গণঅধিকার পরিষদ
তরুণরা আগামীতে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে: ভিপি নূর
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ডাকসুর সাবেক ভিপি নূরুল হক নূর বলেছেন, গত ৫৩ বছরে এই দেশের মানুষ অনেক স্বৈরাচারী ভোট ডাকাত সরকার দেখেছে। তাই এই দেশের তরুণরা আগামীতে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ, নতুন রাজনীতি প্রতিষ্ঠা ও নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে।
শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পাওয়ার পরেই প্রথম দলীয় সফরে নিজ জেলা পটুয়াখালীতে এসে এ কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: ‘রাব্বানী ডাকসু থেকে পদত্যাগ না করলে আমরা পদক্ষেপ নেব’: ভিপি নূর
ভিপি নূর আরও বলেন, বিএনপি যদি মনে করে যারা আন্দোলন করেছে তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার করবে, তবেই বিএনপির সঙ্গে জোট হবে এবং রাজনৈতিক সমঝোতাও হবে। নইলে বিএনপিকে বর্জন করা হবে এবং বিকল্প শক্তি নিয়ে এককভাবে নির্বাচন করা হবে।
তিনি আরও বলেন, এই দেশে তরুণরা কারো লাঠিয়াল হওয়ার জন্য আন্দোলনে রক্ত ও জীবন দেবে না।
এসময় আরও বক্তব্য দেন- গণ অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
আরও পড়ুন: সাবেক ডাকসু ভিপি নূরের বিরুদ্ধে ডিএসএ মামলা খারিজ
ডাকসুর সাবেক ভিপি নূরের বিরুদ্ধে সিলেটে মামলা
৩ মাস আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুর, সম্পাদক রাশেদ
গণঅধিকার পরিষদের একাংশের জাতীয় সম্মেলনে কাউন্সিলরদের ভোটে সভাপতি নুরুল হক নুর এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মো. রাশেদ খান।
সোমবার (১০ জুলাই) রাতে ভোট গণনা শেষে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা বোর্ডের প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরিফুল ইসলাম এই ফলাফল ঘোষণা করেন।
এর আগে নুরুল হক নুর গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব এবং রাশেদ খান ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ছিলেন।
পুরানা পল্টনে প্রতীম-জামান টাওয়ারে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দুপুর ১২টা থেকে টানা বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। এ সময়, ভোটে সভাপতি পদে তিনজন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
আরও পড়ুন: এফবিসিসিআই নির্বাচন ২০২৩-২৫: পরবর্তী সভাপতি প্রার্থী হিসেবে মাহবুবুল আলমের নাম ঘোষণা করলেন সাবেক সভাপতিরা
সভাপতি পদে নুরুল হক নুর ছাড়াও ছিলেন বায়েজীদ হোসেন শাহেদ ও নাজম-উস-সাকিব।
সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেনে মো. রাশেদ খান, বিপ্লব কুমার পোদ্দার, মাহফুজুর রহমান খান, জিলু খান ও হাসান আল মামুন।
নির্বাচনে মোট ভোটারের সংখ্যা ছিল ২১৬ জন। এর মধ্যে উচ্চতর পরিষদের ভোটারের সংখ্যা ১২৬। অন্যরা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে ভোটার তালিকায় স্থান পেয়েছেন।
উচ্চতর পরিষদে আটটি পদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ১৮ জন প্রার্থী।
উচ্চতর পদে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, ‘আবু হানিফ, শাকিলউজ্জামান, হানিফ খান সজিব, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতেমা তাসনিম, আব্দুজ জাহের, নূরে এরশাদ সিদ্দিকী ও জসিম উদ্দিন।
আরও পড়ুন: বিএসআরএফ’র সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব, সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক
১ বছর আগে
নুরসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি রেজা কিবরিয়ার
গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক পদ থেকে অপসারণের ‘বেআইনি’ পদক্ষেপের জন্য নুরুল হক নুরসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন ড. রেজা কিবরিয়া।
রবিবার গুলশানের বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ড. রেজা বলেন, তার নেতৃত্বেই গণঅধিকার পরিষদ পরিচালিত হবে।
তিনি বলেন, ‘তিনি (নূর) আমাকে অপসারণ করতে এতটাই মরিয়া হয়ে উঠেছেন যে আইনত ভোট না নিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’
ড. রেজা বলেন, দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক বা সভাপতিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে দুই-তৃতীয়াংশ ভোট (৮১ ভোট) প্রয়োজন। ‘এটা ঘটেনি।’
এছাড়া নুর ও তার সহযোগীরা কমিটির কয়েকজন সদস্যের স্বাক্ষর জাল করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি।
রেজা সতর্ক করে বলেন, ‘যারা স্বাক্ষর করেননি সেখানে আপনারা তাদেরও স্বাক্ষর দেখতে পাবেন। এটি একটি গুরুতর বিষয়। সেজন্য আমরা নুরুল হক, রাশেদ খান ও শাকিল উজ্জামানের বিরুদ্ধে স্বাক্ষর জাল এবং অনিয়মের মাধ্যমে ভোট নেওয়ার জন্য মামলা করব।’
