পরিষেবা
৪৩ পরিষেবায় ট্যাক্স রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক
করজাল (ট্যাক্স নেট) সম্প্রসারণের পাশাপাশি রাজস্ব আদায় বাড়াতে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে পিএসআর দাখিল (আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ) নিশ্চিত করার ওপর অধিকতর গুরুত্বারোপ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
সম্প্রতি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ বিষয়ে বৈঠক করেছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান। সেখানে এ বিষয়ে আরও সক্রিয় হতে কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
এনবিআরের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও সরকারি তহবিল সংগ্রহের জন্য ৪৩টি সেবার জন্য এখন আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
বৈঠকের তথ্য অনুযায়ী, এনবিআর চেয়ারম্যান মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্ট সেবায় পিএসআর দাখিল নিশ্চিত করতে বলেন।
আরও পড়ুন: সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সংযুক্তি প্রক্রিয়ায় এনবিআরের ৬ কর্মকর্তাকে নিযুক্ত
সম্প্রতি আব্দুর রহমান খান রিপোর্টারদের ব্রিফিংয়ের সময় বলেন, যদি মাঠ প্রশাসন এটিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে, তবে তা রাজস্ব বোর্ডের জন্য ট্যাক্স নেট সম্প্রসারণ এবং ট্যাক্স সংগ্রহ বাড়াতে কাজে লাগবে।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাজউক, সিডিএ, কেডিএ, আরডিএসহ অন্যদের অধীন যেকোনো ভবন নির্মাণের জন্য পিএসআর দাখিল বাধ্যতামূলক।
তিনি বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিয়ম ঠিকমতো মানছে কি না, তা দেখার জন্য আমরা সেখানে পরিদর্শক পাঠাতে পারি।’
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিয়ম না মানলে এনবিআর তাদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করবে বলে উল্লেখ করেন এনবিআর চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, ‘এরপর আমরা তাদের বোঝানোর জন্য আমাদের দল সেখানে পাঠাব এবং শেষ পর্যন্ত আমরা সংশ্লিষ্ট আইনগুলো বাস্তবায়ন করব। এটি বাধ্যতামূলক করা হবে এবং তা মানলে আর্থিক জরিমানা হবে।’
তালিকাভুক্ত প্রতিটি সেবায় পিএসআর দাখিল যথাযথভাবে অনুসরণ করা হলে, টিআইএনধারী ও আয়কর রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা বাড়ানো সম্ভব হবে বলে তিনি আশাবাদী।
তিনি আরও বলেন, দেশের ট্যাক্স নেটের পরিসর খুবই ছোট হওয়ায় অল্প পরিমাণ কর আদায় হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, 'আমরা যদি পিএসআর দাখিল নিশ্চিত করতে পারি তবে এটি নিয়মিত করদাতাদের উপরও চাপ সৃষ্টি করতে সহায়তা করবে।’
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন,ট্যাক্স নেট সম্প্রসারণের মাধ্যমে নিয়মিত করদাতাদের সুবিধা দেওয়া তার প্রতিষ্ঠানটির জন্য সহজ হবে।
বর্তমানে দেশে কর-জিডিপি অনুপাত মাত্র ৭.৩ শতাংশ, যেখানে ভারতে এটি ১২ শতাংশ, নেপালে ১৭.৫ শতাংশ, ভুটানে ১২.৩ শতাংশ এবং পাকিস্তানে ৭.৫ শতাংশ।
দেশে করদাতা হিসেবে নথিভুক্ত হয়েছে মাত্র ৫.২ শতাংশ মানুষ, যেখানে ভারতে এই হার ২৩ দশমিক ০৮ শতাংশ।
বর্তমানে ই-টিআইএন নিবন্ধিত করদাতার সংখ্যা ১ কোটি ছাড়িয়েছে। গত অর্থবছরের এপ্রিল পর্যন্ত ৪১ লাখ কর রিটার্ন পেয়েছে এনবিআর। এর মধ্যে ব্যক্তিগত করদাতার সংখ্যাই বেশি। এটি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেশি।
