মানবাধিকার সংস্থা
অস্তিত্ব বাঁচাতে মানবাধিকার সংস্থার দ্বারস্থ আমাজনের আদিবাসীরা
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুর আমাজন অঞ্চলে তেল ও গ্যাস প্রকল্প বন্ধের জন্য একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থায় অভিযোগ করেছেন অঞ্চলটির আদিবাসী নেতারা।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৪ মার্চ) ইন্টার-আমেরিকান কমিশন অন হিউম্যান রাইটসের (আইএসিএইচআর) এক শুনানিতে সেখানকার প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরেন আদিবাসী নেতারা। এর আগে বেশ কয়েকবার পেরু সরকারের কাছে আমাজন বনাঞ্চলে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধান বন্ধের দাবি জানালেও কোনো সুরাহা হয়নি।
পরে আইএসিএইচআরের শুনানিতে ওই প্রকল্পের কারণে আমাজন বনে বসবাসকারী আদিবাসীদের জীবনে যেসব নেতিবাচক প্রভাব পড়ে, সেই সম্পর্কিত প্রমাণ তুলে ধরা হয়।
আরও পড়ুন: ব্রাজিলের আমাজনে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ৫
এই প্রকল্পগুলো তাদের ভূমি, স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে তাদের অধিকার লঙ্ঘন করেছে বলে অভিযোগ করেন আদিবাসী নেতারা। এছাড়া, আন্তর্জাতিক আইনে, আমাজন অঞ্চলে কোনো প্রকল্প বাস্তবায়ন করার আগে আদিবাসী গোষ্ঠীদের সাথে আলোচনা বাধ্যতামূলক করা হলেও তা উপেক্ষা করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তারা।
আদিবাসী অধিকার সংগঠন সারভাইভাল ইন্টারন্যাশনালের তথ্য অনুযায়ী, পেরুর আমাজন অঞ্চলে কমপক্ষে ২০টি আদিবাসী গোষ্ঠী রয়েছে। এই আদিবাসীরা বাইরের পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আমাজনের সবচেয়ে দুর্গম অঞ্চলে বাস করেন।
সম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, পেরু সরকার তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য নিলামে তুলছে আদিবাসীরা যেসব অঞ্চলে বাস করছে সেখানকার ভূমি।
ইন্টারন্যাশনাল ওয়ার্ক গ্রুপ ফর ইন্ডিজিনাস অ্যাফেয়ার্সের তথ্য অনুযায়ী, পেরুতে অবস্থিত আমাজনের প্রায় ৭৫ শতাংশ এলাকাতে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধান চলছে। সেখানে প্রায় ২১টি আদিবাসী গোষ্ঠীর বাস করে। যারা সভ্য সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন।
সারভাইবাল ইন্টারন্যাশনালের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সম্প্রতি তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য একটি এলাকায় কাঠ কাটার সময়ে ওই অঞ্চলে বসবাসসরত আদিবাসী গোষ্ঠী মাসাকো-পিরোর সঙ্গে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
পেরু সরকারের কার্যক্রম চলমান থাকলে তা আদিবাসীদের জন্য কতটা হুমকি হতে চলেছে, তারই ইঙ্গিত ওই ঘটনা বহন করে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে সংস্থাটি।
আরও পড়ুন: ব্রাজিলের আমাজনে পানির তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় শতাধিক ডলফিনের মৃত্যু
সংস্থাটির এক গবেষক টেরেসা মেয়ো বলেন, ‘পেরুতে ন্যায়বিচার পেতে ব্যর্থ হয়ে আদিবাসী সংগঠনগুলো আইএসিএইচআরের মতো আন্তর্জাতিক ফোরামের শরণাপন্ন হয়েছে।’
তবে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে পেরু সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, পেরু একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। দেশটির সরকার আইনের শাসন ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখার জন্য এবং সকল নাগরিকের অধিকার সুরক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এ সময় তারা জানায়, মানবাধিকার সংক্রান্ত বিষয়েও তারা গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করছে সরকার।
তবে সরকারের দাবি সঙ্গে বাস্তবতার কোনো সম্পর্ক নেই বলে মন্তব্য করেন পেরুর আমাজন রেইনফরস্টের উন্নয়নে কাজ করা আন্তজার্তিক সংস্থা এআইডিইএসইপিয়ের সদস্য জুলিও প্যালাসিওস।
তিনি বলেন, আদিবাসী মানুষগুলোর অধিকারকে সম্মান করা হচ্ছে না। তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
সরকারের এই পদক্ষেপ জনজীবন থেকে বিচ্ছিন্ন গোষ্ঠীগুলোর অস্বিত্ব হুমকিতে ফেলবে বলে মত দেন তিনি। আদিবাসীদের শুনানিতে অংশগ্রহণ করা একজন আইনজীবী জানান, ‘পরিস্থিতি দিন দিন আরও খারাপ হচ্ছে।’
আন্তজার্তিক আইনে ওই অঞ্চলগুলোতে যেকোনো কাজ করার আগে আদিবাসীদের সঙ্গে আলোচনার বিধান থাকলেও পেরু সরকার যে তা মানেনি তা ইতোমধ্যে স্পটষ্ট বলে মন্তব্য করেন তিনি। এই অভিযোগের ব্যাপারে পেরু সরকারের মন্তব্য জানতে চাওয়া হলেও তারা কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
