বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন
ফের বন্ধ মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নির্দেশে আবারও বন্ধ করা হয়েছে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা।
রবিবার (৪ আগস্ট) পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফোরজি নেটওয়ার্ক বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় বিটিআরসি।
শুধুমাত্র কল করার জন্য টুজি পরিষেবা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বিটিআরসি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ।
এদিকে এক বিবৃতিতে গ্রামীণফোন জানায়, 'কর্তৃপক্ষ মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করে দিয়েছে। এ বিষয়ে আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি।
৪ মাস আগে
বিটিআরসির চেয়ারম্যান হলেন মহিউদ্দিন আহমেদ
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে এভারকেয়ারের সিসিইউতে স্থানান্তর
তিনি বর্তমানে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থার ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আগামী ১৪ ডিসেম্বর বর্তমান চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদারের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
বর্তমান চুক্তির ধারাবাহিকতায় এবং অনুরূপ শর্তে তার চুক্তির দ্বিতীয় মেয়াদের অবশিষ্ট অংশের জন্য ২০২৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর থেকে ২০২৫ সালের ২৯ মে পর্যন্ত তাকে চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নিয়োগের অন্যান্য শর্তাদি অনুমোদিত চুক্তি দ্বারা নির্ধারিত হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হয়েছে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু সংকটের বিজ্ঞানভিত্তিক সমাধানসহ অভিযোজন তহবিল দ্বিগুন করার দাবি বাংলাদেশের
ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ কয়েকটি সংস্থা ও দেশ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
ঘূর্ণিঝড় মোখা: কন্ট্রোল রুম খুলেছে বিটিআরসি
ঘূর্ণিঝড় মোখা সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা মোকাবিলায় একটি কন্ট্রোল রুম খুলেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। শনিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে +৮৮০১৫৫২-২০২৮৫৪ ও +৮৮০১৫৫২-২০২৮৮৬ নম্বরে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় উপকূলীয় জেলাগুলোর স্থানীয় প্রশাসন সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইন্সটিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের (আইইবি) ৬০তম সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখা এগিয়ে আসছে। আমরা ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রেখেছি এবং এটি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি।’
আরও পড়ুন: মোবাইল অপারেটরদের তাদের বকেয়া পরিশোধ করতে হবে: বিটিআরসি চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনা বলেন, জীবন বাঁচাতে ঘূর্ণিঝড় কবলিত এলাকায় বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখা হবে।
এদিকে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা’র কারণে কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ১০ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা ১৪ মে (রবিবার) সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে কক্সবাজার-মিয়ানমারের উত্তর উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আরও পড়ুন: অক্টোবর থেকে কলড্রপে টকটাইম ফেরত: বিটিআরসি
এক এনআইডিতে ১৫টির বেশি সিমকার্ড বন্ধ করছে বিটিআরসি
১ বছর আগে
গ্রামীণফোন নতুন-পুরাতন কোনো সিম বিক্রি করতে পারবে না: বিটিআরসি
গ্রামীণফোনের নতুন সিম কার্ড বিক্রি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করার পর এবার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) জানিয়েছে, টেলিকম অপারেটর প্রতিষ্ঠানটি পুরানো সিমকার্ড বিক্রি করতে পারবে না।
রবিবার বিটিআরসি ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, গ্রামীণফোনকে ১৩ লাখ পুরনো সিমকার্ড বিক্রির বিটিআরসির অনুমোদন আজ স্থগিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ৩০.৩১ কোটি টাকা জমা দিলো গ্রামীণফোন
অপারেটরদের ‘গুণগত মানসম্পন্ন পরিষেবা দিতে ব্যর্থতার’ কারণে ২০২২ সালের ২৯ শে জুন গ্রামীণফোনের নতুন সিমকার্ড বিক্রির ওপর অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিতাদেশ দেয়।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার সে সময় ইউএনবিকে বলেন, বারবার বলা সত্ত্বেও গ্রামীণফোন তার ব্যবহারকারীদের মানসম্পন্ন সেবা প্রদান না করায় বিটিআরসি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিতাদেশ আরোপ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘টেলিকম কোম্পানিটির মানসম্পন্ন পরিষেবা প্রদানের কোন ইচ্ছা নেই। কেননা গ্রাহকরা যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তা সমাধানের জন্য কোনো পদক্ষেপই নিচ্ছে না গ্রামীণফোন।’
