আঙ্কারা
ইরাকে কুর্দি যোদ্ধাদের হামলায় ৬ তুর্কি সেনা নিহত : আঙ্কারা
উত্তর ইরাকে কুর্দি যোদ্ধাদের বুধবার রাতের হামলায় অন্তত ছয় তুর্কি সেনা নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই হতাহতের কথা জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের শেয়ার করা একটি সামাজিক মাধ্যমের পোস্টে জানায়, পরে প্রতিশোধমূলক বিমান হামলায় বৃহস্পতিবার নিষিদ্ধ কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি বা পিকেকে-র চার সদস্যও মারা গেছেন।
একদিকে তুরস্ক এবং তুর্কি সমর্থিত গোষ্ঠী এবং অন্যদিকে ইরাক ও সিরিয়ার কুর্দি যোদ্ধাদের মধ্যে মাসব্যাপী উত্তেজনা বৃদ্ধির মধ্যে সর্বশেষ সহিংসতা এটি।
তুরস্কের মধ্যে এক দশক ধরে বিদ্রোহ চালিয়েছে যাওয়া পিকেকে এবং সিরিয়া ও ইরাকের মিত্র কুর্দি গোষ্ঠীগুলিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে বিবেচনা করে আঙ্কারা। তুরস্ক দাবি করে যে পিকেকে সদস্যরা নিয়মিতভাবে উত্তর ইরাকের আধা-স্বায়ত্তশাসিত কুর্দি অঞ্চলে নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে পায়।
বাগদাদে ইরাকের কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
এর আগে, উত্তর ইরাকের কুর্দি অঞ্চলের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে বুধবার ইরাকের সুলায়মানিয়াহ প্রদেশে পিকেকের গাড়ি লক্ষ্য করে পৃথক দুটি তুর্কি ড্রোন হামলায় দুই বিদ্রোহী নিহত এবং চারজন আহত হয়েছে।
তুরস্ক ইরাকের একটি সীমান্ত অঞ্চলে সৈন্য মোতায়েন করে এবং সেখানে পিকেকে অবস্থানগুলোকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে। গত বছর এটি উত্তর ইরাকে পিকেকে-এর বিরুদ্ধে ‘ক্ল-লক’ নামে একটি স্থল ও বিমান অভিযান শুরু করে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইরাকি নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বলেছেন, বৃহস্পতিবারের বিমান হামলা দুহোক শহরের উত্তরে অবস্থানে আঘাত হেনেছে।
আরও পড়ুন: সিরিয়ায় মার্কিন-সমর্থিত কুর্দি যোদ্ধাদের ওপর আইএসের হামলা
তুর্কি কর্নেল জেকি আকতুর্ক নিহত সেনাদের প্রতিশোধ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমাদের সৈন্যরা শহীদদের রক্ত মাটিতে ছাড়বে না।একজন সন্ত্রাসী অবশিষ্ট না থাকা পর্যন্ত একই দৃঢ়তার সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে তুর্কি বাহিনী তাদের লড়াই চালিয়ে যাবে।’
১৯৮৪ সাল থেকে তুরস্কে পিকেকে-এর বিদ্রোহীরা কয়েক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে।
আরও পড়ুন: সিরিয়ায় হামলায় নিহত ১০, কুর্দি বাহিনীর হাতে ৫২ জঙ্গি গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
উত্তর-পশ্চিম তুরস্কে ৫.৯ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত
তুরস্কের উত্তর-পশ্চিম অংশের একটি শহরে ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প বুধবার আঘাত হেনেছে। দেশটির সরকার পরিচালিত ডিজাস্টার অ্যান্ড ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট প্রেসিডেন্সি বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
ভূমিকম্পটি ইস্তাম্বুল শহর থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার পূর্বে দুজসে প্রদেশের গোলকায়া শহরে কেন্দ্রীভূত হয়। এটি ইস্তাম্বুল ও রাজধানী আঙ্কারায় অনুভূত হয়েছে।
দুজসের মেয়র ফারুক ওজলু বেসরকারি টেলিভিশন এনটিভিকে বলেছেন যে ভূমিকম্পের ফলে মানুষ ভবন থেকে বেরিয়ে আসে এবং এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৫২
ওজলু আরও বলেন, হতাহতের বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো তাৎক্ষণিক প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি, তবে কর্তৃপক্ষ এখনও সম্ভাব্য ধ্বংস মূল্যায়ন করছে।
তুরস্ক ভূমিরূপের কারণে দেশটিতে প্রায়ই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
দুজসেতে ১৯৯৯ সালে শক্তিশালী এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল, সেসময় প্রায় ৮০০ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল নেপাল, ঘুমন্ত ৬ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্পে ৪৬ জনের মৃত্যু, আহত ৭০০
২ বছর আগে
সন্ত্রাস দমন ও নিরাপত্তা সহযোগিতায় ঢাকা-আঙ্কারা সমঝোতা স্মারক সই
সন্ত্রাস দমন, নিরাপত্তা সহযোগিতা ও মাদক চোরাচালান রোধে তুরস্কের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে বাংলাদেশ।