বর্তমানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আদায় করা মোট রাজস্বের প্রায় ৩৩ শতাংশ আসে আয়করের মাধ্যমে। আয়কর আদায়ে গড় প্রবৃদ্ধি ১৬ শতাংশের বেশি।
আরও পড়ুন: অনলাইনে কর দিতে ১০ লাখ করদাতা নিবন্ধন করেছেন: এনবিআর
পিএসআর প্রয়োজন এমন পরিষেবাগুলো হলো:
১. ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ২০ লাখ টাকার বেশি ঋণের জন্য আবেদন করা।
২. কোনো কোম্পানির পরিচালক বা স্পন্সর শেয়ারহোল্ডার হওয়া।
৩. আমদানি নিবন্ধন সনদ বা রপ্তানি নিবন্ধন সনদ প্রাপ্তি বা অব্যাহত রাখা।
৪. সিটি করপোরেশন বা পৌরসভার এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি বা নবায়নের ক্ষেত্রে।
৫. যেকোনো সমবায় সমিতির নিবন্ধন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে।
৬. সাধারণ বিমার সার্ভেয়ার হিসেবে লাইসেন্স বা তালিকাভুক্তি প্রাপ্তি বা নবায়নের ক্ষেত্রে।
৭. কোনো সিটি করপোরেশন বা পৌরসভা বা জেলা সদর বা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের পৌরসভার অভ্যন্তরে অবস্থিত জমি, ভবন বা অ্যাপার্টমেন্ট, যেখানে দলিল মূল্য ১০ লাখ টাকার বেশি হয়, সেক্ষেত্রে বাসিন্দা কর্তৃক হস্তান্তর, বায়নানামা বা পাওয়ার অব অ্যাটর্নি অথবা জমি, ভবন বা অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রয়ের রেজিস্ট্রি গ্রহণের ক্ষেত্রে।
8. একটি ক্রেডিট কার্ড প্রাপ্ত বা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য।
৯. চিকিৎসক, দন্ত চিকিৎসক, আইনজীবী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট, প্রকৌশলী, স্থপতি বা সার্ভেয়ার বা অনুরূপ অন্য কোনো পেশায় পেশাগত সংস্থার সদস্যপদ অর্জন বা অব্যাহত রাখা।
১০. মুসলিম বিবাহ ও তালাক (রেজিস্ট্রেশন) আইন ১৯৭৪ (১৯৭৪ সনের এলআইআই) এর অধীনে নিকাহ রেজিস্ট্রার হিসেবে লাইসেন্স প্রাপ্তি ও বহাল রাখা।
১১. কোনো বাণিজ্য বা পেশাজীবী সংস্থার সদস্যপদ লাভ বা অব্যাহত রাখা৷
১২. ড্রাগ লাইসেন্স, ফায়ার লাইসেন্স, পরিবেশ ছাড়পত্র সনদ, বিএসটিআই লাইসেন্স এবং ছাড়পত্র প্রাপ্তি বা নবায়ন।
১৩. কোনো এলাকায় গ্যাসের বাণিজ্যিক ও শিল্প সংযোগ গ্রহণ বা অব্যাহত রাখা এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় গ্যাসের আবাসিক সংযোগ গ্রহণ বা অব্যাহত রাখা৷
১৪. লঞ্চ, স্টিমার, ফিশিং ট্রলার, কার্গো, কোস্টার, ডাম্ব বার্জ ইত্যাদিসহ যেকোনো নৌযানের জরিপ সনদ সংগ্রহ বা অব্যাহত রাখা, ভাড়ার জন্য চলাচল
১৫. পরিস্থিতি অনুযায়ী, জেলা প্রশাসকের কার্যালয় জেলা বা পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক ইট উৎপাদনের অনুমতি বা অনুমতির নবায়ন
১৬. যেকোনো সিটি করপোরেশন, জেলা সদর বা পৌরসভায় অবস্থিত, আন্তর্জাতিক পাঠ্যক্রম বা জাতীয় পাঠ্যক্রমের ইংরেজি ভার্সন অনুযায়ী শিক্ষা প্রদানকারী ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে শিশুর বা নির্ভরশীল ব্যক্তির ভর্তি অনুমতি অর্জন
১৭. সিটি করপোরেশন বা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডে বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহণ বা অব্যাহত রাখা
১৮. কোম্পানির এজেন্সি বা ডিস্ট্রিবিউটরশিপ প্রাপ্তি বা চালু রাখা৷
১৯. অস্ত্রের লাইসেন্স প্রাপ্তি বা অব্যাহত রাখা৷
২০. আমদানির উদ্দেশ্যে ঋণপত্র (এলসি) প্রণয়ন৷
২১. ৫ লাখ টাকার বেশি পোস্টাল সেভিংস অ্যাকাউন্ট খোলা।
২২. ১০ লাখ টাকার বেশি ক্রেডিট ব্যালেন্সসহ যেকোনো প্রকার ব্যাংক হিসাব খোলা ও চালু রাখা।
