মাহিন্দা রাজাপাকসে
শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন রনিল বিক্রমাসিংহে
শ্রীলঙ্কার পাঁচবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে পুনরায় প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সঙ্কটে জর্জরিত দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায় স্থিতিশীলতা আনার লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শপথ নেন তিনি।
প্রেসিডেন্টের বাসভবনে এক অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসের সামনে শপথ নেন বিক্রমাসিংহে।
বিক্ষোভকারীরা এক মাসেরও বেশি সময় ধরে প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের প্রবেশপথ অবরোধ করে রেখেছে।
প্রেসিডেন্টের ভাই মাহিন্দা রাজাপাকসে বিরোধীদের বিক্ষোভের মুখে সোমবার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। তার পদত্যাগের ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মন্ত্রিসভা ভেঙ্গে যায়।
বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলার পর দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতার ঢেউ সামাল দিতে কর্তৃপক্ষ বুধবার রাজধানীর রাস্তায় সাঁজোয়া যান ও সেনা মোতায়েন করেছে। এ পর্যন্ত রাজাপাকসে সরকার বিরোধী বিক্ষোভে ৯জন নিহত এবং ২০০ জনের বেশি আহত হয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যায় দেশব্যাপী শুরু হওয়া কঠোর কারফিউ সত্ত্বেও অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর অব্যাহত থাকায় নিরাপত্তা বাহিনীকে সহিংসতায় অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের দেখা মাত্র গুলি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
বিক্ষোভকারীরা অর্থনৈতিক সঙ্কটের জন্য প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে এবং তার ভাইয়ের পদত্যাগ দাবি করে আসছে।
আরও পড়ুন: রনিল বিক্রমাসিংহে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হবেন: দলীয় কর্মকর্তা
শ্রীলঙ্কা প্রায় দেউলিয়া এবং চলতি বছর বকেয়া সাত বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশি ঋণ পরিশোধ স্থগিত করেছে দেশটি।
আইএমএফ বলেছে যে কোনও স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদী সহায়তা ঋণ পুনর্গঠনের বিষয়ে ঋণদাতাদের সঙ্গে আলোচনার ফলাফলের ওপর নির্ভর করে। শ্রীলঙ্কাকে বর্তমান মোট ৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৈদেশিক ঋণের মধ্যে ২০২৬ সালের মধ্যে কমপক্ষে ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে হবে।
দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় চলতি মাসের শুরুতে বলেছিল, দেশের ব্যবহারযোগ্য বৈদেশিক রিজার্ভ মাত্র ২৫ মিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে।
বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতির ফলে আমদানি হ্রাস করতে বাধ্য হয়েছে। ফলে জ্বালানি, রান্নার গ্যাস, খাদ্য ও ওষুধের মতো প্রয়োজনীয় জিনিসের তীব্র ঘাটতি দেখা দিয়েছে। কয়েক মাস ধরে নাগরিকেরা প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনতে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে, এদের মধ্যে অনেকেই খালি হাতে ফিরেছেন।
নির্বাচিত হলে বিক্রমাসিংহে সম্ভবত প্রেসিডেন্টের কাছে নিয়োগের জন্য মন্ত্রিসভার একটি তালিকা উপস্থাপন করবেন। তবে প্রধানমন্ত্রী বা নতুন মন্ত্রিসভার বিষয়ে কোনো আপত্তি থাকলে আইনপ্রণেতারা হাউস স্পিকারের কাছে অনাস্থা প্রস্তাব জমা দিতে পারেন। তারপর প্রস্তাবটি নিয়ে বিতর্ক এবং ভোট হবে।
৭৩ বছর বয়সী বিক্রমাসিংহে ৪৫ বছর ধরে সংসদে রয়েছেন। তার ব্যাপক আন্তর্জাতিক সংযোগ রয়েছে এবং একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ হিসেবে তার খ্যাতি রয়েছে।
