জমা
সর্বজনীন পেনশন স্কিম: ৬ মাসে ১৯,১৫৮ জনের ২৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকা জমা
সর্বজনীন পেনশন প্রকল্পে (ইউপিএস) বিভিন্ন খাতের মানুষের অংশগ্রহণ বাড়াতে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং আকর্ষণীয় প্রস্তাব দেওয়ার কর্মসূচি শুরু করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ (এনপিএ)।
এ লক্ষ্যে বেসরকারি ব্যাংকের কর্মীসহ প্রবাসী, বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের মধ্যে সুবিধাগুলোকে তুলে ধরা, তালিকাভুক্তির সহজ প্রক্রিয়া ও সুবিধা প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে এনপিএ।
ইউএনবির সঙ্গে আলাপকালে এই প্রকল্প জনগণের সাড়া কম পাওয়া প্রসঙ্গে এনপিএ'র সদস্য (সরকারি প্রতিনিধি হিসেবে) ও অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, জাপান ও কোরিয়ার মতো বিভিন্ন উন্নত দেশ ১৯৬০ সালে সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছে। এত বছর পর সেসব দেশে সর্বজনীন পেনশন একটি পর্যায়ে পৌঁছেছে।
‘আমাদের এত সময় লাগবে না। সর্বজনীন পেনশনের বিষয়ে ওই দেশগুলোর অভিজ্ঞতা আমরা দেখেছি,’ বলেন তিনি।
তিনি বলেন, 'শুরুর দিকে তাদেরও আমাদের মতো বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে। আমি মনে করি, সেসব দেশের তুলনায় অনেক আগেই সর্বজনীন পেনশন স্কিমে আমরা সফল হব।’
আরও পড়ুন: সুরক্ষা স্কিম: স্ব-নিযুক্ত বা অপ্রাতিষ্ঠানিক কর্মীরা যেভাবে সর্বজনীন পেনশন স্কিমে রেজিস্ট্রেশন করবেন
তিনি বলেন, প্রায় ৬ মাসে ১৯ হাজার ১৫৮ জন ইউপিএসে যুক্ত হয়েছেন এবং এ পর্যন্ত প্রায় ২৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকা ফান্ডে জমা হয়েছে।
গোলাম মোস্তফা বলেন, এনপিএ জনগণের আমানত রক্ষায় অত্যন্ত সচেতন। এ তহবিল থেকে সরকার কোনো ঋণ নিতে পারবে না।
বরং ‘আমরা ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ করি, যেখানে বিল ও বন্ডে বিনিয়োগের আয় নিশ্চিত হয়। ফলে এই তহবিল নিয়ে মানুষের মধ্যে কোনো শঙ্কা-দ্বিধা থাকবে না।’
দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট বহুল আলোচিত অভিন্ন পেনশন স্কিমের যুগে প্রবেশ করে বাংলাদেশ। এই উদ্যোগ ১৮ বছরের বেশি বয়সী দেশের সমস্ত জনগোষ্ঠীর জন্য। এই স্কিমের অধীন প্রকল্পে অংশগ্রহণকারী নাগরিকরা ৬০ বছর বয়স হওয়ার পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা উপভোগ করতে শুরু করবে।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশের জনসংখ্যার একটা বড় অংশ এখনও এই আর্থিক সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতন নয়। এজন্য এনপিএ প্রবাসীদের অংশগ্রহণ আরও সহজ করতে চায়। পাশাপাশি দেশের মানুষের মধ্যে ইউপিএস প্রচারে আকর্ষণীয় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পেনশনে উৎসাহিত করতে তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে (সিইও) নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আরও পড়ুন: সমতা স্কিম: স্বল্প আয়ের ব্যক্তিরা যেভাবে সর্বজনীন পেনশন স্কিম-এ রেজিস্ট্রেশন করবেন
জাতীয় পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে নতুন উদ্যোগের অংশ হিসেবে গত ৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ নির্দেশনা দেয়। উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য সব ব্যাংকের এমডিদের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, সরকার সর্বস্তরের মানুষকে একটি টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা চক্রে অন্তর্ভুক্ত করতে চায়। সরকারের এ উদ্দেশ্য পূরণে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক ও বিশেষায়িত ব্যাংক ব্যতীত অন্যান্য ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অংশ নিতে পারবেন।
তাই বেসরকারি ব্যাংকের এমডিদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