২৩. ৫ লাখ টাকার অধিক সঞ্চয়পত্র (সঞ্চয়পত্র) ক্রয়।
২৪. উপজেলা, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, সিটি করপোরেশন বা জাতীয় সংসদের যেকোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ
২৫. যেকোনো যৌথ অর্থনৈতিক কার্যক্রমে অংশ নিতে মোটরযান, স্থান, আবাসন, বা অন্যান্য কোনো সম্পদ প্রদান।
২৬. ব্যবস্থাপনা বা প্রশাসনিক কার্যক্রমে অথবা উৎপাদন কার্যক্রমে কোনো তত্ত্বাবধায়ক অবস্থানে নিযুক্ত কোনো ব্যক্তির মাধ্যমে "বেতন" হিসেবে যেকোনো পরিশোধিত আয়ের গ্রহণ।
২৭. সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতা প্রাপ্তি
২৮. মোবাইল ব্যাংকিং বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর বা মোবাইল ফোন অ্যাকাউন্ট রিচার্জের সঙ্গে সম্পর্কিত যেকোনো কমিশন, ফি বা অন্য কোনো চার্জ গ্রহণ।
২৯. কোনো কোম্পানির কাছ থেকে কোনো পরামর্শ বা পরামর্শ সেবা, ক্যাটারিং সার্ভিস, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস, জনবল সরবরাহ বা নিরাপত্তা সেবা প্রদান বাবদ কোনো প্রকার অর্থ গ্রহণ করা
৩০. মাসিক ১৬,০০০ টাকার অধিক পরিশোধের অর্থ এমপিওভুক্ত সরকারের কাছ থেকে গ্রহণ করতে হবে এমন বিষয়৷
৩১. বিমা কোম্পানির এজেন্সি সার্টিফিকেট নিবন্ধন বা নবায়ন৷
৩২. দুই ও তিন চাকার যানবাহন ব্যতীত যেকোনো প্রকার মোটরযানের নিবন্ধন, মালিকানা পরিবর্তন বা ফিটনেস নবায়ন৷
৩৩. এনজিও বিষয়ক ব্যুরো বা মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির লাইসেন্সধারী ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাকে বৈদেশিক অনুদান প্রদান।
৩৪. যেকোনো ডিজিটাল প্লাটফর্ম কর্তৃক বাংলাদেশের ভোক্তাদের কাছে যেকোনো পণ্য বা সেবা বিক্রয়।
৩৫. কোম্পানি আইন ১৯৯৪ এবং সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট, ১৮৬০ এর অধীন নিবন্ধিত ক্লাবের সদস্যপদের জন্য আবেদন করা।
৩৬. পণ্য সরবরাহ, চুক্তি সম্পাদন বা সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে কোনো বাসিন্দা কর্তৃক দরপত্র দলিল দাখিল।
৩৭. কোনো কোম্পানি বা ফার্ম হতে যেকোনো ধরনের পণ্য বা সেবা গ্রহণ।
৩৮. বাংলাদেশে আমদানি বা রপ্তানির জন্য বিল অব এন্ট্রি দাখিল৷
৩৯. কোনো সিটি করপোরেশন বা পৌরসভায় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক), চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ), খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ) এবং রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (আরডিএ) বা সংশ্লিষ্ট কোনো কর্তৃপক্ষের অনুমোদন লাভের উদ্দেশ্যে ইমারত নির্মাণের পরিকল্পনা দাখিল।
৪০. দলিল লেখক, ডাকটিকিট ও কোর্ট ফি বিক্রেতাদের নিবন্ধন৷
৪১. সমবায়, ট্রাস্ট, এনজিও ইত্যাদির ব্যাংক হিসাব খোলা৷
৪২. সিটি করপোরেশন এলাকায় বাসা ভাড়া ও ইজারা প্রদান৷
৪৩. নির্দিষ্ট সংস্থাগুলোর জন্য পণ্য সরবরাহ এবং সেবা প্রদান।
আরও পড়ুন: শেয়ার বাজারে মূলধনি মুনাফার ওপর কর কমিয়েছে এনবিআর
১ মাস আগে
বাজেট ২০২৪-২৫: ব্যয়বহুল হতে যাচ্ছে টেলিকম পরিষেবা
২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে মোবাইল ফোনের সিমনির্ভর সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করায় টেলিযোগাযোগ সেবা ব্যয়বহুল হবে।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকালে জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
