ভর্তি পরীক্ষা
সিকৃবিতে কৃষি বিষয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শনিবার
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের কৃষি বিষয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল (শনিবার)।
গত বছরের মতো এবারও কৃষি বিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকাল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, এ বছর সিকৃবিতে ৬টি অনুষদে ৫৮০টি আসনের বিপরীতে ৬ হাজার ৯ জন পরীক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।
ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা শাখার অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ গোলাম রসুল।
এ বছর সিকৃবিসহ কৃষি বিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৩ হাজার ৮৬৩ আসনের বিপরীতে ৯৪ হাজার ৩৯ জন পরীক্ষার্থীর ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার কথা।
এদিকে, ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে সবার সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছেন সিকৃবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলিমুল ইসলাম।
সিকৃবিতে অনুষ্ঠিতব্য ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস
ভেটেরিনারি, অ্যানিমেল ও বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদে ৭৫০২০ থেকে ৭৫৯৮২, কৃষি অনুষদে ৭৫৯৮৩ থেকে ৭৬৪৮০, মৎস্য বিজ্ঞান অনুষদে ৭৬৪৮১ থেকে ৭৬৯১৮, কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদে ৭৬৯১৯ থেকে ৭৭৩৯৮, কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদে ৭৭৩৯৯ থেকে ৭৭৮৫৮, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদে ৭৭৮৫৯ থেকে ৭৮০৫৮, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ভবনে ৭৮০৫৯ থেকে ৭৮১০৮, ভেটেরিনারি টিচিং হসপিটালে ৭৮১০৯ থেকে ৭৮২৩৩), যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে ৭৮২৩৪ থেকে ৭৮৩৩৩, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ৭৮৩৩৪ থেকে ৭৯৩৮৮, সিলেট সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে ৭৯৩৮৯ থেকে ৮০৪৮৮ এবং সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজে ৮০৪৮৯ থেকে ৮১০২৮ রোলধারী ভর্তিচ্ছু পরীক্ষায় বসবেন।
৫ দিন আগে
শাবিপ্রবির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ৯ মার্চ
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আগামী ৯ মার্চ প্রকাশ করা হবে।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘আগামী ৯ মার্চ ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল পরীক্ষার্থীদের মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে ও ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেওয়া হবে।’
এর আগে, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি সকালে ‘বি’ ইউনিট ও দুপুরে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: পাঁচ বিভাগীয় শহরে শাবিপ্রবির ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার
ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য গত ৫ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করার নির্ধারিত সময়ে ১ হাজার ৬৭১ আসনের বিপরীতে মোট ৮৬ হাজার ৩৮০ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেন। এই হিসাবে, প্রতি আসনের বিপরীতে ৫১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন।
এর মধ্যে এ-১ ইউনিটে (বিজ্ঞান শাখা) ৯৫৫ আসনের বিপরীতে আবেদন পড়ে ৫৭ হাজার ২৭৩টি এবং এ-২ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও স্থাপত্য) ৩০টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়ে ১ হাজার ২৫০টি। অন্যদিকে, ‘বি’ ইউনিটে (বিজ্ঞান, মানবিক, বাণিজ্য) ৫৮১টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেন ২৯ হাজার ১০৭ জন্য পরীক্ষার্থী।
এছাড়া এবার অতিরিক্ত ১০৫টি কোটা আসন রয়েছে। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নির্ধারিত আসন ২৮টি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/জাতিসত্ত্বা/হরিজন-দলিত সম্প্রদায়ের ভর্তিচ্ছুদের জন্য ২৮টি আসন, প্রতিবন্ধীদের জন্য ১৪টি, পোষ্য কোটা হিসেবে ২০টি, চা শ্রমিকদের জন্য ৫টি এবং বিকেএসপি (খেলোয়াড়) কোটায় ১০টি আসন সংরক্ষিত রয়েছে।
এবারের ভর্তি পরীক্ষা শাবিপ্রবি কেন্দ্রের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবির ভর্তিযুদ্ধ আজ, আসনপ্রতি লড়বে ৫১ শিক্ষার্থী