শনিবার (৮ জানুয়ারি) রাতে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বাংলাদেশ সফররত তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলাইমান সয়লুর নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে এই সমঝোতা সই হয়।
বৈঠক শেষে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘আমাদের পুলিশ, কোস্টগার্ড, বিজিবি, আনসারকে আরও সমৃদ্ধ করার জন্য ট্রেনিং, ইন্টেলিজেন্ট শেয়ার, সাইবার ক্রাইম দমনের কথা বলেছি। তারা সবগুলোতেই একমত হয়েছেন।‘
মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে একটি এমওইউ (সমঝোতা স্মারক) সাইন হয়েছে। এর মূল বিষয় ছিল- কাউন্টার টেরোরিজম (সন্ত্রাস দমন), সিকিউরিটি কো-অপারেশন (নিরাপত্তা সহযোগিতা) ও মাদক চোরাচালান রোধ। এগুলো নিয়েই এমওইউ সাইন হয়েছে।’
এই এমওইউর পর তারা তাদের সহযোগিতা আরও বাড়াবে বলে তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমাদের জানিয়েছেন।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য তারা (তুরস্ক) আগেও যেমন ভূমিকায় ছিলেন, এখনো তেমন শক্ত ভূমিকায় আছেন, আমাদের নিশ্চয়তা দিয়ে গেছেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘তারা ভাসানচরে লোক পাঠাবেন। ভাসানচরে তারা কী করতে পারেন, সেটা অ্যাসেস (মূল্যায়ন) করে সেখানেও তারা সহযোগিতা করবেন। তারা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তরিক।’
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ একা নয়: সোলাইমান সয়লু
২ বছর আগে
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ১০০টি স্কলারশিপ দিবে তুরস্ক
তুরস্ক সরকার বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য একশ’টি স্কলারশিপ প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে। রবিবার তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাভুসুগ্লুর সাথে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেনের বৈঠকে এ ব্যাপারে আশ্বাস পাওয়া গেছে।
সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সরকারি সফরে তুরস্কে অবস্থানরত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে আব্দুল মোমেন এবং তাঁর স্ত্রীর সম্মানে রবিবার তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর বাসভবনে নৈশভোজের আয়োজন করেন।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁদের সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন, আন্তরিকতাপূর্ণ আতিথেয়তা ও উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
এসময় উভয় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করেন।
ড. মোমেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য তুরস্ক সরকারের দেয়া স্কলারশিপের সংখ্যা বৃদ্ধি করে একশ’টি করার জন্য অনুরোধ জানালে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে সম্মত হন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্যে তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্কে নতুন মাত্রা
ড. মোমেন তুর্কি প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা কামাল আতাতুর্কের নামে ঢাকায় পার্ক উদ্বোধন উপলক্ষে বাংলাদেশ সফরের জন্য তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানালে তিনি সাদরে আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। এছাড়া আগামী বছর তুরস্কের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফরের বিষয়েও উভয় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বৈঠকে আলোচনা করেন।
বৈঠকে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি তুরস্কের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য বৃদ্ধিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ড. মোমেনের ভূমিকারও প্রশংসা করেন। উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির পদক্ষেপগুলো আরও এগিয়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করতে উভয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
