পরিবর্তন
সিন্ডিকেটের শুধুমাত্র সাইনবোর্ড পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত আবদুল্লাহ
সিন্ডিকেট ভাঙতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
বুধবার (৯ অক্টোবর) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, 'শুধু সিন্ডিকেটের সাইনবোর্ড পরিবর্তন হয়েছে।’
ডিমের দাম বাড়ার বিষয়টি তুলে ধরে তিনি লেখেন, 'ট্রাকে থাকা অবস্থায় শুধু কারওয়ান বাজারেই চারবার হাতবদল হয়।’
সিন্ডিকেট ভেঙে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে এই অভ্যুত্থানের প্রাথমিক মাহাত্ম্য নিয়েও প্রশ্ন তোলেন হাসনাত।
আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬.৭৮ শতাংশ: ইপিবি
২ মাস আগে
সচেতনতা ও আইনের কঠোর প্রয়োগে হর্ন বাজানোর অভ্যাস পরিবর্তন করা হবে: উপদেষ্টা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, হর্ন বাজানো মানুষের দীর্ঘদিনের অভ্যাস পরিবর্তনের জন্য প্রথমে সচেতন করা হবে। এরপর আইনের কঠোর প্রয়োগ করা হবে।
তিনি বলেন, প্রথমে গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে, পরে পুরো ঢাকা শহর এবং ধীরে ধীরে বিভাগীয় শহরগুলোতেও শব্দদূষণ বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হবে। কাজটি শুরু করাই সফলতা।
আরও পড়ুন: ১ নভেম্বর থেকে পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
মঙ্গলবার (১ অক্টবর) ঢাকার কুর্মিটোলায় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে পরিবেশ উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও এর আশপাশের ৩ কিলোমিটার এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা করা হয় এবং ১ অক্টোবর থেকে যানবাহনে হর্ন বাজানো বন্ধ করার কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়।
উপদেষ্টা আরও বলেন, আমার গাড়িতে হর্ন বাজানো হয় না। আশা করি, সবাই চালকদের হর্ন না বাজাতে উৎসাহিত করবেন। লাইসেন্স নবায়নের শর্ত হিসেবে হর্ন বাজানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে। প্রথমবার আইন ভঙ্গ করলে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হবে। অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে ভুলগুলো বিশ্লেষণ করে, ডিসেম্বর থেকে জরিমানা কার্যকর করা হবে।
আরও পড়ুন: ১ অক্টোবর থেকে সুপারমার্কেট, ১ নভেম্বর থেকে কাঁচাবাজারে পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধ: পরিবেশ উপদেষ্টা
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় হুমকি। এটি হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও স্নায়ুরোগ সৃষ্টি করতে পারে।
ঢাকায় যানবাহনের হর্নের কারণে মানুষের শ্রবণশক্তি কমছে। তাই ‘নীরব এলাকা’ কর্মসূচি শব্দদূষণ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এই উদ্যোগ সফল করতে যারা অংশগ্রহণ করেছেন, তাদের ধন্যবাদ জানান।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এ ধরনের কর্মসূচি দেশের অন্য এলাকাতেও বাস্তবায়িত হবে।
এসময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব তপন কুমার বিশ্বাস, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া ও বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: নদী রক্ষায় কঠোর আইন প্রয়োগ করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
২ মাস আগে
ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য কাজ করতে হবে: নবনিযুক্ত সচিব
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের নবনিযুক্ত সচিব নাসরীন জাহান বলেছেন, সময়ের পরিবর্তিত চাহিদা অনুসারে সরকারি কর্মকর্তাদের দেশ ও সমাজের কাঙ্ক্ষিত ইতিবাচক পরিবর্তনের লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।
নবনিযুক্ত সচিব বলেন, এ লক্ষ্য অর্জনে সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার পাশাপাশি দেশপ্রেমের অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।
আরও পড়ুন: যুগ্মসচিব পদে পদোন্নতি চান ২৫ ক্যাডারের ‘বঞ্চিত’ ১৯৪ কর্মকর্তা
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে নবনিযুক্ত সচিব এ কথা বলেন।