আইএসিএইচআর কমিশন পেরু সরকারকে এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে লিখিত প্রতিক্রিয়া জানানোর নির্দেশ দিয়েছে। বিশেষত তেল ছড়িয়ে পড়া মোকাবিলায় ও ক্ষতিগ্রস্ত সম্প্রদায়গুলোকে সহায়তা করতে সরকার কি ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে; তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
৩৬ দিন আগে
ঢাকায় সাম্প্রতিক সহিংসতার বিষয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থাকে 'সঠিকভাবে' জানানো হয়নি : মোমেন
ঢাকায় সাম্প্রতিক সহিংসতার ঘটনা সম্পর্কে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থাকে 'সঠিকভাবে' জানানো হয়নি উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘এটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’
মানবাধিকার সম্পর্কিত জাতিসংঘের শীর্ষ স্থানীয় সংস্থাকে সরকার সত্যের ভিত্তিতে জবাব দেবে জানিয়েছে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘অনেক বিবরণ ত্রুটিপূর্ণ এবং বাস্তবতাবর্জিত। তাদের তথ্যের ঘাটতি রয়েছে। আমরা তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করব।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ রকম তথ্যঘাটতি দুর্ভাগ্যজনক।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি নাগরিকদের সব ধরনের ভিসা প্রদান স্থগিত করেছে ওমান
মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় জানায়, গত ২৮ অক্টোবর বিরোধী দলের বিক্ষোভকারীরা প্রধান বিচারপতি ও অন্য বিচারপতিদের বাসভবনে হামলা চালায় এবং প্রায় ৩০ জন সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করে। এ সময় মুখোশ পরে মোটরসাইকেলে যারা এসেছিলেন, তাদের ক্ষমতাসীন দলের সমর্থক বলে মনে করা হয়।
মানবাধিকার কমিশনার উল্লেখ করেছেন, তারা বাংলাদেশে চলমান বিক্ষোভের সময় ধারাবাহিক সহিংস ঘটনার জন্য গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
এ ধরনের সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য এবং সহিংসতায় উসকানি দিতে পারে এমন কোনো বক্তব্য বা কর্মকাণ্ড এড়ানোর জন্য বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থাটি।
আরও পড়ুন: সহিংসতা পরিহার করতে সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ যেহেতু দেশে নির্বাচনের সময় কাছে চলে এসেছে, তাই এ ধরনের সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য। একই সঙ্গে সহিংসতায় উসকানি দিতে পারে এমন কোনো বক্তব্য বা কর্মকাণ্ড এড়াতে সব দলের প্রতি আমরা আহ্বান জানাচ্ছি।’
তথাকথিত 'মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের উপদেষ্টা' সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মিথ্যা ও ভুয়া বিষয়' নিয়ে ব্যস্ত রয়েছে বিএনপি।
তিনি বলেন, বিএনপিও ঢাকার সহিংসতা নিয়ে মিথ্যা ও বিকৃত তথ্য দিয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা 'ভুয়া উপদেষ্টা' নিয়ে আসে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রেরও পদক্ষেপ নেওয়া উচিত বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে সহিংসতার ঘটনাগুলোকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: মুখপাত্র মিলার
৫২৭ দিন আগে
সহিংসতা পরিহার করতে সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার
জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য এবং সহিংসতায় উস্কানি দিতে পারে এমন কোনো বক্তব্য বা কর্মকাণ্ড এড়িয়ে চলুন।
মঙ্গলবার বাংলাদেশে চলমান বিক্ষোভ চলাকালীন একাধিক সহিংস ঘটনায় গভীরভাবে উদ্বিগ্ন উল্লেখ করে মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় বলেছে, ‘দেশ যখন নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে, তখন আমরা সকল রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি- এ ধরনের সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য এবং সহিংসতায় উসকানি দিতে পারে এমন কোনো বক্তব্য বা কর্মকাণ্ড এড়ানোর জন্য।’
মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভের জেরে বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নির্বাচনের সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতের আহ্বান জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থাগুলোর
জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
৫২৭ দিন আগে
