তথ্য অধিকার আইন
তথ্য অধিকার আইনে গণমাধ্যমের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য অধিকার আইনের আওতায় গণমাধ্যমের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
তিনি বলেন, তথ্য অধিকার আইনের কার্যকর বাস্তবায়ন সরকার নিশ্চিত করতে চায়। এই আইন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে পাশ করা হয়েছে।
বুধবার (০৮ মে) দুপুরে রাজধানীর দারুস সালামে জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘তথ্য অধিকার আইন ও গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: অপতথ্য রোধে সম্মিলিতভাবে কাজ করার কথা জানালেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, সরকার নিজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার জন্য এই আইন করেছে। তবে যেকোনো একটি আইন সমাজে তৈরি হলে, সে আইন বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি হতে পারে। এই আইনে যারা তথ্য নেবেন বা যারা তথ্য দেবেন- দুই পক্ষেরই কিছু বোঝাপড়ার অভাব থাকতে পারে। এ আইন শক্তিশালী অস্ত্র হিসেবে গণমাধ্যমকে আরও শক্তিশালী করেছে। কিন্তু সে অস্ত্রের ব্যবহার না অপব্যবহার হবে সেটা বোঝা এবং এ আইনে যাদের কাছে তথ্য চাওয়া হবে, তাদের মধ্যে একটি সংস্কৃতিগত রূপান্তর দরকার। তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় জড়তা থাকে। যেগুলো জনসম্পৃক্ত তথ্য, জনগণের যেটা অধিকার সে তথ্য দেওয়ার বিষয়টি সরকার নিশ্চিত করতে চায়। গণমাধ্যমের সাংবাদিকদেরও তথ্য চাওয়ার ক্ষেত্রে পেশাদার আচরণ (অ্যাপ্রোচ) থাকা প্রয়োজন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, তথ্য অধিকার আইনের অধীন যে তথ্য চাওয়ার অধিকার আছে সে বিষয় নিয়ে অনেক সময় যারা তথ্য চাইবেন তাদের পক্ষ থেকেও কিছু ভুল বোঝাবুঝি থাকে। কোন তথ্য সর্বসাধারণের জন্য এবং কোন তথ্য গোপন তথ্য সেটার পার্থক্য করতে পারা জরুরি। কিছু তথ্য আছে স্পর্শকাতর যেগুলো গোপন আইনের অধীন রক্ষিত আছে। এগুলো সর্বসাধারণের জন্য নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক, বিটিআরসিসহ এ ধরনের অন্যান্য স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বেশ কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হয়। এসব কৌশল বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত অনেক সময় গোপন রাখতে হয়। এগুলো প্রকাশ করলে অনেক সময় বৃহত্তর স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এক্ষেত্রে সাংবাদিকতা, তথ্যের অবাধ প্রবাহ, তথ্য মানুষের কাছে পৌঁছানো এবং স্পর্শকাতর তথ্য এসবগুলোর মধ্যে ভারসাম্য করতে হয়। সেখানে প্রশিক্ষণ, যোগাযোগ ও মিথস্ক্রিয়া সকল পক্ষের করা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ, জনগণের কাছে তথ্য পৌঁছানো ও অপতথ্য মোকাবিলা করতে হবে। তবে সর্বসাধারণের জন্য তথ্য এবং জাতীয় স্বার্থে যেগুলো পৃথিবীর সকল দেশে স্পর্শকাতর ও গোপন তথ্য হিসেবে ধরা হয় সেগুলোর মধ্যে পার্থক্য নিরূপণের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। আমরা সরকার ও প্রশাসনের স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিতে চাই। এটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অঙ্গীকার।
আরও পড়ুন: সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার র্যাংকিং নির্ধারণ পদ্ধতির ভুল তুলে ধরা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, তথ্য অধিকার আইনকে আমরা আরও প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। আমরা চাই, সাংবাদিকরা যেন এই আইন ব্যবহার করে আরও ক্ষমতাপ্রাপ্ত হোন, এই আইনের পুরোপুরি ব্যবহার করতে পারেন এবং তার উপযোগিতা আমরা সমাজে পাই। একইসঙ্গে এই আইনের আমরা দায়িত্বশীল ব্যবহার দেখতে চাই। যাদের এই আইনের অধীনে তথ্য দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আছে তাদের প্রতি আহ্বান থাকবে, যেন তথ্য চাওয়া হলে সেটি দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, জনগণের পক্ষ থেকে যখন গণমাধ্যম তথ্য চাইবে, সে তথ্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেওয়া নিশ্চিত করতে হবে। সঠিক তথ্য যত দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরবরাহ করা হবে, তত গুজব বা অপপ্রচারের সুযোগ কমবে।
