রানওয়ে
২ ঘন্টা পর চালু শাহ আমানত বিমানবন্দরের রানওয়ে
প্রশিক্ষণ বিমানের চাকায় সমস্যা হওয়ায় চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে দুই ঘণ্টা বন্ধ ছিল। রবিবার দুপুর ২টা ২৫ মিনিট থেকে বিকাল ৩টা ৪৫ পর্যন্ত প্লেন ওঠানামা বন্ধ ছিল। তবে এখন রানওয়ে চালু করা রয়েছে।চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক উইং কমান্ডার ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান ল্যান্ড করার পর মোড় নেয়ার সময় চাকা খুলে যায়। এর কারণে বিমানটি রানওয়েতে পড়ে যায়। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। বিমানটির চাকা মেরামতের কাজ শেষ হলেই আবার রানওয়ে খুলে দেয়া হয়।এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের রানওয়েতে কাতার এয়ারওয়েজের একটি প্লেন আটকে থাকে। এতে প্রায় ৪০ মিনিট রানওয়ে বন্ধ থাকে। প্লেনটির কারণে রানওয়ে বন্ধ থাকায় বিমানবন্দরে অবতরণ ও উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা প্রায় ১৫টি এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট শিডিউল ব্যাহত হয়।
আরও পড়ুন: কুয়াশার কারণে শাহ আমানতে বিমান চলাচল ব্যাহত
চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
২ বছর আগে
কক্সবাজার বিমানবন্দর সম্প্রসারণ কাজের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করার লক্ষ্যে সমুদ্র তীরবর্তী রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করছেন।
রবিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী তার বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে সম্প্রসারণ কাজের শুভ সূচনা করেন।
বাংলাদেশে ইতিহাসে এই রানওয়েই হতে চলেছে সমুদ্র তীরবর্তী প্রথম রানওয়ে। এরফলে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার মূল ধাপে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে। স্থানীয় ফ্লাইটের পাশাপাশি এবং আন্তর্জাতিক ও বড় বিমানও এই রানওয়ে ব্যবহার করতে সক্ষম হবে।
আরও পড়ুন: কার্যকর অ্যান্টিবায়োটিক নিশ্চিতে প্রযুক্তি বিনিময়ের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
মূলত হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মতো সমুদ্র তীরবর্তী জমি পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে কক্সবাজার বিমানবন্দরে রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রকল্প গ্রহণ করে বাংলাদেশ সরকার। প্রকল্পটি শেষ হলে বড় আকারের বিমানগুলো এখানে উড্ডয়ন ও অবতরণ করতে পারবে।
সরকারি সূত্র অনুযায়ী, ১৮৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের এই প্রকল্প কক্সবাজার এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের উন্নয়নে সহায়তা করবে।
আরও পড়ুন: আবারও কক্সবাজারের সৈকতে বিশাল মৃত তিমি
সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের মতো পর্যটন নগরী গড়ে তোলার লক্ষ্যে মেগা পরিকল্পনার আওতায় সরকার বর্তমানে কক্সবাজারে ব্যাপক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
প্রকল্প সম্পন্ন করার মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৪ সালে ১০ মে ধরা হলেও, ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ বিমানবন্দরটি প্রস্তুত করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যেই কাজ শুরু হয়েছে।
৩ বছর আগে