এ সময় তিনি নিরাপদ, দক্ষ ও নির্ভরযোগ্য বিমান পরিবহন ব্যবস্থা উন্নয়ন এবং পর্যটন শিল্পকে বিকশিত করার মাধ্যমে জীবনযাত্রার মান উন্নয়নসহ জাতীয় প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এছাড়া বাংলাদেশকে একটি অন্যতম প্রধান এভিয়েশন হাব এবং আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে উন্নীতকরণে নবনিযুক্ত সচিব অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন।
উপস্থিত ছিলেন- মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফাতেমা রহিম ভীনা, মুহম্মদ আশরাফ আলী ফারুক, মো. আনিসুর রহমানসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: নবনিযুক্ত সচিব আনোয়ার উল্যাহর সংসদ সচিবালয়ে যোগদান
৩ মাস আগে
পরিবর্তন করা হবে হাই-টেক পার্ক, সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টারের নাম: উপদেষ্টা
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা এবং বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের নির্বাহী কমিটির সভাপতি মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, দেশর সব হাই-টেক পার্ক, সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক এবং আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টারের নাম পরিবর্তন করা হবে। এই নামগুলো পরিবর্তন করে জেলাভিত্তিক নামকরণ করা হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত মুগ্ধ, আবু সাঈদসহ আরও কয়েকজনের নামে হাই-টেক পার্কের ডরমেটরির নামকরণের প্রস্তাব করা হলে উপদেষ্টা তাতে সম্মত না হয়ে বলেন, এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের মতো তাড়াহুড়া করার দরকার নেই। আন্দোলনে শহীদদের স্মৃতি এমনভাবে ধারণ করা হবে যাতে সেগুলো সারাজীবন থাকে।
বুধবার (২৮ আগস্ট) আইসিটি টাওয়ারে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের নির্বাহী কমিটির ৩২তম সভায় এসব কথা বলেন উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হবে: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়
তিনি বলেন, হাই-টেক পার্কের জমি বরাদ্দ দেওয়া এবং বাতিল করার বিষয়ে অনেক অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। তাই এ বিষয়ে কোনো অনিয়ম, দুর্নীতি হয়েছে কি না- তা পর্যালোচনা করা দরকার।
উপদেষ্টা আরও বলেন, যে উদ্দেশ্যে দেশব্যাপী হাই-টেক পার্ক তৈরি করা হয়েছিল সে অনুযায়ী প্রত্যাশিত ফল আমরা পাইনি। না পাওয়ার ক্ষেত্রে কতটুকু রাজনৈতিক কারণ ছিল, কী পরিমাণ দুর্নীতি ছিল বা আমাদের সক্ষমতার মধ্যে কোনো ঘাটতি ছিল কি না- সে বিষয়ে আরও পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। এ বিষয়গুলো চিহ্নিত করা গেলে সামনের দিকে কাজ করা সহজ হবে। এক্ষেত্রে বাইরের দেশগুলো কীভাবে কাজ করছে এবং আমাদের সক্ষমতার মধ্যে কীভাবে আমরা কাজ এগিয়ে নিতে পারি, সেসব বিষয় নিয়ে আরও স্টাডি করার প্রয়োজন। পাশাপাশি খুব বড় প্রত্যাশা না রেখে প্র্যাকটিক্যাল কাজগুলো করা দরকার।
এতে যশোর জেলায় অবস্থিত শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কের প্রপার্টি ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিকে (পিএমসি) অব্যাহতি দিয়ে উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে নতুন পিএমসি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
কারওয়ান বাজারে অবস্থিত জনতা টাওয়ারে বর্তমানে যেসব প্রতিষ্ঠান রয়েছে তাদের বকেয়া ভাড়া পরিশোধ এবং তাদের রেখেই টাওয়ারটি সংস্কার করা যায় কি না- সে বিষয়ে আলোচনা হয়।
হাই-টেক পার্কে যারা বিনিয়োগ করবে তাদের ঋণ পাইয়ে দিতে কীভাবে সহযোগিতা করা যায়, সে বিষয়েও সভায় আলোচনা হয়।
আরও পড়ুন: জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কৌশল: আইন উপদেষ্টা
স্বর্ণযুগ ফিরিয়ে আনতে পাটের তৈরি সোনালি ব্যাগ অবদান রাখবে: বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা
৩ মাস আগে
বদলে যাচ্ছে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের নাম: উপদেষ্টা আসিফ
শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের নাম পরিবর্তন করে ‘বাংলাদেশ জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট’ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, আমরা কঠিন সময় পার করছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা আমাদের কাছে এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য বাংলাদেশ ভেন্যু হওয়ার ক্ষেত্রে হুমকির মুখে আছে। এ বিষয়ে আমরা বিসিবির সঙ্গে আলোচনা করেছি।’
রবিবার (১১ আগস্ট) সচিবালয়ে প্রথম কর্মদিবসে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আরও পড়ুন: ভুল যতটা কমানো যায়, সে চেষ্টা করা হবে: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘যেহেতু গণহত্যার সঙ্গে শেখ হাসিনার নাম জড়িয়ে গেছে তাই আমরা নাম পরিবর্তন করতে চাই। আমরা ইনস্টিটিউটটির নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট করছি।’
তিনি বলেন, ‘নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বিষয়ে আমরা বিসিবির সঙ্গে কথা বলেছি। ইস্যুগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্টেট লেভেল থেকে কিছু কাজ করার আছে। আমি এ বিষয়ে যমুনায় গিয়ে ইউনূস স্যারের সঙ্গে কথা বলব। তিনি একজন ক্রীড়াপ্রেমী মানুষ। তিনি অবশ্যই আমাদের সহযোগিতা করবেন। স্টেট লেভেল থেকে আমরা নিরাপত্তা নিশ্চিত করব।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘জাতিসংঘের সঙ্গেও আমরা কথা বলব। কিছু দেশের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আছে, সেটি যাতে সমাধান করা যায়। অবকাঠামাগত কিছু উন্নয়নের ব্যাপার আছে, মাননীয় সচিব সে বিষয়ে আমাকে নিশ্চিত করেছেন, সেগুলো সম্পন্ন হবে এর মধ্যেই।’
তিনি বলেন, ‘যেহেতু বিসিবি একটি স্বায়ত্তশাসিত ফেডারেশন, তাই সিদ্ধান্তটা আমরা দিতে পারব না। তাদের কাছ থেকে সুপারিশ নিতে পারব, তাদের পরামর্শ দিতে পারব। বিসিবি সভাপতি অনুপস্থিত আছেন। আমরা বিসিবির পরিচালকদের অনুরোধ করেছি, তারা আইসিসির লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে সমস্যাটি কীভাবে সমাধান করতে পারেন। বিসিবি সভাপতি হিসেবে অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য কাউকে নিয়োগ করা যায় কি না। তারা পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ের রিপোর্ট করবেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা দেশকে ঢেলে সাজাতে চাই। ব্যক্তির জায়গা থেকে নয়, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে আমরা সিস্টেমটাকে ঢেলে সাজাতে চাই, যাতে যে ব্যক্তিই আসুক না কেন, সিস্টেম ফলো করার মাধ্যমে যে অনিয়ম-দুর্নীতির কথা বলা হচ্ছে, সেগুলো যাতে আর কখনও ফিরে আসতে না পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে জনগণ আমাদের সংস্কারের দায়িত্ব দিয়েছে। যতদিন প্রয়োজন, দায়িত্ব পালন করার জন্য আমরা ততদিন থাকব। আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারের যারা আছেন, তাদের ক্ষমতা ধরে রাখা কিংবা ক্ষমতায় থাকার অভিলাষ নেই।’
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবারের মধ্যে কাজে যোগ না দিলে পুলিশের চাকরি থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ইন্টারনেট বন্ধে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা নাহিদ
৪ মাস আগে
আমরা আশাবাদী এই রূপান্তর ইতিবাচক পরিবর্তনের দিকে নেবে: অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ
অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ বলেছে, দৃঢ় প্রত্যয়ের সাহস, প্রশাসনের সংস্কার এবং মানবাধিকার রক্ষায় শিক্ষার্থীদের আপসহীন অঙ্গীকার একটি ন্যায়বিচার ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে তরুণদের অপরিহার্য ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) এক বিবৃতিতে এই মন্তব্য করে বেসরকারি সংস্থাটি।
এতে বলা হয়, ‘যারা অধিকার ও ন্যায়বিচারের লড়াইয়ে সাহস নিয়ে নিজের কণ্ঠ তুলে ধরেছে, সেই তরুণদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করছে অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ।’
অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ আরও বলেছে, রাজনৈতিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, তবুও আমরা আশাবাদী এই রূপান্তর ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে।
এতে বলা হয়, প্রত্যয়ের সাহস, সুশাসন সংস্কার ও শিক্ষার্থীদের মানবাধিকার রক্ষায় আপসহীন অঙ্গীকার একটি ন্যায়সঙ্গত ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে তরুণদের অপরিহার্য ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের পরিবারের প্রতি আমরা গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’
আরও পড়ুন: রিজভী-খসরুসহ বিএনপি-জামায়াতের সহস্রাধিক নেতা-কর্মীর জামিন
অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ বলছে, স্বাধীনতার মূল্য দিতে হয় এবং বৈচিত্র্যকে সম্মান করতেহয়। একই সঙ্গে সকল নাগরিকের সমতা বজায় রাখবে এমন একটি জাতি গঠনের প্রচেষ্টায় আত্মত্যাগকারীদের অবশ্যই সম্মান জানাতে হবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘যদিও আমরা বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন তবুও আমরা আশাবাদী যে, তরুণদের নেতৃত্বে এই রাজনৈতিক রূপান্তর ইতিবাচক পরিবর্তনের অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে। মানবাধিকার, সার্বিক অন্তর্ভুক্তি ও সুশাসন নিশ্চিত করতে আমাদের জাতীয় এজেন্ডার অগ্রাধিকার নিশ্চিত করতে আমরা দেশের কর্তৃত্বশীল ও কর্মকর্তাদের একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
বিবৃতির শেষ অংশে বলা হয়, ‘আসুন আমরা একসঙ্গে এমন একটি ভবিষ্যত গড়ে তুলি যেখানে লিঙ্গ, শ্রেণি, বর্ণ বা জাতি নির্বিশেষে সবাই মূল্যবান হবে এবং সবার মতামত শোনা হবে।’
আরও পড়ুন: ‘রাজনৈতিক শূন্যতা’ পূরণে অবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের আহ্বান ড. দেবপ্রিয়র
৪ মাস আগে
‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে শুধু নৌ সেক্টর নয় সব ক্ষেত্রে পরিবর্তন এসেছে’
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শুধু নৌ সেক্টর নয় সব ক্ষেত্রে পরিবর্তন এসেছে।’
তিনি বলেন, ‘১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথের নাব্য ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে। নৌ সেক্টরের সার্বিক ব্যবস্থার আরও উন্নয়নের জন্য কাজ করছে সরকার।
বুধবার (৩১ জুলাই) বাংলাদেশ নৌপরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের ১২ দফা দাবি বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত বৈঠকে এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: দেশে এমন একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি হবে, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সক্ষমতা ও সম্পদ বাড়ছে। চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে কাজ করা হচ্ছে। নতুন বন্দর পায়রা বন্দর নির্মাণ করা হয়েছে। মাতারবাড়ীতে সমুদ্রবন্দর নির্মাণ হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক নৌ সংস্থায় সি ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হয়ে সম্মানিত হয়েছে। নতুন পর্যটকবাহী ক্রুজ জাহাজ আসছে। বিআইডব্লিউটিয়ের সেবার পেমেন্ট অনলাইনে নেওয়া হচ্ছে।’
ফ্রান্সে অলিম্পিক গেমসের জাহাজে করে নদীতে মার্চপাস্ট হওয়ার প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকারের ধারাবহিকতা থাকলে বাংলাদেশেও বুড়িগঙ্গায় এ ধরনের জাহাজ চলবে।’
তিনি বলেন, ‘দেশে ভিন্ন অবস্থা বিরাজ করছে। ছাত্ররা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে আন্দোলন করে। দেশের স্বাধীনতায় ছাত্ররা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ছাত্রদের প্রতি স্নেহ ও ভালোবাসা আছে।’
প্রতিমন্ত্রী নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান।
এসময় তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- এসব হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নেবে।’