তার রাজনৈতিক দল ২০১৯ সালে নেতৃত্বের সঙ্কটের মধ্যে বিভক্ত হয়ে যায় এবং বেশিরভাগ সিনিয়র সদস্য মিলে একটি নতুন দল গঠন করে; বর্তমানে্ এ দলটিই দেশের প্রধান বিরোধী দল।
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কায় চলতি সপ্তাহে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
শ্রীলঙ্কায় সহিংসতাকারীদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
২ বছর আগে
শ্রীলঙ্কায় চলতি সপ্তাহে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
রাজনৈতিক ও ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটে নিমজ্জিত দেশকে স্থিতিশীল করার লক্ষ্যে চলতি সপ্তাহেই নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে।
বুধবার জাতির উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দেন।
ভাষণে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া সম্প্রতি শান্তিপূর্ণ সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের ওপর তার সদ্য পদত্যাগ করা প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসের সমর্থকদের হামলার নিন্দা জানান।
তিনি বলেন, ‘আমি এই সপ্তাহের মধ্যে এমন একজন নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগের পদক্ষেপ নিচ্ছি যার কাছে সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ ও জনগণের আস্থা রয়েছে এবং বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দেশকে পতন থেকে উদ্ধার করতে একটি নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করতে পারেন।
গোতাবায়া রাজাপাকসে বলেন, ‘আমি নতুন প্রধানমন্ত্রীর জন্য একটি নতুন কর্মসূচী উপস্থাপন এবং তা বাস্তবায়নের পথ তৈরি করব।’
প্রেসিডেন্ট বলেন, তিনি তার অনেক ক্ষমতা সংসদকে দেবেন এবং যখন দেশে কিছুটা স্বাভাবিকতা ফিরে আসবে, তখন দেশের শক্তিশালী নির্বাহী প্রেসিডেন্সি ব্যবস্থা বাতিল করার পদক্ষেপ নেবেন।
শ্রীলঙ্কায় কয়েক দশকের মধ্যে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকট চলছে। দেশটিতে সরকার পতনের দাবিতে এক মাসেরও বেশি সময় ধরে বিক্ষোভ চলছে। তুমুল বিক্ষোভের মুখে গত সোমবার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে পদত্যাগ করেন। যদিও বিক্ষোভকারীরা প্রেসিডেন্টকে তার বড় ভাইয়ের পদাঙ্ক অনুসরণ করে পদত্যাগের দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন।
পড়ুন: শ্রীলঙ্কায় সহিংসতাকারীদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ
২ বছর আগে
শ্রীলঙ্কায় কারফিউ উপেক্ষা করে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ অব্যাহত
শ্রীলঙ্কায় দেশব্যাপী কারফিউ উপেক্ষা করে কয়েক শতাধিক বিক্ষোভকারী মঙ্গলবারও সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে।
দেশটি কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে রয়েছে।
প্রতিবাদকারীরা বিক্ষোভের ৩২তম দিনে দেশটির রাজধানী কলম্বোতে প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসের কার্যালয়ের প্রবেশপথে ভাইয়ের পদাঙ্ক অনুসরণ করে তাকে পদত্যাগের দাবি জানান।
সোমবার রাতে জারি করা একটি সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসের পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করছে দেশটির সরকার।
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসের পদত্যাগ
বিক্ষোভকারীদের একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার চামাথ বোগাহাওয়াট্টা বলেছেন, ‘আমাদের উত্তেজিত করতে সরকার খুব ঘৃণ্য কিছু কাজ করেছে। আমি মনে করি না জনগন সেনাবাহিনীর সাহায্যে শাসন করার প্রচেষ্টাকে সহ্য করবে।’
তিনি বলেন, তারা কতদিন কারফিউ দিয়ে দেশ শাসন করবে?
