মেটা
মেটার প্রতিবেদন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, তথ্যে ঘাটতি রয়েছে: আওয়ামী লীগ ওয়েবটিম
বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ঘৃণামূলক বক্তব্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্যের জন্য মেটার ‘অকার্যকর ব্যবস্থাপনা’ উল্লেখ করে নির্দেশিকা মেনে চলতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতার অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের ওয়েব টিমের সমন্বয়কারী তন্ময় আহমেদ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও দলটির নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের নিরলস প্রবাহ রুখতে মেটার ব্যর্থতার কথা উল্লেখ করেছেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন তিনি। পোস্টে তন্ময় বলেন, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ও তার পরিবারকে নিয়ে ফেসবুকে বহুবার বিভ্রান্তিকর ও মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হয়েছে।
ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলে বিরোধীদের সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর দায়ে সম্প্রতি ৫০টি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও ৯৮টি পেজ বন্ধ করে দিয়েছে মেটা। গত ২৯ মে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা বিভিন্ন দেশ থেকে ‘সংঘবদ্ধ অসত্য আচরণ’ (কোঅর্ডিনেটেড ইনঅথেনটিক বিহেভিয়ার) করার বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করে।
তন্ময় বলেন, ‘মেটাকে আমি বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন ভিত্তিক আইআরআই-এনডিআই জরিপটি দেখতে অনুরোধ করব, যা স্পষ্ট করে যে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার শিকার হয়েছেন।’
‘এটি প্রতিষ্ঠিত সত্য যে, বিএনপি-জামায়াতের কটূক্তি ও মিথ্যা তথ্য কেবল আওয়ামী লীগ নেতাদেরই হয়রানি করেনি, সুশীল সমাজের সদস্যদেরও রেহাই দেয়নি তারা।’
আরও পড়ুন: টুইটার ও ফেসবুকে তারেক রহমানের বক্তব্যের জবাবে যা বললেন তন্ময়
এ সময় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতাদের অভিযোগের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশে উসকানি ও ঘৃণামূলক বক্তব্যের বিস্তার বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়েছে ফেসবুক। সম্প্রদায়িক হামলায় বিএনপি-জামায়াত জোট এই প্ল্যাটফর্মটি কোনোপ্রকার বাধা ছাড়াই ব্যবহার করেছিল।
পোস্টে বাংলাদেশের ব্যাপারে ফেসবুকের বস্তুনিষ্ঠতার অভাব নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে যুদ্ধাপরাধ-বিরোধী আন্দোলনকারীরা তাদের কণ্ঠ তুলেছে। তারা মনে করেন ফেসবুক তাদের কণ্ঠরোধ করেছে।’
এ সময় মেটার প্রতিবেদনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন, ‘যতদূর জানি, আউটসোর্সের মাধ্যমে তৃতীয় এক পক্ষকে দিয়ে প্রতিবেদনটি প্রস্তুত করেছে মেটা। কেন বিএনপির মিডিয়া সেলের বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়ানো বন্ধ হয়নি, (মেটা) কর্তৃপক্ষ সে বিষয়ে খোঁজ নিতে পারে। তৃতীয় এই পক্ষটির কথায় নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তে কেন একটি রাজনৈতিক দলের সূর প্রতিধ্বনিত হলো?’
‘এটা সবাই জানে যে, বিএনপির মিডিয়া সেল এমন কন্টেন্ট ছড়িয়েছে যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলার উসকানি দেয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা কর্তৃক চিহ্নিত হলেও তারেক রহমানের অপরাধের বিষয়টি গোপন রেখে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে। এসব বিষয়ে মেটাকে নজর দিতে দেখা যায়নি।’
বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে তন্ময় হামলার শিকার হন। সেসময় তার শরীরে ১৩০টির বেশি সেলাই লাগে। সেই স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ‘অতীতে বহুবার বিএনপি-জামায়াতের বেশ কয়েকজন কর্মী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছে, কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে ফেসবুক তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
পোস্টের সঙ্গে বিএনপি-সমর্থিত সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলো থেকে ‘সহিংসতা উস্কে দেওয়া ও বিভ্রান্তি ছড়ানো’ মিডিয়া রিপোর্টের একটি কোলাজ যুক্ত করেছেন তিনি। ছবিতে তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের যেসব বিষয় মেটা দেখতে চায় না।’
৬ মাস আগে
কিছু ফিলিস্তিনি ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর বায়োতে 'সন্ত্রাসী' উল্লেখ করায় ক্ষমা চেয়েছে মেটা
নিজেদের ফিলিস্তিনি হিসেবে পরিচয় দেওয়া কিছু ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর ‘বায়ো’তে 'সন্ত্রাসী' উল্লেখ করার জন্য ক্ষমা চেয়েছে টেক জায়ান্ট ফেসবুকের প্রধান কোম্পানি মেটা।
মেটা বলেছে, মাধ্যমটির কিছু ক্ষেত্রে ‘অনুপযুক্ত আরবি অনুবাদের কারণে’ সৃষ্ট সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।
তারা ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসিকে জানিয়েছে, ‘আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত যে এটি ঘটেছে।’
