহার ৩টি জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। করোনা মহামারিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মুসল্লিরা জামাতে অংশ নেন।
বুধবার সকাল ৭টা ৭ মিনিটে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। পরে ৭.৪৫ এ দ্বিতীয় এবং সকাল ৮.১৫ তে র্সবশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুনঃ করোনা মহামারির মাঝে দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে ইদুল আজহা
জামাতে অংশ নিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা উম্মার শান্তিকামনা ও করোনা মহামারি থেকে মুক্তির জন্য বিশেষ দোয়া করেন।
ষাটগম্বুজ মসজিদে বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোছাব্বেরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ষাটগম্বুজ ইউপি চেয়ারম্যান আক্তারুজ্জামান বাচ্চুসহ প্রশাসনের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি এবং বিভিন্ন এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা নামাজ আদায় করেন।
এছাড়াও জেলার বিভিন্ন ঈদগাহ এবং জামে মসজিদে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিভিন্ন এলাকায় পশু কোরবানি করা হয়।
আরও পড়ুনঃ স্বাস্থ্যবিধি মেনে কুমিল্লায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান জানান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। আগে থেকেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে মসজিদের ইমাম এবং মসজিদ কমিটিকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নামাজের নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল।
৩ বছর আগে