এর মধ্যে এ-১ ইউনিটের (বিজ্ঞান) ভর্তি পরীক্ষায় শাবিপ্রবি কেন্দ্রে ৬ হাজার ২৭০ জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ৩৪ হাজার ৩৬৯ জন, রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ৬ হাজার ১২ জন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) ৩ হাজার ৭৮০ জন ও চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিভাসু) ৫ হাজার ৬২৭ জনসহ সর্বমোট ২৯ হাজার ১১৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এছাড়া এ-২ (স্থাপত্য) ইউনিটে শাবিপ্রবি কেন্দ্রে অংশ নেন আরও ১ হাজার ২৪২ জন ভর্তিচ্ছু।
অন্যদিকে, ‘বি’ ইউনিটের (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগ) ভর্তি পরীক্ষায় শাবিপ্রবি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৯৮৩ জন, ঢাবিতে ১২ হাজার ৬৩৬ জন, বেরোবিতে ৫ হাজার ৫৬ জন, যবিপ্রবিতে ৩ হাজার ১৪ জন ও সিভাসুতে ১ হাজর ৪২৭ জনসহ মোট ৫৬ হাজার ৫৮ জন আবদেনকারী পরীক্ষায় অংশ নেন বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়।
৪৩ দিন আগে
শাবিপ্রবির ভর্তিযুদ্ধ আজ, আসনপ্রতি লড়বে ৫১ শিক্ষার্থী
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথমবর্ষ প্রথম সেমিস্টারের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ শুক্রবার। এবার শাবিপ্রবির প্রতিটি আসনের বিপরীতে ৫১ জন ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ‘বি’ ইউনিট এবং একই দিন বিকাল ৩টা থেকে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবারই প্রথমবারের মতো দেশের পাঁচটি বিভাগীয় কেন্দ্রের বিভিন্ন উপকেন্দ্রে দুই ধাপে পরীক্ষা সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম।
গতকাল (বৃহস্পতিবার) শাবিপ্রবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সামনে ভর্তি-সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য তুলে ধরেন ড. রফিকুল।
তিনি বলেন, ভর্তি পরীক্ষার্থীদের নির্ধারিত সময়ের ৩০ মিনিট আগে নিজ কেন্দ্রে উপস্থিত থাকতে হবে। পরীক্ষা দিতে এসে পরীক্ষার্থীরা কোনো ধরনের জটিলতায় পড়লে ভর্তি কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হচ্ছে।
তিনি জানান, ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য গত ৫ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করার নির্ধারিত সময়ে ১ হাজার ৬৭১ আসনের বিপরীতে মোট ৮৬ হাজার ৩৮০ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। এতে প্রতি আসনের বিপরীতে ৫১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
এর মধ্যে এ-১ ইউনিটে (বিজ্ঞান শাখা) ৯৫৫ আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ৫৭ হাজার ২৭৩টি; এ-২ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও স্থাপত্য) ৩০টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ১ হাজার ২৫০টি।
অন্যদিকে, ‘বি’ ইউনিটে (বিজ্ঞান, মানবিক, বাণিজ্য) ৫৮১টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২৯ হাজার ১০৭ জন্য পরীক্ষার্থী। এছাড়া অতিরিক্ত ১০৫টি কোটা আসন রয়েছে। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নির্ধারিত আসন ২৮টি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/জাতিসত্ত্বা/হরিজন-দলিত সম্প্রদায়ের ভর্তিচ্ছুদের জন্য ২৮টি আসন, প্রতিবন্ধীদের জন্য ১৪টি, পোষ্য কোটা হিসেবে ২০টি, চা শ্রমিকদের জন্য ৫টি এবং বিকেএসপি (খেলোয়াড়) কোটায় ১০টি আসন সংরক্ষিত রয়েছে।
আরও পড়ুন: পাঁচ বিভাগীয় শহরে শাবিপ্রবির ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার
এবারের ভর্তি পরীক্ষা শাবিপ্রবি কেন্দ্রের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে অনুষ্ঠিত হবে।
এর মধ্যে এ-১ ইউনিটের (বিজ্ঞান) ভর্তি পরীক্ষায় শাবিপ্রবি কেন্দ্রে ৬ হাজার ২৭০ জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ৩৪ হাজার ৩৬৯ জন, রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ৬ হাজার ১২ জন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) ৩ হাজার ৭৮০ জন ও চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিভাসু) ৫ হাজার ৬২৭ জনসহ সর্বমোট ২৯ হাজার ১১৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নেবেন। এছাড়া এ-২ (স্থাপত্য) ইউনিটে শাবিপ্রবি কেন্দ্রে অংশ নেবেন আরও ১ হাজার ২৪২ জন।