আরও পড়ুন: রেজা কিবরিয়াকে গণঅধিকার পরিষদ থেকে অপসারণ
তিনি বলেন, তাকে অপসারণের জন্য ভোটের সময় মাত্র ৩৬ জন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য স্বাক্ষর করেছিলেন।
রেজা বলেন, ‘আহ্বায়ককে অপসারণ করতে কেন্দ্রীয় কমিটির ৮১টি ভোটের প্রয়োজন থাকলেও বাকিরা স্বাক্ষর করেননি। তাই তারা আমাকে অপসারণ করতে পারেনি।’
তিনি বলেন, তিনি দলের আহ্বায়ক হিসেবে কাজ চালিয়ে যাবেন।
রেজা আরও বলেন ‘একজন ব্যক্তির জন্য তাদের দল এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছে। আমি মনে করি আমরা সমস্যাটি কাটিয়ে উঠতে পারব, কারণ আমাদের দলকে বাঁচানোর জন্য অনেক ভাল লোক রয়েছে।’
এর আগে শনিবার নুরের নেতৃত্বাধীন দল গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়াকে তার পদ থেকে সরিয়ে দলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খানকে নিয়োগ দেয়।
দলের দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কেন্দ্রীয় কমিটির দুই-তৃতীয়াংশ সদস্য রেজাকে অপসারণের প্রস্তাবে সমর্থন দেওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেজা কিবরিয়া অবশ্য বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না।
২০২১ সালের ২৬শে অক্টোবর গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, জনগণের অধিকার এবং জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণের মূলমন্ত্র নিয়ে রেজা কিবরিয়াকে আহ্বায়ক এবং ডাকসু’র সাবেক সহ-সভাপতি নুরুল হক নুরকে সদস্য সচিব করে বাংলাদেশ গণঅধিকার পরিষদ যাত্রা করে।
আরও পড়ুন: নুর ইসরায়েলের মোসাদের সঙ্গে ৩ বার সাক্ষাৎ করেছেন: ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
৭ কর্মদিবসে সাবেক ভিপি নুরকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতে হাজিরের নির্দেশ
১ বছর আগে
রেজা কিবরিয়াকে গণঅধিকার পরিষদ থেকে অপসারণ
রেজা কিবরিয়াকে গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।
শনিবার অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দলটির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
ঈদের ছুটিতে যানবাহনের সংকট ও প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অন্য সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও দলের আহ্বায়ক রেজা তার ডাকা বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন। এ অবস্থায় সভায় উপস্থিত সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে যুগ্ম আহ্বায়ক-১ রাশেদ খানকে সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। সভায় সঞ্চালনা করেন সদস্য সচিব নুরুল হক নুর।
আরও পড়ুন:গণফোরাম ছাড়লেন রেজা কিবরিয়া
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্য আহ্বায়কের প্রতি অনাস্থা প্রস্তাব সমর্থন করায় সভায় আহ্বায়ককে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এছাড়া দলের চলমান সংকট নিরসনে জরুরি অবস্থা বিবেচনায় আগামী ১০ জুলাই দলের উচ্চ পরিষদ ও জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। রাশেদ খানকে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক এবং সদস্য সচিব মো. নুরুল হক (নূর) নিয়মিত দায়িত্ব পালন করবেন।
আরও পড়ুন: নুর ইসরায়েলের মোসাদের সঙ্গে ৩ বার সাক্ষাৎ করেছেন: ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
১ বছর আগে
বগুড়ায় গণঅধিকার পরিষদ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা: আহত ১৫
মহান স্বাধীনতা দিবসে বগুড়ায় শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ফেরার পথে গণঅধিকার পরিষদ এবং তার তিন সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের ওপর যুবলীগ ও শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে। এ হামলায় কমপক্ষে ১৫জন নেতাকর্মী আহত হয়।
শনিবার সকাল ১১টার দিকে শহরের আটাপাড়া এবং বৃন্দাবনপাড়া এলাকায় মহিলা কলেজের সামনে এ ঘটনার সময় পুলিশ থাকলেও কোন পদক্ষেপ নেয়নি বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