ইসরায়েল-গাজা সংঘাতের সময় ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানানো কনটেন্ট সরিয়ে নেওয়ার অভিযোগও উঠেছে প্ল্যাটফর্মটির বিরুদ্ধে।
আরও পড়ুন: গাজায় 'মানবিক বিরতির' আহ্বান জানিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাবের ব্যর্থতায় ফ্রান্সের দুঃখ প্রকাশ
কিছু ব্যবহারকারী বলছেন, ফিলিস্তিনপন্থী পোস্টের জন্য ইনস্টাগ্রামে তাদের 'শ্যাডো ব্যান' (ব্যবহারকারীকে না জানিয়েই তার কনটেন্ট নিউজফিডে দেখানো থেকে বিরত রাখা) করা হয়েছে।
ব্যবহারকারীরা দাবি করেছেন, সংঘাতের কথা উল্লেখ করে স্টোরিজের ২৪ ঘণ্টার পোস্টে অন্যদের তুলনায় কম ভিউ পেয়েছেন তারা এবং অনুসন্ধানে তাদের অ্যাকাউন্টগুলো সহজে খুঁজে পাওয়া যায় না।
প্রযুক্তি জায়ান্ট মেটা স্বীকার করেছে, একটি বাগ (ত্রুটি) স্টোরিজকে প্রভাবিত করেছে। তবে বিষয়বস্তুর সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।
আরও পড়ুন: ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের জন্য বিশেষ দোয়া বাংলাদেশে
ইসরায়েলের হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের জন্য শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর
১ বছর আগে
ফেসবুকে রোহিঙ্গা বিরোধী ঘৃণামূলক বক্তব্য রোধে ব্যর্থ হয়েছে মেটা, অ্যামনেস্টির নিন্দা
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি ঘৃণামূলক বক্তব্য রোধে ব্যর্থ হওয়ায় মাধ্যমটির প্রধান কোম্পানি মেটাকে নিন্দা জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।
পাঁচ বছর আগে ফেসবুকের অ্যালগরিদম রোহিঙ্গাবিরোধী বিষয়বস্তু ‘সক্রিয়ভাবে বর্ধিত’ হয়েছে বলে সংস্থাটির প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়। যেখানে অ্যামনেস্টি মেটার কাছে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ক্ষতিপূরণ চেয়েছে।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত 'দ্য সোশ্যাল অ্যাট্রোসিটি: মেটা অ্যান্ড দ্য রাইট টু রেমেডি ফর দ্য রোহিঙ্গা' শীর্ষক প্রতিবেদনেন বিশ্বব্যাপী সংস্থাটি দাবি করেছে যে ফেসবুকের অ্যালগরিদম সিস্টেম মিয়ানমারে ক্ষতিকারক রোহিঙ্গাবিরোধী কন্টেন্ট প্রসারে ভূমিকা রেখেছে, কিন্তু মাধ্যমটি এখনও এ নিয়ে কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেন, ‘২০১৭ সালে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর জাতিগত নির্মূল অভিযানের অংশ হিসেবে রোহিঙ্গাদের হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ ও হাজার হাজার রোহিঙ্গাকে বাস্তুচ্যুত করা হয়। নৃশংসতার দিকে অগ্রসর হওয়া মাস ও বছরগুলোতে ফেসবুকের অ্যালগরিদম রোহিঙ্গাদের প্রতি ঘৃণার ঝড়কে তীব্র করে তুলেছিল যা চলমান বিশ্বের সহিংসতায় অবদান রাখে।’
আরও পড়ুন: আর সম্ভব নয়, রোহিঙ্গাদের ফিরে যেতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘যখন মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে, তখন মেটা ঘৃণা আবর্তনমূলক অ্যালগরিদমের কারণে লাভবান হচ্ছিল। এর দায়ভার অবশ্যই মেটাকে নিতে হবে। কোম্পানির এখন দায়িত্ব হচ্ছে, যারা তাদের বেপরোয়া কর্মে সহিংস পরিণতি ভোগ করেছে তাদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করা।’
২১ বছর বয়সী রোহিঙ্গা শরণার্থী সাওয়ায়েদুল্লাহ অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালকে বলেন, ‘আমি ফেসবুকে অনেক ভয়ংকর জিনিস দেখেছি। এবং আমি শুধু ভাবতাম যে যারা পোস্ট করেছে শুধু তারাই খারাপ… তখন আমি বুঝতে পারলাম যে শুধু এই লোকগুলোই নয়, ফেসবুকও দায়ী। ফেসবুক তাদের প্ল্যাটফর্মে পদক্ষেপ না নিয়ে বরং তাদের সাহায্য করছে।’
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে জাপানের সমর্থন চায় বাংলাদেশ
২০১৭ সালে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সবচেয়ে জঘন্য জাতিগত নির্মূল অভিযানের মুখোমুখি হয়ে রোহিঙ্গা তাদের দেশ ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল।
সাত লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা নিজ দেশ ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ও মিয়ানমার একটি প্রত্যাবাসন চুক্তি স্বাক্ষর করে।
২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ ও মিয়ানমার 'ফিজিকাল অ্যারেঞ্জমেন্ট' সংক্রান্ত একটি নথিতে স্বাক্ষর করেছে, যা রোহিঙ্গাদের তাদের স্বদেশে প্রত্যাবর্তনকে সহজ করবে বলে মনে করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: কূটনৈতিকভাবে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান করতে ব্যর্থ সরকার: জিএম কাদের
২ বছর আগে
জাকারবার্গ-চ্যান দম্পতির ঘরে আসছে তৃতীয় সন্তান
মেটার মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ তৃতীয় সন্তানের বাবা হতে চলেছেন। জাকারবার্গ ও তার স্ত্রী প্রিসিলা চ্যানের ঘরে তৃতীয় সন্তানের আগমনী বার্তা বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছেন তিনি।
দু’জনের ছবি দিয়ে জাকারবার্গ লিখেছেন, ‘অনেক ভালোবাসা। শেয়ার করতে পেরে খুশি যে আগামী বছর ম্যাক্স ও অগাস্ট নতুন বোন পেতে যাচ্ছে!’