ড. মোমেন এসময় বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের আকর্ষণীয় সুযোগের বিষয়গুলো তুলে ধরে বাংলাদেশে তুরস্কের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহবান জানান। তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশে তাঁর দেশের বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং এবিষয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস প্রদান।
আরও পড়ুন: সুফিবাদের তীর্থস্থান হিসেবে তুরস্কের সাথে সিলেটের মিল রয়েছে: রাষ্ট্রদূত
তুরস্কে বঙ্গবন্ধুর ডাকটিকেট অবমুক্ত
৩ বছর আগে
বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্যে তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্কে নতুন মাত্রা
তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে নামকরণ করা বিখ্যাত সড়ক ‘বঙ্গবন্ধু বুলেভার্ড’ এ বঙ্গবন্ধুর একটি আবক্ষ ভাস্কর্য উন্মোচন করা হয়েছে।
সোমবার ভাস্কর্যটি উন্মোচন অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে নিরন্তর সম্প্রসারিত বন্ধুত্বের একটি ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হতে আজ এখানে উপস্থিত হওয়া আমার জন্য পরম সম্মান ও সৌভাগ্যের ব্যাপার।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই অসাধারণ কীর্তিটি স্থাপনের জন্য, আমি বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারের পক্ষ থেকে তুরস্কের জনগণ ও সরকারের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। বিশেষ করে আমার ভাই তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জনাব মেভলুত কাভাসোগলু, আঙ্কারার জনগণ ও আঙ্কারা সিটি মেয়রকে আমার ও আমার প্রতিনিধি দলের প্রতি উষ্ণতা ও আতিথেয়তার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’
আরও পড়ুন: সুফিবাদের তীর্থস্থান হিসেবে তুরস্কের সাথে সিলেটের মিল রয়েছে: রাষ্ট্রদূত
মোমেন আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ও তুরস্ক ইতিহাস, সাংস্কৃতিক বন্ধন এবং ধর্মীয় নৈকট্যে আবদ্ধ।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্য উন্মোচনের এই তাৎপর্যপূর্ণ উপলক্ষ আমরা এমন এক মাসে উদ্যাপন করছি যাকে আমরা বিজয়ের মাস হিসেবে অভিহিত করি। এটি কেবল সম্পর্ককে সুসংহত করতে সাহায্য করবে না বরং এতে একটি নতুন মাত্রা যোগ করবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভাসোগলু, আঙ্কারার গভর্নর ভাসিপ শাহিন, আঙ্কারা মেট্রোপলিটন পৌরসভার মেয়র মনসুর ইয়াভাস এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: তুরস্কে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের উপর আলোকচিত্র প্রদর্শনী
ইস্তাম্বুলে বাংলাদেশ- তুরস্ক পর্যটন সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা
৩ বছর আগে
তুরস্কে বঙ্গবন্ধুর ডাকটিকেট অবমুক্ত
বাংলাদেশ দূতাবাস আঙ্কারার উদ্যোগে তুরস্কে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকটিকেট অবমুক্তকরণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) দুপুরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মস্য়ূদ মান্নান এনডিসি এবং তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাংস্কৃতিক উইংয়ের মহাপরিচালক ডেনিজ চাকার-এর মধ্যে অনুষ্ঠিত একটি বিশেষ বৈঠকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মরণে তুরস্কের ডাকবিভাগ কর্তৃক প্রকাশিত একটি ডাকটিকেট অবমুক্ত করা হয়।
বাংলাদেশ দূতাবাস আঙ্কারার পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
পড়ুন: জনপ্রশাসন পদক পেল প্যারিস দূতাবাস
বৈঠকে রাষ্ট্রদূত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে গণতন্ত্র, শান্তি এবং ধর্মনিরপেক্ষতার এক মূর্ত প্রতীক ছিলেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন মানবতা, জনগণের ক্ষমতা এবং আর্থ-সামাজিক মুক্তির অগ্রদূত।
পড়ুন: চীনের সিনোভ্যাক ভ্যাকসিন দিয়ে তুরস্কে শুরু গণ টিকাদান
বস্ত্র ও পাট খাতে ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে চায় তুরস্ক: রাষ্ট্রদূত
বঙ্গবন্ধুর স্বরণে ছবিসহ ডাকটিকেট অবমুক্তির মধ্যে দিয়ে দু’দেশের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে উভয়েই সহমত প্রকাশ করেন। শেষে জাতির জনক বঙ্গন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী ‘মুজিব বর্ষ’ উদযাপনের সময়ে ডাকটিকেটটি অবমুক্ত করায় রাষ্ট্রদূত তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ডকিবিভাগকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান।
৩ বছর আগে