সংসদীয় কমিটি
ধীরগতির প্রকল্পের তালিকা দিতে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ সংসদীয় কমিটির
দীর্ঘদিন ধরে চলা ধীরগতির প্রকল্প এবং বারবার সময় বাড়ানো হয়েছে- এমন প্রকল্পের তালিকা দাখিলের জন্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।
একই সঙ্গে সেসব প্রকল্প বাস্তবায়নে কেন দেরি হয়েছে- তার বিস্তারিত কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মন্ত্রণালয়কে। এটি পরবর্তী বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে।
আরও পড়ুন: ট্রেন দুর্ঘটনা রোধে সেন্সর ব্যবস্থা চালুর সুপারিশ রেলপথ সংসদীয় কমিটির
রবিবার সংসদ ভবনে এম এ মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রকল্প বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
কমিটি চলমান প্রকল্পগুলোর কাজের গতি বাড়াতে প্রক্রিয়া পর্যালোচনা ও উন্নত করার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে অনুরোধ করে।
দ্রুত ও গতিশীল উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে সভায় প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সমন্বিত অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।
আরও পড়ুন: কোটা ইস্যু এখনও বিচারাধীন থাকায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে নিয়োগ স্থগিতের সুপারিশ সংসদীয় কমিটির
নিরাপদ খাদ্যে বিশেষ নজরদারির আহ্বান সংসদীয় কমিটির
৪ মাস আগে
কোটা ইস্যু এখনও বিচারাধীন থাকায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে নিয়োগ স্থগিতের সুপারিশ সংসদীয় কমিটির
কোটা পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আদালতে প্রক্রিয়াধীন থাকায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অধীনে চলমান নিয়োগ কার্যক্রম পেছানোর সুপারিশ করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি।
সংসদ ভবনে সভাপতি এম এ মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির প্রথম বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।
আরও পড়ুন: জরুরি ভিত্তিতে অবৈধ বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন করার সুপারিশ সংসদীয় কমিটির
এছাড়া টিকা ক্রয়ে দুর্নীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে কমিটি। কমিটিতে রয়েছেন বিএম কবিরুল হক, নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন ও মশিউর রহমান মোল্লা সজল।
কমিটিকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
কমিটির সমস্য এসএম রেজাউল করিম, আবদুর রহমান, বিএম কবিরুল হক, ছোট মনির, নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, মো. রশিদুজ্জামান, মোশতাক আহমেদ রুহী, মশিউর রহমান মোল্লা সজল, আশিকা সুলতানা এবং মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: নিরাপদ খাদ্যে বিশেষ নজরদারির আহ্বান সংসদীয় কমিটির
ট্রেন দুর্ঘটনা রোধে সেন্সর ব্যবস্থা চালুর সুপারিশ রেলপথ সংসদীয় কমিটির
৪ মাস আগে
জরুরি ভিত্তিতে অবৈধ বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন করার সুপারিশ সংসদীয় কমিটির
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি জরুরি ভিত্তিতে অবৈধ বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় বিচ্ছিন্ন বিদ্যুতের লাইন শনাক্ত করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করেছে।
সংসদীয় পর্যবক্ষেক এই কমিটি দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুতের প্রকৃত চাহিদা নির্ধারণ করে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করার পরামর্শও দিয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সংসদ ভবনে কমিটির চেয়ারম্যান ওয়াসেকা আয়েশা খানের সভাপতিত্বে কমিটির ৪১তম বৈঠক থেকে এ সুপারিশ করা হয়েছে বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বৈঠকে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) আওতাধীন এলাকায় লোডশেডিং কমাতে গৃহীত পদক্ষেপ এবং দেশে নির্মাণাধীন কয়লা, জ্বালানি ও প্রাকৃতিক গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সর্বশেষ বাস্তবায়ন অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়।
সংসদীয় কমিটি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সদস্যদের নিয়মিত যথাযথ প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য বলেছে।
আরও পড়ুন: মন্ত্রণালয়ে ক্রয় ও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতার সুপারিশ সংসদীয় কমিটির
সভায় পূর্ববর্তী ৩৯ ও ৪০তম বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়।
কমিটি আমদানিকৃত জ্বালানি বিক্রয় বা বিতরণ ব্যবস্থা স্বয়ংক্রিয় করার জন্য, সিস্টেমে অনিয়ম থাকলে তা অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া এবং ভূতাত্ত্বিক জরিপ কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করেছে।
এছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে পাথর কোয়ারি থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন বন্ধ এবং প্রয়োজনে কোয়ারিগুলোতে পাহারাদার নিয়োগের ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সংসদীয় প্যানেল।
কমিটির সদস্য মো. নুরুল ইসলাম তালুকদার, মো. আসলাম হোসেন সওদাগর, খালেদা খানম ও নার্গিস রহমান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিবসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সংসদীয় ৬ স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
বিমান ছিনতাই তদন্তে সর্বদলীয় সংসদীয় কমিটি গঠনের দাবি
১ বছর আগে
সংবিধান পর্যালোচনার জন্য সংসদীয় কমিটি গঠনের প্রস্তাব ইনুর
জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু সংবিধানের মৌলিক নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিষয়গুলো দূর করতে সংবিধান পর্যালোচনার জন্য একটি সংসদীয় কমিটি গঠনের প্রস্তাব করেছেন।
তিনি প্রধানমন্ত্রীকে ওই কমিটির প্রধান করার এবং সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী সব রাজনৈতিক দলের সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব করেন।
শনিবার জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সংসদে আনা প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ প্রস্তাব দেন।
শুক্রবার সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
বিএনপি-জামায়াতের কঠোর সমালোচনা করে ইনু বলেন, বিএনপি ও জামায়াত যারা ‘দুর্নীতির রাজনীতি করে’ তারা তাদের তথাকথিত ২৭ দফা ও ১০ দফা দাবি নিয়ে সংবিধানকে সম্পূর্ণ পরিবর্তনের হুমকি দিয়েছে।
তিনি বলেন, বিএনপি পঁচাত্তরের পর তাদের অপকর্মের পক্ষে কথা বলছে।
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি বাংলাদেশের কথা বলছে, কিন্তু হৃদয়ে পাকিস্তান আছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপি আসলে পাকিস্তানের প্রক্সি প্লেয়ার।’
ইনু বলেন, বিএনপি সংবিধানকে ধ্বংস করে রাজাকারদের রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনতে চায়।
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে ক্ষমতাবাজী বন্ধ এবং বৈষম্যের অবসান করতে হবে: ইনু
সাবেক এই তথ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরে সার্বভৌম সরকার গঠনের ওপর বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘এর পরের ইতিহাস শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ইতিহাস… শেখ হাসিনার সাফল্যের ইতিহাস। তিনি সংসদীয় ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন।’
১৪ দলীয় জোটের শরিক জাসদের সভাপতি বলেন, ‘মাইনাস টু’ তত্ত্ব বাতিল করে সকল সমালোচনার মুখে শেখ হাসিনা ঐক্যের পতাকা নিয়ে ২০০৮ সালে ১৪ দল ও মহাজোট গঠন করেন এবং বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ক্ষমতায় আনেন।
ইনু বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ করার পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন, যার জন্য প্রয়োজন আধুনিক প্রশাসন এবং আরও অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক সংসদীয় ব্যবস্থা।
তিনি বলেন, আরও অংশগ্রহণমূলক ব্যবস্থার মাধ্যমে রাজনৈতিক অঙ্গনে যে প্রস্তাবগুলো আলোচিত হচ্ছে সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে সংবিধান সংশোধনের জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি সংসদীয় কমিটি করা উচিত।
তিনি পরামর্শ দিয়েছিলেন: ‘অনাস্থা বিল এবং অর্থ বিল এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা বিল বাদ দিয়ে অনুচ্ছেদ ৭০ সংশোধন করা, সংসদ সদস্যদের আইন প্রণয়নের আরও ক্ষমতা দেওয়া, সংসদের স্থায়ী কমিটি খোলা, সমস্ত স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের পূর্ণ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা এবং সংবিধানের ৫৯ ও ৬০ ধারা সংশোধন করা।
তিনি সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ব্যবস্থা, খাদ্য ব্যবস্থা এবং সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং ইন্টারনেটে সার্বজনীন অভিগম্যতার অধিকারকে সংবিধানের মৌলিক অধিকার হিসেবে বাস্তবায়ন করতে রাষ্ট্রকে বাধ্য করার পক্ষে এবং বিচারকদের নিয়োগ ও অভিশংসন পর্যালোচনা করার পক্ষে কথা বলেন।
ইনু বলেন, ‘রাষ্ট্রের কোনো লিঙ্গ ও ধর্ম নেই।’
তিনি বলেন, সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিষয়গুলো বাতিলের বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত।
তিনি বলেন, ‘সংসদে প্রতিনিধিত্ব আছে এমন সব রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে সংবিধান পর্যালোচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি বিশেষ কমিটি গঠনের প্রস্তাব করছি।