অন্যদিকে, ‘বি’ ইউনিটের (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগ) ভর্তি পরীক্ষায় শাবিপ্রবি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৯৮৩ জন, ঢাবিতে ১২ হাজার ৬৩৬ জন, বেরোবিতে ৫ হাজার ৫৬ জন, যবিপ্রবিতে ৩ হাজার ১৪ জন ও সিভাসুতে ১ হাজর ৪২৭ জনসহ মোট ৫৬ হাজার ৫৮ জন আবদেনকারী পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে।
ড. রফিকুল ইসলাম বলেন, ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য ৮০ নম্বরের বহুনির্বাচনি পরীক্ষা। আর ২০ নম্বর এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে। বহুনির্বাচনি পরীক্ষায় চারটি অপশন থাকবে বলে জানান তিনি।
৪৮ দিন আগে
পাঁচ বিভাগীয় শহরে শাবিপ্রবির ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের প্রথম সেমিস্টারের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল (শুক্রবার) অনুষ্ঠিত হবে। প্রথমবারের মতো দেশের পাঁচটি বিভাগীয় শহরে (ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুর ও যশোর) এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী, ২৮ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় ‘বি’ ইউনিট (বিজ্ঞান, মানবিক, বাণিজ্য) এবং বিকাল ৩টায় ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর ‘এ’ ও ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষায় অংশ নেবেন মোট ৮৬ হাজার ৪১৬ জন পরীক্ষার্থী।
ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এবার দেশের পাঁচটি বিভাগীয় শহরের পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে এ-১ ইউনিটের (বিজ্ঞান) ভর্তি পরীক্ষায় শাবিপ্রবি কেন্দ্রে ৬ হাজার ২৭০ জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ৩৪ হাজার ৩৬৯ জন, রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ৬ হাজার ১২ জন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) ৩ হাজার ৭৮০ জন ও চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিভাসু) ৫ হাজার ৬২৭ জনসহ সর্বমোট ২৯ হাজার ১১৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নেবেন। এছাড়া এ-২ (স্থাপত্য) ইউনিটে শাবিপ্রবি কেন্দ্রে অংশ নেবেন আরও ১ হাজার ২৪২ জন।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবি ভর্তি পরীক্ষা: প্রতি আসনের বিপরীতে ৫১ প্রার্থী
অন্যদিকে, ‘বি’ ইউনিটের (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগ) ভর্তি পরীক্ষায় শাবিপ্রবি কেন্দ্রে ৬ হাজার ৯৮৩ জন, ঢাবিতে ১২ হাজার ৬৩৬ জন, বেরোবিতে ৫ হাজার ৫৬ জন, যবিপ্রবিতে ৩ হাজার ১৪ জন ও সিভাসুতে ১ হাজর ৪২৭ জনসহ মোট ৫৬ হাজার ৫৮ জন আবদেনকারী পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে।
শাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘ইতোমধ্যে পরীক্ষা-সংক্রান্ত সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কথা চিন্তা করে এবার বিভাগীয় শহরে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরীক্ষা সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
৪৮ দিন আগে
জাবির ‘সি’ ইউনিটে প্রথম হলেন মাদ্রাসা ছাত্র লাবিব
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের (৫৪তম ব্যাচ) স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ‘সি’ ইউনিটে ছেলেদের সমন্বিত মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন মাদ্রাসা ছাত্র লাবিব হাসান রিদওয়ান। জাবিতে প্রথমবার কোনো মাদ্রাসা ছাত্র হিসেবে এই সাফল্য অর্জন করেছেন তিনি।
মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টায় ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।
প্রথম স্থান অর্জনকারী ওই শিক্ষার্থী নোয়াখালী জেলার চাটখিল পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মাওলানা রাকিব উদ্দিনের সন্তান। রাকিব উদ্দিন উপজেলার হীরাপুর আলিম মাদরাসার আরবি বিষয়ের একজন প্রভাষক এবং তার মা কামরুন নাহার স্থানীয় একজন হোমিও চিকিৎসক।
আরও পড়ুন: স্বায়ত্ত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তাব জাবি উপাচার্যের
লাবিব নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার দারুল আরকাম দাখিল মাদরাসা থেকে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে জিপিএ-৫ নিয়ে দাখিল ও রাজধানী ডেমরার দারুন্নাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদরাসা থেকে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে জিপিএ-৫ নিয়ে আলিম পাস করেন।
এ বিষয়ে লাবিব নিজের অনুভূতি জানিয়ে বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমার মা-বাবা আমাকে অনেক হেল্প করেছেন, সাহস জুগিয়েছেন। শিক্ষকরাও আমাকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছেন।’
