জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি)
জাবি সিনেট নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদের জয়
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সিনেটের শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ।
নির্বাচনে ৩৩টি পদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদের প্রার্থীরা ২৪টি পদে নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া শিক্ষক ঐক্য পরিষদের প্রার্থীরা ৮টি পদে ও একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: জাবি ছাত্র ইউনিয়নের আহ্বায়ক কমিটি গঠন
সোমবার (১৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১০টায় এ ফলাফল ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আবু হাসান।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত শিক্ষক ক্লাবে ভোটগ্রহণ হয়। নির্বাচনে ৫৭৭ জন শিক্ষক ভোট দেন।
আরও পড়ুন: ঢাবিতে নিরাপত্তা জোরদারে ই-সিকিউরিটি সার্ভিলেন্স চালু
১ বছর আগে
সাংবাদিক নির্যাতনে জাবির ১১ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
সাংবাদিক নির্যাতনের অভিযোগে ১১ শিক্ষার্থীকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) কর্তৃপক্ষ।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন- মো. আসাদুল হক, আরিফুজ্জামান সিজান, রায়হান হাবিব, মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ, মির্জা শাহনূর উল হক জিয়ান, মীর হাসিবুল হাসান রিশাদ, মুনতাসির আহমেদ তাহরিম, মো. জাহিদ নজরুল, ইমরান বাশার, জায়েদ-বিন-মেহেদী এবং এএস নাফিস হোসেন।
আরও পড়ুন: জাবির নাট্যতত্ত্ব বিভাগের সহ-প্রতিষ্ঠাতা আফসার আহমদের ৬৩তম জন্মজয়ন্তী
এর মধ্যে আসাদুল হককে ছয় মাসের জন্য সাময়িক বহিষ্কার ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং বাকি ১০ জনকে একই সময়ের জন্য সাময়িক বহিষ্কার এবং প্রত্যেককে দুই হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
রবিবার দুপুরে জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ ব্যবস্থা নেয়া হয় বলে জানিয়েছেন জাবি সিন্ডিকেট সদস্য ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক রাশেদা আখতার।
তিনি বলেন, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটি ও শৃঙ্খলা বোর্ডের সুপারিশ অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: তথ্য ও প্রযুক্তি আইনে জাবি শিক্ষার্থীর ৭ বছরের কারাদণ্ড
গত ২ আগস্ট অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা একটি অনলাইন পোর্টালে কর্মরত এক সাংবাদিককে বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের একটি গেস্টরুমে ডেকে নিয়ে নির্যাতন করে।
পরে রাতেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের (বিসিএল) জাবি শাখা আট নেতাকর্মীকে চিহ্নিত করে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ।
২ বছর আগে
জাবি ছাত্রীদের নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য: ক্ষমা চাইলেন শাবিপ্রবি উপাচার্য
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ছাত্রীদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চেয়েছেন।
সোমবার দুপুর ১২ টায় জাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলামের কাছে মোবাইল ফোনে দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চান তিনি।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবি: আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর আলোচনা, অচলাবস্থা কাটেনি
জাবির জনসংযোগ কার্যালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের বরাত দিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তার বক্তব্য সম্পাদনা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে। এতে জাবির শিক্ষার্থীদের মনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। একই সঙ্গে জাবির শিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট সকলেই মনে কষ্ট পেয়েছেন। তিনি এ বিষয়টি অনুধাবন করছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন যে, জাবির উদার ও প্রগতিশীল শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা তাকে ক্ষমা করে দেবেন।
আরও পড়ুন: ঢাকায় নয়, আলোচনা হবে সিলেটে: শাবিপ্রবির আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
২ বছর আগে