বহিষ্কার
ছাত্রীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, রাবির সেই ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
ফেসবুকে ৯১ জন ছাত্রীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার ঘটনায় অভিযুক্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থী আনিসুর রহমান মিলনকে শাহ মাখদুম হলের সহ-সভাপতির পদ থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করেছে শাখা ছাত্রদল।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে রাবি শাখা ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক নাফিউল ইসলাম জীবনের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
এ ঘটনায় সাংগঠনিক পদ স্থগিত করে সত্যতা যাচাইয়ের জন্য দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে শাখা ছাত্রদল। তদন্ত কমিটির সদস্য ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি শাকিলুর রহমান সোহাগ ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফিক।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল জানিয়েছে, তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে যে, অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা আনিসুর রহমান মিলন ইচ্ছাকৃতভাবে ওই কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। এ জন্য তাকে সহ-সভাপতির পদ থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাবি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি গ্রেপ্তার
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জুলাই ৩৬’ হলের প্রভোস্ট কর্তৃক ৯১ জন শিক্ষার্থীকে অযাচিতভাবে তলব করার প্রতিবাদে ছাত্রদলের সহ-সভাপতি ও শিক্ষার্থী জান্নাতুল নাঈমা তুহিনার ব্যক্তিগত ফেসবুক স্ট্যাটাসে শাহ মখদুম হলের সহ-সভাপতি এ আর মিলন খান কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। এ ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যবৃন্দের পক্ষ থেকে এ আর মিলন খানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি সন্তোষজনক কোনও জবাব না দিয়ে ফোন বন্ধ করে দেন। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে উক্ত কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য তিনিই ইচ্ছাকৃতভাবে করেছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ফলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল এ আর মিলন খানকে প্রাথমিক সদস্যপদসহ হল সহ-সভাপতির পদ থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার ঘোষণা করছে। একইসঙ্গে সংগঠনের সকল নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হলো তার সঙ্গে কোনও প্রকার সাংগঠনিক যোগাযোগ না রাখার জন্য। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট আহ্বান জানানো হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত আইন ও শৃঙ্খলাবিধি অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনিব্যবস্থা গ্রহণের জন্য। রাবি ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী ও সাধারণ সম্পাদক সরদার জহুরুল ইসলাম এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
বহিষ্কারের বিষয়ে রাবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, আমরা সবসময় নারীদের অধিকার আদায়ে ও তাদের সম্মানে বদ্ধপরিকর। নারীদের বুলিংয়ের বিষয়ে ছাত্রদল জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে। আমাদেরই এক নারী নেত্রীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন হল কমিটির এক নেতা। এ নিয়ে তার আমরা তার পদ সাময়িক স্থগিত করি এবং দলের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।’
এর আগে, রাবির ‘জুলাই ৩৬’ হলে নির্ধারিত সময়ের পরে প্রবেশ করায় সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) ৯১ জন ছাত্রীকে প্রকাশ্যে নোটিশ দিয়ে তলব করেছিলেন হল প্রাধ্যক্ষ। নোটিশটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা শুরু হলে মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) তা প্রত্যাহার করে হল প্রশাসন। এই বিষয়ে ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ’ নামে এক ফেসবুক গ্রুপে করা এক পোস্টের কমেন্টে ওই ৯১ জন ছাত্রীকে বিনা পারিশ্রমিক ‘যৌনকর্মী’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন রাবির শাহ মাখদুম হল শাখা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আনিসুর রহমান মিলন।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাতে ওই কমেন্টের স্ক্রিনশট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় সমালোচনা।
৯১ দিন আগে