সোমবার রাতে ক্ষমতাসীন দলের একজন সংসদ সদস্যসহ অন্তত চারজন নিহত এবং প্রায় ২০০ জন আহত হয়েছেন।
ঘটনায় দেশটির কর্তৃপক্ষ দেশের অনেক জায়গায় সশস্ত্র সেনা মোতায়েন করেছে এবং বুধবার পর্যন্ত কারফিউ জারি করেছে।
আরও পড়ুন: কিউবার পাঁচ তারকা হোটেলে বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৩১
২ বছর আগে
শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসের পদত্যাগ
শ্রীলঙ্কায় তীব্র বিক্ষোভের মুখে দেশটির প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে সোমবার পদত্যাগ করেছেন।
এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, দেশের চলমান রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হিসেবে শুক্রবার এক বিশেষ বৈঠকে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগের আহ্বান জানানোর কয়েকদিন পর এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মাহিন্দা রাজাপাকসে।
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ফলে প্রেসিডেন্ট রাজাপাকসে একটি সর্বদলীয় মন্ত্রিসভা গঠনের জন্য সংসদে সব রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এর আগে বিরোধীদল সমাগি জন বালাবেগায়া (এসজেবি) নিশ্চিত করেছে দলটির নেতা সজিথ প্রেমাদাসা অন্তর্বর্তী সরকারে প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করবেন না।
আরও পড়ুন: রাজাপাকসের বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোটের প্রস্তাব শ্রীলঙ্কার বিরোধীদলের
সোমবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন টেম্পল ট্রিসের বিপরীতে বিক্ষোভকারীরা প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসেকে পদত্যাগ না করার আহ্বান জানিয়ে বিক্ষোভ করেন।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর তারা টেম্পল ট্রিসের কাছে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে আহত কমপক্ষে ১৬ জনকে কলম্বো ন্যাশনাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মাহিন্দা রাজাপাকসে জনগণকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়ে একটি টুইট করার পরপরই পদত্যাগের খবরটি আসে।
২ বছর আগে
রাজাপাকসের বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোটের প্রস্তাব শ্রীলঙ্কার বিরোধীদলের
শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে এবং তার মন্ত্রিসভাকে ক্ষমতাচ্যুত করার লক্ষ্যে একটি অনাস্থা ভোটের প্রস্তাব করেছে দেশটির প্রধান বিরোধীদল।
জনগণের প্রাপ্য জীবনমান নিশ্চিতের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে তাদের বিরুদ্ধে এ প্রস্তাব এনেছে দলটি।
মঙ্গলবার দেশটির সংসদে লঙ্কান নেতা সাজিথ প্রেমাদাসার নেতৃত্বে ইউনাইটেড পিপলস ফোর্স পার্টির একটি পক্ষ স্পিকার মাহিন্দা ইয়াপা আবেবর্দেনার কাছে অনাস্থা সংসদীয় ভোটের দাবিতে এ প্রস্তাব পেশ করেছে।
আরও পড়ুন: ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের প্রতিশ্রুতি মোদির
দেশের চলমান অর্থনৈতিক সংকটের জন্য দায়ী করে রাজাপাকসে এবং তার ছোট ভাই দেশটির প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসের পদত্যাগের দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের মধ্যে এই পদক্ষেপটি এসেছে।
রাজাপাকসে ও মন্ত্রিসভাকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করতে ২২৫ সদস্যের সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের প্রয়োজন হবে।
এদিকে ইউনাইটেড পিপলস ফোর্স ৫৪ ভোট পেতে পারে। তবে অন্যান্য বিরোধীদল এবং ক্ষমতাসীন শ্রীলঙ্কা পিপলস ফ্রন্ট পার্টি থেকে দলত্যাগ করা সদস্যদের ভোটে তাদের জয়ের সম্ভাবনা আছে।
বুধবার সংসদ অধিবেশন শুরুর পর অনাস্থা ভোট কখন অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ইউক্রেনের খারকিভ থেকে ‘পুতিনের সমর্থক’ আটক
২ বছর আগে
বিক্ষোভের কারণে শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক পুনর্গঠন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে: মাহিন্দা রাজাপাকসে
শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে দেশটিতে কয়েক সপ্তাহের গণবিক্ষোভের অবসান ঘটানোর জন্য বিক্ষোভকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
বিক্ষোভকারীরা কয়েক দশকের মধ্য দেশের সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সংকটের জন্য সরকারের পদত্যাগের দাবি করে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে।
বিদেশি রিজার্ভ তলানিতে এবং ২৫ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণে জর্জরিত দেশটি এখন দেউলিয়া হওয়ার দ্বারপ্রান্তে।
আরও পড়ুন: গণবিক্ষোভের মুখে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের
জাতির উদ্দেশে টেলিভিশনে দেয়া এক ভাষণে রাজাপাকসে বলেছেন, সরকার দেশকে পুনর্গঠনের জন্য একটি পরিকল্পনা করছে। বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় বিক্ষোভ করে ‘প্রতি সেকেন্ড’ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মাধ্যমে দেশ বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়ার সুযোগ হারাচ্ছে।
এদিকে বিক্ষোভকারীরা তার পদত্যাগের দাবিতে সোমবার তৃতীয় দিনের মতো প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের প্রবেশপথ দখলে রেখেছে।
খাদ্য ও জ্বালানি কেনার জন্য জরুরি ঋণের জন্য চীন ও ভারতের সাহায্য চেয়েছে দেশটির সরকার।
মাহিন্দা রাজাপাকসে বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের কারণ হিসেবে করোনা বিধিনিষেধ এবং গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন আয়ের ক্ষতিকে দায়ী করেন।
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কায় অন্তর্বর্তী সরকার নিয়োগের আহ্বান আইনপ্রণেতাদের
২ বছর আগে