এর আগে, এবছর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৪-২৫ সেশনের (৫৪তম ব্যাচ) স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা গত রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হয়ে সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) 'বি' ইউনিটের (সমাজবিজ্ঞান অনুষদ) পরীক্ষার মাধ্যমে শেষ হয়েছে।
উল্লেখ্য, এবছর ছয়টি ইউনিটে মোট ১ হাজার ৮১৪টি আসনের বিপরীতে ২ লাখ ৬২ হাজার ৪৯০টি আবেদন জমা পড়েছে। সে হিসাবে প্রতিটি আসনের বিপরীতে প্রায় ১৪৫ জন শিক্ষার্থী লড়াই করেছেন।
৫৭ দিন আগে
স্বায়ত্ত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তাব জাবি উপাচার্যের
জাবি,১৩ ফেব্রুয়ারি, (ইউএনবি)— জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আগামী বছর ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের (৫৫তম ব্যাচ) স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা জাবিসহ অন্য তিনটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ে নেওয়ার প্রস্তাব করার কথা জানিয়েছেন জাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান। এছাড়া অভিন্ন প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তাব করবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় সাংবাদিকদের অধ্যাপক ড. কামরুল আহসান বলেন, ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় যদি তার সমপর্যায়ের বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মতি ও সহযোগিতা পায় তাহলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার গ্রহণ করা হবে।’
‘আমরাও অন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে এখানে ভর্তি পরীক্ষা নিতে সহযোগিতা করব। প্রশ্নপত্রের নিরাপত্তা এবং পরিদর্শকদের অঙ্গীকার ও মান রক্ষা করতে পারলে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব।’
উপাচার্য বলেন, ‘এক্ষেত্রে আমরা চোখ বন্ধ করে ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বাস করতে পারি। তাই আমি ব্যক্তিগতভাবে আগামী ফোরামে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তাব দিতে চাই।’
আরও পড়ুন: জাবিতে প্রথম দিনের ভর্তি পরীক্ষা চলছে, ‘ডি’ ইউনিটে' আসন প্রতি লড়ছেন ২৮০ জন
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মাহফুজুর রহমান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সোহেল আহমেদ, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. এম আব্দুর রব, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক শামসুল আলম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম রাশিদুল আলম, সহকারী প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ রেজাউল রাকিব ও শৃঙ্খলা কমিটির অন্যান্য সদস্যরা।
রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ‘ডি’ ইউনিটের (জীববিজ্ঞান অনুষদ) মাধ্যমে জাবির ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে এবং ‘সি-১’ ইউনিট কলা ও মানবিক অনুষদ (নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ এবং চারুকলা বিভাগ) এবং ‘বি’ ইউনিটের (সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ) পরীক্ষার মাধ্যমে আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) তা শেষ হবে।
উল্লেখ্য, এ বছরের ভর্তি পরীক্ষায় মোট ১ হাজার ৮১৪টি আসনের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ২ লাখ ৬২ হাজার ৪৫০টি। সেই হিসাবে প্রতিটি আসনের জন্য লড়বেন ১৪৫ জন শিক্ষার্থী।
৬২ দিন আগে
জাবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু আগামীকাল, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের (৫৪তম ব্যাচ) স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হয়ে সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত চলবে এই ভর্তি পরীক্ষা। এতে মোট আবেদন জমা পড়েছে দুই লাখ, ৬২ হাজার ৪৫০ জন। ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবেন ১৮১৪ জন।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) ও কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সদস্য সচিব সৈয়দ মোহাম্মদ আলী এমন তথ্য দিয়েছেন।
রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ‘ডি’ (জীববিজ্ঞান অনুষদ) ইউনিটের পরীক্ষা পাঁচ শিফটে অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে শুধু মেয়ে শিক্ষার্থীরা অংশ নেবে। পরদিন সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) একই ইউনিটের ছেলে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা হবে প্রথম চার শিফটে।
একই দিনে পঞ্চম শিফটে আইবিএ-জেইউর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে ছেলে-মেয়ে উভয় শিক্ষার্থী অংশ নিতে পারবে।
আগামী মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) প্রথম দুই শিফটে ‘ই’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম শিফটে মেয়ে শিক্ষার্থীদের এবং দ্বিতীয় শিফটে ছেলে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: নানা অব্যবস্থাপনায় জাবিতে কমেছে অতিথি পাখির আগমন
একইদিন তৃতীয় শিফট থেকে পঞ্চম শিফট পর্যন্ত ‘এ’ ইউনিটে (গাণিতিক ও পদার্থ বিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি) আবেদনকারী নারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়াও বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) পাঁচ শিফটে ‘এ’ ইউনিটে (গাণিতিক ও পদার্থ বিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি) আবেদনকারী ছেলে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) ছয় শিফটে ‘সি’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত কলা ও মানবিক অনুষদ, আইন অনুষদ এবং তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এর মধ্যে প্রথম তিন শিফটে মেয়েদের এবং পরবর্তী তিন শিফটে ছেলে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ভর্তি পরীক্ষার শেষ দিন সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) প্রথম শিফটে ‘সি১’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত নাটক ও নাট্যতত্ত্ব এবং চারুকলা বিভাগের (ছেলে-মেয়ে উভয়) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং পরের তিন শিফটে ‘বি’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এর মধ্যে প্রথম ২ শিফটে মেয়েদের এবং তৃতীয় শিফটে ছেলেদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া সি১ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের লিখিত পরীক্ষায় (MCQ) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগে উপস্থিত থাকতে হবে এবং চারুকলা বিভাগে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক পরীক্ষা মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে।
যেসব নির্দেশনা মানতে হবে ভর্তিচ্ছুদের
ওএমআর ফরমের বৃত্ত সাধারণ কালো বলপেন দ্বারা পূরণ করতে হবে। ওএমআর ফরম পূরণে ভুল হলে উত্তরপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। যৌক্তিক কারণ ছাড়া পরীক্ষার্থীকে অতিরিক্ত ফরম দেওয়া হবে না। ফরম ভাঁজ করা, কাটাকাটি করা, অবাঞ্ছিত দাগ দেওয়া, স্টাপলার বা পিনআপ করা এবং ফরমের ওপর পানি ফেলা যাবে না।
ভর্তি পরীক্ষার রোল নম্বর, দিনের শিফট ও প্রশ্নপত্রের সেট কোড অবশ্যই ইংরেজিতে লিখতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ঘর যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে। পরীক্ষা শেষে ওএমআর শিট ও প্রশ্নপত্র পরিদর্শকের কাছে জমা দিতে হবে।
ডাউনলোডকৃত প্রবেশপত্রের মাধ্যমে পরীক্ষার আসন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন পরীক্ষার্থী। পরীক্ষা শুরু হওয়ার নির্ধারিত সময়ের ন্যূনতম ১০ মিনিট আগে তাদের পরীক্ষা কেন্দ্রের নির্ধারিত কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে।
পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা কেন্দ্রে ব্যাগ, বইপত্র, মুঠোফোন, ঘড়ি, ক্যালকুলেটর কিংবা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। সময় দেখার জন্য পরীক্ষার হলে ঘড়ির ব্যবস্থা থাকবে।
পরীক্ষার্থী ও পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা ভিন্ন অন্য কেউ পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। ভর্তি পরীক্ষার ফল পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর থেকে সর্বোচ্চ সাতদিনের মধ্যে ju-admission.org ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।
ভর্তি পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থীকে মাধ্যমিক পরীক্ষার মূল রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে।
আরও পড়ুন: জাকসু নির্বাচন আগামী ২১ মের মধ্যেই অনুষ্ঠিত হবে: জাবি উপাচার্য
