ক্রেতা
নওগাঁয় ৫৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি
ঊর্ধ্বগতির বাজারে ক্রেতাদের স্বস্তি দিতে নওগাঁর মান্দায় চালু হয়েছে ন্যায্য মূল্যের মাংসের দোকান। যেখানে ১ কেজি গরুর মাংস পাওয়া যাবে ৫৫০ টাকায়।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে মান্দা উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন বাজারে ন্যায্য মূল্যের মাংসের দোকান উদ্বোধন করেছেন মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (উএনও) মো. শাহ আলম মিয়া।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামানসহ প্রশাসনের অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।ইউএনও মো. শাহ আলম মিয়া জানান, বাজারে গরুর মাংস ৭০০ টাকা কেজি। ফলে সমাজের গরিব মানুষের ইচ্ছে হলেও মাংস কেনার সামর্থ্য থাকে না। সেই বিষয়টি চিন্তা করে জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল আউয়ালের নির্দেশে ন্যায্য মূল্যে গরুর মাংস বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখানে ২৫০ গ্রাম থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১ কেজি পর্যন্ত মাংস কিনতে পারবেন একজন ক্রেতা। এর ফলে সাধারণ মানুষ তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী মাংস কিনে খেতে পারবে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের সহযোগিতায় প্রথম দিকে একটি গরু জবাই করা হবে। পরে চাহিদা অনুযায়ী গরুর সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে এবং সপ্তাহে ১ দিন গরুর মাংস বিক্রির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
১ সপ্তাহ আগে
খুলনার বাজারে শীতকালীন সবজি আসলেও দামে নাগাল পাচ্ছে না ক্রেতারা
শীত আসি আসি করছে। এরইমধ্যে খুলনা মহানগরীসহ উপজেলার হাট-বাজারগুলোতে আসতে শুরু করেছে শীতকালীন নানা সবজি। শীতের সবজি বাজারে এলেও দাম এখনও সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে আসেনি।
মাঝে মধ্যে শীতের সবজির দাম কিছুটা কমলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঊর্ধ্বমূল্যে বিক্রি হচ্ছে। আর অতিরিক্ত মূল্য নিম্নআয়ের মানুষকে ফেলেছে বেকায়দায়। তাই চড়া বাজারে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন অনেকেই।
আরও পড়ুন: যশোরে ৪৩২৩ হেক্টর জমিতে আগাম শীতকালীন সবজি চাষ
এদিকে পাইকগাছা উপজেলা সদর চাঁদখালী বাঁকা কপিলমুনিসহ বেশ কয়েকটি বাজারে গিয়ে দেখা যায়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে দোকানির ওপরে ক্ষোভ ঝাড়ছেন ক্রেতারা। এছাড়া শীতের শুরুতেই বাজারে সকল ধরনের সবজির দাম আকাশ ছোয়া। যা নাগালের বাইরে।
বেগুন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা, ধুন্দুল ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, করলা ৯০ টাকা, শসা ৮০ টাকা, শিম ৮০ টাকা, কচুর মুখি ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৬০ টাকা, টমেটো ১২০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা, ছোট ফুলকপি প্রতি পিস ১২০ টাকা, কাঁকরোল প্রতি কেজি ৯০ টাকা এবং কাঁচামরিচ ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
কাটেঙ্গা বাজারে বাজার করতে আসা শাহিন মোল্লা বলেন, ‘সবজির দাম নাগালের বাইরে। কেনার সাধ্য নেই। আগে যে টাকায় সকল কিছু হয়ে যেত এখন আর সেই টাকা দিয়ে খাওয়াটাই হচ্ছে না। তাহলে কেমনে বাঁচব।’
এছাড়া সকল জায়গায় ভোগান্তি, তবুও বাজার মনিটরিংয়ের কোনো উদ্যোগ কখনোই দেখলাম না বলে জানান বাজার করতে আসা শাহিন মোল্লা।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান উন্নত করতে পারেনি শীতকালীন বৃষ্টি
দামের বিষয়ে চাঁদখালী বাজারের সবজি বিক্রেতা সাজ্জাদুল বলেন, ‘গেল কয়েকদিন ধরে সবজির দামটা অনেক বেশি। কারণ উৎপাদন কম হওয়ায় আমরা শীতকালীন শাকসবজি বাজারে পাচ্ছি না। যা পাচ্ছি বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। যার কারণে আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