রোহিঙ্গা পাচারে জড়িত মালয়েশিয়ার কর্মকর্তাদের বিচার করুন: ফোরটিফাই রাইটস
মানবাধিকার সংস্থা ফোরটিফাই রাইটস মালয়েশিয়াকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ওয়াং কেলিয়ানের ‘মৃত্যু শিবিরে’ পাচারের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের ও মামলায় পুলিশ তদন্তকে ‘ভুলভাবে পরিচালনার’ জন্য মঙ্গলবার দায়ীদের বিচার করার আহ্বান জানিয়েছে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, মালয়েশিয়ার সরকার ২০১৫ সালে দেশে আবিষ্কৃত গণকবর ও পাচার শিবির সম্পর্কে ২০১৯ সালের রয়্যাল কমিশন অব ইনকোয়ারি (আরসিআই) এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়েছে। আরসিআই’র চেয়ার এটিকে ‘রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা’ বলে অভিহিত করে।
প্রতিবেদনটি সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে এবং এখন এটি ফোরটিফাই রাইটসের দখলে আছে।
ফোরটিফাই রাইটসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ম্যাথু স্মিথ বলেন, ‘দেশের মূল অংশীজনদের অনানুষ্ঠানিক অনলাইন প্রতিবেদনটির অপ্রীতিকর উপস্থিতি, পাচারের শিকার রোহিঙ্গাদের জন্য ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতার চলমান অভাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।’
যেখানে বলা হয়, ‘আরসিআইয়ের অনুসন্ধানের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এবং শিকার রোহিঙ্গা ও তাদের পরিবারকে ন্যায়বিচারের একটি ধারণা দিতে মালয়েশিয়া সরকারকে অবশ্যই ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে এবং ওয়াং কেলিয়ানের জঘন্য অপরাধে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার করতে হবে।’
আরও পড়ুন: ফেসবুকে রোহিঙ্গা বিরোধী ঘৃণামূলক বক্তব্য রোধে ব্যর্থ হয়েছে মেটা, অ্যামনেস্টির নিন্দা
আরসিআই প্রতিবেদন অনুযায়ী, কর্মকর্তারা রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি পাচারের শিকারদের নির্যাতন ও মৃত্যু রোধ করতে পারতেন এবং সেই সরকারি অবহেলা রোহিঙ্গা মুসলমান ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে নৃশংস অপরাধের জন্য দায়ী মানবপাচারকারী সিন্ডিকেটের শনাক্তকরণ ও সঠিক তদন্তে বাধা সৃষ্টি করে।
ম্যাথু স্মিথ বলেন, ‘মালয়েশিয়ার এখনও কোনো কর্মকর্তাকে দায়বদ্ধ না করার সত্যটি দেশের ইতিহাসে একটি দাগ যা অবশ্যই সংশোধন করা উচিত। মালয়েশিয়ায় রোহিঙ্গা মুসলমানদের পাচার ব্যাপক ও নিয়মতান্ত্রিক ছিল। যা বিচার, জবাবদিহিতা এবং ক্ষতিগ্রস্থ ও তাদের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণ দাবিদার।’
আরও পড়ুন: রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি অবহিত করলেন মোমেন
রোহিঙ্গাদের দেশে ফিরিয়ে নেয়ার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করুন: মিয়ানমারের উদ্দেশে মোমেন
৯০৬ দিন আগে
সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যা: জড়িতদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান আর্টিকেল ১৯’র
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনির ‘অমীমাংসিত হত্যা মামলা’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা আর্টিকেল ১৯।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর রাজাবাজার এলাকায় নিজ অ্যাপার্টমেন্টে তাদের পাঁচ বছরের শিশু সন্তান মেঘের সামনে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় এই সাংবাদিক দম্পতিকে।
বিশ্বব্যাপী মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও তথ্য অধিকার (আরটিআই) নিয়ে কাজ করা আর্টিকেল ১৯ শুক্রবার এই মামলার তদন্ত কাজ বিলম্ব না করে সম্পন্ন করতে পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানায়।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা: ৮৫ বার পেছালো মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
আর্টিকেল ১৯ এর আঞ্চলিক পরিচালক ফারুক ফয়সাল বলেন, ‘এই অমীমাংসিত মামলাটি বিচারহীনতার সংস্কৃতির শক্তিশালী অস্তিত্বের একটি লজ্জাজনক উদাহরণ যা দেশের বিচার ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। যেখানে খুনিরা মুক্তভাবে থাকতে পারে। যেটা কিনা ইঙ্গিত করে সাংবাদিকদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং যে কোনো বিশৃঙ্খলার বিচার করতে রাষ্ট্র ব্যর্থ।’
তিনি বলেন, ‘এই হত্যা মামলার তদন্তের কোনো অগ্রগতি না হওয়াটা স্পষ্টতই সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।’
১১৫৫ দিন আগে