ধর্মীয় অনুভূতি
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত: জবির সাবেক শিক্ষার্থীর ৫ বছরের কারাদণ্ড
সোশ্যাল মিডিয়ায় ধর্ম নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্যের অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) বহিষ্কৃত শিক্ষার্থী তিথি সরকারকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত এ রায় ঘোষণা করেন বলে ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী জুয়েল মিয়া জানান।
আরও পড়ুন: নাটোরে স্কুলছাত্রীকে অপহরণ-ধর্ষণের দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
এর আগে গত ৫ নভেম্বর ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে আবু মুসা রিফাত নামে এক ব্যক্তি বাদী হয়ে মামলা করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, তিনি ফেসবুকে ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করেছেন, যা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে।
তিথি সরকার বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার দপ্তর সম্পাদক ছিলেন। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে তাকে সংগঠন থেকেও বহিষ্কার করা হয়।
এদিকে ২০২০ সালে তাকে বহিষ্কারের দাবিতে বেশ কয়েকদিন ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এরপর ২০২০ সালের ২৬ অক্টোবর তিথিকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়।
আরও পড়ুন: দুর্নীতির মামলায় জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি কাদের খানের ৪ বছরের কারাদণ্ড
মেহেরপুরে মানব পাচারের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৫ মাস আগে
রংপুরে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে যুবকের ১১ বছর কারাদণ্ড
রংপুরের পীরগঞ্জে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ধর্ম অবমাননা করে উসকানিমূলক পোস্ট দেয়ার মামলায় পরিতোষ সরকার নামে এক যুবককে ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রংপুর সাইবার ট্রাইব্যুনাল (জেলা ও দায়রা জজ) আদালতের বিচারক ড. মো. আবদুল মজিদ এই রায় দেন।
আরও পড়ুন: নাটোরে ধর্ষণচেষ্টা মামলায় বৃদ্ধের ১০ বছরের কারাদণ্ড
এ সময় আসামি পরিতোষ সরকার আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি রুহুল আমিন তালুকদার জানান, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার বিষয়টি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আসামি পরিতোষ সরকারকে চারটি ধারায় একবছর, দুই বছর, তিন বছর ও পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক।
তবে সকল সাজা একত্রে চলায় তাকে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর কারাভোগ করতে হবে।
এদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট শামীম আল মামুন বলেন, এ রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিফলন ঘটেনি। আমরা রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাব।
২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর রাতে ফেসবুকে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে পীরগঞ্জের রামনাথপুর ইউনিয়নের বড়করিমপুর মাঝিপাড়া গ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা।
এ ঘটনায় পৃথক তিনটি মামলা দায়ের হয়। এর মধ্যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পরিতোষ সরকারকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন পীরগঞ্জ থানার এসআই ইসমাইল হোসেন।
আরও পড়ুন: বেলকুচিতে অবৈধভাবে যমুনা নদী থেকে বালু উত্তোলন, ২ জনের কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ৫ লক্ষাধিক টাকার নকল প্রসাধনী ধ্বংস, ম্যানেজারের কারাদণ্ড
১ বছর আগে
‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত’ দিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ার অভিযোগে কুষ্টিয়ায় যুবক গ্রেপ্তার