অর্থমন্ত্রী তার প্রথম বাজেট বক্তৃতায় বলেন, 'আমি শুধু সিম/রুইম কার্ড সমর্থিত মোবাইল টেলিকম সার্ভিসের (সার্ভিস কোড এস০১২.১০) ওপর বিদ্যমান ১৫ শতাংশের পরিবর্তে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক নির্ধারণের প্রস্তাব করছি।’
আরও পড়ুন: বাজেট ২০২৪-২৫: স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ৪১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা
এছাড়া প্রতিটি সিম বা ই-সিম কার্ড সরবরাহের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ভ্যাটের পরিমাণ ২০০ টাকার পরিবর্তে ৩০০ টাকা মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) নির্ধারণের প্রস্তাব করেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ইন্টারনেটের খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে ওয়েবভিত্তিক কর্মসংস্থান ও ব্যবসার সুযোগ বাড়ানো হয়েছে। ২০০৮ সালে ১ এমবিপিএস ফিক্সড ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের সর্বনিম্ন খরচ ছিল ২৭ হাজার টাকা, এখন যেখানে তা মাত্র ৬০ টাকা। এসব সুবিধা গ্রামাঞ্চলে পৌঁছে দিতে স্বল্প খরচে ইউনিয়ন পর্যায়ে উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে।
আবুল হাসান মাহমুদ আলী আরও বলেন, মোবাইলে ফিন্যান্সিয়াল ওয়ালেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। দেশজুড়ে ৯ হাজারের বেশি ডিজিটাল সেন্টার, প্রায় সাড়ে ৮ হাজার পোস্ট ই-সেন্টার এবং ৫ হাজার ৩৪৪ জন নারীসহ ১৬ হাজারের বেশি উদ্যোক্তার মাধ্যমে নাগরিকরা প্রয়োজনীয় সব ডিজিটাল সেবা নিতে পারছে।
এছাড়াও নাগরিকদের সুবিধাজনকভাবে পরিষেবাগুলো পাওয়ার সুযোগ করে দিতে ২ হাজার ৪০০টিরও বেশি পরিষেবাকে ডিজিটালাইজড করা হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা ২০০৮ সালে ৪০ লাখ থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির শেষে প্রায় ১২.৯২ কোটিতে উন্নীত হয়েছে। এই সময়ে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার ২০০৮ সালের মাত্র ২.৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৭৫.১২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বাজেট ২০২৪-২৫: ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ করা যাবে অপ্রদর্শিত স্থাবর সম্পদ
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বরাদ্দ ৩০ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা
৬ মাস আগে
প্রায় দুই ঘণ্টা পর চালু মেট্রোরেল পরিষেবা
প্রায় দুই ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ঢাকায় মেট্রোরেল চলাচল শুরু হয়েছে।
এমআরটি লাইন-৬ প্রকল্পের উপপরিচালক (জনসংযোগ) নাজমুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, বিদ্যুৎ সংকটের কারণে চলাচল বন্ধ ছিল।
আরও পড়ুন: মেট্রোরেলের ভাড়ায় ভ্যাটের বিরোধিতা আইপিডির
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের এক কর্মকর্তা বলেন, কারিগরি কারণে মেট্রোরেলের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বিজয় সরণি-শেওড়াপাড়া লাইনে এ সমস্যা দেখা দেয়।
তবে সকাল ৯টার পর থেকে আবার চলাচল শুরু হয় বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: মেট্রোরেলের টিকিটে ১৫ শতাংশ ভ্যাট সম্পর্কে ধারণা নেই: কাদের
৬ মাস আগে
১৪-১৫ অক্টোবর বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল পরিষেবা
উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রো রেলের রুট ও সিস্টেম ইন্টিগ্রেশন পরীক্ষার জন্য ১৪-১৫ অক্টোবর (শনিবার ও রবিবার) যাত্রী পরিষেবা বন্ধ থাকবে।
মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের উপ-মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) নাজমুল ইসলাম ভূঁইয়া ইউএনবিকে এ খবর নিশ্চিত করেছেন।
ফলে, মেট্রোরেলের পরিষেবা শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধ থাকায় যাত্রীরা ১৩-১৫ অক্টোবর পর্যন্ত তিন দিন মেট্রোরেল পরিষেবা ব্যবহার করতে পারবেন না।
আরও পড়ুন: আগারগাঁও-মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের উদ্বোধন হবে ২০ অক্টোবর
মেট্রোরেল ও পদ্মা সেতু প্রমাণ করে আ. লীগ কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী: কাদের
১ বছর আগে
ইজিপ্টএয়ার কার্গো পরিষেবা বিশ্ব বাজারের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে: প্রতিমন্ত্রী
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী বলেছেন, নতুন গন্তব্যে পণ্য রপ্তানি করতে ইজিপ্টএয়ারের কার্গো সার্ভিস বাংলাদেশের সঙ্গে বৈশ্বিক বাজারের সংযোগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তিনি ঢাকা থেকে ইজিপ্টএয়ারের কার্গো পরিষেবার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বলেন, এটি আমাদের উভয় দেশের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক এবং এটি আমাদের মধ্যে আরও উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার দিকে পরিচালিত করবে।
আরও পড়ুন: জিয়ার পক্ষে রাজপথে স্লোগান জাতির জন্য দুভার্গ্যজনক: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
রবিবার (২০ আগস্ট) ইজিপ্টএয়ার জিএসএ কার্গো ঢাকা থেকে কার্গো সার্ভিসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। এর আগে শনিবার (১৯ আগস্ট) নগরীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এ একিট অনুষ্ঠানের আয়োজন করে প্রতিষ্ঠানটি।
ইজিপ্ট এয়ার জিএসএ কার্গোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, ক্যাপ্টেন গাসের হোসেন, চেয়ারম্যান, ইজিপ্ট এয়ার কার্গো; আহমেদ কেলানি, হেড অব ফাইন্যান্স, ইজিপ্ট এয়ার, কার্গো এবং হেশাম এল সৈয়দ, ভিপি, ইজিপ্ট এয়ার কার্গো।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিশর এয়ার কার্গো সার্ভিস বাংলাদেশের বাজারে একটি মূল্যবান সম্পদ হবে এবং এটি আমাদের বাণিজ্য সম্পর্কের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আমরা আশাবাদী।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে তরুণ ও কর্মক্ষম জনগণ রয়েছে। একই সঙ্গে এটি উদীয়মান অর্থনীতির দেশ। এদেশের একটি শক্তিশালী উৎপাদন খাত এবং একটি ক্রমবর্ধমান রপ্তানি বাজার রয়েছে।
মাহবুব আলী বলেন, বাংলাদেশে নিয়মিত ফ্লাইটে ইজিপ্ট এয়ার কার্গোকে একীভূত করা উভয় দেশের জন্যই লাভজনক বিষয়।
তিনি বলেন, অর্থনৈতিক সহযোগিতার পাশাপাশি এটি আমাদের জনগণের জন্য নতুন কর্মসংস্থান ও সুযোগ সৃষ্টি করবে।
গত তিন মাসে যাত্রীদের কাছ থেকে ঢাকা-কায়রো-ঢাকা সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনায় ব্যাপক সাড়া পাওয়ার পর ইজিপ্টএয়ার দুটি গন্তব্যের মধ্যে তার কার্গো পরিষেবা চালু করেছে।
মিশরের জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থার কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা থেকে কার্গো ব্যবসা শুরুর ঘোষণা দেন।
ইজিপ্টএয়ারের প্রথম যাত্রীবাহী ফ্লাইট ১৪ মে ঢাকা থেকে ৩০৯টি আসন পূরণ করে যাত্রী নিয়ে চলাচল শুরু করে।
ফরহাদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশে যাত্রীবাহী ফ্লাইট পরিচালনা শুরুর প্রথম দিন থেকেই ইজিপ্টএয়ার যাত্রীদের কাছ থেকে ভালো সাড়া পাচ্ছে। এটি আমাদের কার্গো পরিষেবা প্রদানের জন্য পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করেছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মতো ক্রমবর্ধমান বাজারের গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে মিশর তার কার্গো পরিষেবার একটি উচ্চ মান বজায় রাখবে।
যা তার রপ্তানি খাতে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি প্রত্যক্ষ করছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গমাতার নামে পাঠাগার স্থাপন অনেক আত্মতৃপ্তির: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর জিয়া দেশের সংবিধান পাল্টে দিতে চেয়েছিল: নৌপ্রতিমন্ত্রী
১ বছর আগে
জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়: টেলিকম পরিষেবা ব্যাহত হতে পারে
অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশ (এএমটিওবি) জানিয়েছে, জাতীয় পাওয়ার গ্রিড বিপর্যয়ের কারণে দেশের কিছু অংশে টেলিকম পরিষেবা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানায়, ‘জাতীয় পাওয়ার গ্রিড বিপর্যয়ের কারণে দেশের কিছু অংশে টেলিযোগাযোগ পরিষেবা ব্যাহত হতে পারে। এই অসুবিধার জন্য আমরা দুঃখিত।’
জাতীয় বিদ্যুৎ সঞ্চালন গ্রিডে বিপর্যয় হওয়ায় এদিন দুপুর ২টা ৫ মিনিট থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলের কিছু অংশ বাদে সারা দেশ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) ও পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) কর্মকর্তাদের মতে, দেশের পূর্বাঞ্চলে, বিশেষ করে যমুনা নদীর পূর্ব দিকের জেলাগুলোর কোথাও কোথাও ট্রান্সমিশন লাইন ট্রিপ হয়েছে।
পিজিসিবির একজন শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, রংপুর বিভাগের মাত্র কয়েকটি জেলায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল।
গ্রিড বিকল হয়ে যাওয়ায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল ও ময়মনসিংহ বিভাগে একের পর এক কেন্দ্র বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: গুগল স্ট্রিমিং গেম পরিষেবা বন্ধ করবে আগামী জানুয়ারিতে
বিপিডিবির পরিচালক (জনসংযোগ) শামীম হাসান জানান, বিপিডিবি এবং পিজিসিবি উভয়ের প্রকৌশলীরা বিদ্যুৎ সঞ্চালন পুনরুদ্ধারের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন।
দুপুর ২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত ওই বিভাগের বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে।
পিজিসিবি কর্মকর্তারা অবশ্য বলেছেন যে তারা গ্রিড বিপর্যয়ের সঠিক কারণ ও অবস্থান এখনও শনাক্ত করতে পারেনি।
জাতীয় পাওয়ার গ্রিড ব্যর্থতা বাংলাদেশের টেলিকম পরিষেবাকে কীভাবে প্রভাবিত করে তা এখন দেখার বিষয়।
২০১৭ সালের ২ মে দেশের ৩২টি জেলায় গ্রিড বিপর্যয়ের সর্বশেষ ঘটনা ঘটেছিল।
আরও পড়ুন: অক্টোবর থেকে কলড্রপে টকটাইম ফেরত: বিটিআরসি
দেশের প্রথম ‘ক্যাশ লেস’ ক্যাম্পাস হবে হাজী দানেশ: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
২ বছর আগে
বাংলাসহ ১০ ভাষায় রেডিও সম্প্রচার বন্ধ করছে বিবিসি
বাংলাসহ ১০টি ভাষার রেডিও সম্প্রচার বন্ধ করে দিচ্ছে বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস।
বিবিসি জানিয়েছে, কোনো ভাষার পরিষেবা বন্ধ করা হচ্ছে না। তবে দর্শক-শ্রোতাদের সাথে সম্পৃক্ততা বাড়ানোর লক্ষ্যে এর বেশ কয়েকটিকে অনলাইন মাধ্যমে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
