রাসেল
বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপ জিতবে: ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, আমরা ইতোমধ্যে যুব বিশ্বকাপ জয় করেছি। ইনশাআল্লাহ, আমরা একদিন আইসিসির মূল বিশ্বকাপও জয় করব।
তিনি বলেন, ‘আসন্ন বিশ্বকাপটি যেহেতু এ উপমহাদেশে আয়োজিত হচ্ছে, এটি আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য অত্যন্ত পরিচিত পরিবেশ। তারা এ এনভায়রনমেন্টে খেলতে অভ্যস্ত। আমি আশা করি, আসন্ন বিশ্বকাপেও বাংলাদেশ ভালো খেলবে। আমি বাংলাদেশ দলের জন্য শুভকামনা জানাই।’
আরও পড়ুন: করোনার চিকিৎসায় প্রয়োজনে দেশের সকল স্টেডিয়াম ব্যবহার: ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) বাংলাদেশ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বিশ্বকাপ ট্রফি। সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপ মাঠে গড়ানোর আগে বিশ্ব ভ্রমণে ঘুরছে বিশ্বকাপ ট্রফি। তারই ধারাবাহিকতায় তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে রয়েছে আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপের ট্রফি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনারা জানেন বিশ্ব ভ্রমণের অংশ হিসেবে আইসিসি বিশ্বকাপ ট্রফি বাংলাদেশে এসেছে। তিন দিনের সফরে প্রথম দিনি স্বপ্নের পদ্মা সেতুতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আজ দ্বিতীয় দিন মিরপুরে ফটোসেশন শেষে মন্ত্রণালয়ে আনা হয়েছে।
তিনি বলেন, মন্ত্রণালয়ে এটিই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে আসা হয়েছে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের খেলাধুলার অভিভাবক। তাই এখানে যারা রয়েছে তাদের দেখার জন্যই এ আয়োজন করা হয়েছে। এ জন্য আমি আইসিসি এবং বিসিবিকে ধন্যবাদ জানাই।
এদিকে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশ জাতীয় দলের ওয়ানডে অধিনায়ক নির্বাচন নিয়েও কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিশ্বকাপ সামনে রেখে একজন যোগ্য খেলোয়াড়ই ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হবেন৷ ক্যাপটেনসি নিয়ে আমাদের ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি কথা বলেছেন, তারা বিষয়টি দেখছেন। সকালেও তার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আশা করি, শিগগিরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আপনারা জানতে পারবেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, অধিনায়ক হিসেবে অবশ্যই যোগ্যতর মানুষ আসবেন। যে খেলোয়াড়কে অধিনায়ক করা হবে, তিনি বাংলাদেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিতে কাজ করবেন।
বিশ্বকাপকে সামনে রেখে একজন যোগ্য খেলোয়াড়ই অধিনায়ক হিসেবে আসবেন বলে আমি মনে করি।
আরও পড়ুন: সাকিবের অনন্য রেকর্ড, ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর অভিনন্দন
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ক্রীড়াবিদদের অর্থ সহায়তা দিলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
১ বছর আগে
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিচার শুরু
প্রতারণার মাধ্যমে গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. রাসেল এবং তার স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
এর মধ্য দিয়ে এ মামলায় বিচার কাজ শুরু হলো।
বৃহস্পতিবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াতের আদালত এ অভিযোগ গঠন করেন।
আরও পড়ুন: ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিচার শুরু
এদিন আসামি রাসেলকে আদালতে হাজির করা হয়। রাসেলের অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন আইনজীবী আহসান হাবীব।
আদালত অব্যাহতির আবেদন খারিজ করে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন।
তবে অপর আসামি শামিমা নাসরিন উপস্থিত না হওয়ায় জামিন বাতিল করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম শামীম আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের প্রার্থনা করেন। দুপক্ষের শুনানি শেষে বিচারক আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন।
এ সময় রাসেল নিজেকে নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার চান। তবে শামীমা নাসরিন পলাতক থাকায় নির্দোষ দাবি করতে পারেননি।
রাসেলের আইনজীবী আহসান হাবীব এসব তথ্য জানান।
