মির্জা ফখরুল
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্রদূত ড. ক্যাথারিনা উইজার।
দিল্লিতে নিযুক্ত অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্রদূত ক্যাথারিনা উইজার বাংলাদেশেও দায়িত্ব পালন করছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, দুপুর সাড়ে ১২টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে শুরু হয়ে ঘণ্টাব্যাপী চলে এ বৈঠক।
আরও পড়ুন: উপদেষ্টা নিয়োগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সমন্বয়ের প্রয়োজন নেই: ফখরুল
বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশের দায়িত্ব পালন করছেন
বৈঠকে বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রিয়ার অনারারি কনসাল ও বিএনপি চেয়ারপারসনের বৈদেশিক উপদেষ্টা কমিটির সদস্য তাসভীর উল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
শায়রুল বলেন, বৈঠকে বাংলাদেশ ও অস্ট্রিয়ার মধ্যে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিতর্কিত ব্যক্তিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে সতর্ক করলেন ফখরুল
৫ দিন আগে
দেশে ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা থেকে ১৫ দিনের ব্যক্তিগত সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
স্ত্রী রাহাত আরা বেগমকে নিয়ে শুক্রবার রাত ১০টা ২৫ মিনিটে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন বিএনপি মহাসচিব।
ফখরুলের একান্ত সহকারী এম ইউনুস আলী ইউএনবিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ১০ অক্টোবর বড় মেয়েকে দেখতে অস্ট্রেলিয়া যান ফখরুল। এর আগে তার স্ত্রী অস্ট্রেলিয়া গেলেও এই দম্পতি একসঙ্গে দেশে ফিরেছেন।
ফখরুলের বড় মেয়ে ডা. শামারুহ মির্জা একজন চিকিৎসা বিজ্ঞানী যিনি ২০০৬ সাল থেকে অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায় বসবাস করছেন।
চিকিৎসক হলেও শামারুহ মূলত নারী সংগঠক হিসেবেই পরিচিত।
২০১৭ সালে, তিনি বিভিন্ন পর্যায়ের নারীদের তাদের স্ব স্ব চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে আলোচনা করার এবং আত্মবিশ্বাস অর্জনের জন্য একটি নিরাপদ স্থন দিতে সিতারা’স স্টোরি সহ-প্রতিষ্ঠা হিসেবে কাজ শুরু করেন।
সংস্থাটি নারীদের নির্ভয়ে কলঙ্কজনক বিষয় নিয়ে কথা বলতে, সমর্থন নেটওয়ার্ক গঠন করতে এবং নিজেদের ক্ষমতায়নের অনুমতি দেয়।
সিতারা’স স্টোরি ২০২১ সালে এসিটি মেন্টাল হেলথ মান্থ অ্যাওয়ার্ড পায় এবং শামারুহ ক্যানবেরা কমিউনিটি স্পিরিটস অ্যাওয়ার্ডের চূড়ান্ত প্রতিযোগী ছিলেন।
২০২২ সালে অস্ট্রেলিয়ার সম্মানজনক পুরস্কার 'অস্ট্রেলিয়ান অব দ্য ইয়ার' সম্মানে ভূষিত হন তিনি।
৩ সপ্তাহ আগে
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।
সোমবার (২৬ আগস্ট) বিকালে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেন তারা।
এসময় ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, বাংলাদেশের আগামী সাধারণ নির্বাচন এবং যুক্তরাজ্যে অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি নেত্রী শামা ওবায়েদ ও তাবিথ আউয়াল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের ফলাফল সম্পর্কে আমীর খসরু সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে বলেন, বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত ও জবাবদিহিমূলক সরকারের কত দ্রুত ক্ষমতায় আসা সম্ভব, সে বিষয়টি তারা (যুক্তরাজ্য) জানতে চেয়েছেন।’
দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে বিএনপি নেতা বলেন, বৈঠকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে কীভাবে আরও এগিয়ে নেওয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
পাচার হওয়া অর্থের বিপুল পরিমাণ যুক্তরাজ্যে পাচার হয়েছে উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, পাচার করা অর্থ ফেরত আনতে যুক্তরাজ্যের ভূমিকা ও সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যুক্তরাজ্য এ বিষয়ে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিএনপি নেতারা শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন আন্দোলনে হতাহতের পাশাপাশি গত ১৫ থেকে ১৬ বছরে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর চালানো নির্যাতন-হয়রানি এবং এ সময়ে দায়ের করা মিথ্যা মামলা সম্পর্কে ব্রিটিশ হাইকমিশনারকে অবহিত করেন।