ঢাকা শহর থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ৩২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এ জন্য যেসব পরীক্ষার্থী ঢাকা শহর বা দূরবর্তী অন্য কোনো স্থান থেকে এসে পরীক্ষা দেবে, তাদের যানজটসহ অপ্রত্যাশিত দুর্ভোগ এড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত সময় হাতে নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বাসে পরীক্ষার্থী বা তাদের অভিভাবকেরা আসা-যাওয়া করার কোনো সুযোগ নেই বলে জানানো হয়েছে।
৬৭ দিন আগে
শাবিপ্রবি ভর্তি পরীক্ষা: প্রতি আসনের বিপরীতে ৫১ প্রার্থী
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষ প্রথম সেমিস্টারের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন গত ৩১ জানুয়ারি শেষ হয়েছে। এবার একটি আসনের বিপরীতে ৫১ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবেন। সারা দেশের ৫টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
শাবি সূত্রে জানা গেছে, শাবিতে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ৫ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ১ হাজার ৬৭১ আসনের বিপরীতে ৮৬ হাজার ৩৮০ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। এতে প্রতি আসনের বিপরীতে ৫১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
এর মধ্যে এ-১ ইউনিটে (বিজ্ঞান শাখা) ৯৫৫ আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ৫৭ হাজার ২৭৩টি। আর এ-২ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও আর্কিটেকচার) ৩০টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ১ হাজার ২৫০ জন শিক্ষার্থী।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে ভর্তি আবেদনের সময় বাড়ল
অন্যদিকে ‘বি’ ইউনিটে (বিজ্ঞান, মানবিক, বাণিজ্য) ৫৮১টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২৯ হাজার ১০৭ জন শিক্ষার্থী। এছাড়া অতিরিক্ত ১০৫টি কোটা আসন রয়েছে। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ২৮, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, জাতিসত্তা, হরিজন-দলিত কোটা ২৮, প্রতিবন্ধী কোটা ১৪, পোষ্য কোটা ২০, চা-শ্রমিক কোটা ৫, বিকেএসপি (খেলোয়াড়) কোটা ১০টি আসন সংরক্ষিত রয়েছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় বি ইউনিটের (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগ) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। একই দিন বেলা ৩টায় এ ইউনিটের (বিজ্ঞান বিভাগ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এবার ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে ৮০ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষা। আর ২০ নম্বর এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে। বহুনির্বাচনী পরীক্ষায় চারটি অপশন থাকবে।
পরীক্ষার চার থেকে পাঁচ দিন আগে থেকে ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করা যাবে। ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
ভর্তি কমিটির সদস্যসচিব মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এবারের ভর্তি পরীক্ষা শাবিপ্রবি কেন্দ্রের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে ভর্তিতে আবেদন শুরু, থাকছে দ্বিতীয়বার ভর্তির সুযোগ
৭২ দিন আগে
এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল পুনঃপ্রকাশের দাবি শিক্ষার্থীদের
মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ সব ধরনের অযৌক্তিক কোটা বাতিল করে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল পুনরায় প্রকাশের দাবিতে আল্টিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
সোমবার (২০ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি ও প্রতিবাদ সমাবেশে এ দাবি জানানো হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও এই বিক্ষোভে সংহতি প্রকাশ করেন। সমাবেশ চলাকালে বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন।
গতকাল রবিবার মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফলে ৪০ বা ৪১ নম্বর পাওয়া অনেক পরীক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। পক্ষান্তরে যারা তাদের চেয়েও দ্বিগুণ নম্বর পেয়েছেন— কিন্ত তারা ভর্তির সুযোগ পাননি।
কুমুদিনী উইমেন্স মেডিকেল কলেজের সাইকিয়াট্রি প্রফেসর ডা. মেজর (অবসরপ্রাপ্ত) আব্দুল ওহাব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন। প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, এটা কি বৈষম্য নয়?