ডিজিটাল মাধ্যমে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আলমগীর হোসেন নামে এক গ্রাহক ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন।
গত বছর ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল ও শামীমাকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি পুলিশের উপপরিদর্শক প্রদীপ কুমার।
গত বছর ১৯ অক্টোবর শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
আরও পড়ুন: ইভ্যালির শামীমার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ইভ্যালি‘র বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু: ২৮ অক্টোবর ‘ধন্যবাদ উৎসব’
১ বছর আগে
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিচার শুরু
ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
গ্রাহকের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর গুলশান থানার মামলায় তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
এর মাধ্যমে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার কাজ শুরু হলো।
আরও পড়ুন: ১৫ অক্টোবর থেকে নতুন পণ্য বিক্রিতে যেতে পারে ইভ্যালি
বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) ঢাকা মহানগর হাকিম মেহেদী হাসানের আদালত তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। একই সঙ্গে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন আদালত।
এদিন কারাগারে আটক আসামি রাসেলকে আদালতে হাজির করা হয়।
তবে জামিনে থাকা আসামি শামীমা নাসরিন উপস্থিত না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে সময়ের আবেদন করেন।
আদালত আবেদন নামঞ্জুর করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। একই সঙ্গে আসামি রাসেলের উপস্থিতিতে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
তিন লাখ ১০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর রাতে গুলশান থানায় আরিফ বাকের নামে এক গ্রাহক প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাসেল ও তার স্ত্রী শামীমার বিরুদ্ধে মামলা করেন।
২৯ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: ইভ্যালির শামীমার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ইভ্যালি‘র বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু: ২৮ অক্টোবর ‘ধন্যবাদ উৎসব’
১ বছর আগে
ইভ্যালির সিইও রাসেলের জামিন মঞ্জুর
চেক প্রতারণার ৯টি মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেলের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত। তবে রাসেলের বিরুদ্ধে আরও একাধিক মামলা থাকায় তিনি এখনই জামিনে মুক্তি পাচ্ছেন না।
বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর হাকিম আদালতে তার আইনজীবী আহসান হাবিব জামিনের আবেদন করলে শুনানি শেষে বিচারক তা মঞ্জুর করেন।
গত ৬ এপ্রিল ইভ্যালির সিইও মো. রাসেল ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনের ছয় মামলায় জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।
আরও পড়ুন: ইভ্যালি চেয়ারম্যান কারামুক্ত
ঢাকার মহানগর হাকিম আদালত বাদীর সঙ্গে আপস মীমাংসা শর্তে বিভিন্ন সময়ে তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ইভ্যালি এমডি রাসেলের বাসায় অভিযান চালায় র্যাব।
অভিযান শেষে এ দম্পতিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ৬ এপ্রিল বিকাল পৌনে ৬টার দিকে কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান শামীমা নাসরিন।
আরও পড়ুন: ইভ্যালি: রাসেল-শামীমার শেয়ারের ৫০ শতাংশ হস্তান্তরে হাইকোর্টের অনুমতি
ইভ্যালির ৭ গাড়ি নিলামে ২ কোটি ৯০ লাখ টাকায় বিক্রি
২ বছর আগে
ইভ্যালি: রাসেল-শামীমার শেয়ারের ৫০ শতাংশ হস্তান্তরে হাইকোর্টের অনুমতি
আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সাবেক এমডি মো. রাসেল তার স্ত্রী সাবেক চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের নামে থাকা কোম্পানির শেয়ারের ৫০ শতাংশ রাসেলের শ্বশুর-শাশুড়ি ও ভায়রা মামুনুর রশীদের বরাবর হস্তান্তরের অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার ইভ্যালির শেয়ার নিতে ওই তিনজনের আবেদনের শুনানি নিয়ে সম্পত্তি হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞার আগের আদেশ সংশোধন করে বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
