তথ্য ও প্রযুক্তি
নারীদের আইসিটিতে দক্ষ করে তুলতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
নারীদের তথ্য ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার চাঁপা।
তিনি বলেন, দেশে ফ্রিল্যান্সিংয়ের চাহিদা বাড়লেও এই সেক্টরে নারীদের অংশগ্রহণ অত্যন্ত কম। নারীদের এই সেক্টরের দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। সমাজ এবং দেশের অগ্রগতির জন্য নারীদের কর্মক্ষম হওয়া অত্যন্ত জরুরি।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুজাফফর আহমেদ অডিটোরিয়ামে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা সেন্টার ফর জেন্ডার অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের আয়োজনে ‘এমপাওয়ারিং গার্লস উইথ আইসিটি স্কিলস অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট: চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড অপরচুনিটি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
ভবিষ্যতের কর্মসংস্থানের সুযোগ ও চাহিদার কথা মাথায় রেখে নারীদের জন্য কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা হচ্ছে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: আইসিটি খাতে ১০ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে: পলক
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে প্রযুক্তিতে আরও উন্নত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই ডিজিটাল প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করা আছে।
শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল ঘরে তুলতে সরকার আইসিটি খাতে নজর দিচ্ছে এবং নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে। বাংলাদেশে প্রযুক্তির বিকাশ ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং সামগ্রিকভাবে দেশের সমৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ( শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা সেন্টার ফর জেন্ডার অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের পরিচালক অধ্যাপক তানিয়া হক।
সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষণা পরিচালক ড. মনজুর হোসেন।
এ সময় তিনি বলেন, আরএমজি ও রেমিট্যান্সের পরে বাংলাদেশের জিডিপিতে আইসিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এই সেক্টরে কম বিনিয়োগ লাগে তাই এটি একটি সম্ভাবনাময় খাত।
ড. মনজুর আরও বলেন, ‘নারীদের আইসিটি ক্ষেত্রে অবদান রাখা খুবই সহজ, কারণ এখানে কাজের সময়টা স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ (ফ্লেক্সিবল)। নারীরা চাইলেই দিনের যেকোনো সময় কাজ করতে পারে।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের আইসিটি খাতে অংশীদারিত্বে সৌদির আগ্রহ প্রকাশ
৭ মাস আগে
ডিজিটাল বাংলাদেশ পুরস্কার-২০২২ পেল রাইজআপ ল্যাবস
তথ্য ও প্রযুক্তিতে অনন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বেসরকারি খাতে 'রাইজআপ ল্যাবস' কে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান হিসেবে ডিজিটাল বাংলাদেশ পুরস্কার ২০২২-এ ভূষিত করেছে বাংলাদেশ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ।
সোমবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আইসিটি বিভাগ আয়োজিত ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০২২-এর উদ্বোধনী ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে রাইজআপ ল্যাবসের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এরশাদুল হক প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে পুরস্কার গ্রহণ করেন।
আইসিটি বিভাগ আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান একেএম রহমত উল্লাহ ও আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম।
আরও পড়ুন: ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ থেকে ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ করা হবে: প্রধানমন্ত্রী
ডিজিটাল বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড ২০২২ বিজয়ীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ডিজিটাল বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড ২০২২ প্রদান অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন রাইজআপ ল্যাবসের সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার মো. ছফরুল আলম খান ও হেড অব প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট মো. রফিকুজ্জামান।
এর আগে ২০১৪ সালে আইসিটি বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়ে জাতীয় মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন পুরস্কার জয়লাভ করে প্রতিষ্ঠানটি।
