সেপ্টেম্বর
সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬.৭৮ শতাংশ: ইপিবি
পোশাক খাতে শ্রমিক অসন্তোষ সত্ত্বেও সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২২০ মিলিয়ন ডলার বেশি।
বুধবার (৯ অক্টোবর) সচিবালয়ে রপ্তানি আয় পর্যালোচনা সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: ব্যাংক আলফালাহর অধিগ্রহণ শুরু করেছে ব্যাংক এশিয়া
তিনি বলেন, এনবিআর অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ডের মতে রিয়েল টাইম শিপমেন্টের তথ্যের ভিত্তিতে তারা তথ্য প্রস্তুত করেছেন।
তিনি বলেন, 'এখন থেকে আমরা প্রতি মাসের রপ্তানি আয়ের বিস্তারিত বিশ্লেষণ তুলে ধরব।’
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৫ দশমিক ০৪ শতাংশ বেড়ে ১১ দশমিক ৩৭ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এটি ২০২৪ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১০ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দর দিয়ে প্রথম চালানে ১২ টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি
২ মাস আগে
সেপ্টেম্বরে ৩৯২ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪২৬, আহত ৮১৩
সেপ্টেম্বরে সারা দেশে ৩৯২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪২৬ জন নিহত হয়েছেন। আর আহত হয়েছেন আরও ৮১৩ জন।
হতাহতের ঘটনাগুলোর মধ্যে ১৬৪ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৭৯ জন প্রাণ হারান। যা মোট নিহতের ৪১ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
এছাড়া নিহতদের মধ্যে নারী ৬১ জন ও শিশু ৫৩ জন।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে সোমবার (৭ অক্টোবর) সকালে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্ঘটনায় ৯৭ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ২২ দশমিক ৭৬ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৫৪ জন, অর্থাৎ ১২ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এই সময়ে ৮টি নৌ দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত, ৪ জন আহত ও ২ জন নিখোঁজ রয়েছেন। আর ১৭টি রেল দুর্ঘটনায় ১৩ জন নিহত ও ৯ জন আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: নভেম্বরে সারাদেশে সড়কে ৪৬৭ জনের প্রাণহানি: রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
যানবাহনভিত্তিক নিহতের চিত্র-
দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়-
মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ১৭৯ জন (৪২ শতাংশ), বাসের যাত্রী ২৫ জন (৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ), ট্রাক-পিকআপ-ট্রাক্টর-ট্রলি আরোহী ২২ জন (৫ দশমিক ১৬ শতাংশ), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস আরোহী ২৪ জন (৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান) ৬৩ জন (১৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-আলমসাধু) ৬ জন (১ দশমিক ৪০ শতাংশ) এবং বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা আরোহী ১০ জন (২ দশমিক ৩৪ শতাংশ)।
দুর্ঘটনা সংঘটিত সড়কের ধরন-
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ১৬২টি (৪১ দশমিক ৩২ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ১৪৪টি (৩৬ দশমিক ৭৩ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৪৭টি (১১ দশমিক ৯৮ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে এবং ৩৪টি (৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ) শহরের সড়কে এছাড়া ৫টি (১ দশমিক ২৭ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।
দুর্ঘটনার ধরন-
দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ৮২টি (২০ দশমিক ৯১ শতাংশ) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৬৯টি (৪৩ দশমিক ১১ শতাংশ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ৯৪টি (২৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেওয়া, ৪১টি (১০ দশমিক ৪৫ শতাংশ) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ৬টি (১ দশমিক ৫৩ শতাংশ) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।
দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহন-
দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের মধ্যে- ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-পিকআপ-ট্রাক্টর-ট্রলি-লরি-ড্রামট্রাক- তেলবাহী লরি-রোড রোলার ২৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ, মাইক্রোবাস-প্রাইভেটকার-অ্যাম্বুলেন্স-পাজেরো ৬ শতাংশ, যাত্রীবাহী বাস ১৫ দশমিক ৫০ শতাংশ, মোটরসাইকেল ২৭ দশমিক ৩৭ শতাংশ, থ্রি-হুইলার (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান) ১৫ দশমিক ১৮ শতাংশ, স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহন (নসিমন-ভটভটি-আলমসাধু-চান্দের গাড়ি-মাহিন্দ্র-হ্যালোবাইক) ২ দশমিক ৮৪ শতাংশ, বাইসাইকেল-রিকশা-রিকশাভ্যান ২ দশমিক ০৫ শতাংশ এবং অজ্ঞাত যানবাহন ২ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের সংখ্যা-
দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের সংখ্যা ৬৩২টি। এদের মধ্যে- বাস ৯৮, ট্রাক ১০৬, কাভার্ডভ্যান ১৮, পিকআপ ২১, ট্রাক্টর ১১, ট্রলি ৪, লরি ১০, ড্রাম ট্রাক ৭, তেলবাহী লরি ২, রোড রোলার ১, মাইক্রোবাস।
আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরে সারাদেশে সড়কে ৩৯৪ জন প্রাণ হারিয়েছে: রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
মে মাসে ৪৯১ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪০৮: রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
২ মাস আগে
সিলেটে সেপ্টেম্বরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২০, আহত ২৪
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে সিলেট বিভাগে ২৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২০ জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও ২৪ জন।
শনিবার (৫ অক্টোবর) নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা), সিলেট বিভাগীয় কমিটি এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে সিলেট জেলায়। সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সুনামগঞ্জে।
আরও পড়ুন: সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সেপ্টেম্বরে সিলেট জেলায় ১০টি দুর্ঘটনায় ৮ জন নিহত ও ১৩ জন আহত এবং সুনামগঞ্জে ৩টি দুর্ঘটনায় ২ জন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছেন।
এছাড়া মৌলভীবাজারে ৪টি দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত ও ৪ জন আহত এবং হবিগঞ্জে ৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছেন।
সেপ্টেম্বরে দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে ৯ জন মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী। সিএনজি, লেগুনাচালক ও যাত্রী ৩ জন এবং ৫ জন পথচারী।
এছাড়া সেপ্টেম্বর মাসে নিহত ২০ জনের মধ্যে ১৫ জন পুরুষ, ৩ জন নারী ও ২ জন শিশু বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
নিসচা কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট বিভাগীয় কমিটির সদস্য সচিব ও সিলেট জেলার আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম মিশু গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে জানান, ৫টি স্থানীয় দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকার তথ্য, ২টি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার তথ্য, অনুমেয় অনুজ্জ বা অপ্রকাশিত ঘটনা ও নিসচা সিলেটের শাখা সংগঠনগুলোর তথ্যের ভিত্তিতে নিসচা বিভাগীয় কমিটি এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে সোমবার থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশা ও অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা নিষিদ্ধ
সিলেটে ১৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ নারী গ্রেপ্তার
২ মাস আগে
সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি কমে ৯.৯২ শতাংশ
আগের মাসের তুলনায় সেপ্টেম্বরে সাধারণ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে মুদ্রাস্ফীতির হার কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশে। আগস্টে এ হার ছিল ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