তবে শেয়ার হস্তান্তর হলে এই তিনজন আদালতের অনুমতি ছাড়া সে শেয়ার আর হস্তান্তর করতে পারবে না। সেই সঙ্গে তারা এই শেয়ারের বিষয়ে ইভ্যালি নিয়ে হাইকোর্টের গঠিত বোর্ডের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন। এছাড়া রাসেল ও শামীমা নাসরিন কারাগারে থাকায় তাদের থেকে শেয়ার হস্তান্তরের ক্ষেত্রে আইজি প্রিজনকে সহযোগীতা করতে করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এছাড়া ইভ্যালির ভবন মালিক শেখ সালাউদ্দিনকে আগামি ২৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টে হাজির হতে বলেছেন। তবে তিনি হজির না হলে তাকে গ্রেপ্তার করে হাইকোর্টে নিয়ে আসতে পুলিশের প্রতি নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্বজনসহ ইভ্যালির রাসেলের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
বৃহস্পতিবার আদালতে রাসেলের শ্বশুর-শাশুড়ি ও ভায়রার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী শামীম আহমেদ মেহেদী। কোম্পানিটি অবসায়নের আবেদনকারী গ্রাহকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সৈয়দ মাহসিব হোসেন। আর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষে ছিলেন তাপস কান্তি বল।
পরে ব্যারিস্টার সৈয়দ মাহসিব হোসাইন বলেন, ইভ্যালির ম্যানেজিং ডিরেক্টরের শ্বশুর-শাশুড়ি, ভাই-বোন আজ আদালতে সশরীরে হাজির হন। তারা আদালতকে জানান, ইভ্যালি পুনর্গঠনের জন্য তারা কাজ করছেন। যারা ইভ্যালির কাছে টাকা-পয়সা ও পণ্য পাবেন সেগুলো ফেরত দেয়ার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে চান তারা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট একটা ডিরেকশন দেন, যাতে ইভ্যালির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চেয়ারম্যানের যে শেয়ারগুলো আছে সেগুলোর মধ্যে কিছু সংখ্যক শেয়ার যেন তাদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করতে পারেন।
তিনি বলেন, ইভ্যালির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চেয়ারম্যান জেলখানায় অবস্থান করছেন। এ অবস্থায় পুরো হস্তান্তর প্রক্রিয়া তাদের জেলখানায় থাকা অবস্থাতে হবে। রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াও জেল কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে হবে। ওনাদের শেয়ারগুলো তাদের আত্মীয়-স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তখন তারা ইভ্যালি পুনর্গঠনের পাশাপাশি পরিচালনা বোর্ডকে সহযোগিতা করবেন।
ইভ্যালির অবসায়ন চেয়ে এক গ্রাহকের করা আবেদনের শুনানি নিয়ে গত বছরের ২২ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির সব ধরনের সম্পদ বিক্রি এবং হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ওইদিন আইনজীবী সৈয়দ মাহসিব হোসেন জানিয়েছিলেন, আবেদনকারী ইভ্যালি অনলাইন শপিংমলে মে মাসে একটি ইলেকট্রনিকস পণ্যের অর্ডার করেন। অর্ডারের সময় তিনি মোবাইলফোনভিত্তিক ডিজিটাল আর্থিক সেবার মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ করেছেন। এরপর কোম্পানিটি অনলাইনে তাকে একটি পণ্য কেনার রশিদও দিয়েছেন। কিন্তু এত দিনেও তারা পণ্যটি বুঝিয়ে দেয়নি। আবেদনকারী যোগাযোগ করার পর তাকে আশ্বাস দেওয়া হয়। কিন্তু পণ্যটি দেয়নি কিংবা টাকাও ফেরত দেয়নি ইভ্যালি। যোগাযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাননি আবেদনকারী। তাই তিনি উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন। আবেদনে কোম্পানিটির অবসায়ন চাওয়া হয়েছে। তার আবেদনের শুনানি নিয়ে আদালত আবেদনটি শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। এছাড়া আদেশে ইভ্যালির যত সম্পদ রয়েছে, সেটা যেন বিক্রি অথবা হস্তান্তর না করা যায়। আদালত একটি নোটিশ ইস্যু করেন, কেন ইভ্যালিকে অবসায়ন করা হবে না।
এরপর গত বছরের ১৮ অক্টোবর ইভ্যালির ব্যবস্থাপনায় আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে (চেয়ারম্যান) একটি বোর্ড গঠন করেন হাইকোর্ট। বোর্ডের সদস্য করা হয়েছে, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত সচিব মো. রেজাউল আহসান, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফখরুদ্দিন আহমেদ ও আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ। আর সরকারি বেতনে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে সাবেক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবীর।
আরও পড়ুন: ইভ্যালির ৭ গাড়ি নিলামে ২ কোটি ৯০ লাখ টাকায় বিক্রি
ইভ্যালির সম্পত্তি যে কোন স্বনামধন্য ফার্ম দিয়ে অডিট করতে নির্দেশ
২ বছর আগে