সজিব গ্রুপ
রূপগঞ্জে কারখানায় আগুন: শনাক্ত ২৪ জনের লাশ বুঝে পেল পরিবার
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় সজিব গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজের সেজান জুস কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে শনাক্ত ২৪ জনের লাশ বোঝে পেল তাদের পরিবার। বুধবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে এসব লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।এ সময় যেখানকার পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে।
সিআইডি জেলা প্রশাসনকে লাশ হস্তন্তরের পর একজন এডিসি ও ম্যাজিস্টেটসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে লাশগুলো তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
নারায়ণগঞ্জ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) বিশেষ পুলিশ সুপার মো. দেলোয়ার হোসেন জানান, ডিএনএ পরীক্ষা করে ৪৫ জনের পরিচয় শনাক্ত করা গেছে। পরিচয় শনাক্ত হওয়ায় এসব লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, প্রথম দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে থাকা ২৪ জনের লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। পরের দুই দিনে ধরাবাহিকভাবে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে থাকা লাশ হস্তান্তর করা হবে। এখনও চারজনের পরিচয় শনাক্ত হয়নি বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: রূপগঞ্জের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে আহত শ্রমিকদের চিকিৎসা সহায়তা
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোস্তাইন বিল্লাহ জানান, লাশ দাফন ও সৎকারের জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেক পরিবারকে নগদ ৫০ হাজার টাকা প্রদান হবে।
স্বজনদের সঙ্গে ডিএনএ পরীক্ষার পর লাশগুলোর পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। বিষয়টি মঙ্গলবার রাতে জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ নিশ্চিত করেছেন। আগুনে পোড়া লাশগুলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের হিমাগারে রাখা হয়েছে। তবে সবগুলো লাশ প্রায় আগুনে পুড়ে যাওয়ায় কারো চেহারা বোঝা যায়নি। পরে পরিচয় শনাক্তে নিহতদের পরিবারের লোকজনদের কাছ থেকে ডিএনএর নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
গত ৮ জুলাই বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে রূপগঞ্জ উপজেলার কর্ণগোপ এলাকায় অবস্থিত ওই কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ ওই অগ্নিকাণ্ডে ৫২ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় রূপগঞ্জ থানায় গত ১০ জুলাই একটি হত্যা মামলা করেন ভুলতা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক নাজিম উদ্দিন। পরে তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডি।
আরও পড়ুন: রূপগঞ্জে আগুনে ৫২ জনের প্রাণহানিতে ভারতের শোক
৩ বছর আগে
সেজান জুস অগ্নিকাণ্ড: বুধবার থেকে মরদেহ হস্তান্তর শুরু
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় সজিব গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ এর সেজান জুস কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মৃতদেহ বুধবার দুপুর থেকে নিহতদের পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হবে। প্রাথমিকভাবে পরিচয় শনাক্ত হওয়া ৪৫ জনের মরদেহ হস্তান্তর শুরু হবে।
স্বজনদের সঙ্গে ডিএনএ পরীক্ষার পর মরদেহগুলোর পরিচয় শনাক্ত করা হয়। বিষয়টি মঙ্গলবার রাতে জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ নিশ্চিত করেছেন। আগুনে পোড়া মরদেহগুলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের হিমাগারে রাখা হয়েছে। তবে সবগুলো মরদেহ প্রায় আগুনে পুড়ে যাওয়ায় কারো চেহারা বোঝা যায়নি। পরে পরিচয় শনাক্তে নিহতদের পরিবারের লোকজনদের কাছ থেকে ডিএনএর নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
আরও পড়ুন: সেজান জুস অগ্নিকাণ্ড: হাসেম, ২ ছেলের জামিন
নারায়ণগঞ্জ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) বিশেষ পুলিশ সুপার মো. দেলোয়ার হোসেন জানান, ডিএনএ পরীক্ষা করে ৪৫ জনের পরিচয় শনাক্ত করা গেছে। পরিচয় শনাক্ত হওয়ায় এসব মরদেহ বুধবার দুপুর থেকে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
তিনি বলেন, প্রথম দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে থাকা ২৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হবে। পরের দুই দিনে ধরাবাহিকভাবে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে থাকা মরদেহ হস্তান্তর করা হবে। এখনও চারজনের পরিচয় শনাক্ত হয়নি বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোস্তাইন বিল্লাহ জানান, মরদেহ দাফন ও সৎকারের জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেক পরিবারকে নগদ ৫০ হাজার টাকা প্রদান হবে। মোস্তাইন বিল্লাহ আরো জানান, বুধবার দুপুরে সিআইডি জেলা প্রশাসনকে লাশ হস্তন্তরের পর একজন এডিসি ও ম্যাজিস্টেটসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে নিহতদের মরদেহ তাদের পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন: সেজান জুস কারখানায় আগুন, ৪৫ লাশ শনাক্ত
গত ৮ জুলাই বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে রূপগঞ্জ উপজেলার কর্ণগোপ এলাকায় অবস্থিত ওই কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ ওই অগ্নিকাণ্ডে ৫২ জনের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় রূপগঞ্জ থানায় গত ১০ জুলাই একটি হত্যা মামলা করেন ভুলতা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক নাজিম উদ্দিন। পরে তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডি।
৩ বছর আগে