ইউটিউবার
আদালত প্রাঙ্গণে হিরো আলমের উপর হামলা, কান ধরে ওঠবস
বগুড়ার আদালত প্রাঙ্গণে আলোচিত ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম হামলার শিকার হয়েছেন। এসময় হামলাকারীরা মারধরের পর তাকে কান ধরে ওঠবস করান।
রবিবার (৮ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বগুড়ার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।
ওবায়দুল কাদের, বগুড়ার সাবেক দুইজন ডিসি, একজন ইউএনওসহ ৩৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করতে গিয়েছিলেন হিরো আলম। তিনি মামলা করে ফেরার সময় হামলার শিকার হন।
আরও পড়ুন: একাধিক ত্রুটির কারণে হিরো আলমের মনোনয়ন বাতিল
তবে হামলার জন্য বিএনপির নেতাকর্মীদের দায়ী করেছেন হিরো আলম।
তিনি বলেন, হামলার সময় তারা বলেছেন- আমি নাকি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে গালমন্দ করেছি। কিন্তু আমি কখনো তারেক জিয়াকে নিয়ে গালমন্দ করিনি। যদি গালি দেওয়ার কোনো ফুটেজ দেখাতে পারেন তাহলে জুতার মালা গলায় দিয়ে ঘুরে বেড়াব।
বগুড়া জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী নাজমুল হুদা পপন বলেন, হিরো আলমের ওপর হামলার সঙ্গে বিএনপি বা কোনো অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী জড়িত নয়। হিরো আলম আওয়ামী লীগের এজেন্ট।
আরও পড়ুন: হিরো আলমের উপর ফের হামলার অভিযোগ
তিনি বলেন, এর আগে হিরো আলম বিএনপি নেতা রুহুল কবীর রিজভীর বিরুদ্ধে মামলা করেছিল। আওয়ামী লীগের সময় জাতীয় সংসদসহ বিভিন্ন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল।
২ মাস আগে
হিরো আলমের উপর ফের হামলার অভিযোগ
নির্বাচনী প্রচারে নেমে ফের নৌকার সমর্থকদের হামলার শিকার হয়েছেন বগুড়া-৪ আসনের কংগ্রেস প্রার্থী আলোচিত ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম ।
রবিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় কাহালু বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
এসময় হিরো আলমের সঙ্গে থাকা দুই সমর্থক মোর্শেদুল রবি ও আব্দুস সালাম আহত হন। তারা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
রবিবার রাত ৮টায় বগুড়া সদরের এরুলিয়ায় নিজ বাড়িতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন হিরো আলম।।
এসময় তিনি বলেন, কাহালু উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা এ হামলার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন।
হিরো আলম এবার বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত ডাব মার্কা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এর আগে গত শনিবার নন্দীগ্রামের মুরাদপুর বাজারে আওয়ামী লীগের সমর্থকদের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ আনেন হিরো আলম।
আরও পড়ুন: বগুড়ার এসপির সহযোগিতা চান হিরো আলম
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, পাঁচপীর এলাকায় প্রচারণা চালিয়ে ১০-১৫ জন কর্মী-সমর্থকসহ তিনি কাহালু বাজারে আসেন। এসময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ কর্মী ও মাছ ব্যবসায়ী রমজান তাদের প্রচারে বাধা দেন। একপর্যায়ে রমজানের সঙ্গে উপজেলা তাঁতিলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীরা যোগ দিয়ে তাদের উপর হামলা করেন। তার সমর্থকদের উপরও হামলা চালানো হয়।
অভিযোগের বিষয়ে হিরো আলম বলেন, শনিবার নন্দীগ্রামে হামলার ঘটনায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। এরপরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তিনি বলেন, আমাকে এত ভয় কেন? আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বারবার (নৌকার প্রার্থী রেজাউল করিম তানসেনের সমর্থকেরা) আমার উপর হামলা চালাচ্ছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, হামলার সময় স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মোল্লার দুইজন সমর্থকও ছিলেন, তবে তাদের পরিচয় জানি না। এসব হামলা করে লাভ হবে না। প্রয়োজনে আমাকে হত্যা করেন। তবে আমার কোনো সমর্থককে মারধর করবেন না।