আমীর খসরু বলেন, এ সময় বিচারের বিষয়টিও আলোচনায় আসে। তারা (যুক্তরাজ্য) দেশের ন্যায়বিচারের বিষয়টি জানতে চেয়েছে।
যুক্তরাজ্যের হাইকমিশন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক বার্তায় জানিয়েছে, ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক সোমবার বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
এতে বলা হয়, তারা জাতীয় সমঝোতা এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের শান্তিপূর্ণ পথ তৈরি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
২ মাস আগে
আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে: মির্জা ফখরুল
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনাকে 'গণহত্যা' আখ্যা দিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান সরকার দেশ শাসন করার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) এক বিবৃতিতে তিনি সাম্প্রতিক দিনগুলোতে নিহত, পঙ্গু ও আহত হওয়া নিরীহ মানুষের সঠিক পরিসংখ্যান প্রকাশের জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানান।
ফখরুল বলেন, সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে ছাত্র-জনতার ন্যায়সঙ্গত আন্দোলন দমন করা কখনই গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা অবিলম্বে কারফিউ প্রত্যাহার ও সশস্ত্র বাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।
আরও পড়ুন: ভয়ের পরিবেশ তৈরি করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করাই আ. লীগের লক্ষ্য: মির্জা ফখরুল
তিনি দাবি করেন, ‘আওয়ামী লীগ সব সময় লাশের ওপর দিয়ে হেঁটে ক্ষমতায় এসেছে। ক্ষমতা ধরে রাখতে গত কয়েকদিনে নিরীহ ছাত্র ও জনতাকে পাখির মতো গুলি করে চালানো গণহত্যার ঘটনা পাকিস্তানি আগ্রাসনের স্মৃতি জাগায়।’
ফখরুল বলেন, জনগণের টাকায় কেনা গোলাবারুদ, টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড শিক্ষার্থীদের ওপর কী পরিমাণ ব্যবহার করা হয়েছে তা দেশবাসীকে জানাতে হবে।
তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, 'রাষ্ট্রীয় টাকায় কেনা হেলিকপ্টার ব্যবহার করে' এসব হত্যাকাণ্ডের জন্য সরকারকে একদিন জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, 'যে সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য নিরীহ মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করতে পারে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তা দিতে পারে না, সে সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোনো নৈতিক অধিকার নেই।’
নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে অবিলম্বে পদত্যাগ করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য ভয়ানক ফ্যাসিবাদী শাসকগোষ্ঠীকে পরাজিত করতে এবং জনগণের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা পুনরুদ্ধারে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে সব দেশপ্রেমিক, রাজনৈতিক দল, ছাত্র, শিক্ষক, কৃষক, শ্রমিক ও পেশাজীবীদের প্রতি বিএনপি আহ্বান জানাচ্ছে।’
তিনি অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ সরকার সব রাষ্ট্রীয় শক্তি ও ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডারদের উচ্ছেদ করে বিএনপির নেতা-কর্মী ও ছাত্রদের গ্রেপ্তার করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
আরও পড়ুন: খালেদার নিঃশর্ত মুক্তি না দিলে পরিণতি ভোগ করতে হবে: মির্জা ফখরুল
সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ফখরুল বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত অন্তত তিন হাজার লোককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ‘এটা জাতির জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ও লজ্জাজনক।’