এ সময় খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উভয় ক্ষেত্রেই মূল্যস্ফীতি কমেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)।
আরও পড়ুন: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি হবে ১০.১ শতাংশ: এডিবির পূর্বাভাস
বিবিএসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, খাদ্য মূল্যস্ফীতি সেপ্টেম্বরে কমে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশে। আগস্টে এ হার ছিল ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ। অন্যদিকে সেপ্টেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির হার আরও কমে ৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নেমে এসেছে; যা একই বছরের আগস্টে ছিল ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
শহর ও গ্রাম উভয় অঞ্চলেই সাধারণ পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতির হার গত মাসে কমেছে।
সেপ্টেম্বরে গ্রামাঞ্চলে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ১৫ শতাংশ; যা আগস্টে ছিল ১০ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
অন্যদিকে সেপ্টেম্বরে শহরাঞ্চলে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ, যা আগস্টে ছিল ১০ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ।
সেপ্টেম্বরে মজুরি হার সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। আগস্টে এর হার ৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে সেখান থেকে বেড়ে ৮ দশমিক শূন্য ১ শতাংশে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে আবারও মূল নীতি হার বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
আগস্টে মূল্যস্ফীতি কমেছে ১.১৭ শতাংশ: বিবিএস
২ মাস আগে
সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে বাংলাদেশ, বছরের ব্যবধানে ৮০.২ শতাংশ বৃদ্ধি
সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে রেমিট্যান্সের আহরণ ব্যাপকহারে বেড়েছে। প্রবাসীরা এক মাসে আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে ২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন। এর ফলে এক মাসে ১ দশমিক ০৭ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আহরণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স আহরণের পরিমাণ ৮০ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরের ২১ দিনে বাংলাদেশে ১.৬৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে
উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধিটি এক মাসের সর্বোচ্চ রেকর্ড। এর আগের অর্থবছরের একই মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৩৩ কোটি ডলার। এছাড়া চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫ অর্থবছর) সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স প্রবাহ আগের মাসের জুলাইয়ের তুলনায় ১৮ কোটি ডলার বেড়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে বাংলাদেশ রেমিট্যান্স এসেছে ৬৫৪ কোটি ডলার, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪৯০ কোটি ডলার। এটি বছরে ৩৩ দশমিক ৩ শতাংশ বৃদ্ধিকে প্রতিফলিত করে।
রেমিট্যান্সের এই ঊর্ধ্বগতি বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের জন্য একটি অতি প্রয়োজনীয় রসদ সরবরাহ করেছে। যা সাম্প্রতিক মাসগুলোতে কমে যাচ্ছিল। এই বৃদ্ধির ফলে আইএমএফের বিপিএম-৬ স্ট্যান্ডার্ড মেনে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে স্থিতিশীল হয়েছে। মোট রিজার্ভ এখন প্রায় ২৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
গত অর্থবছরে (২০২৩-২৪ অর্থবছর) প্রবাসীরা মোট ২৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন, যা দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ। আর রেকর্ড করা রেমিট্যান্স ছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে পাঠানো রেমিট্যান্স ছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার।