আরও পড়ুন: গ্রামীণফোনের সিম বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
তরুণদের অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরিতে কাজ করবে ইউএনডিপি-গ্রামীণফোন
২ বছর আগে
গ্রামীণ ফোনের কল ড্রপ সবচেয়ে বেশি: বিটিআরসি চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার বলেছেন, ‘কল ড্রপ নিয়ে জিপিকে (গ্রামীনফোন) দোষতেই হবে । কারণ জিপির কল ড্রপ বেশি । সবচেয়ে বেশি কল ড্রপ গ্রামীনফোনের ছিল। অতি সম্প্রতি গ্রামীন ফোনের কল ড্রপ কিছুটা কমেছে।’
বৃহস্পতিবার বিটিআরসির প্রধান কার্যালয়ে টেলিকম রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের ( টিআরএনবি ) সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে বিটিআরসির চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘কল ড্রপ নিয়ে আমিও ভোগান্তিতে আছি। আরেকটি আমার বড় ভোগান্তির কারণ হচ্ছে মানুষের ভোগান্তি। ১৭ কোটি মানুষের সমস্ত দায় আমার ওপরেই। কারণ তাদেরকে কোয়ালিটি সার্ভিস এনসিওর করার দায় আমার ওপর।’
শ্যাম সুন্দর সিকদার জানান, দুর্বল নেটওয়ার্ক এবং কল ড্রপের সমস্যা কমাতে বিটিআরসি ৩০০টি উপজেলায় টেস্ট ড্রাইভ পরিচালনা করছে।
আর পড়ুন: গ্রামীণফোনের ওপর বিটিআরসি’র নতুন বিধিনিষেধ আরোপ
তিনি বলেন, ‘কল ড্রপ নিয়ে আমাদের প্রায় ২২৭টি উপজেলায় আমাদের টেস্ট ড্রাইভ হয়েছে । তাতে ১২৮০০ কিলোমিটার কাভার করেছে । রংপুরের টেস্ট ড্রাইভ রিপোর্ট অনুযায়ী, সব টেলিকম অপারেটরের কল ড্রপের সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছেন মোবাইল ব্যবহারকারীরা।’
চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা ড্রাইভের সাথে নিয়মিতভাবে চিঠি এবং নির্দেশনা পাঠিয়ে টেলিকম অপারেটরদের ওপর আমাদের চাপ অব্যাহত রেখেছি।’
ভাইস চেয়ারম্যান ও কমিশনারের নেতৃত্বে দুটি হাই-প্রোফাইল কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানান বিটিআরসি প্রধান। তিনি বলেন, ‘অপারেটর অফিস এবং ক্ষেত্র থেকে ডেটা সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং তাদের নেটওয়ার্ক পরিষেবার অবস্থা সম্পর্কে তাদের অবহিত করা হচ্ছে। কারণ ডাটা ফরওয়ার্ডিংয়েও সমস্যা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘গত ৮ মার্চ আমরা অপারেটরদের কাছে স্পেকটাম নিলামে বিক্রি করেছিলাম। আবার ২.৩, ২.৬ ও ৩.৫ এই তিনটি ম্যাগাহার্টস অকশন করবো আগামী বছর মার্চ মাসে । এ বছরই ডিসেম্বর মাসেই অকশন দেয়ার প্ল্যান ছিল। কিন্তু অপারেটরদের অনুরোধে সেটি পিছানো হয়েছে।’
মতবিনিময় সভায় টিআরএনবি’র সভাপতি রাশেদ মেহেদী ও সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার দের নেতৃত্বে টিআরএনবি’র সদস্যরা এবং ও বিটিআরসি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্হিত ছিলেন ।
আরও পড়ুন: বিটিআরসিকে আরও ১ হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে গ্রামীণফোন
বিটিআরসিকে আরও ১ হাজার কোটি টাকা দিল গ্রামীণফোন
৩ বছর আগে
থ্রিজি ও ফোরজি মোবাইল ইন্টারনেট সেবা চালু
শুক্রবার ভোর থেকে ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর থ্রিজি ও ফোরজি মোবাইল ইন্টারনেট সেবা ঢাকা বিভাগে পুনরায় চালু করা হয়েছে।
মোবাইল অপারেটর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) মেইলের মাধ্যমে বিকাল ৪টা থেকে ঢাকা বিভাগে থ্রি ও ফোরজি ইন্টারনেট সেবা চালু করতে বলেছে।
এছাড়া বরিশাল বিভাগে বিকাল ৫টায় ও খুলনা বিভাগে সন্ধ্যা ৬টায় এ সেবা চালু করতে বিটিআরসি থেকে বলা হয়েছে।
এরা আগে দেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গতি অত্যন্ত ধীর হয়ে গেলে মোবাইল ফোনের ব্যবহারকারীরা মোবাইল ডেটার মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছিলেন না।
যোগাযোগ করা হলে মোবাইল অপারেটররা ইউএনবি প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) তাদের একটি নির্দেশের মাধ্যমে নির্দেশ দিয়েছে যে শুক্রবার ভোর ৫টা থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত সারা দেশে থ্রিজি এবং ফোরজি মোবাইল ডেটা পরিসেবা বন্ধ রাখতে হবে।
এ বিষয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ইউএনবি বলেছেন, কিছু প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে থ্রিজি ও ফোরজি মোবাইল ইন্টারনেট পরিসেবা স্থগিত করা হয়েছে। সমস্যাগুলো ঠিক হয়ে গেলেই পরিসেবাগুলো স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি।
আরও পড়ুন: সারাদেশে থ্রিজি ও ফোরজি মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বন্ধ
রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় পুনরায় থ্রিজি-ফোরজি চালু
জিপি’র ফোরজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কোটি ছাড়িয়েছে
৩ বছর আগে