বাজারের ৭ থেকে ৮ ধরনের সবজির দাম ১০০ টাকা ছুঁই ছুঁই এবং বাকি সকল সবজির দাম ৬০ থেকে ৭০ টাকার ঘরে হবে বলে জানান তিনি।
সচেতন মহলের লোকজন বলছেন, বাজারে সবজির দাম বেড়ে চলেছে। এই সময় বেশিরভাগ নতুন সবজি বাজারে আসে। কিন্তু বাজারের দাম চড়া।
তবে আমরা মনে করি বাজার যদি ঠিক মতো তদারকি করা হয় তবে দামটা অনেকটাই কমবে। তবে পুরোপুরি শীত চলে আসলে নতুন সব সবজি বাজারে উঠবে, তখন সবজির দাম অনেক কমে যাবে। বাজারে সবজির সরবরাহ তুলনামূলক কম, সে কারণেই দাম কিছুটা বাড়তি যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: রাজগঞ্জে শীতকালীন পেঁয়াজের চাষে ব্যস্ত কৃষক
১ মাস আগে
অস্বাভাবিক বেশি দাম, ক্রেতা নেই কেরাণীগঞ্জের পাইকারি কাপড় বাজারে
ক্রেতা খরায় ভুগছে কেরাণীগঞ্জের কাপড়ের পাইকারি মার্কেট। সাধারণত শবে-বরাতের আগে থেকেই ঈদ বাজারের ব্যস্ততা শুরু হয় বিক্রেতাদের। কিন্তু এ বছর বেচাকেনা জমেনি এখনো। ব্যবসায়ীদের দাবি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রভাব পড়েছে ঈদ বাজারেও। কাপড়ের দাম বেড়ে যাওয়ায় কমেছে খুচরা ক্রেতা। যারা আসছেন তারাও কিনছেন প্রয়োজনের তুলনায় কম কাপড়।
এদিকে পাইকারি দোকানগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গেঞ্জি, শার্ট, প্যান্ট, শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, থ্রি পিস, বোরকা ও থান কাপড় মান ভেদে পাইকারি বিক্রিতে ২০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০-৪০০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, মানভেদে প্রতিটি শার্ট ও প্যান্টে দাম বেড়েছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা। সাধারণ গেঞ্জিতে দাম বেড়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা এবং চায়না গেঞ্জিতে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। এদিকে প্রতিটি শাড়িতে গজপ্রতি দাম বেড়েছে ১৫-২০ টাকা করে। অর্থাৎ প্রতিটি শাড়িতে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা করে দাম বেড়েছে। আবার পাঞ্জাবি ও পায়জামাতে পিস প্রতি ৫০ থেকে ৮০ টাকা করে দাম বেড়েছে।
থান কাপড় ও থ্রি পিসে গজ প্রতি দাম বেড়েছে ১২-১৫ টাকা করে। বোরকায় প্রতি পিসে দাম বেড়েছে ১৫০-৩০০ টাকা।
আরও পড়ুন: রমজানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ধাক্কায় শহরাঞ্চলে 'সঙ্কুচিত মধ্যবিত্ত'
৯ মাস আগে
সিরাজগঞ্জে পেয়াঁজের দাম বাড়ায় ক্রেতারা দিশেহারা
সিরাজগঞ্জে একদিনের ব্যবধানে পেয়াঁজের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধিতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা। আকস্মিক পেয়াঁজের এ অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধিতে জনমনে ব্যাপক প্রশ্নেরও সৃষ্টি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কয়েকদিন ধরে জেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে প্রতিকেজি পেয়াঁজ (পুরাতন) ১১০ টাকা থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছিল। কিন্তু শুক্রবার ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেওয়ায় হঠাৎ করে শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকে সেই পেয়াঁজ ২০০ টাকা থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি শুরু করেন ব্যবসায়ীরা।
শনিবার স্থানীয় হাট-বাজার ঘুরে এই চিত্র পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: ভারতের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞায় রাতারাতি পেঁয়াজের দাম কেজি প্রতি ২০০ টাকা ছাড়াল
