নির্মাণ সামগ্রী
নির্মাণ সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনেক কাজ বন্ধ হয়ে গেছে: এলজিআরডি মন্ত্রী
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেছেন, নির্মাণ সামগ্রীর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে ঠিকাদাররা সারাদেশে বিভিন্ন প্রকল্প বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন।
জাতীয় সংসদে পটুয়াখালী-৩ আসন থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এস এম শাহজাদারের একটি সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতি বিশ্বকে চমকে দিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সরকারি দলের এই সংসদ সদস্য বলেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে স্কুল-প্রতিষ্ঠানসহ অনেক নির্মাণকাজ অর্ধেক শেষ হয়ে আছে।
তিনি বলেন, ‘এখন অবস্থা এমন, কাজ শুরু না হলে ভালো হতো। কাজ বন্ধ থাকায় জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীকে বারবার অনুরোধ করেও কাজ করা হচ্ছে না।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, নির্বাচনের সময় ভোট চাইতে গিয়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতির জন্য সংসদ সদস্যরা অনেক বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছেন।
জবাবে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক অস্থিতিশীলতার কারণে নির্মাণ সামগ্রীর দাম কয়েকগুণ বেড়েছে।
মন্ত্রী বলেন, আগে যে রড প্রতি মেট্রিক টন ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হতো, তা এখন প্রতি মেট্রিক টন রড এক লাখ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগে যে সিমেন্ট প্রতি বস্তা ২০০-৩০০ টাকায় বিক্রি হতো তা হয়ে গেছে ৫০০ টাকা।
তিনি আরও বলেন, ‘যেসব কাজে ঠিকাদাররা অংশ নিয়েছেন, সবগুলোতেই দাম বাড়ার কারণে ঠিকাদাররা কাজে অনীহা প্রকাশ করেছেন।’
তিনি উল্লেখ করেন, সরকার বাস্তবতা অনুধাবন করে প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি নিয়ে এসব সামগ্রীর দাম বাড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যার বিচার হারিয়ে যাবে না: আইনমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘কিন্তু যে ঠিকাদাররা আগে কাজ করেছিলেন তারা সত্যিকারের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়ায় তাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কারণ আমাদের যে কাজগুলো করার আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে সেগুলো বাদ দিয়ে নতুন করে দরপত্র জারি করা ছাড়া আমাদের কোনো বিকল্প নেই।’
এই প্রক্রিয়া অনুসরণের জন্য সময় ফুরিয়ে আসছে বলে উল্লেখ করেন তাজুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘আমার নির্বাচনি এলাকাসহ অনেক এলাকায় ঠিকাদাররা কাজ পেলেও বাস্তবায়ন করতে পারেনি, তাদের সব কাজ বাতিল করে তা বাস্তবায়নের জন্য নতুন ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: জলাভূমি সংরক্ষণের জন্য ম্যাপ তৈরি করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
১০ মাস আগে
বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নির্মাণ সামগ্রী নিয়ে মোংলায় ভিড়েছে জাহাজ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর নির্মাণ সামগ্রী (মালামাল) নিয়ে মোংলা বন্দরে ভিড়েছে বিদেশি জাহাজ এমভি এভার ভেনটেজ। মঙ্গলবার (৪ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে বন্দরের ৫ নম্বর জেটিতে ভিড়ে এ জাহাজটি। দুপুর ২টা থেকে জাহাজের পণ্য খালাসের কাজ শুরু হয়।
এছাড়া খালাসকৃত মালামাল নদীপথে নেওয়া হবে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর ডিপোতে।
আরও পড়ুন: ১৮ দিন উৎপাদন বন্ধের পর অবশেষে জ্বালানি নিয়ে পায়রা বন্দরে জাহাজ ভিড়েছে
এ জাহাজটিতে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর ১ হাজার ৯শ ৫২ দশমিক ৪৪২ মেট্রিক টন ওজনের ২৩৯ প্যাকেজ মালামাল (বিভিন্ন ধরনের নির্মাণ সামগ্রী) এসেছে।
বিদেশি এ জাহাজটির স্থানীয় শিপিং এজেন্ট হক অ্যান্ড সন্স লিমিটেডের খুলনার অপারেশন ম্যানেজার শওকত আলী জানান, বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর মালামাল নিয়ে ২২ জুন ভিয়েতনামের হাইফং বন্দর থেকে মোংলা বন্দরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এমভি এভার ভেনটেজ।
তিনি জানান, জাহাজটি মঙ্গলবার বেলা ১১টায় মোংলা বন্দরের ৫নম্বর জেটিতে ভিড়েছে। এরপর এসব মালামাল নদীপথে নেওয়া হবে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর ডিপোতে। জাহাজটি থেকে মালামাল খালাসে সময় লাগবে তিন থেকে চারদিন।
আরও পড়ুন: শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে পৌঁছেছে ফ্রান্স নৌবাহিনীর জাহাজ ‘এফএস সার্কাফ’
ইন্দোনেশিয়া থেকে ৬৪ হাজার টন কয়লা নিয়ে জাহাজ ভিড়েছে মাতারবাড়ীতে
১ বছর আগে
রাস্তায় নির্মাণ সামগ্রী, ৪ মামলাসহ জরিমানা আদায় ডিএনসিসি’র
ফুটপাত দখল করে নির্মাণ সামগ্রী ও অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিয়ের দায়ে চারটি মামলায় জরিমানা আদায় করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের(ডিএনসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত।এ সময় প্রায় দুই শতাধিক টং দোকান সরিয়ে এক কিলোমিটার ফুটপাত দখলমুক্ত করা হয়।বুধবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর উত্তরায় ৭ নম্বর সেক্টরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়।অভিযান পরিচালনা করেন আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুলকার নায়ন (অঞ্চল-১)।এ সময় করোনা প্রতিরোধে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে জনসচেতনা বাড়াতে প্রায় ৫শ’ মাস্ক বিতরণ করা।
আরও পড়ুন: ১৫ মার্চের মধ্যেই সকল ড্রেন পরিস্কারের নির্দেশ ডিএনসিসি মেয়রের
৩০ জুনের মধ্যে ঝুলন্ত তার সরানোর নির্দেশ ডিএনসিসি মেয়রের
নগরীর প্রতিটি খাল উদ্ধার করা হবে: ডিএনসিসি মেয়র
২ বছর আগে