কুষ্টিয়ার মিরপুরে হিন্দু ধর্মকে অবমাননা ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ায় এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল ৯ টার দিকে ওই যুবকের শ্বশুরবাড়ি উপজেলার মহিষাখোলা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার নায়েবুর রহমান (২৪) কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার বহলবাড়িয়া গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে। তিনি ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে মুক্তিপণের টাকাসহ ‘অপহরণকারী’ গ্রেপ্তার
শুক্রবার বিকালে পুলিশ লাইনের কনফারেন্স রুমে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মো. খায়রুল আলম এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গত ১৪ সেপ্টেম্বর অভিযুক্ত মো. নায়েবুর রহমান তার নিজ নামীয় ফেসবুক আইডি থেকে বাংলাদেশে বসবাসকারী হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে সাম্প্রদায়িক অরাজকতা ও শত্রুতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে একটি স্ট্যাটাস দেয়। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা হলে শুক্রবার সকাল ৯ টার দিকে ওই যুবকের শ্বশুরবাড়ি কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার মহিষাখোলা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ সুপার জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের জন্যই ওই যুবক ইচ্ছাকৃতভাবে ফেসবুকে ওই পোস্ট দেয়। গ্রেপ্তারকৃত ওই যুবকের সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল আতিকুল ইসলাম, সাইবার ক্রাইম ইউনিট কুষ্টিয়ার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান ও কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেনসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে শিশু নির্যাতনের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
গাজীপুরে মাদরাসাছাত্রকে যৌন নিযার্তনের অভিযোগে ৪ শিক্ষক গ্রেপ্তার
২ বছর আগে
সাংবাদিক জুবায়েরকে জামিন দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে গত মাসে গ্রেপ্তার মুসলিম সাংবাদিক মোহাম্মদ জুবায়েরকে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বুধবার জামিন দিয়েছেন।
সাংবাদিক জুবায়ের জনপ্রিয় ফ্যাক্ট চ্যাকিং ওয়েবসাইট অল্ট নিউজের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া ওয়েবসাইটটি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টির সরকারের সমালোচনায় বেশ সরব।
ভারতের শীর্ষ আদালতের দুই বিচারপতির বেঞ্চ জুবায়েরকে অন্তর্বর্তীকালীন মুক্তি দিয়ে বলেছেন তাকে ‘ক্রমাগত আটক রাখা যুক্তিযুক্ত নয়।’
আরও পড়ুন: ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে জুবায়েরকে হেফাজত থেকে মুক্তি দেয়া নিশ্চিতের আদেশও দিয়েছেন আদালত।
দিল্লি ও উত্তর প্রদেশে তার বিরুদ্ধে দায়ের করা একাধিক এফআইআর একত্রিত করে এবং মামলাগুলো দিল্লিতে স্থানান্তর করতে হবে বলেও আদেশ দিয়েছেন আদালত। ‘এই জামিন তার বিরুদ্ধে ভবিষ্যতে যে কোনো এফআইআরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে’ বলেও জানিয়েছেন ভারতের সর্বোচ্চ আদালত।
আরও পড়ুন: ভারতীয় পপ গায়ক দালের মেহেন্দির ২ বছরের কারাদণ্ড
জুবায়েরের সাম্প্রতিক টুইট নবী মুহাম্মদকে নিয়ে বিজেপির মুখপাত্রদের কটূক্তি করার মন্তব্য তুলে ধরে। যার ফলে অনেক মুসলিম দেশ ও ভারতে প্রতিবাদ হয়।
জুনের শেষ সপ্তাহে এই মুসলিম সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীকালে উত্তরপ্রদেশ ও ভারতের রাজধানীতে তার বিরুদ্ধে একাধিক এফআইআর দায়ের করা হয়। এর আগে কয়েকটি মামলায় জামিন পেয়েছিলেন তিনি।
২ বছর আগে
বাগেরহাট: ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে হিন্দু যুবক আটক
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ এ এক হিন্দু যুবককে আটক করেছে পুলিশ। ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে ফেসবুক পোস্টের অভিযোগে তাকে আটক করা হয়। তার বাড়ি ও পাশের একটি মন্দিরে হামলা চালিয়েছে স্থানীয়রা।
আটক কৌশিক বিশ্বাস (২৩) উপজেলার আমুরবুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা এবং পেশায় রাজমিস্ত্রি।