ধর্ষণের হুমকি দেওয়া আলী হুসেনকে ঢাবি থেকে বহিষ্কার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে এক নারী শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষার্থী আলী হুসেনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আলী হুসেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২০২১ সেশনের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: ঢাবিতে নারী শিক্ষার্থীকে 'গণধর্ষণের' হুমকির প্রতিবাদে জাবি ছাত্রদলের 'অবস্থান কর্মসূচি'
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রীকে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় আক্রমণ ও হুমকি দেওয়ার ঘটনায় আলী হুসেনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৬ মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। এ বিষয়ে গঠিত প্রক্টরিয়াল সত্যানুসন্ধান কমিটির সুপারিশের আলোকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
এটি বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডারে প্রদত্ত প্রক্টরের এখতিয়ারভুক্ত সর্বোচ্চ শাস্তি বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
একই সঙ্গে আলী হুসেনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন বিষয়ক কমিটিতে পাঠানো হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।
৯৩ দিন আগে
‘ফিলিস্তিনপন্থি’ বিক্ষোভে অংশ নেওয়ায় শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করল কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়
গত বসন্তে গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে আন্দোলনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। এ আন্দোলনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার, প্রবেশন ও ডিগ্রি বাতিলসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২২ জুলাই) এক বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম সেরা আটটি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গঠিত গ্রুপ ‘আইভি লীগের’ একটি কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে ফেরার পরই গাজা যুদ্ধ নিয়ে ক্যাম্পাসে হওয়া আন্দোলন প্রতিহত করতে না পারার অজুহাতে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য ৪০০ বিলিয়ন ডলারের ফেডারেল তহবিল স্থগিত করে প্রশাসন।
সম্প্রতি এই তহবিল ফেরাতে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় বসেছে কলাম্বিয়া প্রশাসন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শৃঙ্খলাবিষয়ক প্রক্রিয়া পুনর্গঠন ও ইহুদিবিদ্বেষের নতুন সংজ্ঞা গ্রহণকরাসহ প্রশাসনের বেশ কয়েকটি দাবিতে সম্মতি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
এক বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয়টি জানিয়েছে, ‘একটি সমৃদ্ধ অ্যাকাডেমিক পরিবেশ গড়ে তুলতে পরস্পরের প্রতি এবং প্রতিষ্ঠানের মৌলিক কাজ, নীতিমালা ও নিয়মকানুনের প্রতি সম্মান থাকা আবশ্যক। অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটানো বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা ও নিয়মের লঙ্ঘন, এবং এমন লঙ্ঘনের জন্য অবশ্যই পরিণতি ভোগ করতে হবে।’
মঙ্গলবার প্রকাশিত ওই বিবৃতিতে আরও জানানো হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিচারিক বোর্ডের মাধ্যমে আরোপিত শাস্তিগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রবেশন, ডিগ্রি বাতিলসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা।
আরও পড়ুন: ফিলিস্তিনি অ্যাক্টিভিস্ট আটক: যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন
তবে যেসব শিক্ষার্থীদের এই শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে তাদের পরিচয় প্রকাশ করেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এর আগে মে মাসে তারা জানিয়েছিল, অর্থায়ন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রায় ১৮০ জন কর্মী ছাঁটাই করবে এই বিশ্ববিদ্যালয়। একইসঙ্গে গবেষণার পরিসরও সীমিত করবে।
এদিকে, শিক্ষার্থীদের একটি অধিকার-সংগঠন থেকে জানানো হয়েছে, আন্দোলনে অংশ নেওয়ার দায়ে প্রায় ৮০ জন শিক্ষার্থীকে ১-৩ বছরের জন্য বহিষ্কার বা তাদের স্থায়ীভাবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা আগের যেকোনো আন্দোলনের শাস্তির নজিরকে ছাড়িয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছে সংগঠনটি।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের আবার ক্যাম্পাসে ফিরে আসতে হলে তাদের ক্ষমা চাইতে হবে, নাহলে তাদের স্থায়ীভাবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের মুখে পড়তে হবে। তবে অনেকেই এটি করতে অস্বীকৃতি জানাতে পারেন বলে মনে করছে তারা।