আরও পড়ুন: রেমিট্যান্স ঊর্ধ্বমুখী: আগস্টে বাংলাদেশের আহরণ ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে
জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯০ কোটি ডলার
২ মাস আগে
সেপ্টেম্বরের ২১ দিনে বাংলাদেশে ১.৬৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে
রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ২১ দিনে ১.৬৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে বাংলাদেশে।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ১.৩৩ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। অর্থাৎ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এ সময় ৩০০ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স বেড়েছে।
আরও পড়ুন: রেমিট্যান্স ঊর্ধ্বমুখী: আগস্টে বাংলাদেশের আহরণ ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর মাসে দৈনিক গড় রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭৭.৮ মিলিয়ন ডলার। এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে মোট রেমিট্যান্স ২.৩৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনেয়ারা শিখা বলেন, জুলাই থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ ক্রমাগত বেড়েছে। প্রবাসীরা বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন, যা বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়েছে এবং রিজার্ভ হ্রাস থামিয়েছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা মোট ২৩.৯২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা এ যাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০২০-২১ অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স প্রবাহ এসেছে, প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২৪.৭৭ কোটি ডলার।
আরও পড়ুন: জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯০ কোটি ডলার
রেমিট্যান্সে ডলার মূল্য বেড়ে ১১৯ টাকা ৪০ পয়সা
৩ মাস আগে
১৫ মাস বন্ধ থাকার পর ১ সেপ্টেম্বর থেকে প্রকাশ হতে যাচ্ছে দৈনিক দিনকাল পত্রিকা
সরকারি আদেশে দেড় বছরেরও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর ১ সেপ্টেম্বর থেকে দৈনিক দিনকাল পত্রিকা পুনরায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) তেজগাঁওয়ে পত্রিকাটির কার্যালয়ে সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক বৈঠকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। সরকারি নির্দেশে টানা ১৫ মাস বন্ধ থাকার পর ১ সেপ্টেম্বর দৈনিক দিনকাল পত্রিকা প্রকাশের অনুমতি পায়।
বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ে পত্রিকাটির কার্যালয়ে সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক বৈঠকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, বিশেষ প্রতিবেদক আতিকুর রহমান রুমান, ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী প্রমুখ পত্রিকার ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেন।
পত্রিকাটির প্রকাশনা পুনরায় শুরু করার জন্য ১ সেপ্টেম্বর বেছে নেওয়া হয়েছে। এদিন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। পত্রিকাটি দলটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার জন্য পরিচিত।
ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান ১১ আগস্ট পত্রিকাটি মুদ্রণ সংখ্যা প্রকাশের সাময়িক অনুমতি দেন।
দৈনিক দিনকাল প্রথম যাত্রা শুরু করে ১৯৮৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ঢাকার তৎকালীন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মমিনুর রহমান সরকারি নির্দেশে পত্রিকাটির ডিক্লারেশন ও বিজ্ঞাপন ছাপানোর বিজ্ঞপ্তি বাতিল করেন। দৈনিক দিনকাল কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলে আপিল করেছিল। কিন্তু তাদের আপিল ২০২৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি নামঞ্জুর করা হয়। ফলে এটির প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যায়।
৩ মাস আগে
