অবৈধ ক্লিনিক
অবৈধ ক্লিনিক বন্ধ করার ক্ষেত্রে কোনো চাপে নেই, আবার অভিযান শুরু হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
অবৈধ ক্লিনিক বন্ধ করার ক্ষেত্রে কোনো চাপে নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
তিনি বলেন, রমজান মাসে এবং দেশের বাইরে থাকায় অবৈধ ক্লিনিকের বিরুদ্ধে কিছুদিন অভিযান বন্ধ ছিল। এখন আবার অভিযান শুরু হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর জেনেভা ও লন্ডন ট্যুর নিয়ে রবিবার (২ জুন) সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: রোগীর প্রতি চিকিৎসকের অবহেলা সহ্য করা হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি কোনো চাপের মধ্যে নেই। একদম স্পষ্টভাবে আমি বলি আমার উপর কোনো চাপ নেই।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি কারো কথাও শুনি না। এটা (অভিযান) বন্ধ ঠিক হয়নি, আমরা কিছুটা সময় দিয়েছি যাতে তারা সংশোধন হয়। আর একসঙ্গে বাংলাদেশের সব ক্লিনিক বন্ধ করে দিতে তো পারব না। আমি আবার শুরু করব।’
তিনি বলেন, ‘রমজান মাসে আমি বন্ধ রাখতে বলেছি। আমার কাছে যতটুকু তথ্য আছে জেলা পর্যায়ে এটা চলছে। এটা বন্ধ হবে না।’
ডেঙ্গুর প্রস্তুতি বিষয়ে প্রশ্নের উত্তরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের প্রচুর স্যালাইন আছে। এখন একেবারে উপজেলা পর্যায়েও চিকিৎসকরা ডেঙ্গু চিকিৎসার বিষয়ে ওয়াকিবহাল। আমাদের গাইড লাইনও আছে। সুতরাং অসুবিধা হবে বলে আমি মনে করি না। সবাই যদি সচেতন হয়, তাহলে ডেঙ্গু মোকাবিলা করা সম্ভব।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, চীন একটা হাসপাতাল বানিয়ে দিচ্ছে আমাদের। চট্টগ্রামে ১৫০ বেডের বার্ন হাসপাতাল। সেটা পাস হয়ে গেছে এবং তারা আগামী শনিবার বাংলাদেশে আসবে, আমার সঙ্গে মিটিং করবে। তারপর আমরা কাজ শুরু করব।
এর আগে তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) পক্ষ থেকে সায়মা ওয়াজেদ অক্টোবর মাসের ৭ থেকে ১০ তারিখে পর্যন্ত স্বাস্থ্যমন্ত্রী পর্যায়ের একটি সম্মেলন করার প্রস্তাব দেন। আমরা সানন্দে গ্রহণ করে বলি- সবাই রাজি হলে ৭ থেকে ১০ অক্টোবর স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের একটা সম্মেলন এখানে হবে। যে সম্মেলন হবে, সেখানে ১০টি দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী অংশগ্রহণ করবেন। আশা করছি প্রধানমন্ত্রী এটা উদ্বোধন করবেন। সে লক্ষ্যেই কাজ করছি।
আরও পড়ুন: ‘ভিটামিন এ প্লাস’ ক্যাম্পেইন সফল করতে জনগণের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহণ প্রয়োজন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
২০৪০ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ তামাকমুক্ত হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
৫ মাস আগে
অবৈধ ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিকে অভিযান জোরদার হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অবৈধ ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হাসপাতালগুলোতে অভিযান আরও জোরদার করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে আমরা সারা দেশেই অভিযান পরিচালনা করছি। এক্ষেত্রে আজকের ডিসি সম্মেলনে অভিযানগুলোতে ডিসিদের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।’
রবিবার (৩ মার্চ) সন্ধ্যায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে বক্তব্য শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: প্রাক্তন স্বামীর আগুনে দগ্ধ চিকিৎসকের খোঁজ নিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ডা. সামন্ত লাল বলেন, ‘জেলা প্রশাসকরা আমাদের চিকিৎসা সেবায় নানা সীমাবদ্ধতা ও জনবল সংকটের বিষয়ে জানিয়েছেন। বিশেষ করে তাদের এলাকার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক-নার্সের তুলনায় রোগীর সংখ্যা বেশি, এমনকি হাসপাতালগুলোতে রোগী অনুপাতে টাকা বরাদ্দ নেই, যার ফলে স্বাস্থ্য সেবা ব্যাহত হওয়ার কথা জানিয়েছেন। আমি তাদের বলেছি আমার পক্ষ থেকে আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।’
মন্ত্রী আরও বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তো ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নেই, কিন্তু এটা ডিসিদের আছে। তাই অবৈধ ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযানে তারা যেন সর্বাত্মক সহযোগিতা করেন।