এর আগে, গাজা যুদ্ধের বিরুদ্ধে সংঘঠিত বিক্ষোভে জড়িত থাকার কারণে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মাহমুদ খলিলকে গ্রেপ্তার করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের (আইসিই) কর্মকর্তারা। বিষয়টি নিয়ে অনেক বিতর্ক হয়।
এরপর তাকে অবৈধভাবে বন্দি, বিদ্বেষপূর্ণভাবে মামলা ও ইহুদিবিদ্বেষী হিসেবে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করেন মাহমুদ।
ট্রাম্প গত ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয় দফায় হোয়াইট হাউসে ফিরেই অঙ্গীকার করেছিলেন, গত বছর কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনিপন্থি প্রতিবাদী আন্দোলনে জড়িত কিছু বিদেশি শিক্ষার্থীকে তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দেবেন। এই আন্দোলনকে তিনি ‘ইহুদিবিদ্বেষী’ বলে অভিহিত করেন।
আরও পড়ুন: আমি যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক বন্দি: মাহমুদ খলিল
ট্রাম্পের মতে, গাজার ক্ষমতায় থাকা ‘সন্ত্রাসী সংগঠন হামাসকে’ সমর্থন করে ওই শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে থাকার অধিকার হারিয়েছেন।
তবে ট্রাম্পের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনে জড়িত শিক্ষার্থীরা। তারা জানিয়েছেন, তারা কেবল যুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। এমনকি তাদের সঙ্গে কিছু ইহুদি শিক্ষার্থী ও তাদের কয়েকটি সংগঠনও ছিল।
১৩৪ দিন আগে
র্যাগিং: বাকৃবির ৩ নারী শিক্ষার্থীকে হল থেকে বহিষ্কার
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) তাপসী রাবেয়া হলে র্যাগিংয়ের অভিযোগে তিন নারী শিক্ষার্থীকে হল থেকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হেলাল উদ্দীনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অর্ডিন্যান্স ফর স্টুডেন্ট ডিসিপ্লিনের’ ৭ নম্বর ধারা অনুসারে অভিযুক্তদের সাময়িকভাবে হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাকৃবিতে র্যাগিংয়ের অভিযোগে ২৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের প্রথম বর্ষে অধ্যয়নরত।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, র্যাগিংয়ের অভিযোগে কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী মারিয়া সুলতানা মীমকে ১২ মাসের জন্য হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া, একই অনুষদের শিক্ষার্থী জোবায়দা জান্নাত সোহা ও আশিকা রুশদাকে ৬ মাসের জন্য হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
এই বিষয়ে তাপসী রাবেয়া হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. ইসরাত জাহান শেলী বলেন, ‘প্রশাসনের অর্ডারটি হাতে পেয়েছি। অভিযুক্তদের কাছে দ্রুতই এটি পৌঁছে দেওয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ক্যাম্পাসে কোনো প্রকার অন্যায় সহ্য করা হবে না। র্যাগিং করা একটি স্পষ্ট অন্যায়। প্রমাণসহ সবকিছু আমি ভিসি স্যারের কাছে তুলে ধরেছি। স্যার অন্যায়ের সঙ্গে আপোষ করেননি।’
১৬০ দিন আগে
শাবিপ্রবির হলে ঢুকে শিক্ষার্থীকে ‘হামলার চেষ্টা’, ছাত্রদলকর্মী বহিষ্কার
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) আবাসিক হলের কক্ষে ঢুকে হামলা চেষ্টার অভিযোগে শেখ ফাকাব্বির সিন নামে এক ছাত্রদলকর্মীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
বুধবার (২৮ মে) বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মোখলেসুর রহমান বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফাকাব্বির সিন শাবিপ্রবির সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাঈম সরকারের সমর্থক হিসেবে ক্যাম্পাসে পরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন সুরমা আবাসিক এলাকার একটি মেসে থাকেন ফাকাব্বির।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন ও বিভাগে তালা
প্রক্টর মোখলেসুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে শৃঙ্খলা কমিটিতে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ফাকাব্বিরের বিরুদ্ধে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়। এরপর গত ১৭ মে সিন্ডিকেটের ২৩৬তম সভায় তাকে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
এর আগে, গত ৫ জানুয়ারি রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহপরাণ হলের ৪৩৬ নম্বর কক্ষে প্রবেশ করে সেখানে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের গলায় ছুরি ধরার অভিযোগ ওঠে ছাত্রদলকর্মী ফাকাব্বিরের বিরুদ্ধে। পরে অভিযোগের তদন্ত করার লক্ষ্যে ৯ জানুয়ারি ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক মো. এছাক মিয়াকে আহ্বায়ক করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে কর্তৃপক্ষ।
১৮৯ দিন আগে
সাভারে এসএসসি পরীক্ষায় অনিয়মের দায়ে কেন্দ্র সচিবসহ ৭ শিক্ষক বহিষ্কার