পাশাপাশি সরকারি পেনশন স্কিমে ব্যাংক হিসাবের উৎসে কর ও আবগারি শুল্ক প্রত্যাহারের সুপারিশ করা হয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, ২০২৩ সালের ৩১ অক্টোবর পেনশন স্কিমে বিনিয়োগের ওপর কর রেয়াত এবং পেনশন আয়ের ওপর কর অব্যাহতি প্রদানের জন্য প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
আরও পড়ুন: জাতীয় পেনশন স্কিম: প্রবাসীদের আকৃষ্ট করছে না প্রবাস স্কিম
এই পর্যায়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ও বাণিজ্যিক ব্যাংকে পরিচালিত সরকারি পেনশন স্কিমের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে উৎসে কর ও আবগারি শুল্ক মওকুফ করা প্রয়োজন। বর্তমানে ব্যক্তি, কোম্পানি ও অন্যান্য তহবিল নির্বিশেষে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের স্থিতি অনুসারে আবগারি শুল্ক কাটা হয়।
অর্থনীতিবিদ ড. এবিএম মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, জনগণের মধ্যে আস্থার অভাব এবং প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসনের অভাবের কারণে পেনশন স্কিমের প্রতি মানুষের আগ্রহ কম।
তিনি বলেন, পেনশন প্রকল্পের টাকা কোথায় বিনিয়োগ হবে, কীভাবে লাভবান হবে বা লোকসান হবে সে সম্পর্কে মানুষ এখনও সচেতন নয়।
পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এ ধরনের প্রকল্পের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়ে।
তিনি বলেন, ‘তবে তাদের সুষ্ঠু প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসনও রয়েছে, যেটির অভাব এখানে রয়েছে। তাই আগামী দিনে এই প্রকল্পের কী হবে তা সময়ই বলে দেবে।’
আরও পড়ুন: সর্বজনীন পেনশন স্কিম: প্রথম মাসে নিবন্ধন ১৩ হাজারের নিচে
১০ মাস আগে
এজেন্ট ব্যাংকের আউটলেটে ১৪,৩০৫ কোটি টাকা জমা: ইসলামী ব্যাংকের সিইও
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন-২০২৪ এবং মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার(১০ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রামের একটি হোটেলে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর জেকিউএম হাবিবুল্লাহ এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মিফতাহ উদ্দিন। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ডেভেলপমেন্ট উইং চিফ মো. মাকসুদুর রহমান।
মনিরুল মওলা বলেন, ইসলামী ব্যাংক বর্তমানে ১৪ হাজার ৩০৫ কোটি টাকা জমা রেখে দেশব্যাপী ২ হাজার ৭৭১টি এজেন্ট আউটলেট পরিচালনা করছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে সামাজিক নিরাপত্তা নয়, সবার জন্য সামাজিক বিমা চালু করতে হবে: সিপিডি
২০২৩ সালে এজেন্ট আউটলেটগুলো নতুন করে জমা পড়েছে ৩ হাজার ২৫৫ কোটি টাকা। প্রত্যন্ত অঞ্চলে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করে অর্থনৈতিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য বিমোচন এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার জন্য এজেন্ট ব্যাংকিং সম্প্রসারিত করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এই এজেন্ট আউটলেটগুলো প্রবাসীদের সেবা বৃদ্ধিতে বিশেষ করে বৈদেশিক রেমিট্যান্স ব্যাংকিং ব্যবস্থায় প্রবাহিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এর প্রভাবের প্রমাণ হিসেবে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট আউটলেটগুলো উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে, যা গত বছর রেমিট্যান্স আহরণে নিয়োজিত দেশের মোট এজেন্টের ৫২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় ব্যাংকটি।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ খাতের পাওনা পরিশোধে ৫৬৬৫ কোটি টাকার বন্ড ইস্যুতে সম্মত ২৪ ব্যাংক
১০ মাস আগে
স্পিকারকে সশরীরে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন বিএনপির ৭ সংসদ সদস্য
বিএনপির সাত সংসদ সদস্য সংসদের স্পিকারের কাছে রবিবার সশরীরে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন।
সকাল ১১টার দিকে বিএনপির সংসদ সদস্যদের পদত্যাগপত্র জমা দেয়ার কথা রয়েছে বলে বিএনপি সূত্রে জানা গেছে।
শনিবার গোলাপবাগ মাঠে দলের সমাবেশে পদত্যাগের সিদ্ধান্তের কথা জানান বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা।
