সংসদে
সংসদের ২৩তম অধিবেশনের জন্য ৫ সদস্যের প্যানেল চেয়ারম্যান মনোনীত
একাদশ জাতীয় সংসদের ২৩তম অধিবেশনের জন্য পাঁচ সদস্যের প্যানেল অব চেয়ারম্যান মনোনীত করেছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
বুধবার তিনি এই প্যানেল মনোনীত করেন।
প্যানেল সদস্যরা হলেন আ স ম ফিরোজ, তানভীর শাকিল জয়, ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, ডা. রুস্তম আলী ফরাজী ও বেগম আঞ্জুম সুলতানা।
দিনের কার্যক্রমের শুরুতে স্পিকার তাদের নাম ঘোষণা করেন।
তারা স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের অনুপস্থিতিতে কালানুক্রমিকভাবে সংসদের কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
আরও পড়ুন: জাতীয় সংসদে বিইআরসি আইনের সংশোধনী পাস
দেশে শিশুশ্রমিকের সংখ্যা ১৭ লাখ: জাতীয় সংসদে প্রতিমন্ত্রী
১ বছর আগে
বন্দর এলাকার দূষণ রোধে সংসদে আইন পাস
বন্দর এলাকার পরিবেশ দূষণ করায় কঠোর শাস্তির বিধান রেখে সংসদে ‘চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বিল ২০২২’ শিরোনামের একটি বিল পাস হয়েছে। মঙ্গলবার নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বিলটি সংসদে উত্থাপন করলে, কণ্ঠভোটে বিলটি পাস হয়।
সামরিক শাসনামলে জারি করা চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ অধ্যাদেশ, ১৯৭৬ বাতিল করার লক্ষ্যেও বিলটি আনা হয়।
প্রস্তাবিত বিলে পানি, ভূমি ও উপকূল দূষিত করে পরিবেশের ক্ষতি করার শাস্তি পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী নির্ধারণ করা হবে।
খসড়া আইনে আরও বলা হয়েছে, আইনের অধীনে কোনো নিয়ম লঙ্ঘন করলে এবং শাস্তির বিধান পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে উল্লেখ না থাকলে ছয় মাসের কারাদণ্ড বা দুই লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
আরও পড়ুন: পেটেন্ট মেয়াদ ২০ বছর রেখে সংসদে বিল পাস
বিলে সংযোজিত নতুন বিধান অনুযায়ী বন্দরের টোল, ফি ও অন্যান্য চার্জ ফাঁকি দিলে এক মাসের জেল বা এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
ভাড়া ও টোলের জন্য কর্তৃপক্ষ একটি চার্ট তৈরি করবে এবং সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নেবে। তবে ৫ হাজার টাকার নিচে ভাড়া বা টোল দিতে কোনো অনুমতি লাগবে না।
খসড়া আইনে বন্দরের উন্নয়নে একটি তহবিল গঠনেরও প্রস্তাব করা হয়েছে।
বিল অনুযায়ী, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের জন্য একজন চেয়ারম্যান এবং সাত সদস্যের বোর্ড থাকবে। বিদ্যমান আইনে চার সদস্যের বোর্ড রয়েছে। বোর্ড প্রতি দুই মাসে অন্তত একটি সভা করবে।
আরও পড়ুন: মেয়াদ শেষ হলে পৌরসভায় প্রশাসক, সংসদে বিল পাস
বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে শৃঙ্খলা নিশ্চিতে সংসদে বিল উত্থাপন
২ বছর আগে