সেপ্টেম্বরের আগে সামিটের এলএনজি টার্মিনালের কার্যক্রম শুরুর সম্ভাবনা নেই
আগামী সেপ্টেম্বরের আগে সামিট গ্রুপের এলএনজি টার্মিনাল পুনরায় চালু হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
এক বিবৃতিতে বলা হয়, আবহাওয়া ও সমুদ্র পরিস্থিতি অনুকূল থাকলে আগস্টের শেষ নাগাদ ডিসকানেক্টেবল টারেট মুরিং (ডিটিএম) প্লাগের পুনঃস্থাপন ও পুনঃসংযোগ সম্পন্ন করবে সামিট। এরপর আগামী সেপ্টেম্বরে জাহাজ থেকে জাহাজ স্থানান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
ডিটিএম হস্তান্তরে একটি শক্তিশালী ও উচ্চতর ক্ষমতাসম্পন্ন ক্রেনের জন্য সামিট 'ওরিয়েন্টাল ড্রাগন' নামে একটি ডাইভিং সাপোর্ট ভেসেলের (ডিএসভি) সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে; যা ২২ আগস্ট সিঙ্গাপুর থেকে মহেশখালীতে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কা সফরে ষষ্ঠ সামিটের প্রত্যাশা তুলে ধরলেন বিমসটেক মহাসচিব
এর আগে গত ২৭ মে ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত সামিটের ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) বা এলএনজি টার্মিনাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ব্যালাস্ট ওয়াটার ট্যাংক মেরামতের পর গত ১০ জুলাই সিঙ্গাপুর থেকে কক্সবাজারের মহেশখালীতে ফিরে আসে।
১১ জুলাই, সাবসি ল্যান্ডিং প্যাডে ডিটিএম প্লাগ দিয়ে এফএসআরইউ মুরিংয়ের প্রস্তুতির সময়, ডিটিএম বয়া মেসেঞ্জার লাইনে একটি অপ্রত্যাশিত জট বাঁধে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এ দুর্ঘটনার পর সামিট এফএসআরইউ থেকে ৫০০ এমএমসিএফডি গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এক্সিলারেট এনার্জি দ্বারা পরিচালিত বঙ্গোপসাগরের অন্য এফএসআরইউ ৬০০ এমএমসিএফডি চালু রয়েছে এবং এটিই এখন সর্বমোট সক্ষমতা।
এর ফলে প্রায় ৪০০০ এমএমসিএফডি চাহিদার বিপরীতে দেশের মোট গ্যাস সরবরাহ ৩১০০ এমএমসিএফডি থেকে কমে ২৬০০ এমএমসিএফডিতে নেমে এসেছে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, সামিট ও এর আন্তর্জাতিক অংশীদাররা সর্বোচ্চ নিরাপত্তা মান বজায় রেখে এলএনজি টার্মিনালের কার্যক্রম পুনরায় চালু করতে ২৪ ঘণ্টা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
জুলাই মাসে নরওয়েভিত্তিক মেরিটাইম কোম্পানি ম্যাকগ্রেগর ও সিএএন সিস্টেম এবং সিঙ্গাপুরভিত্তিক কোম্পানি শেলফ সাবসিকে সামিট এলএনজি টার্মিনাল কোম্পানি (এসএলএনজি) নিয়োগ করে। সামিটের ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটের সাবসি ল্যান্ডিং প্যাডের ডিসকানেক্টেবল টারেট মুরিং (ডিটিএম) মেরামত করে নিরাপদে মুরিং করতে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়।
সমুদ্রের প্রতিকূল আবহাওয়া এবং পানির ভেতর প্রায় শূন্য দৃশ্যমানতার কারণে, আন্তর্জাতিকভাবে লাইসেন্সপ্রাপ্ত সাবসি ডাইভিং দলের চিহ্নিত ক্ষতিটি সংশোধন করতে উল্লেখযোগ্য বাধা সৃষ্টি করেছে।
এফএসআরইউ পুনরায় সংযোগ করতে ল্যান্ডিং প্যাডের কেন্দ্রে (সমুদ্রতলে অবস্থিত) পুনরায় স্থাপন করতে হবে ডিটিএম প্লাগটি।
এজন্য অ্যাঙ্কর হ্যান্ডলিং টগ কোরাল এই পুনঃস্থাপনের জন্য প্রস্তুত ছিল। তবে এটি ডিটিএমকে পুনরায় স্থাপন করার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি প্রয়োগ করতে সক্ষম ছিল না।
সামিট এলএনজি টার্মিনাল কোম্পানির এফএসআরইউ মার্কিন কোম্পানি এক্সিলারেট এনার্জির টাইম চার্টারের অধীনে পরিচালিত হয়।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর: বিজনেস সামিটে ৭০০ কোটি ডলারের তহবিল চাইবে বাংলাদেশ
ঢাকায় দ্বিতীয় সার্কুলার ইকোনমি সামিট মঙ্গলবার
৪ মাস আগে
সেপ্টেম্বরে সারাদেশে সড়কে ৩৯৪ জন প্রাণ হারিয়েছে: রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের (আরএসএফ) সংকলিত তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে সারাদেশে ৩৯৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৯৪ জন নিহত হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে ৪৮ জন নারী ও ৫৩ জন শিশু।
বেসরকারি সংস্থা আরএসএফ শনিবার (৮ অক্টোবর) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।
সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে ১৫১ জন (৩৮ দশমিক ৩২ শতাংশ) মোটরসাইকেল চালক; ১৬ (৪ দশমিক ০৬ শতাংশ) বাস যাত্রী; ১৫ (৩ দশমিক ৮০ শতাংশ) ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, পিকআপের আরোহী এবং ৬৮ (১৭ দশমিক ২৫ শতাংশ) সিএনজি, ইজিবাইক ও অটোরিকশার মতো থ্রি-হুইলারের আরোহী ছিলেন।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, জাতীয় মহাসড়কে ১৩৯ (৩৪ দশমিক ৯২ শতাংশ); আঞ্চলিক সড়কে ১৮৩ (৪৫ দশমিক ৯৭ শতাংশ); গ্রামীণ সড়কে ৪৯ (১২ দশমিক ৩১ শতাংশ); শহুরে সড়কে ২২ (৫ দশমিক ৫২ শতাংশ) এবং ৫ (১ দশমিক ২৫ শতাংশ) দুর্ঘটনা অন্যান্য জায়গায় ঘটেছে।
প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে যে সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক দুর্ঘটনা ঘটেছে। যেখানে ১২১টি দুর্ঘটনা ঘটেছে, যার ফলে ১১৬ জন নিহত হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঈদ যাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২৮৫ জন নিহত, আহত ৪৫৪: আরএসএফ
সিলেট বিভাগে সর্বনিম্ন ২০টি দুর্ঘটনা হয়েছে, যেখানে ময়মনসিংহ বিভাগে সবচেয়ে কম ২৩ জনের প্রাণহানি ঘটেছে।
আরএসএফ’এর তথ্য অনুযায়ী, রাজধানী ঢাকায় ২৩টি দুর্ঘটনায় অন্তত ১৭ জন নিহত এবং ২১ জন আহত হয়েছেন।
সংস্থাটি দেশের সড়কে উচ্চ সংখ্যক হতাহতের জন্য দায়ী বেশ কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করেছে।
যার মধ্যে রয়েছে- ১.ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন; ২.বেপরোয়া গতি; ৩.চালকদের বেপরোয়া মানসিকতা, অদক্ষতা ও শারীরিক-মানসিক অসুস্থতা; ৪.বেতন-কর্মঘন্টা নির্দিষ্ট না থাকা; ৫.মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন চলাচল; ৬.তরুণ-যুবদের বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানো; ৭.জনসাধারণের মধ্যে ট্রাফিক আইন না জানা ও না মানার প্রবণতা; ৮.দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা; ৯.বিআরটিএ’র সক্ষমতার ঘাটতি; ১০.গণপরিবহন খাতে চাঁদাবাজি।
আরএসএফ’এর তথ্য অনুযায়ী, আগস্ট মাসে সারা দেশে ৪০৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৭৮ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরে ৪০৭ সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৬ জনের প্রাণহানি: আরএসএফ
ঈদের ছুটিতে সড়কে ৩৭৬ জনের প্রাণহানি: আরএসএফ
১ বছর আগে
সেপ্টেম্বরে বিশ্বব্যাপী চিনির দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ: এফএও
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) জানিয়েছে, প্রধান সরবরাহকারীদের উৎপাদন হ্রাস, জ্বালানির দাম এবং এল নিনোর প্রভাবের কারণে সেপ্টেম্বরে বিশ্বব্যাপী চিনির দাম প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে। ২০১০ সালের পর এই দাম সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
এফএও আরও জানিয়েছে, চিনির উৎপাদন কম হওয়ার কারণে সেপ্টেম্বরে চিনির দাম আগস্টের তুলনায় গড়ে ৯ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি ছিল। জ্বালানির দাম বেড়ে যাওয়ায় পরিবহন খরচ বৃদ্ধি এবং এল নিনোর কারণে প্রশান্ত মহাসাগরে শুষ্ক আবহাওয়াও এর জন্য দায়ী।
আরও পড়ুন: খরা, যুদ্ধের মধ্যে ২০২২ সালে বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছায়: এফএও
এফএও সাব-ইনডেক্স অনুযায়ী, ২০১০ সালের নভেম্বরের পর গত সেপ্টেম্বরে চিনির দাম বৃদ্ধি সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। কিন্তু সামগ্রিক এফএও খাদ্য মূল্য সূচকের অন্যান্য খাতে কম নাটকীয় পরিবর্তন দেখা গেছে।
বৈশ্বিকভাবে লেনদেন হওয়া খাদ্যপণ্যের আন্তর্জাতিক মূল্যের মাসিক পরিবর্তনের হিসাব রাখা সূচকটি সেপ্টেম্বরে গড়ে ১২১ দশমিক ৫ পয়েন্ট ছিল, যা আগস্টে ছিল ১২১ দশমিক ৪ পয়েন্ট।
এফএওর মতে, এক বছর আগে সূচকটি বর্তমান মূল্যের তুলনায় ১০ দশমিক ৭ শতাংশ কম ছিল এবং ২০২২ সালের মার্চে সর্বকালের সর্বোচ্চ ২৪ শতাংশ কম ছিল।
আরও পড়ুন:কৃষ্ণ সাগর চুক্তি বাতিলের পর বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম বেড়েছে: এফএও
১ বছর আগে