আরও পড়ুন: বিএনপি একটি সাম্প্রদায়িক তালেবানী চক্র: ইনু
১ বছর আগে
এসি, বাতি বন্ধ রেখে সংসদীয় কমিটির বৈঠক
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি), এমনকি বৈদ্যুতিক বাতি ব্যবহার না করেই বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটি বৈঠক করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
মঙ্গলবার সংসদ ভবনের মন্ত্রিপরিষদ কক্ষে সভা পরিচালনার জন্য বাইরে থেকে দিনের আলো যথেষ্ট ছিল বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চেয়ারপার্সন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ওয়াসেকা আয়শা খান।
ওয়াসেকা দাবি করেছেন যে সভায় আইন প্রণেতারা এবং অন্যান্য অংশগ্রহণকারীরা এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন।
সংসদ সচিবালয় সূত্র বলেছে, কোনও লোডশেডিং না থাকা সত্ত্বেও গরমের মধ্যে এসি ও বাতি ছাড়া কোন কমিটির এটিই প্রথম বৈঠক।
তিনি বলেন, সভা পরিচালনার জন্য বাইরের দিনের আলোই যথেষ্ট ছিল।
কমিটি বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়কে বিভিন্ন সরকারি ভবনে এনার্জি অডিট করতে বলেছে।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ সাশ্রয়: মঙ্গলবার থেকে দেশে দৈনিক এক ঘণ্টা লোডশেডিং
সভায় প্রধান বৈদ্যুতিক পরিদর্শন (সিইআই) দপ্তরের কার্যক্রম এবং দেশের সার্বিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনায় এর ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়।
সংরক্ষিত মহিলা আসনের আওয়ামী লীগের সাংসদ ওয়াসেকা বলেন, প্রাথমিকভাবে সংসদীয় কমিটি একটি সরকারি ভবনে এনার্জি অডিট করতে বলেছে যেখানে এসি ব্যবহারের কারণে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বিদ্যুৎ খরচ হয়।
‘টেকসই এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সহায়তায় বিদ্যুৎ বিভাগকে অডিট পরিচালনা করতে বলা হয়েছে’, তিনি বলেন।
অডিট রিপোর্ট পাওয়ার পর এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ধারণ করা হবে বলেও ওয়াসেকা উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, সংসদীয় কমিটি চায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় ও পরিবেশ রক্ষার জন্য সব সরকারি ভবনগুলোকে জ্বালানি সাশ্রয়ী কাঠামোতে পরিণত করা হোক।
বৈঠকে দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পের বিপরীতে গৃহীত বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ সংক্রান্ত প্রতিবেদন কমিটিতে উপস্থাপন করা হয়।
কমিটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের ঋণ ও ঋণের সুদ পরিশোধের জন্য প্রবিধান প্রণয়নের সুপারিশ করেছে।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে আলোকসজ্জা না করার নির্দেশনা
গ্যাস ও বিদ্যুৎ ব্যবহারে মিতব্যয়ী হওয়ার আহ্বান নসরুল হামিদের
২ বছর আগে
শেখ হাসিনা নকশিপল্লী প্রকল্পের কাজ ত্বরান্বিত করার সুপারিশ
‘শেখ হাসিনা নকশিপল্লী, জামালপুর (প্রথম পর্যায়)’ প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেয়ার সুপারিশ করেছে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।
রবিবার সংসদ ভবনে কমিটির সভাপতি সাংসদ মির্জা আজমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিটির দ্বাদশ সভায় এ সুপারিশ করা হয়।
সংসদীয় ওয়াচডগ ২০২১ সালের ডিসেম্বরে মূল সময়সীমা শেষ হওয়ায় একটি যৌক্তিক সময়সীমা পুনর্নির্ধারণ করে শিগগির প্রকল্পের বাস্তবায়ন শেষ করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের জন্য মন্ত্রণালয়কে বলেছে।
আরও পড়ুন: থমকে আছে দর্শনা-দৌলতগঞ্জ স্থলবন্দর প্রকল্প
এর আগে ২০১৯ সালের মার্চে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) নকশি উদ্যোক্তা, তাঁত ও হস্তশিল্প শ্রমিকদের সুবিধা বৃদ্ধি, নকশি ও তাঁত শ্রমিকদের দারিদ্র্য বিমোচন এবং তাদের জীবিকার অবস্থার উন্নতির লক্ষ্যে ৭২২ কোটি টাকা আনুমানিক ব্যয়ে প্রকল্পটি অনুমোদন করে।
জামালপুরে ৩০০ একর জমিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড।
এছাড়া সংসদীয় কমিটি ‘শেখ হাসিনা সোনালি আঁশ ভবন’ নামে একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছে।
আরও পড়ুন: মেগা প্রকল্পে বদলে যাবে দেশের অর্থনীতি: প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশনের (বিজেএমসি) জনবল সংক্রান্ত সমস্যা, কৃষিপণ্য হিসেবে পাটজাত পণ্য তালিকাভুক্তির অগ্রগতি, বেসরকারি পাটকলের ব্যাংক ঋণ মওকুফসহ পাট খাতের বিদ্যমান সমস্যা সমাধানে মন্ত্রণালয়ের গৃহীত পদক্ষেপ এবং বাধ্যতামূলক পাট প্যাকেজিং আইন-২০১০ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে গৃহীত ব্যবস্থা নিয়ে সভায় আলোচনা হয়।
সভায় কমিটির সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, রণজিৎ কুমার রায়, নজরুল ইসলাম চৌধুরী ও শাহিন আক্তার উপস্থিত ছিলেন।
২ বছর আগে