ছাত্র অধিকার পরিষদ বগুড়া জেলা কমিটির সভাপতি মিজানুর রহমান পলাশ বলেন, , স্বাধীনতা দিবসে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তারা শনিবার সকাল ১১টার দিকে শহরের বৃন্দাবনপাড়া এলাকায় সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজের সামনে জড়ো হন। গণঅধিকার পরিষদের সদস্য বগুড়া পৌরসভার ১৩ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর খোরশেদ আলমের নেতৃত্ব ছাত্র অধিকার পরিষদ, যুব অধিকার পরিষদ ও শ্রমিক অধিকার পরিষদের শতাধিক নেতাকর্মী ওই কর্মসূচিতে অংশ নেন। তিনি বলেন, ‘আমরা মিছিলসহ শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ‘মুক্তির ফুলবাড়ি’-তে ফুল দিয়ে নেমে আসার পর পরই যুবলীগ ও শ্রমিকলীগের নেতা-কর্মীরা পেছন থেকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এরপর তারা আমাদের ধাওয়া দেয়। এতে আমাদের নেতা-কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। দুপুর ১২টার দিকে নেতা-কর্মীরা আবারও সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজের সামনে সমবেত হতে থাকলে যুবলীগ ও শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীরা লাঠি- সোটা নিয়ে হামলা করে। পুলিশের সামনে ওই হামলা চালানো হলেও তারা এগিয়ে আসেনি।’
আরও পড়ুন: বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে মাদরাসাছাত্র নিহত
তিনি আরও জানান, আহতদের মধ্যে ছাত্র অধিকার পরিষদ শাজাহানপুর উপজেলা কমিটির সদস্য সাদিক হাসানকে শহরের ঠনঠনিয়া এলাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এছাড়া যুব অধিকার পরিষদের সারিয়াকান্দি উপজেলা কমিটির আহ্বায়ক মেহেদি হাসান মানিক, বগুড়া জেলা শ্রমিক অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব আল-আমিন এবং ছাত্র অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক নাইম ইসলামসহ অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
অভিযোগ প্রসঙ্গে বগুড়া জেলা যুবলীগের সভাপতি শুভাশীষ পোদ্দার লিটন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ছাত্র অধিকার পরিষদের ব্যানারের আড়ালে ছাত্র শিবির ও নাগরিক ঐক্যের নেতাকর্মীরা মিছিলে অংশ নিয়ে দেশ বিরোধী এবং প্রধানমন্ত্রীকে কটুক্তি করে শ্লোগান দিচ্ছিল। এ কারণে যুবলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ধাওয়া করে।
বগুড়া সদর থানার ফুলবাড়ি ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর সুজন মিয়া জানিয়েছেন, ছাত্র অধিকার পরিষদের ব্যানারে মিছিলে অংশ নেয়া যুবকেরা সরকার বিরোধী বক্তব্য দেয়ায় যুবলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ধাওয়া দেয়।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় পুলিশের ওপর আ.লীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগের হামলা: গ্রেপ্তার ৪
বগুড়ায় ১০ কোটি টাকার কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
২ বছর আগে
ভাসানীর মাজারে হামলার শিকার রেজা কিবরিয়া ও নুর
টাঙ্গাইলের সন্তোষে মওলানা ভাসানীর মাজারে হামলার শিকার হয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া ও সদস্য সচিব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর।
ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা পুলিশের উপস্থিতিতে এ হামলা চালান বলে অভিযোগ করেন গণঅধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক শাকিলুজ্জামান। বুধবার দুপরে এ হামলার ঘটনায় তাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হন বলেও তিনি জানান।
গণঅধিকার পরিষদ নেতা শাকিলুজ্জামান জানান, দুপুর ১২টার দিকে ভাসানীর মাজারের কাছাকাছি পৌঁছলে ছাত্রলীগের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী দলীয় স্লোগান দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালান। এতে আমাদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া ও সদস্য সচিব নুরুল হক নুরসহ বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ভিপি নুরের বিরুদ্ধে মামলা
তিনি অভিযোগ করেন, দেশীয় অস্ত্র ও ইটপাটকেলসহ কয়েক দফা হামলা চালানো হয় আমাদের ওপর। প্রায় ৪০ মিনিট পর আমাদের নেতাদের পুলিশের গাড়িতে করে বের করে নেয়ার সময় ফের হামলা চালায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে সংবাদ সম্মেলন করে হামলার ঘটনায় প্রতিক্রিয়া দেয়া হবে বলে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা জানান।
হামলার বিষয়ে টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সরওয়ার হোসেন বলেন, গণঅধিকার পরিষদের নেতারা মওলানা ভাসানীর মাজারে কাছাকাছি পৌঁছার পর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালান। একপর্যায়ে ড. কিবরিয়া ও নুরসহ গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের পুলিশি নিরাপত্তায় ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নিবির পাল বলেন, ড. রেজা ও ভিপি নূর সরকার ও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছিল। ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে তার প্রতিবাদ করায় তারা আমাদের ওপর হামলা করেন। এতে ছাত্রলীগের চার সদস্য আহত হন। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ছাত্রলীগ আমাকে হত্যার চেষ্টা করছে: ডাকসু ভিপি নুর
৩ বছর আগে