পদত্যাগকারী সংসদ সদস্যরা হলেন: মো. জাহিদুর রহমান, ঠাকুরগাঁও-৩; মো. মোশারফ হোসেন, বগুড়া-৪; গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, বগুড়া-৬; মো. আমিনুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২; মো. হারুনুর রশীদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩; আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩; এবং রুমিন ফারহানা, মহিলা সংরক্ষিত আসন।
শনিবার ই-মেইলের মাধ্যমে সংসদ সদস্যরা পদত্যাগপত্র পাঠান।
আরও পড়ুন: বিএনপির ৭ সংসদ সদস্যের পদত্যাগ
২৪ ডিসেম্বর থেকে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলন শুরু করবে বিএনপি
জনগণ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার রায় দিয়েছে: খসরু
২ বছর আগে
চট্টগ্রামে মিতু হত্যা: বাবুলসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা
চট্টগ্রামে পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দিয়েছে তদন্তকারী সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। দীর্ঘ তদন্ত প্রতিবেদনে মিতু হত্যার জন্য তার স্বামী ও পুলিশের সাবেক এসপি বাবুল আক্তারসহ সাতজনকে দায়ী করা হয়েছে।মঙ্গলবার বিকালে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই পরিদর্শক (মেট্রো) আবু জাফর মোহাম্মদ ওমর ফারুক চট্টগ্রাম আদালতের প্রসিকিউশন শাখায় প্রতিবেদন জমা দেন।প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন নগরীর জিইসি মোড়ে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গুলি করে মিতুকে হত্যা করা হয়। ওই বছরের ৬ জুন এ ঘটনায় জঙ্গীরা জড়িত দাবি করে মিতুর স্বামী বাবুল আক্তার পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
আরও পড়ুন:চট্টগ্রামে ৫ শিল্পপতির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞামামলাটি প্রথমে থানা পুলিশ তদন্ত করলেও পরে নগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে মামলার তদন্তভার ন্যস্ত করা হয়।এ মামলায় সন্দেহভাজন হিসেবে-আবু নসুর গুন্নু, শাহ জামান ওরফে রবিন, সাইদুল আলম শিকদার ওরফে সাক্কু ও শাহজাহান, মো. আনোয়ার ও মোতালেব মিয়া প্রকাশ ওয়াসিম নামে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।এই হত্যায় অস্ত্র সরবরাহকারী হিসেবে গ্রেপ্তার হন এহেতাশামুল হক ভোলা ও তার সহযোগী মো. মনির। তাদের কাছ থেকে পয়েন্ট ৩২ বোরের একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়, যেটি মিতু হত্যায় ব্যবহৃত হয়েছে বলে পুলিশ দাবি করেছিল।গ্রেপ্তার আনোয়ার ও মোতালেব মিতু হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন। তাদের স্বীকারোক্তিতে মিতু হত্যার পরিকল্পনাকারী হিসেবে নাম আসে বাবুল আক্তারের সোর্স হিসেবে পরিচিত মো. মুছার।
আরও পড়ুন:চট্টগ্রামে দেশীয় অস্ত্র জব্দ, গ্রেপ্তার ৫
চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনারে পাওয়া গেছে ৩টি এয়ারগান
২ বছর আগে
হজ নিবন্ধনে জমা করা অর্থ ফেরত পাবেন যেভাবে
সরকারি ব্যবস্থাপনায় নিবন্ধনকৃত যেসব হজযাত্রী ইতোমধ্যে মারা গেছেন, অসুস্থ আছেন অথবা বয়সসীমার কারণে এ বছর হজে যেতে পারছেন না, তাদের প্রতিনিধি নিবন্ধন বাবদ জমা করা অর্থ আবেদন করে ফেরত নিতে পারবেন।
বুধবার (১৮) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, মনোনীত প্রতিনিধিরা www.hajj.gov.bd-এ প্রবেশ করে ‘নিবন্ধন রিফান্ড সিস্টেমে’ আবেদন করে জমাকৃত অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে প্রতিস্থাপিত হজযাত্রীকে প্যাকেজের সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করে নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে।
হজ পালন করা ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটি এবং সক্ষম মুসলিমরা তাদের সামর্থ্য থাকলে জীবনে অন্তত একবার এটি পালন করা ফরজ।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৮ জুলাই সৌদি আরবে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।
পড়ুন: হাবের হজ প্যাকেজ ঘোষণা
হজের সর্বনিম্ন প্যাকেজ ৪ লাখ ৬২ হাজার
২ বছর আগে