এনডিটিভি জানিয়েছে, এই দম্পতি ২০১২ সাল থেকে বিবাহিত এবং তাদের ঘরে অগাস্ট ও ম্যাক্সিমা নামে দুই কন্যা সন্তান রয়েছে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এক পার্টিতে দেখা হওয়ার পর ২০০৩ সাল থেকে তাদের প্রণয়ের সম্পর্ক। ২০১২ সালের বিয়ে হয় এবং এ বছর তারা বিয়ের ১০ বছর পূর্তি উদযাপন করেন।
শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় ২০০৪ সালে ফেসবুক দাঁড় করানো জাকারবার্গ বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি। ব্লুমবার্গস বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী ৫৩ দশমিক তিন বিলিয়ন ডলার সম্পরিমাণ সম্পদ নিয়ে বর্তমানে তিনি বিশ্বের ২২তম শীর্ষ ধনী।
আরও পড়ুন: ফেসবুক নিউজফিডে অনাকাঙ্ক্ষিত পোস্টে সয়লাব
ফেসবুক ও ইউটিউব থেকে ৬টি ভিডিও লিংক অবিলম্বে সরানোর নির্দেশ হাইকোর্টের
ইনস্টাগ্রাম: আইরিশ সংস্থার কিশোরদের তথ্য অপব্যবহারে বড় আকারের জরিমানা
২ বছর আগে
নাম পরিবর্তন করে ফেসবুক ইনক এখন ‘মেটা’
সমস্যায় থাকা অনেক কোম্পানির মতো ফেসবুকও তার নাম ও লোগো পরিবর্তন করছে। ফেসবুক ইনকরপোরেশন কে এখন মেটা প্লাটফর্ম ইনক বা সংক্ষেপে ‘মেটা’ বলা হবে। তবে সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেসবুকের নাম অপরিবর্তীত থাকবে।
এছাড়াও এর প্রধান নির্বাহীও সিনিয়র নেতৃত্ব, এর কর্পোরেট কাঠামো ও সংকট যা কোম্পানিকে আচ্ছন্ন করেছে তা অপরিবর্তিত থাকবে।
সন্দেহবাদীরা কোম্পানিটিকে ফেসবুক পেপারস এর বিষয়টি পরিবর্তন করার চেষ্টা করার জন্য অভিযুক্ত করেছে। ফাঁস হওয়া নথিগুলির ভাণ্ডার যা এটি ১৭ বছর আগে জুকারবার্গের হার্ভার্ড ডর্ম রুমে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে এটিকে সবচেয়ে বড় সংকটে ফেলেছে। নথিতে ফেসবুককে বিশ্বজুড়ে ঘৃণা, রাজনৈতিক বিবাদ ও ভুল তথ্যের প্ল্যাটফর্ম থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য মুনাফাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বন্ধ হয়ে যাওয়া পরিসেবা পুনরুদ্ধার করেছে ফেসবুক
তবে ফেসবুক অ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জারের নাম পরিবর্তন হচ্ছে না। কোম্পানির কর্পোরেট কাঠামোও পরিবর্তন হবে না। কিন্তু ১ ডিসেম্বর থেকে এর স্টক একটি নতুন টিকার প্রতীক এমভিআারএসের অধীনে ব্যবসা শুরু করবে৷
রিব্র্যান্ড ব্যাখ্যা করতে গিয়ে জুকারবার্গ বলেছেন ফেসবুক নামটি আর কোম্পানির সমস্ত কিছুকে অন্তর্ভুক্ত করে না। তিনি বলেন, আজকে আমাদের একটি সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি হিসেবে দেখা হচ্ছে। কিন্তু আমাদের ডিএনএ-তে আমরা এমন একটি কোম্পানি যা মানুষকে সংযুক্ত করার জন্য প্রযুক্তি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: ফেসবুকে চাকরির সুযোগ পেলেন শাবিপ্রবির দুই শিক্ষার্থী
৩ বছর আগে