আইএসও সার্টিফাইড শীর্ষস্থানীয় টেকনোলজি কোম্পানি রাইজআপ ল্যাবস পরবর্তী প্রজন্মের তথ্য প্রযুক্তি সমাধান প্রদানের জন্য আরও অসংখ্য পুরস্কার ও স্বীকৃতি অর্জন করেছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ গেমিং এক্সপো ২০১৭, আপসিটি বেস্ট অব নিউইয়র্ক অ্যাওয়ার্ড ২০২২, দ্য ম্যানিফেস্ট অ্যাওয়ার্ড বাই ক্লাচ অন্যতম।
আরও পড়ুন: ভবিষ্যত বিনোদন হবে ইন্টারনেট প্রযুক্তি নির্ভর: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক
রাইজআপ ল্যাবস সৃজনশীল, উদ্ভাবনী, টেকসই ডিজিটাল সফটওয়্যার তৈরি ও প্রযুক্তি পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। এছাড়াও বাংলাদেশে সরাসরি ও অনলাইন মাধ্যমে বিশেষ তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণ, কর্মশালা ও সেমিনার আয়োজনের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করে যাচ্ছে।
২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে রাইজআপ ল্যাবস শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ইউনিসেফ বাংলাদেশ, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচী (ইউএনডিপি), ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), বিশ্ব শ্বাস্থ্য সংস্থা (হু), খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও), রবি আজিয়াটা লিমিটেড, বিবিসি মিডিয়া অ্যাকশন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রযুক্তি বিষয়ক সমস্যা সমাধান ও পরিষেবা প্রদান করে আসছে।
আরও পড়ুন: তথ্য প্রযুক্তিখাতে বিনিয়োগ বাড়াতে শক্তিশালী ভূমিকা রাখবে শেখ হাসিনা সফটওয়্যার পার্ক
২ বছর আগে
তথ্য ও প্রযুক্তি আইনে জাবি শিক্ষার্থীর ৭ বছরের কারাদণ্ড
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের অভিযোগে তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের মামলায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সরকার ও রাজনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী শামসুল আলম বাবুর সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
সোমবার রাজধানীর সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জগলুল হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
ট্রাইব্যুনালের পেশকার শামীম আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিন জামিনে থাকা আসামি বাবু রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর আদালত সাজা পরোয়ানা জারি করে আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
রায়ে বলা হয়, আসামির বয়স মাত্র ২৩ বছর। তার স্বল্প বয়স বিবেচনায় তাকে তথ্য ও প্রযুক্তি আইন ২০০৬ (সংশোধিত/২০১৩) এর ৫৭ ধারায় ন্যূনতম সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হলো।
২০১৫ সালের ৫ আগস্ট আসামি শামসুল আলম বাবুর বিরুদ্ধে সাভারের আশুলিয়া থানায় তথ্য ও প্রযুক্তি আইনে এ মামলা দায়ের করা হয়।
মামলার তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের ২৬ এপ্রিল আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল হয়।
আরও পড়ুন: হলের ছাদ থেকে পড়ে জাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ওই বছরেরই ২১ জুলাই ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। বিচার চলাকালীন বিভিন্ন সময়ে ৯জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০১৫ সালের ৪ আগস্ট জাবির সরকার ও রাজনৈতিক বিভাগের ৩৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আল আমিন সেতু বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইয়ের ওপর একটি কলাম পত্রিকায় প্রকাশ করে। ওই লেখাটি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ৩৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মোরশেদুর আকন্দ ফেসবুকে পোস্ট করেন।
ওই পোস্টের প্রতিক্রিয়ায় শামসুল আলম বাবু তার ‘মো.কবির মামু’ নামের ফেসবুক আইডি থেকে একটি মন্তব্য করেন। যেখানে তিনি বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেন।
এ নিয়ে পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয় এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। আল আমিন সেতু লিখিতভাবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানালে শামসুল আলম বাবুকে আটক করা হয়।
এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা মো. ইয়াকুব আলী মিয়া আসামি বাবুকে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করে এজাহার দাখিল করেন।
এজাহারের সঙ্গে আসামি বাবুর ফেসবুক আইডি হতে দেয়া বক্তব্যের হার্ড কপি এবং আল আমিন সেতুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল করা অভিযোগের কপি সংযুক্ত করা হয়।
আরও পড়ুন: জাবিতে সশরীরে ক্লাস বন্ধ ঘোষণা
জাবিতে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
২ বছর আগে
২০২৫ সালের মধ্যে শতভাগ মানুষকে ইন্টারনেটের আওতায় আনা হবে: পলক