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচন থেকে প্রার্থীতা প্রত্যাহারের ঘোষণা হিরো আলমের
ভোটের মাঠে শেষ পর্যন্ত থাকবেন জানিয়ে তিনি বলেন, শেষদিন পর্যন্ত মাঠে থাকব। হিরো আলমকে হত্যা না করা পর্যন্ত ভোটের মাঠ থেকে সরানো যাবে না। দুই দিনের হামলার ঘটনা লিখিতভাবে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) জানাব।
এ ব্যাপারে কাহালু উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান বলেন, 'কাহালুতে আওয়ামী লীগের সরাসরি কোনো প্রার্থী নেই। তাই কারো সঙ্গে ঝামেলায় জড়ানোর প্রশ্নই আসে না। এইসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা, এর দায় সংগঠন নেবে না।’
কাহালু থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা বলেন, 'হামলার ঘটনায় একজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাকে আটকের চেষ্টা করা হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: একাধিক ত্রুটির কারণে হিরো আলমের মনোনয়ন বাতিল
১০ মাস আগে
একাধিক ত্রুটির কারণে হিরো আলমের মনোনয়ন বাতিল
একাধিক ত্রুটির কারণে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টি থেকে জমা দেওয়া ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
হলফনামায় সই না করা, আয়কর রিটার্ন দাখিল না করা এবং সঠিকভাবে মনোনয়নপত্র পূরণ না করায় রবিবার (৩ ডিসেম্বর) রিটার্নিং অফিসার ও বগুড়ার জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম তার মনোনয়নপত্র বাতিল করেন।
এছাড়া, জেলার চারটি আসনে আরও ১০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বিভিন্ন ত্রুটির কারণে বাতিল করা হয়েছে।
মনোনয়নপত্র বাতিলের বিষয়ে হিরো আলম বলেন, ‘প্রতি বছর আমার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়, তাতে কিছু আসে যায় না।’
এর আগে চলতি বছরের জুলাইয়ে ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নেন হিরো আলম। ফেব্রুয়ারিতে বগুড়া-৬ (সদর) ও বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনেও তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন।
আরও পড়ুন: ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন হিরো আলম
হিরো আলম ২০১৮ সালের ৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
তবে ভোটের মাঝপথে অনিয়মের অভিযোগ এনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।
বগুড়া-৪ আসনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের প্রথম দিনে জেলার সাতটি আসনের মধ্যে চারটির মনোনয়নপত্র নির্বাচন করা হয়েছে।
জেলার সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান জানান, সোমবার বাকি তিনটি আসনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হবে।
বাছাই শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, আমার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কেউ আপিল করতে চাইলে আগামী ৫-৯ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আবেদন করতে হবে।
আরও পড়ুন: ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচন: হিরো আলমসহ ৮ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল
যারা হিরোকে জিরো বানাতে চায় তারাই জিরো হয়ে গেছে: হিরো আলম
১১ মাস আগে
জনপ্রিয় ইউটিউবার এনায়েত চৌধুরী যেভাবে ভিডিওর বিষয় নির্ধারণ করেন
ইউটিউবে যারা ট্রেন্ডিং বিষয়গুলোর ব্যাখ্যা এবং ধারণা প্রদান করে এমন তথ্যপূর্ণ বিষয়বস্তু খুঁজে থাকেন তাদের কাছে একটি পরিচিত নাম এনায়েত চৌধুরী। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) -এর একজন গবেষক ও শিক্ষাবিদ।