খুচরা কাঁচামাল ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুক্রবার দিনভর এই পেয়াঁজ ১১০ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি করা হলেও পরদিন সকালে স্থানীয় আড়ৎগুলোতে প্রতিকেজি পেয়াঁজ ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকায় বিক্রি করায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
ফলে, প্রতিকেজি পেয়াঁজ খুচরা বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকায় এবং নতুন মুড়িকাটা দেশি পেয়াঁজ এখন বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়। গতকালও যা বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকায়।
স্থানীয়রা বলছেন, অসৎ ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে পেঁয়াজের ঝাঁজে ক্রেতাসাধারণ এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বলেন, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অসৎ ব্যবসায়ীরা কারসাজি করে বাজারে পেয়াঁজের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি ঘটিয়েছে। তবে ভারতের এমন ঘোষণার পরেই বাজারে তার প্রভাব পড়ার কথা নয়।
আরও পড়ুন: বেশি দামে পেয়াঁজ বিক্রি করায় ৪ দোকানিকে অর্থদণ্ড
১ বছর আগে
বিক্রেতাদের সঙ্গে দর কষাকষিতে হতাশ ক্রেতারা
শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলোতে সব ধরনের সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা এবং মাছের দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৫০ টাকা।
অনেক ভোক্তা, বিশেষ করে যারা নির্দিষ্ট বেতনের উপর নির্ভর করে তারা বাজারে গিয়ে হতাশ হয়ে পড়েছে এবং বর্ধিত দাম নিয়ে বিক্রেতাদের সঙ্গে দর কষাকষি করতে দেখা গেছে।
কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, মহাখালী কাঁচা বাজারসহ বিভিন্ন কাঁচা বাজার পরিদর্শন করে এই প্রতিবেদক দেখেন, কোনো সবজির কেজিই ৬০ টাকার নিচে বিক্রি হচ্ছে না। এসব সবজির দাম আগে বিক্রি হতো ৩৫ থেকে ৪৫ টাকা কেজি।
পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ী ও সবজি সরবরাহকারীরা দেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি ও বন্যায় সবজির ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াকে দায়ী করছেন। তাই বাজারে সরবরাহ কমে গেছে।
তারা শাকসবজি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধির জন্য উচ্চ পরিবহন ও শ্রম ব্যয়কেও দায়ী করেছে।তবে মানের ভিত্তিতে কাঁচামরিচ কেজিপ্রতি ১৮০ থেকে ২২০ টাকা, শিম কেজিপ্রতি ২০০ টাকা, তাল বেগুন ৮০ থেকে ৯০ টাকা, লম্বা বেগুন ৭০ থেকে ৮০ টাকা, টমেটো ১২০ থেকে ১৮০ টাকা, গাজর ৮০ থেকে ১৪০ টাকা, আলু ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আরও পড়ুন: দেশের বাজারে কমেছে কাঁচা মরিচের দাম
এ ছাড়া, উচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি, ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি, শসা ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি ধুন্দল ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি, কচু ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি, মুলা ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি, কাঁচা পেঁপে ৪০ টাকা কেজি, বরবটি ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি, চিচিঙ্গা ৭০ থেকে ৭৫ টাকা কেজি, কুমড়া (মাঝারি আকারের) প্রতি পিস ৮০ থেকে ১০০ টাকা, ফুলকপি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা পিস, লাউ ৬০ থেকে ৭০ টাকা পিস, চালকুমড়া ৫০ থেকে ৬০ টাকা পিস, ধনে পাতা ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। ক্যাপসিকাম (লাল) ৬০০ টাকা কেজি এবং ক্যাপসিকাম (সবুজ) ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি।
অন্যদিকে, দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজি, আমদানি করা পেঁয়াজ ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি, আমদানি করা রসুনের দাম প্রতি কেজি ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা এবং দেশি রসুন ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা আদা কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকায়, দেশি আদা মানের ভিত্তিতে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়।