স্বাস্থ্যগত জনবহুল সমস্যার সমাধানে কত সময় লাগবে- এমন প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তো কিছুদিন আগে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়েছি। এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে দুই সচিবসহ একটা মিটিং করেছি, সেখানে স্বাস্থ্যখাতে একটি স্ট্যান্ডার্ড জনবল কাঠামো জমা দিয়েছি এবং তারা সেটি অ্যাপ্রুভ করেছে। এটার জন্য একটু সময় লাগবে।’
তিনি বলেন, ‘একবারে তো সবকিছু করা সম্ভব না। পর্যায়ক্রমে ধীরে ধীরে আমরা সব হাসপাতালেই লোকজন নিয়োগ দেব।’
সামন্ত লাল সেন আরও বলেন, আমি এতদিন একা ছিলাম (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে) এখন আরেকজন যুক্ত হয়ে দুইজন হয়েছি। দুজনে মিলে কাজ করে পর্যায়ক্রমে স্বাস্থ্যখাতের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের দিকে নিয়ে যাব।
আরও পড়ুন: রাজউক ও গণপূর্তকে আরও বেশি সতর্ক হওয়া উচিত: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
নাটোরের আদালতে জামিন পেয়েছেন বিএনপি নেতা চাঁদ
৭ মাস আগে
অবৈধ ক্লিনিকের বিরুদ্ধে ফের অভিযানে নামছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
অবৈধ ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হাসপাতালের বিরুদ্ধে ফের অভিযানে নামছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আগামীকাল সোমবার থেকে সারাদেশে একযোগে এ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
এ বিষয়ে জেলা পর্যায়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছে অধিদপ্তর।
আরও পড়ুন: অবৈধ ক্লিনিক বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফের অভিযান
রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জরুরি ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর।
তিনি বলেন, আমরা গত বছর যেসব প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নেই, মেয়াদোত্তীর্ণ ও অনিয়ম করছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছি। ডেঙ্গু পরিস্থিতিতে ফের বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের তথ্য পাচ্ছি।
তিনি বলেন, যারা এসব অনিয়মের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে আমরা আবারও ব্যবস্থা নেব। আগামীকাল থেকে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ফের অভিযানে নামবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রান্তিক পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। একযোগে সারাদেশে এ অভিযান পরিচালিত হবে।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে উচ্ছেদ অভিযানে হামলায় ইউএনও-ওসিসহ আহত ১০, আটক ৩
১০৬৬ রোহিঙ্গা ডেঙ্গু আক্রান্ত, ব্যবস্থাপনা কঠিন বলছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
১ বছর আগে
অবৈধ ক্লিনিক বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফের অভিযান
অবৈধ ও অনিবন্ধিত ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো বন্ধে সোমবার থেকে আবারও কঠোর অভিযান চালাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, প্রথম দফায় অভিযান পরিচালনা শেষেও এখনও অসংখ্য অবৈধ বেসরকারি ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়ে গেছে। সোমবার থেকে আবারও কঠোর অভিযান পরিচালনা করবো। যেভাবে তিন মাস আগে অভিযান পরিচালনা করেছি, এখনও সেভাবেই হবে।
আরও পড়ুন: ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অনিবন্ধিত ক্লিনিক বন্ধের নির্দেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
তিনি জানান, এখন থেকে তিন মাস আগে অবৈধ হাসপাতালগুলোতে অভিযান পরিচালনা করেছি। তখন বলেছিলাম তিন মাস পর আপনাদের অবহিত করবো। আজ সে উদ্দেশ্যই আপনাদের ডেকেছি। সে সময়ে সর্বমোট ১৬৪১টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়েছে।