তিনি দাবি করেন, বিরোধী দলের নেতাদের তুলে নিয়ে গিয়ে দমন করার চার-পাঁচ দিন পর আদালতে হাজির করা হচ্ছে, যা আইন ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।
বিএনপির এই নেতা বলেন, সরকার গুমের ভয়ংকর সংস্কৃতি অব্যাহত রেখে মানুষের মনে ভীতি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। ‘আমি এ ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যৌথ হামলায় হতাহতের যে নৃশংস নজির সৃষ্টি হয়েছে, তা দেশে-বিদেশের সব স্বৈরশাসকের নির্মম নিষ্ঠুরতাকে ছাড়িয়ে গেছে।
ফখরুল অভিযোগ করেন, সরকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও ব্যর্থতা ঢাকতে নির্বিচারে বিরোধী দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষকে গ্রেপ্তার করছে।
তিনি আরও বলেন, সারাদেশে বিএনপির নেতাকর্মীদের বাড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান অব্যাহত রেখেছে। তিনি বলেন, ‘আজকেও (শুক্রবার) আমাদের দলের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুসহ অনেক সিনিয়র নেতার বাসায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান চালিয়েছে। সাধারণ মানুষের গ্রেপ্তার, কারাবাস, নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে।’
বিরোধী দলের গ্রেপ্তার হওয়া সব নেতার বিরুদ্ধে দায়ের করা 'মিথ্যা' মামলা প্রত্যাহার করে অবিলম্বে তাদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান বিএনপি মহাসচিব।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশ স্বাধীনতা হারাবে: মির্জা ফখরুল
৩ মাস আগে
খালেদার নিঃশর্ত মুক্তি না দিলে পরিণতি ভোগ করতে হবে: মির্জা ফখরুল
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দ্রুত নিঃশর্ত মুক্তি দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর ব্যতিক্রম হলে ভয়াবহ পরিণতি হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
ফখরুল বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, অবিলম্বে (কোনো শর্ত ছাড়াই) আমাদের নেত্রীকে মুক্তি দিন। অন্যথায়, যেকোনো পরিণতির জন্য আপনাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।’
আরও পড়ুন: ভয়ের পরিবেশ তৈরি করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করাই আ. লীগের লক্ষ্য: মির্জা ফখরুল
খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে শনিবার (২৯ জুন) রাজধানীর নয়া পল্টনের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, দেশের জনগণ খালেদা জিয়াকে আর কারাগারে থাকতে দেবে না।
বর্তমান লুটেরা সরকারের হাতে দেশ নিরাপদ নয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে সরাতে রাজপথে নামতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের দুঃশাসন থেকে দেশকে রক্ষা এবং মানুষের হারানো অধিকার ফিরিয়ে আনতে তার দল আন্দোলন জোরদার করবে।
ফখরুল বলেন, গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে খালেদা জিয়াসহ বিএনপির অনেক নেতাকে কারাগারে পাঠিয়েছে সরকার।
বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিএনপি চেয়ারপারসনের ভূমিকার কথা স্মরণ করে ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া ও দেশের গণতন্ত্রকে আলাদা করার কোনো সুযোগ নেই।
প্রকৃতপক্ষে গত বছরের ২৮ অক্টোবরের ঘটনাপ্রবাহের পর আট মাসের মধ্যে এটিই বিএনপি আয়োজিত প্রথম বড় সমাবেশ।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশ স্বাধীনতা হারাবে: মির্জা ফখরুল
তিনি বলেন, গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের অনুপস্থিতিতে দেশ এখন চোর ও লুটেরাদের দ্বারা পরিপূর্ণ।
এ অবস্থায় খালেদা জিয়াকে বিনা শর্তে কারাগার থেকে মুক্ত করতে এবং দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের দৃঢ় সংকল্প নিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের রাজপথে নামার আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে চাই। চোর-অপরাধীরা যখন মুক্তি পাচ্ছে, তখন তাকে মুক্ত করতে সমস্যা কোথায়?’
তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে, কারণ তারা বিশ্বাস করেন তাকে ছাড়া গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হবে না।
সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
৪ মাস আগে
সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
ওমরাহ পালন শেষে সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির একান্ত সহকারী এম ইউনুস আলী ইউএনবিকে জানান, জেদ্দা থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে বুধবার দুপুর ১২টা ৩৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান বিএনপি মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম।
বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ফখরুল বলেন, 'আমি ওমরাহ পালন করতে গিয়েছিলাম। দেশের মানুষের জন্য দোয়া করেছি।’
আরও পড়ুন: ওমরাহ পালন করলেন মির্জা ফখরুল
এর আগে গত ৫ মে ওমরাহ পালন ও মসজিদুল হারামে নামাজ আদায় করেন মির্জা ফখরুল ও তার স্ত্রী। এ সময় তাদের সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় বিএনপির কয়েকজন নেতাকর্মী।
বাংলাদেশ ও দেশের জনগণ তথা সমগ্র মুসলিম উম্মাহর অব্যাহত শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি এবং বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের লাখ লাখ নেতা-কর্মীর অব্যাহত শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে মোনাজাত করেছেন তারা।
এর আগে ২ মে ফখরুল ও তার স্ত্রী ঢাকা থেকে মদিনায় যান। সেখানে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কবর জিয়ারত করেন তারা।
শুক্রবার (৩ মে) মসজিদে নববীতে জুমার নামাজও আদায় করেন তারা।
৫ মে ওমরাহ পালন শেষে মক্কার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থান ঘুরে দেখেন এই দম্পতি।
আরও পড়ুন: ওমরাহ পালনে সৌদি আরব গেলেন মির্জা ফখরুল
৬ মাস আগে
ভয়ের পরিবেশ তৈরি করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করাই আ. লীগের লক্ষ্য: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় টিকে থাকতে সরকার বিরোধী নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারাগারে নিক্ষেপ করে সমাজে ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করতে কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরও বলেন, ৭ জানুয়ারির 'ভুয়া নির্বাচন' করে ক্ষমতা দখলের পর আওয়ামী লীগ সরকার আরও 'বেপরোয়া, কর্তৃত্ববাদী ও জুলুমবাজ' হয়ে উঠেছে।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল
বিএনপির এই নেতা বলেন, 'দখলদার' সরকার তাদের অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বিএনপিসহ অন্যান্য গণতন্ত্রপন্থী বিরোধী দলের নেতা-কর্মী ও ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর দমন-পীড়ন ও নিপীড়ন শুরু করেছে।
বিভিন্ন 'মিথ্যা, বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' মামলায় যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের কয়েকজন নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে বিবৃতিতে বলেন মির্জা ফখরুল।
তিনি বলেন, বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের কারাগারে পাঠানো আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের অব্যাহত দমন-পীড়নের প্রবণতার চিত্র তুলে ধরে।
ফখরুল আরও বলেন, ‘বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের কারাগারে পাঠিয়ে গোটা দেশকে কারাগারে পরিণত করা হয়েছে। গণতান্ত্রিক সংগ্রামে নিয়োজিতরা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে; দেশে আইনের শাসন ও সুশাসনের মূলনীতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে।’
দেশে সর্বগ্রাসী নৈরাজ্য ছড়িয়ে পড়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অবৈধ শাসকগোষ্ঠী সারা দেশে শহর থেকে গ্রামে ছড়িয়ে আতঙ্ক ও ভয়ভীতি ছড়াচ্ছে।’
সারাদেশে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের কারাগারে আটকে রাখা, এমনকি 'মিথ্যা' মামলায় রায়ের মাধ্যমে দীর্ঘ কারাদণ্ড নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন ফখরুল।
এ সময় সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ কারাবন্দি বিএনপি নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি এবং তাদের বিরুদ্ধে আনীত মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ প্রত্যাহারের দাবি জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ভূমি সেক্টরে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে ভূমিমন্ত্রীর নির্দেশ
পরিবেশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিষয় পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে: পরিবেশমন্ত্রী
৬ মাস আগে
একাত্তরের স্বপ্ন এখন অধরা: মির্জা ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে জনগণ পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লেও একাত্তরের স্বপ্ন এখন অধরা।
ফখরুল বলেন, বাঙালি ছাত্র, যুবক, কৃষক, শ্রমিক ও সৈনিকরা গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিল; স্বাধীন বাংলাদেশে মানুষের বাকস্বাধীনতা ও জনগণের সরকার এবং অর্থনৈতিক মুক্তি প্রতিষ্ঠা তাদের লক্ষ্য ছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয় একাত্তরের স্বপ্ন এখন অধরা।
সোমবার দুপুরে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে তিনি এসব কথা লেন।
ফখরুল বলেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের আড়ালে দেশে একদলীয় শাসন কায়েম করেছে।
আরও পড়ুন: অবশেষে গাজা নিয়ে বিএনপির নীরবতা ভাঙলেন মির্জা ফখরুল