লাল মসুর ডাল প্রতি কেজি ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যেখানে আমদানি করা মসুর ডাল প্রতি কেজি ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, রূপচাঁদা ব্র্যান্ডের পাঁচ লিটার সয়াবিন তেলের বোতল ৮৬০ টাকা, খোলা সুপার পাম অয়েল ১৬০ টাকা কেজি, চিনি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি, গুড় ১৭০ থেকে ২০০ টাকা এবং চিড়া ১২০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মানভেদে চিনি ১২০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি, গুড় ২০০ থেকে ৩০০ টাকা এবং চিড়া ৯০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৬ টাকা কেজি, পাইজাম ৬০ থেকে ৬৪ টাকা কেজি, নাজিরশাইল ব্র্যান্ডের চাল ৭২ থেকে ৮০ টাকা কেজি, মিনিকেট ৬৬ থেকে ৬৮ টাকা কেজি, কাটারি ভোগ ৯০ টাকা কেজি দরে, পোলাও চাল (বাদশাভোগ) প্রতি কেজি ১৪০ থেকে ১৫৫ টাকা এবং কালিজিরা ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি।
ঢাকার কাঁচা বাজারে শুক্রবার ময়দা ৭০ থেকে ৮৫ টাকা কেজি এবং দুই কেজির প্যাকেট ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।শুক্রবার কারওয়ান বাজার মাছের বাজারে প্রায় ৪৫০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতিটি ৩৫০ টাকা এবং ১ কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকায়। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকায়।
আরও পড়ুন: শাকসবজি ও ডিমের দাম কিছুটা কমলেও সন্তুষ্ট নয় ভোক্তারা: ইউএনবি’র বাজার সমীক্ষা
অন্যান্য মাছের মধ্যে পুঁটি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩০০ টাকা, জীবন্ত পুঁটি ৪০০ টাকা কেজি, খলিসা ৪০০ টাকা কেজি, চাপিলা ৪০০ টাকা কেজি, চাষের কই ২০০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি, ফলি চান্দা (রূপচাদা) প্রতি কেজি ১২০০ টাকা, চান্দা ছোট ৪০০ টাকা কেজি, শৈল মাছ ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি, বাইম ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি, মেনি ৪০০ টাকা কেজি, বোয়াল ৬০০ থেকে ১২০০ টাকা কেজি।
এ ছাড়া, কাইট্টা মাছ ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি, কোরাল মাছ ৫৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি, নদীর পাঙ্গাস ৭০০ টাকা কেজি, চাষের পাঙ্গাস ২০০ টাকা কেজি, রাজপুঁটি ৪৫০ টাকা কেজি, তেলাপিয়া ২২০ টাকা কেজি, রুই মাছ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি, মাঝারি সাইজের কাতল প্রতি কেজি ২৫০-৩০০ টাকা, বড় সাইজের কাতল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি, দেশি শিং মাছ ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা কেজি, বারবেল ৮০০ টাকা কেজি, গলদা চিংড়ি ৮০০-১০০০ টাকা কেজি এবং বাগদা চিংড়ি ৬০০-৬০০ টাকা কেজি।
গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি, খাসির মাংস ১১৫০ থেকে ১১৮০ টাকায়, মাঝারি আকারের দেশি মোরগ বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা এবং মুরগি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, ফার্মের মুরগি ১৭০ থেকে ১৯০ টাকা প্রতি কেজি, ডিম (ফার্ম) প্রতি হালি (৪ পিস) ৫০ টাকা, ডিম (দেশি) ৭০ টাকা এবং ডিম (হাঁস) ৭০ থেকে ৭৫ টাকায় বিক্রি হয়।
এছাড়া, প্রতি জোড়া কবুতর বিক্রি হয় ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায়।
আরও পড়ুন: বাজারে মসলার দামের ঊর্ধ্বগতি, ঈদুল আজহার আগে বিপাকে ক্রেতারা
১ বছর আগে
বৃষ্টিতে রাজধানীর ঈদের ক্রেতাদের ভোগান্তি