বুয়েটের ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার অ্যান্ড ফ্লাড ম্যানেজমেন্ট (আইডব্লিউএফএম) এর প্রভাষক বর্তমানে ইউটিউবে অর্ধ মিলিয়নেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার এবং ফেসবুকে ৬ লাখ ৪৮ হাজার ফলোয়ার রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে সফল বাংলাদেশি কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হয়ে উঠেছেন তিনি।
সম্প্রতি, এনায়েত চৌধুরীকে ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউএনবি) আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। যেখানে তিনি ব্যাখ্যামূলক ভিডিওর বিষয়বস্তু তৈরির উপর একটি বিশেষ তিন দিনের প্রশিক্ষণ সেশন পরিচালনা করেছিলেন। প্রশিক্ষণটি ডিডব্লিউ একাডেমি’র সহায়তায় আয়োজন করা হয়েছিল।
ইউএনবি-র সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে, এনায়েত তার বিষয়বস্তু তৈরির শুরু নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, শ্রোতারা আজকের বিশ্বের প্রধান অনুঘটক এবং তিনি তার প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য প্রধান স্টেকহোল্ডার হিসাবে তার শ্রোতাদেরও মূল্যায়ন করেন।
এনায়েত ইউএনবিকে বলেন, ‘আমি ২০২০ সালের ২৭ ইউটিউব এবং ফেসবুকে আমার কন্টেন্ট তৈরির যাত্রা শুরু করেছি। এরপর ২০২১ সালের ২৭ জুলাইয়ে আমি আমার ইউটিউব চ্যানেলে ১ লাখ ফলোয়ার অর্জনের মাইলফলক ছুঁয়েছি। ২০২০ সালে যখন আমি প্রথম ভিডিও তৈরি করা শুরু করি, তখন বাংলাদেশে ইউটিউবে এত বেশি পরিমাণে এডুটেইনমেন্ট (শিক্ষা + বিনোদন) সামগ্রী ছিল না। আমি বাংলাদেশে এই ধারায় কাজ করেছি, এবং আমি আশা করি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি বিস্তৃত হতে থাকবে।’
আরও পড়ুন: পাকিস্তানের মদদপুষ্ট ৩৫ ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
তার ব্যাখ্যাকারী ভিডিও বিষয়গুলোর নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে, এনায়েত ব্যাখ্যা করেছিলেন: ‘দর্শকদের চাহিদা চিহ্নিত করা বর্তমান বিষয়বস্তু শিল্পের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক, এবং আমি আমার শ্রোতারা আমার কাছ থেকে কী চায় তা অগ্রাধিকার দিই। আমি প্রায়ই ফেসবুক বা ইউটিউব -এর কমিউনিটি ট্যাবে আলাদা পোস্ট করি, তারা কোন বিষয়গুলোকে বৈশিষ্ট্যযুক্ত করতে চান তা জিজ্ঞাসা করি৷
‘এছাড়াও, আমার বিদ্যমান ভিডিওগুলোর মন্তব্য বিভাগে দর্শকরা প্রায়শই ভবিষ্যতের বিষয়গুলোর বিষয়ে তাদের পরামর্শ প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ, বেশিরভাগ দর্শক স্টারলিংকের মতো প্রবণতামূলক বিষয়গুলোতে ব্যাখ্যাকারী ভিডিও চাইতে পারেন বা নিকোলা টেসলার মতো ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে জানতে চান; তাই আমি শনাক্ত করি এবং সেই অনুযায়ী ভিডিও তৈরি করি এবং বিষয় নির্বাচন প্রক্রিয়া আমার জন্য এভাবেই কাজ করে।’
এনায়েত চৌধুরীর ইউটিউব চ্যানেলে বিভিন্ন প্লেলিস্ট এবং সিরিজ রয়েছে, যেমন ‘সিম্পল এক্সপ্ল্যানেশন সিরিজ’ এবং ‘থিঙ্ক অ্যান্টিক্লকওয়াইজ’। এই ভিডিওগুলোর লক্ষ্য জটিল বিষয়গুলোকে সহজ এবং বোধগম্য ধারায় ব্যাখ্যা করা।
প্লেলিস্ট এবং সিরিজ থাকার গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে এনায়েত বলেন, ‘আমার চ্যানেলে আমি বই পর্যালোচনা করি এবং ফিল্ড রিপোর্টের মতো ভিডিও তৈরি করি; ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের মতো বিষয় নিয়েও ভিডিও করেছি। আমি মনে করি প্লেলিস্টগুলো বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এবং শিরোনাম সহ সিরিজ আমাকে সেগুলো মনে রাখতে এবং যখনই আমার ভিডিওগুলোর প্রয়োজন হয় তখনি পিছনে গিয়ে দেখতে সাহায্য করে।’
আরও পড়ুন: ইউটিউবের সিইও পদে দেখা যাবে ভারতীয় বংশোদ্ভূত নীল মোহনকে
এগুলো বেশিরভাগই গুরুতর বিষয়, তাই এনায়েত তার ভিডিওগুলোতে একটি সূক্ষ্ম উপায়ে হাস্যরস যোগ করে যা তার বিষয়বস্তুকে বিনোদন দেয়। কখনও কখনও তার ডেস্কটপ ওয়ালপেপারের একটি হলুদ পটভূমিতে আকর্ষণীয় বার্তাসহ আসে। কখনও কখনও রেডডিট মিমি পর্যালোচনা সহ আসে। প্রায় সব সময় তার অনন্য কথা বলার শৈলীর ‘এক্সপ্লেনার নেক্সট ডোর’ পদ্ধতি থাকে।