সাভার উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় অনিয়মের ঘটনায় কেন্দ্র সচিবসহ সাত শিক্ষককে বহিষ্কার করা হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) গণিত বিষয়ের পরীক্ষার সময় পাবলিক পরীক্ষা পরিচালনা বিধি লঙ্ঘন করায় তাদের বহিষ্কার করা হয়।
জানা যায়, পরীক্ষার স্বচ্ছতা ও সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের আগেই সতর্ক করা হয়েছিল। তবে নির্দেশনা অমান্য করে সাভার উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক শিক্ষক এনাম আহম্মেদ এবং আনিছ মোমোরিয়াল স্কুলের সহকারী শিক্ষক তমাল হোসেন অ্যান্ড্রোয়েড মোবাইল ফোনসহ পরীক্ষার হলে প্রবেশ করেন। পরবর্তীতে তাদের হাতেনাতে ধরা হলে সঙ্গে সঙ্গে বহিষ্কার করা হয়।
এছাড়াও পরীক্ষা চলাকালে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে আরও পাঁচ শিক্ষককে বহিষ্কার করা হয়।
তারা হলেন, বেবগুনবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আল মাহমুদ, গোপালবাড়ী নবীন প্রগতি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষক কামরুন্নাহার রুমি, বাড্ডা উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক ইমরান হোসেন, ভাকুর্তা ইউনিয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক নুপুর মল্লিক এবং রাশিদা বেগম।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকরা পরীক্ষা পরিচালনার নীতিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করেননি এবং পরীক্ষার হলে শৃঙ্খলা ভঙ্গের ঘটনায় তাদের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হয়।
আরও পড়ুন: সাময়িক বহিস্কার হলেন পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মেহেদি
বিষয়টি কর্তৃপক্ষ দ্রুত নজরে এনে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেয়। পাবলিক পরীক্ষা পরিচালনার নীতিমালা ভঙ্গ করায় তাদের বহিষ্কারের পাশাপাশি ঘটনার বিস্তারিত প্রতিবেদন সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং বোর্ড কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু বকর সরকার বলেন, ‘পরীক্ষার পরিবেশ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ রাখাই আমাদের প্রথম দায়িত্ব। বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করে কোনো শিক্ষক বা স্টাফ দায়িত্ব পালনে অবহেলা করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ পরীক্ষার স্বচ্ছতা বজায় রাখতে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
এ ঘটনার জেরে কেন্দ্র সচিব এস.এম. রফিকুজ্জামানকেও বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু বকর সরকার।
২২৭ দিন আগে
১২ ফরাসি কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে আলজেরিয়া
ফ্রান্সের সঙ্গে উত্তেজনা বৃদ্ধির ফলে দেশটির ১২ জন কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে আলজেরিয়া। সোমবার (১৪ এপ্রিল) তাদের বহিষ্কার করে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
তাদের ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ হিসেবে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দেশত্যাগের নিদের্শ দেওয়া হয়েছে।
ফ্রান্সে একজন আলজেরিয়ান কনস্যুলার কর্মকর্তাকে আটক করার পরই কূটনীতিকদের বহিষ্কার করে দেশটি। ফ্রান্স কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপটিকে কূটনৈতিক দায়মুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন বলে অভিহিত করে আলজেরিয়া।
স্বরাষ্ট্র মন্তণালয়ের কর্মকর্তাসহ আলজেরিয়ায় ফরাসি দূতাবাসের ১২ জন কূটনীতিককে বহিষ্কারের আদেশটি পেয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ফ্রান্স।
আরও পড়ুন: ফরাসি ঔপনিবেশিক শাসনকে ‘অপরাধ’ স্বীকৃতি দিচ্ছে আলজেরিয়া
কূটনীতিকদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করতে আলজেরিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিন নোয়েল ব্যারোট।তিনি বলেছেন, তারা চাইলে ফ্রান্স তাৎক্ষণিকভাবে আলোচনা করতে প্রস্তুত।
আলজেরিয়ার কনস্যুলার কর্মকর্তাকে আটকের পর শনিবার ফরাসি রাষ্ট্রদূত স্টিফেন রোমাটেটকে তলব করে বহিষ্কারের বিষয়টি জানায়।
একটি অপহরণের ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে আলজেরিয়ান কনস্যুলেট কর্মকর্তাকে আটক করা হয়। ২০২৪ সালে প্যারিসে অবস্থানকারী আলজেরিয়ান অ্যাক্টিভিস্ট আমির বোখরাস অপহরণের শিকার হন, যিনি ‘আমিরডিজেড’ নামে পরিচিত।
কনস্যুলেট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে আলজেরিয়া। একই সঙ্গে উল্লেখ করেছে যে, আটকের স্বপক্ষে ফরাসি কর্তৃপক্ষের উদ্ধৃত একমাত্র প্রমাণ হলো বোখোরসের বাসভবনের কাছে তার ফোন পাওয়া।
আরও পড়ুন: বেনজেমার চোখে মৌসুম-সেরা ফরাসি ফুটবলার নন এমবাপ্পে!