শ্রমিকদের বিভিন্ন দাবির বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের দাবির বিষয়ে বিভিন্ন মহলে কথা বলব। প্রতিটি জিনিস শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসব।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের সীমাবদ্ধতা আছে, নিয়মের মধ্যে আসতে হবে। সে মানসিকতা তৈরি করতে হবে। আমাদের সক্ষমতা হয়েছে। মানবকাঠামো তৈরি করতে হবে। তাহলে দুর্বৃত্তদের হাত থেকে রক্ষা করতে পারব।’
এসময় উপস্থিত ছিলেন- নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম সোহায়েল, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর এম মাকসুদ আলম, বিআইডব্লিউটিয়ের চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, নৌপরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি এবিএম সফিউল আলম বুলু, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বেপারী ও সহসভাপতি মাহবুব হোসেন।
আরও পড়ুন: সাম্প্রতিক ঘটনা সারা পৃথিবীতে ভিন্নভাবে প্রচার হয়েছে যা দুঃখজনক: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
পুলিশের পোশাক পরে হামলা করেছে দুর্বৃত্তরা: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
৪ মাস আগে
১৫ বছরে চলনবিল অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে: পলক
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, গত ১৫ বছরে চলনবিল অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে।
তিনি বলেন, এক সময় চলনবিল অঞ্চলের মানুষের স্লোগান ছিল ‘শুকনায় পাও (পা) আর বর্ষায় নাও (নৌকা)।’ এখন আর সেই চলনবিল নেই।
আরও পড়ুন: বুয়েটে ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে অত্যাধুনিক ন্যানো ল্যাব স্থাপনের ঘোষণা প্রতিমন্ত্রী পলকের
শনিবার (১৫ জুন) সিংড়া উপজেলার ডাহিয়া ইউনিয়নের সাতপুকুড়িয়া এলাকায় মুজিব কেল্লার ভিত্তি স্থাপন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
পলক বলেন, চলনবিল অঞ্চলের দুর্গম এলাকায় পৌঁছে গেছে বিদ্যুৎ। তৈরি হয়েছে পাকা সড়ক। গভীর বিল এলাকাতেও তৈরি করা হয়েছে বন্যা উপযোগী কমিউনিটি ক্লিনিক।
তিনি আরও বলেন, মানুষ এখন সহজে ফসল পরিবহণ করতে পারে। গ্রাম থেকে ফসল বিক্রি করতে পারে।
এজন্য তিনি যেকোনো অপশক্তির দ্বারা বিভ্রান্ত না হয়ে, আওয়ামী লীগের প্রতি আস্থা রাখতে বিলাঞ্চলের মানুষের প্রতি আহ্বান জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৬ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে ৯ হাজার ৩০০ বর্গফুট আয়োতনের তিনতলা মুজিব কেল্লাটি নির্মাণ করছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
এছাড়া এই কেল্লার মাধ্যমে বন্যাসহ দুর্যোগকালীন চলনবিলের ৮১৫ জন মানুষ ও ১ হাজার ৬০০ গবাদি পশু আশ্রয় নিতে পারবে বলে জানান জুনাইদ আহমেদ পলক।
এদিকে কেল্লার দুই হাজার বর্গফুট কমিউনিটি স্পেসে বন্যার সময় হাট বাজার বসতে পারবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী পলক।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হা-মীম তাবাসসুম প্রভা।
আরও পড়ুন: ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে ৭ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা ৭ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
৬ মাস আগে
ব্যাংক ডিপোজিটের ওপর আবগারি শুল্কে পরিবর্তন ও অফশোর ডিপোজিট শুল্কমুক্ত করার প্রস্তাব
ব্যাংক ডিপোজিটের ওপর আবগারি শুল্ক আরোপের বিষয়ে কিছু পরিবর্তনের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনকালে এসব প্রস্তাব করেন তিনি।
আরও পড়ুন: ফায়ার সার্ভিসের নতুন হটলাইন নম্বর ১০২ চালু
তবে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ডিপোজিটের ক্ষেত্রে আবগারি শুল্কের কোনো পরিবর্তন হবে না।
বর্তমানে ১০ লাখ টাকা থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত বিদ্যমান স্তরের আবগারি শুল্ক ৩ হাজার টাকা। ১০ লাখ ১ টাকা থেকে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থের জন্য ৩ হাজার টাকা আবগারি শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।
এরপর ৫০ লাখ ১ টাকা থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত অর্থের জন্য ৫ হাজার টাকা আবগারি শুল্ক আরোপ করা হবে।