তার অন্য পরিচয়টি বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় এবং সবচেয়ে বিশিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত। তিনি কীভাবে দুটির মধ্যে অনিবার্য তুলনা পরিচালনা করেন সে বিষয়ে ইউএনবি জানতে চাইলে এনায়েত উত্তর দিয়েছিলেন, ‘আমি যখন শিক্ষকতা শুরু করি, তখন আমি স্বপ্নেও ভাবিনি যে আমি কখনই একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হব। আমি ২০১৯ সালে শিখতে শুরু করি এবং ২০২০ সালে আমি ভিডিও তৈরি শুরু করি৷ আমি প্রথমে ভেবেছিলাম অনেক ইউটিউবার এবং টিকটকারের মতো মানুষ আমাকে অবমূল্যায়ন করবে; কিন্তু আসল বিষয়টি হলো- এখন সবাই আমার কাজের গুণমানের প্রশংসা করে এবং উপভোগ করে। আমার সহকর্মীরা এবং সহযোগীরা এখন আমাকে নিয়ে গর্বিত, যা আমাকে আনন্দিত করে।’
আরও পড়ুন: ইউটিউব ভিডিও স্ক্রিপ্ট রাইটিংকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা
১ বছর আগে
জল্পনা কাটিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে সালমান মুক্তাদির
বিয়ে বা প্রেম নিয়ে একাধিকবার গুঞ্জন রটেছে জনপ্রিয় ইউটিউবার সালমান মুক্তাদিরকে নিয়ে। তবে এবার সেসব জল্পনা কাটিয়ে নিজেই বিয়ের খবর প্রকাশ করলেন তিনি।
মঙ্গলবার (২মে) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে নিজেই বিয়ের তথ্য জানিয়েছেন সালমান।
জানা যায়, ৩০ এপ্রিল গাঁছড়া বেঁধেছেন তিনি। ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাসে স্ত্রীর সঙ্গে কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছেন সালমান। তবে স্ত্রীর পরিচয় প্রকাশ করেননি এ তরুণ অভিনেতা।
ছবিগুলোর নিচে শুভ কামনা জানিয়ে মন্তব্য করছেন সালমানের ভক্তরা।
আয়মান সাদিক মন্তব্য করেন, ‘আমি কখনো ভাবিনি এই দিনটি দেখব। তোমাদের আনন্দিত দেখে খুব ভালো লাগছে। দুজনের সুখ-শান্তিপূর্ণ এক যাত্রার জন্য শুভকামনা রইল।’
আরও পড়ুন: আনুশকা থেকে কিয়ারা: বিয়েতে লাল ছেড়ে গোলাপি পোশাক পড়া বলিউড ডিভারা
প্রেমের টানে জার্মান তরুণী সিলেটের বিশ্বনাথে, বর্ণিল আয়োজনে বিয়ে
১ বছর আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে মুরাদসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানসহ দুইজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম আমলি আদালতে জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের জেলা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এনতাজুল হক এই মামলা করেন।
জিয়া পরিবার ও তারেক রহমানের মেয়ে জাইমা রহমানকে নিয়ে মানহানিকর মন্তব্য করার অভিযোগে তিনি এই মামলার আবেদন করেন।
এ মামলার আরেক আসামি হলেন,অনলাইন প্ল্যাটফর্মে মুরাদ হাসানের সাক্ষাৎকার নেয়া ইউটিউবার মুহাম্মদ মহিউদ্দিন হেলাল নাহিদ ওরফে নাহিদ হেলাল।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরেও ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে মামলা
মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ১ ডিসেম্বর তথ্য প্রতিমন্ত্রী থাকা অবস্থায় ডা. মুরাদ হাসান ইউটিউবার নাহিদ হেলালকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দৌহিত্রী জাইমা রহমানকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। তার বক্তব্য ও উপস্থাপকের আচরণ অশালীন, নারীবিদ্বেষী ও নারীর প্রতি অবমাননামূলক। তাদের সেই সাক্ষাৎকার ইউটিউব ও ফেসবুকের মাধ্যমে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে। নারীর প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ ও অবমাননাকর কাজ করার অপরাধে এ মামলা করা হয়েছে।
জাইমা বর্তমানে যুক্তরাজ্যে আইন পেশার সঙ্গে যুক্ত আছেন। ফলে সামাজিক প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আসামিরা তার বিরুদ্ধে মানহানিকর,অপমানজনক বক্তব্য ভিডিও ছেড়ে দিয়ে গর্হিত অপরাধ করেছেন বলে আইনজীবী উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: মাত্র এক সপ্তাহে যেভাবে বদলে গেলো মুরাদের জীবন!
২ বছর আগে