ডেসমন্ড টুটু
ডেসমন্ড টুটুর মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
দক্ষিণ আফ্রিকার আর্চবিশপ শান্তিতে নোবেলজয়ী ডেসমন্ড টুটুর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.এ. কে. আব্দুল মোমেন।
রবিবার এক শোকবার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্ণবৈষম্যের প্রথা বিলুপ্ত করার সংগ্রামে ডেসমন্ড টুটুর ভূমিকা বিশ্ববাসী চিরকাল স্মরণ করবে। তিনি বলেন, স্বাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা অর্জনে ডেসমন্ড টুটুর অবদান অবিস্মরণীয়।
ড. মোমেন বলেন, ডেসমণ্ড টুটুর মৃত্যুতে বিশ্ববাসী একজন আইকনিক বর্ণবাদবিরোধী কর্মী ও মানবাধিকারের প্রচারককে হারালো।
তিনি ডেসমণ্ড টুটুর বিদেহী আত্মার চিরশান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদের মৃত্যুতে প্রেসক্লাব ও ডিআরইউ’র শোক
ঝালকাঠিতে লঞ্চে আগুনে হতাহতের ঘটনায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
শহীদজায়া মুশতারী শফীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
২ বছর আগে
শান্তিতে নোবেলজয়ী ডেসমন্ড টুটু মারা গেছেন
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী দক্ষিণ আফ্রিকার আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটু মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। দেশটির প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা রবিবার এক বিবৃতিতে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকায় দারিদ্রতা, বর্ণবাদ, যৌনতা ইত্যাদি বিরোধী প্রচারণায় ডেসমন্ট টুটুর ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়।
ডেসমন্ট টুটু ১৯৩১ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকার ট্রান্সভালের ক্লের্কড্রপ জন্মগ্রহণ করেন। লন্ডনের কিংস কলেজ থেকে ১৯৬২-৬৬ সালে ধর্মতত্ত্বে উচ্চতর ডিগ্রী লাভ করলেন তিনি। তারপর দক্ষিণ আফ্রকায় ফিরে আসেন এবং ধর্মতত্ত্ব পড়াতে যোগ দেন বিশ্ববিদ্যালয়ে। এরপর ধীরে ধীরে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন টুটু।
দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদ নিরসনে ভূমিকার জন্য ডেসমন্ট টুটু ১৯৮৪ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন। ১৯৯৯ সালে সিডন শান্তি পুরস্কারসহ ২০০৭ সালে গান্ধী শান্তি পুরস্কার লাভ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: বড়দিনে ব্রাজিলে গোলাগুলিতে নিহত ৫
দ. আফ্রিকায় ওমিক্রন ঢেউ শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে
২ বছর আগে