তিনি জানান, লাইসেন্সবিহীন বা অবৈধ কোন হাসপাতালে যদি বৈধ কোন চিকিৎসকও চিকিৎসা সেবা দিতে যান, তাহলে তিনিও অবৈধ বলে বিবেচিত হবেন। তাদের কোন দায় আমরা নিব না। এছাড়া গত ২৬ মে সারা দেশে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে অভিযান পরিচালনা করে মোট ১৬৪১টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়। অভিযানে সেগুলোকে জরিমানা করে ২৫ কোটি ১৮ লাখ ৫২ হাজার ৮৬৭ টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে। এই মুহুর্তে আমাদের কাছে নতুন লাইসেন্সের জন্য পরিদর্শনের অপেক্ষায় আছে এক হাজার ৯৪৬ টি। লাইসেন্স নবায়নের জন্য পরিদর্শনের অপেক্ষায় আছে দুই হাজার ৮৮৭টি প্রতিষ্ঠান।
তিনি জানান, এই পর্যন্ত নতুন লাইসেন্স দেয়া হয়েছে এক হাজার ৪৮৯টি প্রতিষ্ঠানকে। লাইসেন্স নবায়ন হয়েছে দুই হাজার ৯৩০টিকে। নতুন লাইসেন্সের জন্য পরিদর্শন সম্পন্ন হয়েছে ৩৭৯টিকে। লাইসেন্স নবায়নের জন্য পরিদর্শন সম্পন্ন হয়েছে ১০৭৬টি এবং নতুন লাইসেন্সের জন্য আবেদন করে অপেক্ষমান রয়েছে ২০০০টি বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
তিনি আরও জানান, লাইসেন্সের বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনায় দেখা যাচ্ছে যে, সময় দেয়ার পরেও কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স করছে না এবং কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান লাইসেন্সের আবেদনও করছে না। এমনকি তারা লাইসেন্স ছাড়াই কার্যক্রম চালাচ্ছেন বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বারবার সতর্ক করার পরও কিছু প্রতিষ্ঠান এখনও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশোধন না করার ফলে আবেদন পেন্ডিং অবস্থায় আছে। এজন্য বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের লাইসেন্সের অবস্থা আরও তরান্বিত করার জন্য স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে অভিযান কার্যক্রম চালনা করা জরুরি।
এর আগে গত ২৬ মে সারা দেশের অনিবন্ধিত বেসরকারি সব স্বাস্থ্যকেন্দ্র ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বন্ধের নির্দেশনা দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। পরদিন থেকে সারা দেশে চলে অভিযান। এতে ঢাকা জেলাসহ রাজধানীতে ১৬৪টি ও ঢাকার বাইরে ৩৭৪ টিসহ মোট ৫৩৮টি প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ওমিক্রনে আক্রান্তরা সকলেই সুস্থ আছেন: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযানে সারাদেশে ১১৬ অনিবন্ধিত হাসপাতাল সিলগালা
২ বছর আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে ৩ অবৈধ ক্লিনিক সিলগালা, আটক ১
ঠাকুরগাঁওয়ে তিনটি অবৈধ ক্লিনিক সিলগালা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনায় শনিবার (২৮মে) বিকেলে এ অভিযান পরিচালনার সময় একজনকে আটক করা হয়।
জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের নিয়ে এ ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার রহমান।
এসময় জেলা শহরের পাঁচটি ক্লিনিকে তারা অভিযান পরিচালনা করেন। পরে বিভিন্ন অনিয়ম ও নিবন্ধনহীন ক্লিনিকে কাগজপত্র না থাকায় মেডিনোভা ডক্টরস জোন এন্ড ডায়াগস্টিক সেন্টার, নিউরন ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও উত্তরা ডক্টরস ডায়াগনস্টিক সেন্টার এই তিনটি প্রতিষ্ঠানে সিলগালা করা হয়। সে সময় আটক করা হয় একজনকে।
অভিযান চলাকালীন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার রহমান সাংবাদিকদের জানান, নিবন্ধনহীন এবং লাইসেন্সের মেয়াদ না থাকায় তিনটি প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, ঠাকুরগাঁওয়ে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠছে ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক সেন্টার। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও লাইসেন্স ছাড়াই চলছে রমরমা ব্যবসা। স্বাস্থ্য সেবার নামে গ্রামের হতদরিদ্র মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। দালালের খপ্পরে পড়ে প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছে রোগীরা। সরকার স্বাস্থ্যখাতে বিশেষ গুরুত্ব দেয়ার পর থেকেই জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার তদারকিতে স্বাস্থ্য বিভাগ নড়েচড়ে বসেছে।
জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জরিমানা করাসহ বন্ধ করা হবে অবৈধ এসব প্রতিষ্ঠান।
আরও পড়ুন: ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অনিবন্ধিত ক্লিনিক বন্ধের নির্দেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
২ বছর আগে