আমির হোসেন আমু
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক মন্ত্রী আমু
রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রে শরীফুর রহমানের আদালত শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে মেনন, ইনু ও পলক
এদিন ৬ দিনের রিমান্ড শেষে আমির হোসেন আমুকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের রমনা জোনাল টিমের পুলিশ পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিপ।
আমুর পক্ষে তার আইনজীবী জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর বিরোধীতা করে। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ৭ নভেম্বর তার ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এর আগে ৬ নভেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে আমির হোসেন আমুকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকালে নিউমার্কেট থানার নীলক্ষেত এলাকায় পুলিশের গুলিতে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ মারা যান। এ ঘটনায় তার শ্যালক আব্দুর রহমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
আরও পড়ুন: কারাগারে গান বাংলার তাপস, ৬ নভেম্বর রিমান্ড শুনানি
১ সপ্তাহ আগে
সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু গ্রেপ্তার
সাবেক শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার সকালে রাজধানীর পশ্চিম ধানমন্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপকমিশনার (মিডিয়া) তালেবুর রহমান জানান, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমুকে সকালে ডিবি পুলিশের একটি দল গ্রেপ্তার করে।
বেশ কয়েকটি মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি রয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি ঝালকাঠি-২ আসন থেকে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
২ সপ্তাহ আগে
বিএনপির কাছে সংলাপ নিয়ে আমুর বক্তব্যের কোনো গুরুত্ব নেই: ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বুধবার বলেছেন, আগামী সাধারণ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুর সংলাপের বক্তব্যকে তারা গুরুত্ব দিচ্ছেন না।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, বিএনপির সঙ্গে সংলাপে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের পরস্পরবিরোধী মন্তব্যও প্রকাশ করেছে যে সরকার এখন কেমন অস্থির হয়ে পড়েছে।
সংলাপে আমুর মন্তব্যের বিষয়ে সাংবাদিকরা তার মন্তব্য জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমি এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাই না। আমি এটা নিয়ে কথা বলতেও চাই না।’
বিকালে কয়েকজন সাংবাদিক ফখরুলের কাছে এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমুকে আওয়ামী লীগের আনুষ্ঠানিক মুখপাত্র করা হয়েছে কিনা তা তিনি জানেন না। ‘আমরা কেন তার বক্তব্যকে গুরুত্ব দেব? আমি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না।’
আরও পড়ুন: এটি জনবিরোধী, জাতীয় সম্পদ লুণ্ঠনের জন্য তৈরি করা হয়েছে: ২০২৪ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে নিয়ে বিএনপি
এর আগে মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আমু বলেন, বিএনপির সঙ্গে সংলাপের দরজা খোলা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘জাতিসংঘের একজন প্রতিনিধি আসুক। আমরা বিএনপির সঙ্গে মুখোমুখি বসতে চাই এবং দেখতে চাই পার্থক্য কোথায়।’
এদিকে বিএনপির সিনিয়র নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, আলোচনা নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের বক্তব্য বেপরোয়া।
বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে তিনি স্মৃতিচারণ করে বলেন, কয়েকদিন আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি সন্ত্রাসী দল হওয়ায় নির্বাচন নিয়ে আলোচনার প্রশ্নই আসে না।
এই বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমির হোসেন আমু গতকাল (মঙ্গলবার) বলেছেন, তারা জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত। কিন্তু ওবায়দুল কাদের (আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক) আজ (বুধবার) তা প্রত্যাখান করেছেন। সুতরাং, কে সঠিক? আসলে, তারা (আ.লীগ নেতা) বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এবং বেপরোয়া মন্তব্য করছে।’