আরও পড়ুন: চবি শাটলে পাথর নিক্ষেপ, আটক ৩
বাগেরহাটের পুলিশ সুপার কে এম আরিফুল হক জানান, সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ বিক্ষুব্ধ মুসল্লি তার বাড়ি ও পাশের একটি মন্দির ভাঙচুর করে। গ্রামটিতে ৫৬টি মুসলিম ও ৫৪টি হিন্দু পরিবার রয়েছে। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান এসপি আরিফুল।
তিনি বলেন, গত তিন বছর ধরে ভারতে বসবাসকারী কৌশিক বিশ্বাস এক সপ্তাহ আগে বাড়ি ফিরেছেন। ভারতে তিনি বিজিপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে একটি আপত্তিকর অনলাইন পোস্টের জন্য আগেও তাকে জেলে পাঠানো হয়েছিল।
আরও পড়ুন: মায়ের লাশ আটকে রেখে দুই ছেলেকে পুলিশে দিল ইন্টার্ন চিকিৎসকরা
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগে একটি মন্দির এবং বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুরের ঘটনায় পৃথক দু’টি মামলা দায়ের করা হবে বলেও জানান এসপি আরিফুল।
নিশানবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম বাচ্চু বলেন, গ্রামে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
২ বছর আগে
জামিনে কারামুক্ত স্কুলশিক্ষক হৃদয় মন্ডল
স্কুলশিক্ষক হৃদয় মন্ডল ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ মামলায় জামিন পেয়ে মুন্সীগঞ্জ কারাগার থেকে রবিবার মুক্তি পেয়েছেন।
জেলার আবুল বাশার জানান, বিকাল ৫টার দিকে মুন্সীগঞ্জ কারাগার থেকে হৃদয় মন্ডলকে ছাড়া হয়।
তিনি বলেন, ‘আমরা বিকাল ৪টার দিকে হৃদয় মন্ডলের জামিনের কাগজপত্র পেয়েছি।’
হৃদয় মন্ডলের গ্রেপ্তারের পদ দেশ-বিদেশের অধিকার সংগঠনগুলো প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে তার মুক্তির দাবি জানায়।
অধিকার সংগঠনগুলো তার গ্রেপ্তারকে দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও বিজ্ঞান শিক্ষাকে খর্ব করার প্রচেষ্টা হিসাবে নিন্দা করেছে।
আরও পড়ুন: ১৯ দিন জেলে থাকার পর জামিন পেলেন হৃদয় মন্ডল
মুক্তির পর হৃদয় মন্ডল বলেন, তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা।
তিনি বলেন, ‘সেদিন ক্লাসে বিজ্ঞান পড়াচ্ছিলাম। তারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাকে ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে প্রশ্ন করছিল। আমি এমন কিছু বলিনি যা সমস্যা হতে পারে। আমি খেয়ালও করিনি যে তারা মোবাইলে রেকর্ড করছে।’
তিনি বলেন, ‘কিছু বিপথগামী শিক্ষার্থী, যারা পড়াশুনা করে না, তারা বিপথগামী শিক্ষকদের সঙ্গে মিলে এটা করেছে। এই মুহূর্তে কারও নাম বলতে পারছি না। প্রাইভেট টিউশনির জন্য তারা হয়তো আমার সঙ্গে এটা করেছে।’
এছাড়া রাষ্ট্রের কাছে নিরাপত্তা চেয়েছেন তিনি।
এর আগে এ মামলায় গ্রেপ্তারের ১৯ দিন পর ওই শিক্ষকের জামিন মঞ্জুর করেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোতাহার আক্তার ভূঁইয়া।
হৃদয় মন্ডল বিনোদপুর রামকুমার উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞানের শিক্ষক। ওই বিদ্যালয়ের ইলেকট্রিশিয়ান আসাদ মিয়া তার বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সদর থানায় অভিযোগ করার পর তাকে ২২ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: স্কুলশিক্ষক হৃদয় মন্ডলের মুক্তি দাবি অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের
তবে হৃদয় মন্ডলের স্ত্রী ববিতা হালদার দাবি করেছেন, কয়েকজন সহকর্মীর সঙ্গে শত্রুতার জের ধরে তাকে স্কুল থেকে বের করে দেয়ার জন্য তার বিরুদ্ধে এ মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে ২০ মার্চ বিনোদপুর রামকুমার উচ্চ বিদ্যালয়ের (বিজ্ঞান বিভাগ) দশম শ্রেণির কয়েকজন শিক্ষার্থী বিজ্ঞান ও ধর্মের ওপর হৃদয় মন্ডলের একটি ক্লাসের কথোপকথন রেকর্ড করে।
২২ মার্চ, কয়েকজন শিক্ষার্থী তার শাস্তির দাবিতে স্কুলের বাইরে বিক্ষোভ করে। পরবর্তীতে ওই স্কুলের এক অফিস সহকারী (ইলেকট্রিশিয়ান) তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন এবং তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ বছর আগে