শুক্রবার বিকালে রাজধানীতে বয়ে যাওয়া উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় ঝড় ঈদের ক্রেতারা চরম দুর্ভোগে পড়ে।
আবহাওয়া অফিস বিকাল ৩টা থেকে সাড়ে ৪টার মধ্যে ৩৩ দশমিক ৪০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে। এসময় রাজধানীতে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৩ কিলোমিটার রেকর্ড করা হয়েছে।
সকাল থেকে বৃষ্টি নগরবাসীর জন্য গরম থেকে স্বস্তি আনলেও ছুটির দিন বিকালে ঈদের কেনাকাটা করতে বের হওয়া নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হয় রাজধানীর রাস্তাগুলোতে জলাবদ্ধতার কারণে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা বলেন, ঢাকার দিকে বিশাল মেঘ ধেয়ে আসছে।
তিনি আরও বলেন, মেঘ শহরের আকাশ থেকে সরে গেলে আর বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকে না।
আরও পড়ুন: ৮ বিভাগেই বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় ৪৪ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড
২ বছর আগে
ডেইলি শপিংয়ে বেশি কেনাকাটায় মিলবে আকর্ষণীয় পুরস্কার
নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের জনপ্রিয় রিটেইল চেইনশপ ‘ডেইলি শপিংয়ে শুরু হয়েছে ‘কাস্টমার চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২১’ ক্যাম্পেইন। এর আওতায় ক্রেতারা ক্যাম্পেইন চলাকালীন তিন মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কেনাকাটা করলে পাবেন নিশ্চিত পুরস্কার।
১ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া ক্যাম্পেইনটি চলবে ৩০ জুন পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: হিরো বাংলাদেশ এখন দারাজে
পুরস্কার হিসাবে আড়াই লাখ টাকার কেনাকাটার জন্য থাকছে ভিশন ৩২ ইঞ্চি এলইডি টেলিভিশন, দুই লাখ টাকার জন্য ভিশন হট এন্ড ওয়ার্ম ওয়াটার পিউরিফায়ার, দেড় লাখ টাকার জন্য ভিশন ইলেকট্রিক ওভেন, ৯০ ও ৭৫ হাজার টাকার জন্য যথাক্রমে তিন হাজার ৬০০ টাকা ও তিন হাজার টাকার ক্যাশ ভাউচার।
যতজন ক্রেতা উল্লেখিত পরিমাণ পণ্য কিনবেন, ততজনই পুরস্কার পাবেন। একজন ক্রেতা একাধিক পুরস্কারও পেতে পারেন।
ডেইলি শপিংয়ের জেনারেল ম্যানেজার গালিব ফাররোখ বখত্ বলেন, ‘আমাদের ডেইলি শপিংয়ের শোরুমগুলো অধিকাংশই আবাসিক এলাকার কাছাকাছি যেন ক্রেতারা হাতের নাগালে সব ধরনের পণ্য ন্যায্যমূল্যে ক্রয়ের সুযোগ পান। আমাদের প্রচুর ক্রেতা রয়েছেন যারা পুরো মাসের বাজারসহ প্রয়োজনীয় সব পণ্যই ডেইলি শপিং থেকে কিনে থাকেন। আমরা মনে করি, এই ক্যাম্পেইনের ফলে সেসকল ক্রেতার পাশাপাশি নতুন ক্রেতারাও ডেইলি শপিং থেকে কেনাকাটা করতে আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন।’
আরও পড়ুন:সুপার স্টারের পণ্য যাবে পেপারফ্লাইয়ে
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সারা দেশে সাত দিনের লকডাউন জারি করা হয়েছে। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটার জন্য সরকার নির্ধারিত সময় পর্যন্ত ডেইলি শপিং খোলা থাকছে। এছাড়া আমরা ক্রেতাদের সুবিধার জন্য হোম ডেলিভারির পরিসরও বাড়িয়েছে। ক্রেতারা নিজ নিজ এলাকায় থাকা ডেইলি শপিংয়ের শোরুমে ফোন দিয়ে পণ্যের অর্ডার করতে পারবেন।’
আরও পড়ুন: লকডাউনের খবরে বাজারে ক্রেতাদের ভিড়
ডেইলি শপিংয়ের ব্র্যান্ড ম্যানেজার ওমর ফারুক জানান, বর্তমানে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ডেইলি শপিং এর ৪৯টি শোরুম চালু রয়েছে। এসব শোরুম থেকে চাল, ডাল, চিনি, দুধ, ঘি, মসলা, টয়লেট্রিজ পণ্য, শিশু খাদ্য, বেভারেজ, পার্সোনাল কেয়ার, ইলেকট্রনিকস ও হাউজওয়্যার পণ্যসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারছেন ক্রেতারা।
৩ বছর আগে
বাণিজ্য মেলায় ওয়ালটন ফ্রিজে মূল্যছাড়
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় রেফ্রিজারেটর (ফ্রিজ) ক্রেতাদের জন্য চমক নিয়ে এসেছে বাংলাদেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটন।
৪ বছর আগে