বর্তমানে ১ কোটি থেকে ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত ডিপোজিটের স্তরগুলোতে ১৫ হাজার টাকা আবগারি শুল্ক আদায় করা হচ্ছে। অর্থমন্ত্রী ১ কোটি থেকে ২ কোটি টাকা পর্যন্ত অর্থের জন্য ১০ হাজার টাকা আবগারি শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করেছেন। আর ২ কোটি ১ টাকা থেকে ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত অর্থের জন্য ২০ হাজার টাকা আবগারি শুল্ক আরোপ করার প্রস্তাব দিয়েছেন।
স্তর অনুযায়ী ৫ কোটি টাকার বেশি ডিপোজিটে আবগারি শুল্কের পরিমাণ অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী।
এছাড়াও অফশোর ব্যাংকিং আইনের আওতাধীন অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটে রাখা আমানতকারী বা বিদেশি ঋণদাতাদের হিসাবে আবগারি শুল্ক তুলে দেওয়ার প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: কর-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব বাড়ানোর বিকল্প নেই: অর্থমন্ত্রী
ব্যাগেজ নিয়মে ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ আর অনুমোদিত নয়
৬ মাস আগে
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্বকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্বকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে এবং এ সংক্রান্ত প্রতিশ্রুতিগুলো পূরণ করতে হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশসহ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো জলবায়ু অর্থায়নের অভাবে রয়েছে। প্রতিবার উন্নত দেশগুলো প্রতিশ্রুতি দেয়, কিন্তু প্রতিশ্রুতি পূরণ করে না।
আরও পড়ুন: হিমালয়সহ পাহাড়-পর্বত রক্ষায় বিশ্ববাসীকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
সোমবার (২৮ মে) রাতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত ক্লাইমেট অ্যান্ড হেলথ ফাইন্যান্স ডায়লগের ‘কান্ট্রিড্রাইভেন ক্লাইমেট হেলথ অ্যাকশনস অ্যান্ড ফাইন্যান্সিং নিডস’ শীর্ষক ২ সেশনে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, পর্যাপ্ত অর্থায়ন ছাড়া জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলা করা বাংলাদেশের জন্য কষ্টসাধ্য। এই অর্থবছরে বাংলাদেশ সরকার অভিযোজনের জন্য ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছে, যার মধ্যে স্বাস্থ্যও অন্তর্ভুক্ত। আমাদের বার্ষিক প্রয়োজন প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলার। বাকি অর্থের জন্য আন্তর্জাতিক সমর্থন প্রয়োজন।
বিশ্বব্যাপী সংহতির গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, আমরা একে অপরকে বিশ্বাস করতে পারছি না কারণ প্রতিশ্রুতি এবং অঙ্গীকারগুলো সবসময় অপূর্ণ থাকছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা জলবায়ু পরিবর্তনকে আরও খারাপ হতে দিতে পারি না। এজন্য বায়ুতে কার্বন নির্গমন কমাতেই হবে। এছাড়া অভিযোজনের সীমা রয়েছে। যদি আমরা আমাদের নির্গমন নিয়ন্ত্রণ না করি, তবে আমরা আরও গভীর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হব।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, তাপপ্রবাহ স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপর মারাত্মক চাপ সৃষ্টি করছে। উত্তরে হিন্দুকুশ হিমালয় ও দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের সঙ্গে আমরা গলিত হিমবাহ এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির চাপে রয়েছি।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন স্বাস্থ্য ছাড়াও পানিসম্পদ, পুষ্টি, খাদ্য নিরাপত্তা এবং নারীর স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলছে। লবণাক্ততার অনুপ্রবেশ নারীদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করছে, যার মধ্যে রয়েছে কিডনির সমস্যা, শ্বাসকষ্ট ও উচ্চ রক্তচাপ।
তিনি আরও বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান করতে বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নিরলসভাবে কাজ করতে আহ্বান পরিবেশমন্ত্রীর
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হলে এর পরিণতি ভয়াবহ হবে: পরিবেশমন্ত্রী
৬ মাস আগে