তিনি আরও বলেন, যে তথ্য জনগণের বলে তথ্য অধিকার আইন নিশ্চিত করছে, সেই তথ্য গণমাধ্যমকে দিতে হবে। এই তথ্যগুলো যত দ্রুততার সঙ্গে সহজলভ্য করা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ এই ধরনের অন্যান্য সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য তত ভালো। আমাদের সবার এই মানসিকতা তৈরি করা দরকার যে, সঠিক তথ্য যত দ্রুত জনগণের কাছে চলে আসবে, এটা আমাদের জন্য মঙ্গলজনক।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার চায় তথ্য অধিকার আইনের আওতায় যারা তথ্য দেবেন,তাদের মধ্যে যেন কোন ধরনের জড়তা বা মানসিক বাধা না থাকে। সরকার আরও চায় সরকারি প্রতিটি প্রতিষ্ঠান দ্রুততম সময়ের মধ্যে তথ্য সহজলভ্য করুক। আর যারা তথ্য চাইবেন আমরা চাই তথ্য অধিকার আইন তারা সঠিকভাবে ব্যবহার করবেন। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই আইন ব্যবহারের সক্ষমতা তৈরি হোক সেটাও আমরা চাই যাতে এই আইনের অপব্যবহার কেউ না করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য দেওয়া প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, একটি পরিকল্পিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য সহজলভ্য করা হবে।
তিনি আরও বলেন, অপসংবাদিকতা হলে তার সবচেয়ে বড় শিকার হয় পেশাদার সাংবাদিকরা। অপপ্রচার হলে পেশাদার সাংবাদিকতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সকল আইনেই কিছু অসৎ ব্যক্তি অপব্যবহারের সুযোগ নিতে চায়। সেটা আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। কিন্তু সাইবার নিরাপত্তা আইন (সিএসএ) ব্যবহার করে কোনো সাংবাদিকতার চর্চা আটকে দেওয়ার সুযোগ নেই। সিএসএ পেশাদার সাংবাদিকতাকে সুরক্ষা দেবে।
জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের অতিরিক্ত মহাপরিচালক সুফী জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন- তথ্য কমিশনের প্রধান তথ্য কমিশনার ডক্টর আবদুল মালেক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. খুরশীদ আলম।
আরও পড়ুন: পরিবেশ ও উন্নয়ন সাংবাদিকতায় হয়রানি হলে সুরক্ষা দেবে সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
৭ মাস আগে
তথ্য কমিশনকে আরটিআই আইন বাস্তবায়নে আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
জনগণের তথ্যে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে রবিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) তথ্য অধিকার আইন (আরটিআই) বাস্তবায়নে তথ্য কমিশন বাংলাদেশকে (আইসিবি) আরও তৎপর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন ইউএনবিকে জানান, আইসিবি’র প্রধান তথ্য কমিশনার ড. আব্দুল মালেকের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বঙ্গভবনে বার্ষিক প্রতিবেদন-২০২২ পেশ করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য কমিশনার- শহিদুল আলম ঝিনুক ও মাসুদা ভাট্টি এবং তথ্য কমিশন সচিব জুবাইদা নাসরিন।
বৈঠকে প্রধান তথ্য কমিশনার আইসিবি’র সার্বিক কার্যক্রম; বিশেষ করে জনগণের কাছে তথ্য সরবরাহের বিষয়ে অবহিত করেন।
এছাড়া অবকাঠামো উন্নয়নসহ কমিশনের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন তিনি।
আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধ-স্বাধীনতা বিরোধীদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকুন: রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ জনকল্যাণ নিশ্চিত করে এবং দুর্নীতি দমন করে।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আরটিআই আইন ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা গেলে সমাজ থেকে দুর্নীতি কমবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
রাষ্ট্রপতি আরটিআই আইনের ব্যবহার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিশনকে নির্দেশ দেন। যাতে তৃণমূল পর্যায়ের জনগণ আইনটির সঠিক ব্যবহার ও প্রয়োগ সম্পর্কে জানতে পারে।