রেডিও সম্প্রচার বন্ধ করতে যেয়ে বিবিসিকে ৩৮২টি পদ বন্ধ করতে হবে। তবে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্ব পরিষেবার জন্য বার্ষিক দুই কোটি ৮৫ লাখ পাউন্ড অর্থ বাঁচাতে পারবে বলে বিবিসি জানায়।
বাংলার পাশাপাশি অন্য যে ভাষায় রেডিও সম্প্রচার বন্ধ হতে যাচ্ছে-আরবি, ফারসি, চীনা, কিরগিজ, উজবেক, হিন্দি, ইন্দোনেশীয়, তামিল ও উর্দু।
লাইসেন্স ফি বাবদ অর্থ বৃদ্ধির বিষয় উল্লেখ করে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও ক্রমবর্ধমান খরচের সাথে তাল মিলিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে প্রতিষ্ঠানটি জানায়। তাছাড়া বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস আধুনিক, ডিজিটাল নির্ভর এবং সুবিন্যস্ত পরিষেবাকে সমর্থন করে।
বিবিসির ওয়ার্ল্ড সার্ভিস একটি আন্তর্জাতিক মাল্টিমিডিয়া সম্প্রচারকারী পরিষেবা। যা রেডিও, টেলিভিশন ও অনলাইন প্লাটফর্মে প্রতি সপ্তাহে প্রায় ৩৬ কোটি ৩০ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছায়।
আরও পড়ুন: সংবাদ প্রতিবেদনে বর্ণবাদী শব্দ অন্তর্ভুক্ত করায় চাকরি ছাড়লেন বিবিসির উপস্থাপক
চীনে বিবিসি’র সম্প্রচার নিষিদ্ধ
রাশিয়ায় বিবিসিসহ একাধিক বিদেশি গণমাধ্যম নিষিদ্ধ
২ বছর আগে
অনাবাসিক নাগরিকদের পরিষেবা মূল্যের ওপর নির্দিষ্ট হারে করারোপ বিবি’র
সেবার বিনিময়ে বহির্মুখী রেমিটেন্সের জন্য অনাবাসী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আয় থেকে একটি নির্দিষ্ট হারে কর কেটে নেয়ার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি)। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনার সঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বহির্মুখী রেমিটেন্সের জন্য কর কমানোর নির্দেশনা সম্বলিত একটি চিঠি ছিল।
বুধবার এ মর্মে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি বিভাগ একটি সার্কুলার জারি করে এবং বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলোতে পাঠায়।
অনাবাসীদের চালান মূল্য পাঠানোর ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে এনবিআরের চিঠির নির্দেশনা অনুসারে প্রযোজ্য হারে কর কেটে অবশিষ্ট অর্থ পাঠাতে হবে।
অনাবাসীকে সম্পূর্ণ বিল পাঠানোর ক্ষেত্রে, হিসাবকৃত বিলের ট্যাক্স কেটে রাখতে হবে এবং পরিশোধ করতে হবে।
আরও পড়ুন: ব্যাংক কর্মকর্তা, কর্মচারীদের টিকা সনদ থাকতে হবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
এনবিআরের চিঠিতে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি যদি কোনো অনাবাসিক ব্যক্তিকে পরামর্শ সেবার জন্য ১০০ টাকা মূল্যের চালান পাঠান, তাহলে ব্যাংকগুলো ৮০ টাকা পাঠাবে, আর কর কাটবে ২০ টাকা।
কোনো ব্যক্তির পরামর্শ সেবা হিসাবে ১০০ টাকা নগদ মূল্য পাঠানোর ক্ষেত্রে, ব্যাংকগুলো উৎস আয়কর সহ কর হিসাবে ২৫ টাকা কমিয়ে আনবে এবং অনাবাসী বিদেশি নাগরিকদের ৭৫ টাকা পাঠাবে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী, অনাবাসীর নামে কর দিতে হবে।
উৎসে কর কেটে নেয়া ও জমার ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম পরিলক্ষিত হলে যে কোনো সময় তা আদায় করা যাবে। এই ক্ষেত্রে অতিরিক্ত অর্থ খেলাপি পরিমাণে প্রতি মাসে ২ শতাংশ সহজ সুদের হারে পুনরুদ্ধারযোগ্য হবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পেতে যাচ্ছে সাকিবের পিপলস ব্যাংক
সাইবার হামলা মোকাবিলায় সবচেয়ে বেশি সক্ষম বাংলাদেশ ব্যাংক
২ বছর আগে