নেপালে বিমান বিধ্বস্ত
নেপালে বিমান বিধ্বস্ত, মিলেছে সর্বশেষ লাশের খোঁজ
নেপালে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মঙ্গলবার সকালে সর্বশেষ লাশের সন্ধান পাওয়া গেছে। এ পর্যন্ত ২২ জন যাত্রীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নেপালের সেনাবাহিনী।
অনুসন্ধান ও উদ্ধার কাজের নেতৃত্বে থাকা নেপাল সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নারায়ণ সিলওয়াল টুইট করেছেন যে সর্বশেষ লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্ঘটনাস্থল থেকে বাকি আরও ১২টি লাশ কাঠমান্ডুতে আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: নেপালের পাহাড়ে বিমান বিধ্বস্ত: ১৪ লাশ উদ্ধার
নেপালের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র দেও চন্দ্র লাল কর্ন সিনহুয়াকে জানিয়েছেন, একটি প্রাথমিক সমীক্ষায় দেখায় যে খারাপ আবহাওয়ার কারণে টুইন অটার বিমানটি নেপালের মুস্তাং জেলার একটি দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় বিধ্বস্ত হয়েছিল। তবে পাঁচ সদস্যের তদন্ত দল এই বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত করবেন।
২ বছর আগে
নেপালের পাহাড়ে বিমান বিধ্বস্ত: ১৪ লাশ উদ্ধার
নেপালের পাহাড়ে নিখোঁজ হওয়া ২২ জনকে বহনকারী বিধ্বস্ত বিমানের ১৪ জনকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী।
কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কর্মকর্তা টেকনাথ সিতৌলা বলেছেন, উদ্ধারকারীরা দুর্ঘটনাস্থল থেকে ১৪ জনের লাশ উদ্ধার করেছে। বাকিদের সন্ধানে তল্লাশি চালাচ্ছে উদ্ধাকারীরা।
আরও পড়ুন: নেপালের পাহাড়ে বিমান বিধ্বস্ত: মিলেছে ২২ যাত্রীর খোঁজ
এরিয়াল ফটোগ্রাফিতে (বায়বীয় ফোটোগ্রাফ) বিধ্বস্ত বিমানের অংশগুলো পাহাড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা গেছে।
নেপালের তারা এয়ারলাইন্সের বিমানটি ২০ মিনিটের নির্ধারিত ফ্লাইটে জোমসোমের পাহাড়ি শহরে যাওয়ার কথা ছিল। টার্বোপ্রপ টুইন অটার বিমানটি গভীর গিরিখাত এবং পাহাড়ের চূড়ার একটি এলাকায় পৌঁছার পর বিমানবন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে ৩৭ মৃত্যু
সেনাবাহিনী জানিয়েছে, বিমানটি কাঠমান্ডু থেকে ২০০ কিলোমিটার (১২৫ মাইল) পশ্চিমে পোখারা শহর থেকে উড্ডয়নের পরে পাহাড়ী শহর জোমসমের কাছে মুস্তাং জেলার সানোসওয়ার এলাকায় বিধ্বস্ত হয়।
বিমানটিতে চারজন ভারতীয় ও দুজন জার্মান ছিলেন। তিনজন ক্রু সদস্য ও অন্য যাত্রীরা ছিলেন নেপালের নাগরিক।
২ বছর আগে