এছাড়া প্রশাসন, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের জনগণকে সম্পৃক্ত করে আরটিআই আইনের বাস্তবায়ন বাড়াতে কাজ করার আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি।
এসময় রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ভিয়েতনামের বিনিয়োগ চান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর বিদায়ী সাক্ষাৎ
১ বছর আগে
মাসুদা ভাট্টি ও শহীদুল আলম ঝিনুক নতুন তথ্য কমিশনার
সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টি ও অবসরপ্রাপ্ত মহাপরিদর্শক, নিবন্ধন (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) শহীদুল আলম ঝিনুক নতুন তথ্য কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর ১৫(১) ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি এ নিয়োগ দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, ‘জনস্বার্থে জারি এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।’
সাবেক তথ্য কমিশনার সুরাইয়া বেগমের স্থলাভিষিক্ত হলেন সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টি।
চলতি বছরের ২১ মার্চ তথ্য কমিশনার ড. আবদুল মালেক প্রধান তথ্য কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত হন। এরপর তথ্য কমিশনারের পদ শূন্য হয়। আর বর্তমানে এ পদে নিযুক্ত হলেন শহীদুল আলম ঝিনুক।
বিধি অনুযায়ী, তথ্য কমিশনার পদে নিয়োগের মেয়াদ পাঁচ বছর অথবা নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তার বয়স ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত। তবে এর মধ্যে যেটি আগে হবে সেটিই কার্যকর হবে।
নতুন তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম ঝিনুক দশম বিসিএস কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯১ সালে বিচার বিভাগে যোগ দেন। সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে মহাপরিদর্শক, নিবন্ধন পদ থেকে চলতি বছরের জানুয়ারিতে অবসরোত্তর ছুটিতে যান।
এদিকে বিবিসি ও মস্কো টাইমসে সাংবাদিকতা করেছেন মাসুদা ভাট্টি। বেশ কিছুদিন ধরেই দৈনিক আমাদের অর্থনীতি পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। এ ছাড়া রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও গ্রন্থকার হিসেবেও পরিচিত তিনি।
১ বছর আগে
সুপ্রিম কোর্টে ৬০ দিনের মধ্যে তথ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠার নির্দেশ হাইকোর্টের
তথ্য অধিকার আইন অনুসারে সুপ্রিম কোর্টে ৬০ দিনের মধ্যে তথ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
রবিবার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শিশির মোহাম্মদ মনির। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
আদেশের পরে শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল, আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রারের প্রতি ওই নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এর আগে গত ২৬ মে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বাদী হয়ে রিটটি করেন।
রিট আবেদনে বলা হয়, তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ অনুযায়ী সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে তথ্য সেল প্রতিষ্ঠা ও অফিসার নিয়োগ দেয়ার বিধান রয়েছে। অথচ সুপ্রিম কোর্ট সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য সেল বা অফিসার নেই। এছাড়া সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অবাধ তথ্য প্রবাহ ব্যক্তির মৌলিক অধিকার। তথ্য সেল না থাকায় এ অধিকার খর্ব হচ্ছে।
রিট আবেদনে আরও বলা হয়, রিট আবেদনকারী মৃত্যুদণ্ডাদেশ সংক্রান্ত তথ্য চেয়ে রেজিস্ট্রার বরাবর আবেদন করেন। প্রায় ছয় মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও কোনো তথ্য সরবরাহ করা হয়নি। পরে তথ্য অধিকার আইনের বিধান বাস্তবায়নের জন্য রেজিস্ট্রার জেনারেল বরাবর আইনি নোটিশ পাঠান। তাতেও কোনো জবাব না পেয়ে এই রিট আবেদন দায়ের করেন।
পড়ুন: ভেজাল প্যারাসিটামলে মৃত্যু: ১০৪ শিশুর পরিবারকে ক্ষতিপূরণের নির্দেশ হাইকোর্টের
বোরকা পরায় শিক্ষার্থীদের হয়রানির অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
২ বছর আগে