আরও পড়ুন: এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার
তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, 'তোমরা যখন প্রতিবাদ করতে শিখেছ, তখন রাজপথে নিজেদের অধিকারের জন্য লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী দোহা বলেন, 'বৈষম্য দূর করার দাবিতে সফল আন্দোলনের পর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় এ ধরনের পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ হওয়া উচিত নয়। পাশ মার্ক যখন ৪০ হয়, তখন ৩৭ বা ৩৮ নম্বরের কেউ কীভাবে ভর্তি হতে পারে? আমরা আজ এই বৈষম্যের অবসান দাবি করছি।’
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী আবির হোসেন বলেন, 'আগের বছরগুলোতে কাট-অফের সামান্য নিচে নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীরা কোটার মাধ্যমে ভর্তি হতে পারত। কিন্তু এ বছর কাট-অফের নিচে ৩০ থেকে ৩৫ নম্বর পাওয়া প্রার্থীরা কোটা পদ্ধতিতে ভর্তি হয়েছেন, যা গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ সব ধরনের কোটা বাতিল করে আজ পুনরায় ফল প্রকাশের দাবি জানাচ্ছি।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মাহিন সরকারও মেডিকেল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বলেন, 'বাংলাদেশে আন্দোলনের পরও আমরা দেখছি মেডিকেল কলেজগুলোতে অযৌক্তিক কোটা বাস্তবায়ন হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘ ভর্তি পরীক্ষায় ৭২ নম্বর পাওয়া কিছু শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারেননি, অথচ অনেকে ৪০ নম্বর পেয়ে ভর্তি হয়েছেন। আমরা অবিলম্বে মেডিকেল ভর্তির ফলাফল পুনঃপ্রকাশের দাবি জানাচ্ছি এবং সকল বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষায় সব ধরনের অযৌক্তিক কোটা বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।’
আরও পড়ুন: এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৮৬ দিন আগে
গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে স্বতন্ত্রভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেবে জবি
সমন্বিত গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে গিয়ে স্বতন্ত্রভাবে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা নেবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। আগামী ৩১ জানুয়ারি জবির নতুন শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে।
১০০ নম্বরের পরীক্ষায় এবার ৪৮ নম্বরের লিখিত, ২৪ নম্বরের বহুনির্বাচনি প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হবে। আর বাকি ২৮ নম্বর নির্ধারণ করা হবে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বুধবার (২০ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শেখ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, “আগামী ৩১ জানুয়ারি ‘ই’ ইউনিটে চারুকলা অনুষদের পরীক্ষার মাধ্যমে এবারের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে।”
আরও পড়ুন: একনেক সভায় জবি ক্যাম্পাসের মেগা প্রকল্পটি পাস হয়েছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
এছাড়া ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘ডি’ ইউনিটে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ১৫ ফেব্রুয়ারি ‘বি’ ইউনিটে কলা অনুষদ, ২১ ফেব্রুয়ারি ‘এ’ ইউনিটে বিজ্ঞান অনুষদ ও ২৮ ফেব্রুয়ারি ‘সি’ ইউনিটে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের পরীক্ষার মাধ্যমে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষা শেষ হবে বলে জানান তিনি।
ড. শেখ গিয়াস উদ্দিন জানান, বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের পরীক্ষার জন্য এইচএসসিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের সিলেবাস ও কলা অনুষদের জন্য বাংলা, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান থেকে লিখিত ও বহুনির্বাচনি আকারে প্রশ্ন হবে।
আরও পড়ুন: জবির শিক্ষার্থীদের দাবি ৩ দিনের মধ্যে পূরণের আশ্বাস উপদেষ্টার
১৪৭ দিন আগে