তিনি বলেন, 'জনগণের ম্যান্ডেটবিহীন সরকার গঠন করায় এবং ৭ জানুয়ারি একতরফা নির্বাচন দিয়ে দেশের মানুষকে শাসন করার তাদের কোনো সাংবিধানিক অধিকার নেই, যা আমাদের বিদেশি বন্ধুদের কাছেও গ্রহণযোগ্য ছিল না।’
তিনি দাবি করেন, বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রাখতে সরকার আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। জনগণ যখন ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার চেষ্টা করে তখন তাদের দমন করার জন্য স্পাইওয়্যার ব্যবহার করে।
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন সহজ নয়, কিন্তু আমরা ১৫ বছর ধরে তা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গত দুই বছরে বিএনপির ২২ জন নেতা-কর্মী জীবন উৎসর্গ করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী কারাগারে রয়েছেন এবং তারা কারাগারে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, দেশে একটি স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতায় আছে, যেখানে নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হয়েছে।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল
৭ মাস আগে
অবশেষে গাজা নিয়ে বিএনপির নীরবতা ভাঙলেন মির্জা ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা সফর শেষে দেশে ফেরার পর প্রথম প্রকাশ্য বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশ গভীর রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি। এসময় গাজা সংঘাত নিয়েও কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, 'দেশ যখন চলমান ফ্যাসিবাদী সরকারের অভিশাপে' তখন আমরা এখানে ইফতারের জন্য সমবেত হয়েছি। ৭ জানুয়ারি বিশ্ব বাংলাদেশে একটি নির্বাচন নয়, বরং একটি জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার জন্য অপমান দেখেছে।’
রবিবার(২৪ মার্চ) ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি কূটনীতিকদের সম্মানে বিএনপি আয়োজিত ইফতার মাহফিলে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর গাজায় ইসরাইলের হামলা নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে যে সংঘাত চলছে তা নিয়ে বিএনপি প্রথমবারের মতো মত প্রকাশ করেছে।
তিনি বলেন, ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে আমরা সবাই গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও জাতিসংঘকে এই গণহত্যা বন্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানকে এই সংকটের একমাত্র সমাধান বলে বিশ্বাস করি।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ মনে করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা শুধু রাজনৈতিক দল দিয়ে অর্জিত হয়েছে: বিএনপি নেতা হাফিজ
মির্জা ফখরুল বলেন, তারা বাংলাদেশের জনগণের অধিকার ও স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপির সংগ্রামের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থনকে মূল্য দেন, যা একটি নিরপেক্ষ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের মাধ্যমে নিশ্চিত করা যেতে পারে।
তিনি বলেন, ‘যতক্ষণ না আমরা তা অর্জন করতে পারছি, ততক্ষণ হয়তো আমাদের শান্তিপূর্ণ ও অহিংস আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।’
আরও পড়ুন: পকেট ফাঁকা থাকায় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারছে না জনগণ: মঈন খান
৭ মাস আগে
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন মঞ্জুর
রাজধানীর পল্টন থানার নাশকতার এক মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হকের আদালত শুনানি শেষে ১০ হাজার টাকা মুচলেকায় পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত জামিনের আদেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: মির্জা ফখরুল জামিন আবেদন আইন অনুযায়ী নিষ্পত্তির নির্দেশ বহাল
আসামি পক্ষের আইনজীবী মহসিন মিয়া, সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ জামিন শুনানি করেন।
তারা বলেন, আসামির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনও অভিযোগ নেই। বয়স্ক, অসুস্থ বিবেচনায় জামিনের প্রার্থনা করেছেন তারা। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়েছে।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ ছিল। মহাসমাবেশ শুরুর পর কাকরাইলে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষ বিজয় নগর পানির ট্যাংক ও শান্তিনগর এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে।
আরও পড়ুন: ৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো মির্জা ফখরুলকে
এক পর্যায়ে বিকাল ৩টার দিকে বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্য ও যুবদলের ওয়ার্ড পর্যায়ের এক নেতা নিহত হন। সংঘর্ষে আহত হয় পুলিশের ৪১ ও আনসারের ২৫ সদস্য। এছাড়া কমপক্ষে ২০ জন সাংবাদিক আহত হয়েছেন।
সংঘর্ষে হাজারের বেশি নেতা-কর্মী আহত হয়েছে বলে দাবি বিএনপির।
গত ২৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মির্জা ফখরুলের গুলশানের নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করে ডিবি পুলিশ। ওইদিনই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন: ৯ মামলায় মির্জা ফখরুলের জামিন, বিচারাধীন আরও ২ মামলা
এরপর থেকে তিনি কারাগারে আছেন। গত ৯ জানুয়ারি রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানার নাশকতার পৃথক ৯ মামলায় মির্জা ফখরুলের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
তবে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা মামলায় জামিন না মেলায় এখনই কারামুক্ত হচ্ছেন না মির্জা ফখরুল।
আরও পড়ুন: নাশকতা মামলায় মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরুর জামিন নামঞ্জুর
১০ মাস আগে