মোশাররফ বলেন, দলের সময় শেষ হওয়ায় আগামী দিনেও আওয়ামী লীগ অসংগঠিত থাকবে। ‘সময় শেষ হলে মানুষ অপ্রত্যাশিত মন্তব্য করে।’
তিনি আরও বলেন, একটি সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথ প্রশস্ত করে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে ক্ষমতাসীন দলকে ক্ষমতা ছাড়তে হবে।
আরও পড়ুন: লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে ৮ জুন দেশব্যাপী বিএনপি’র অবস্থান কর্মসূচি
বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের পরিণতি: ফখরুল
১ বছর আগে
বিএনপির সঙ্গে সংলাপ নিয়ে আমির হোসেন আমু’র বক্তব্যটি ব্যক্তিগত: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় বসা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু’র বক্তব্যটি তার ব্যক্তিগত মন্তব্য।
তিনি বলেন, এ বক্তব্য নিয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় ফোরামে কোনো আলোচনা হয়নি, এমনকি ১৪ দলেও আলোচনা হয়নি।
বুধবার (৭ জুন) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক এখনও 'অত্যন্ত চমৎকার': তথ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, নির্বাচন পরিচালনা করবে নির্বাচন কমিশন। তারা নির্বাচনের রেফারি। তারা যদি সংলাপে ডাকে আমরা যাবো।
মন্ত্রী বলেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তিনি বলেছেন কাগজে বা গণমাধ্যমে যেভাবে এসেছে, তিনি ঠিক সেভাবে বলেননি। যেভাবেই আসুক এটি তার ব্যক্তিগত অভিমত। এটি দল, সরকার এমনকি ১৪ দল কোথাও এনিয়ে আলোচনা হয়নি।
হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি হচ্ছে সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দল, কানাডার আদালত কর্তৃক রায়প্রাপ্ত সন্ত্রাসী, অর্থাৎ সিলমারা সন্ত্রাসী। আদালতের রায়ে একেবারে সিলমারা সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দল।
তিনি বলেন, যারা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা চালায়, যাদের হামলায় এস এম কিবরিয়া, আসহান উল্লাহ মাস্টারসহ অনেকেই নিহত হয়েছেন। যাদের হামলার জজ আদালতের বিচারক নিহত হয়েছে। তাদের পৃষ্ঠপোষকদের হামলায় সারাদেশের ৫০০ জায়গায় একযোগে বোমা ফুটেছে।
খালেদা জিয়ার ছেলে মারা যাওয়ার পর তার প্রতি সহানুভূতি জানাতে শেখ হাসিনা তার বাড়ির দরজায় গিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। আধা ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পরেও দরজা খুলেনি।
সেই দলের সঙ্গেও প্রধানমন্ত্রী আলোচনায় বসেছেন এবং আলোচনায় বসার ইচ্ছা ব্যক্তও করেছিলেন। যারা এ ধরনের অগ্নি সন্ত্রাস চালায়, মানুষের ওপর হামল চালায় তাদের সঙ্গে আলোচনা কতটুকু ফলপ্রসু বা আলোচনা করে কি হবে সেটিই হচ্ছে বড় প্রশ্ন।
তাহলে কি আলোচনার সুযোগ নেই? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেখুন বিএনপির যদি নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রসঙ্গ থাকে, সেটি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করতে পারে। নির্বাচক আয়োজক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন যদি আমাদের ডাকে আমরা নির্বাচন কমিশনে যাব।
আরও পড়ুন: অনলাইন নিউজ পোর্টাল পরিচালনায় শৃঙ্খলা আনার পরিকল্পনা করছে সরকার: তথ্যমন্ত্রী
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই নির্বাচনে বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করুক এবং সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি চমৎকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। বিশ্বের কাছে উদাহরণস্বরূপ একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক আমরা সেটি চাই।
তিনি বলেন, বিএনপি আসলে নির্বাচনকে ভয় পায়। তারা ২০১৪ সালে নির্বাচন প্রতিহত করার চেষ্টা করেছ। তারা আসলে নির্বাচন প্রতিহত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত এবং সেই কথাটি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আবার বলেছেন।
কিন্তু এবার আর তাদের পক্ষে নির্বাচন প্রতিহত করা কিংবা বর্জন করা সম্ভবপর হবে না। দেশে অবশ্যই একটি সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে।
হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি একটি রাজনেতিক দল, তারা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতেই পারে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি করবে না। কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য তা নয়, তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচন ভণ্ডুল করে দেশে একটি বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি করা।
কিন্তু নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণই হলো মুখ্য বিষয়। জনগণ যদি ব্যাপকভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং ভোট অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় তালেই সেটি জনগণের অংশগ্রহণমূলক একটি ভালো নির্বাচন।
নির্বাচনে আসতে বিএনপি যদি খালেদা জিয়ার মুক্তি শর্ত দেয়, তাহলে সরকারের অবস্থান কি হবে, এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়াকে চাইলেই সরকার মুক্তি দিতে পারবে না, উনি আদালত কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।
তিনি আরও বলেন, এটি তো আদালতের এখতিয়ার। সরকার চাইলেই তো মুক্তি দিতে পারবে না।
আরও পড়ুন: বাজেট গরিববান্ধব গণমুখী, সমালোচনা গৎবাঁধা: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সরকারের আলোচনার ইঙ্গিত আমির হোসেন আমু’র
আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা ও ১৪ দলীয় মহাজোটের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু মঙ্গলবার আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আন্দোলনে থাকা বিএনপির সঙ্গে সরকারের আলোচনার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আলোচনা বাদে অন্য কোনো পন্থায় সংকটের সমাধান সম্ভব নয়। আর অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতায় আসার পাঁয়তারা করলে প্রতিরোধ করবে জনগণ।’
মঙ্গলবার (৬ জুন) বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে দেশবিরোধী দেশি ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ১৪ দলের প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এই কথা বলেন।
নির্বাচনি সমস্যা সমাধানে বিএনপির সঙ্গে সরকার আলোচনা করতে রাজি উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রয়োজনে জাতিসংঘের প্রতিনিধির সামনে বিএনপির সঙ্গে মুখোমুখি বসে রাজনৈতিক সংকট ও আগামী নির্বাচনের সুরাহা করতে চায় আওয়ামী লীগ বলে জানিয়েছেন সাবেক এই মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: আমুই হলেন ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র
আমির হোসেন আমু বলেন, সংবিধানের মধ্যে থেকে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রাখতে আলোচনার দরজা সবসময় খোলা। বিএনপির সঙ্গে যেকোনো আলোচনা হতে পারে। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে আলোচনার দ্বার সবসময় খোলা আছে। প্রয়োজনে জাতিসংঘের প্রতিনিধির মধ্যস্থতায় বিএনপির সাথে আলোচনা হতে পারে।
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আগামী নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ভিসানীতির ঘোষণা দিয়েছে। পাশাপাশি আগামী নির্বাচন নিয়ে দেশটির নানামুখী তৎপরতা চোখে পড়ার মতো।
মঙ্গলবার ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে।
পাশাপাশি তিনি বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গেও। দুই দিন আগে তিনি বৈঠক করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সঙ্গে।
আরও পড়ুন: ঈর্ষা করে বিএনপি নানা কথা বলছে: আমু
বাংলাদেশের সম্পদের ওপর বিদেশিদের লোভ দীর্ঘদিনের: আমু
১ বছর আগে
আমুই হলেন ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র
মোহাম্মাদ নাসিমের মৃত্যুর পর ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা আমির হোসেন আমুর নাম জোরেসরে শোনা যাচ্ছিল।আজ আনুষ্ঠানিকভাবে তার ঘোষণা এলো।
৪ বছর আগে
সিটি নির্বাচনে এমপিদের প্রচারণার সুযোগ চায় ১৪ দল
আগামী ৩০ জানুয়ারি ঢাকা দুই সিটিতে নির্বাচন উপলক্ষে সংসদ সদস্যদের (এমপি) নির্বাচনী প্রচারণায় সুযোগ দিতে নির্বাচন আচরণ বিধি-২০১৬ সংশোধনের দাবি জানিয়েছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট।
৪ বছর আগে