পিল
ফাইজারের করোনার পিল ব্যবহারের সুপারিশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সংস্থা শুক্রবার হাসপাতালে ভর্তির সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে থাকা মৃদু ও মাঝারি কোভিড রোগীদের জন্য প্যাক্সলোভিড নামে বিক্রি হওয়া নির্মাট্রেলভির ও রিটোনাভির ব্যবহারের ‘দৃঢ় সুপারিশ করেছে’।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, ফাইজার মুখে খাওয়া অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল ওষুধটি তৈরি করেছে এবং ‘এটি এখন পর্যন্ত উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের জন্য সেরা থেরাপিউটিক পছন্দ।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ সুপারিশ করেছে তিন হাজারের বেশি রোগীকে নিয়ে দৈবচয়নভাবে নিয়ন্ত্রিত পরীক্ষার নতুন উপাত্তের ভিত্তিতে এবং এতে পাওয়া যায় এটি হাসপাতালে ভর্তির ঝুঁকি ৮৫ শতাংশ হ্রাস করে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনা শনাক্ত ২১
তবে ডাব্লুএইচও বলছে, প্রাপ্যতা, দ্বিপক্ষীয় চুক্তিতে দাম নিয়ে স্বচ্ছতার অভাব, ওষুধ দেয়ার আগে তাৎক্ষণিক ও সঠিক পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা জীবন রক্ষাকারী এই ওষুধকে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জে পরিণত করছে।
ফাইজারের মূল্য নির্ধারণ ও লেনদেন আরও স্বচ্ছ করার দৃঢ় সুপারিশও করেছে জাতিসংঘের এই সংস্থাটি।
২ বছর আগে
ফাইজারের পিল করোনায় মৃত্যু ঝুঁকি কমায় প্রায় ৯০ শতাংশ
ফাইজারের পরীক্ষামূলক ভাইরাস প্রতিরোধক পিল করোনার কারণে উচ্চ ঝুঁকিতে থাকা বয়স্কদের হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যু ঝুঁকি প্রায় ৯০ শতাংশ হ্রাস করতে সক্ষম বলে দাবি করেছে ওষুধ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানটি।
বর্তমানে করোনার চিকিৎসার জন্য আইভি বা ইনজেকশন প্রয়োজন হয়। এদিকে ওষুধ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান মের্ক এর করোনা প্রতিরোধক পিল ইতিমধ্যে মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসনের (এফডিএ) পর্যালোচনার আওতায় আছে। এছাড়া বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে যুক্তরাজ্য এ পিলের অনুমোদন দিয়েছে।
ফাইজার জানিয়েছে, এফডিএ ও আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রকদের যত দ্রুত সম্ভব তাদের পিল ব্যবহারের অনুমোদনের জন্য অনুরোধ করবে তারা।
ফাইজার একবার আবেদন করলে এফডিএ কয়েক সপ্তাহ কিংবা মাসের মধ্যে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।
আরও পড়ুন: কিছু দিনের মধ্যে শিশুদের ফাইজারের টিকা দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো ফাইজারের আরও ২৫ লাখ টিকা
৩ বছর আগে