কনস্যুলেট কর্মকর্তার আটকের বিষয়টিকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত উল্লেখ করে এবং দেশ দুটির মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে তার দ্রুত মুক্তির দাবিও জানিয়েছে আলজেরিয়া।
আলজিয়ার্স সতর্ক করে বলেছে, এর সার্বভৌমত্বের ওপর আর কোনো প্রকার লঙ্ঘন হলে পারস্পরিক অধিকারের ভিত্তিতে আরও কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখানো হবে।
দেশ দুটির মধ্যে এই কূটনৈতিক দ্বন্দ্বটি বিগত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর সংকট।
২৩৪ দিন আগে
লালমনিরহাটে যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার
শৃঙ্খলা ভঙ্গের জন্য লালমনিরহাটে যুবদলের দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) আদিতমারী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব সই করা এক পত্রে এ তথ্য জানানো হয়। এ সিদ্ধান্তে অনুমোদন দিয়েছেন আদিতমারী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক এ এইচ এম ইদ্রিস আলী ও সদস্য সচিব হাসানুল।
বহিষ্কৃতরা হলেন—উপজেলার ভাদাই ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলজার হোসেন ও ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক এরশাদ মিয়া।
আদিতমারী উপজেলা যুবদলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক বাক্কার বলেন, ‘গোলজার হোসেন ও এরশাদ মিয়াকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ না করতে যুবদলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
২৬১ দিন আগে
জুলাই আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার অভিযোগে ঢাবির ১২৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জুলাইয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১২৮ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের সময় হামলার বিষয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সোমবার(১৭ মার্চ) ঢাবি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মুন্সী শামসুদ্দিন আহমেদ।
বহিষ্কৃতদের বিষয়ে আরও বিস্তারিত তদন্তের জন্য সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. তাজমেরী এস এ ইসলামকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে যত দ্রুত সম্ভব প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ১২৮ জনকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আরও পড়ুন: চুয়েট ছাত্রলীগের ১৯ নেতা বহিষ্কার
প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. তাজমেরী এস এ ইসলামকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে আরও রয়েছেন প্রক্টর স্যার এ এফ রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ কাজী মাহফুজুল হক স্বপন, আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইকরামুল হকসহ বেশ কয়েকজন। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে জড়িতদের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
প্রক্টর আরও উল্লেখ করেন, ৫০০ পৃষ্ঠার ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশের বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত হয়নি। এছাড়া জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষকদের সম্পৃক্ততা নিয়ে আলাদা একটি কমিটিও কাজ করছে।
২৬২ দিন আগে
চুয়েট ছাত্রলীগের ১৯ নেতা বহিষ্কার
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ১৯ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সোমবার (১৭ মার্চ) শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যসচিব ও ছাত্রকল্যাণ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. মাহবুবুল আলমের সই করা পৃথক ২১টি বিজ্ঞপ্তিতে এসব সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
এর আগে শৃঙ্খলা কমিটির ২৮১তম সভায় (জরুরি) এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরমধ্যে ৭ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শিক্ষা কার্যক্রম ও স্থায়ীভাবে আবাসিক হল থেকে বহিষ্কার ও আবাসিক হল থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে ১২ শিক্ষার্থীকে। বহিষ্কৃতরা সবাই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের চুয়েট শাখার সাবেক নেতা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক হয়েছে। শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের পাঠানো কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাবের পরিপ্রেক্ষিতে সভায় শাস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষা কার্যক্রম থেকে বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৪ জনকে ২ বছর ও বাকি ৩ জনকে ১ বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়। একইসঙ্গে তাদের আবাসিক হল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়।
আরও পড়ুন: চুয়েটের দুই শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় বাসচালক গ্রেপ্তার
দুই বছরের জন্য বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন— চুয়েট ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিজয় হোসেন, সাবেক সহসভাপতি মো. ইমাম হোসেন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আজহারুল ইসলাম ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ তৌফিকুর রহমান।
এক বছরের জন্য বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন— সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৌমিক জয়, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আশিকুল ইসলাম ও তাহসিন ইশতিয়াক।
আবাসিক হল থেকে সাময়িক বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন— চুয়েট ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি তোফাইয়া রাব্বি, মো. সাদিকুজ্জামান, ইউসুফ আবদুল্লাহ, মো. তানভীর জনি, ইফতেখার সাজিদ ও শাকিল ফরাজী; সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তালহা জুবায়ের, মাহমুদুল হাসান, মো. রিফাত হোসাইন, মইনুল হক ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইরফানুল করিম ও আবদুর রহমান।
২৬২ দিন আগে