২০২৫ সালের মধ্যে শতভাগ মানুষকে ইন্টারনেটের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমরা প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ইউনিয়ন ভূমি অফিস, পুলিশ স্টেশন, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে ফাইবার অপটিকালের আওতায় এনেছি। সারাদেশে ১ লাখ ৭০ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অপটিকাল ফাইবার ক্যাবলের আওতায় আনা হবে। আমরা ২০২৫ সালের মধ্যে শতভাগ মানুষকে ইন্টারনেটের আওতায় আনব। এ সময়ের মধ্যে তথ্য প্রযুক্তিখাতে ৩০ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে।’
রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঘিওর উপজেলার পঞ্চরাস্তা মোড়ে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধনকালে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: ই-কমার্স খাতে ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে সিঙ্গাপুর: পলক
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এসএসসি ও এইচএসসি পাশ করে তরুণ তরুণীরা এই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারবে। প্রতি বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে এক হাজার ছেলে মেয়ের দক্ষতা নির্ভর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। ২ একর জমির ওপর ৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করা হবে।
তিনি বলেন, তারুণ্যের মেধা ও প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগিয়ে দেশের তরুণরা চাকরি করবে না চাকরির ক্ষেত্রে তৈরি করবে। তরুণদের উদ্যোক্তা ও আত্মনির্ভরশীল হতে পারে এর জন্য প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের ব্রেন চাইন্ড শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার, স্কুল অব ফিউচার, ডিজিটাল এডুটেইনমেন্ট সেন্টারসহ দেশের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আগামীতে আমাদের মেধাবী তরুণরা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রযুক্তি রোবটিক্স, আইওটি, সাইবার সিকিউরিটি টুলস তৈরি করে বিদেশে রপ্তানি করবে।
এসময় বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, মানিকগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য নাঈমুর রহমান দুর্জয়, বাংলাদেশ ডিজেল প্ল্যান্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. রফিকুল ইসলাম, শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের পরিচালক একেএম আব্দুল্লাহ খান, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান, লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের পরিচালক মো. হুমায়ুন কবির, জেলা পরিষদের প্রশাসক জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি গোলাম মহীউদ্দীন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: দেশে ভার্চুয়াল বিজনেস প্রেজেন্স প্ল্যাটফর্ম প্রবর্তন করা হচ্ছে: পলক
২ বছর আগে
গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় কাজ করছে অপো
গ্রাহকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিরত কাজ করে যাচ্ছে অপো। অপো মনে করে, গ্রাহকের গোপনীয় তথ্য সুরক্ষার গুরুত্ব সর্বাগ্রে। আর সেভাবেই অপোর সব ডিভাইস ডিজাইন করা হয়ে থাকে।
শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অপো জানায়, তারা ব্যবহারকারীর ডাটা নিরাপদ রাখতে অনবরতভাবে নিরাপত্তা পদ্ধতি আপগ্রেড করে যাচ্ছেন। উদাহরণস্বরূপ অপোর সর্বশেষ বাজারে আসা এ১৬ ফোনের অ্যাপ লকে অ্যাপ হাইডিং অপশন সাব-ফিচার হিসেবে রাখা হয়নি। এটি এখন অ্যাপ লকের সাথে একই সেটিং পেইজে বিদ্যমান। তাই এখন থেকে কেউ আর ব্যবহারকারীর তথ্য অপব্যবহার করতে পারবেন না।
আরও পড়ুন: উন্নত ফাইভ-জি অভিজ্ঞতা দিতে একসাথে কাজ করবে অপো-এরিকসন
তাছাড়া, কমপ্লায়েন্স প্রতিষ্ঠান হিসেবে অপো সবসময় ইউরোপীয় ইউনিয়নের ডাটা সুরক্ষা সম্পর্কিত ‘জেনারেল ডাটা প্রোটেকশন রেগুলেশন’ বিধি মানতে বাধ্য। তাইতো অপো কোন অবস্থাতেই সম্মতি ছাড়া কারো ডাটা জমা রাখে না। ব্যক্তিগত তথ্য নিরাপদ রাখতে অপোর ‘এনক্রিপশন ও ডাটা অ্যাকসেস রেসট্রিকশন’ এর মতো অপশন রয়েছে।
আরও পড়ুন: অপোর ‘গেজ দ্য স্টোরি’: অসমাপ্ত গল্প শেষ করতে পারলে পুরস্কার
এছাড়া, ডাটা সুরক্ষায় অপোর রয়েছে নিজস্ব অ্যান্ড্রয়েড কাস্টমাইজড্ অপারেটিং সিস্টেম (ওএস) কালারওএস সিস্টেম অপটিমাইজার এবং ভাইরাস ও ম্যালওয়ার থেকে রক্ষা সুরক্ষা দিতে অপো ফোনের রয়েছে অ্যাভাস্ট পাওয়ার্ড অ্যান্টিভাইরাস। ফলে অযাচিত বাইরের আক্রমণ থেকে ফোন থাকে নিরাপদে। অপো ভক্তদের ব্যক্তিগত তথ্যের সর্বোচ্চ নির্ভরতা দিতে বিশ্বব্যাপী অপো ডাটা সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্ট খুলেছে ও একজন ডাটা প্রটেকশন অফিসার নিয়োগ দিয়েছে।
আরও পড়ুন: অপো এ১৬ এর নতুন সংস্করণ এখন বাজারে
৩ বছর আগে