মূল্যবোধ
বাংলাদেশে ন্যায়বিচার ও মূল্যবোধ নবায়নের আশাবাদ ইইউ রাষ্ট্রদূতের
বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি আশা প্রকাশ করে বলেছেন, নিরীহ মানুষের প্রাণহানিসহ সাম্প্রতিক মৃত্যু ও ধ্বংসযজ্ঞের ফলে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাকালীন মূল্যবোধের নবায়ন ও ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনের মেয়াদ শেষে ঢাকা ত্যাগ করার প্রস্তুতিকালে রাষ্ট্রদূত হোয়াইটলি তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হ্যান্ডেলে তার উপলদ্ধি ও আশার কথা তুলে ধরেন। এতে তিনি ন্যায়বিচারের গুরুত্ব এবং বাংলাদেশ যে মূল নীতিগুলোর উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তার শক্তিশালীকরণের উপর জোর দেন। বিশেষ করে সাম্প্রতিক দুঃখজনক ঘটনাবলির দিকেও আলোকপাত করেছেন রাষ্ট্রদূত।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের অবরোধের কারণে গাড়ি রেখে সিএনজিতে ইইউ রাষ্ট্রদূত
রাষ্ট্রদূতের বার্তাটি ঐক্য ও সহনশীলতার আহ্বান জানিয়েছে। এতে যারা চড়া মূল্য দিয়েছে তাদের সম্মান জানানোর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়েছে গুরুত্বের সঙ্গে। যা বাংলাদেশের জন্য একটি ন্যায্য ও শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে পারে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের হাওর-উপকূলীয় এলাকায় বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হবে: ইইউ রাষ্ট্রদূত
৩ মাস আগে
উচ্চশিক্ষার লক্ষ্য শ্রমবাজার নয়, মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হওয়া জরুরি: স্পিকার
শুধু জ্ঞানার্জন নয়, মানবিক মূল্যবোধের জন্য উচ্চশিক্ষার প্রয়োজন রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘চিন্তার উৎকর্ষ সাধন ও মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি বিকশিত করার জন্য উচ্চশিক্ষা প্রয়োজন। এছাড়া উচ্চশিক্ষার লক্ষ্য শুধু শ্রমবাজার নয়, মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হওয়া জরুরি।’
সোমবার (১ জুলাই) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের মিলনায়তনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ‘তরুণ প্রজন্মের দক্ষতা বৃদ্ধিতে উচ্চশিক্ষা’ প্রতিপাদ্যে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সংসদীয় কূটনীতি কার্যকর হাতিয়ার: স্পিকার
স্পিকার আরও বলেন, ‘১৯৪৮ সালে জিন্নাহর উর্দু ভাষাকে কেন্দ্র করে আন্দোলন, ৫২ সালের ভাষা শহীদের রক্তে রঞ্জিত রাজপথ, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধু উপাধি এবং ৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের আত্মত্যাগের ইতিহাস এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আদেশ প্রণয়ন করেন। এই আদেশবলে এখন পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হয়ে আসছে।’
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার বেশিরভাগ তরুণ। এই তরুণদের অনেক বেশি কর্মদক্ষতা রয়েছে। ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা কাজে লাগানোর এখনই উপযুক্ত সময়। তরুণদের কর্মদক্ষতা বাড়াতে সব সুযোগ-সুবিধা উন্মুক্ত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলামে উচ্চশিক্ষায় জ্ঞান আহরণের পাশাপাশি যেকোনো প্রতিকূল পরিবেশে অভিযোজনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। তরুণদের শ্রমবাজারের উপযোগী করে বিশেষায়িত জ্ঞানে সজ্জিত করতে হবে।’
স্পিকার বলেন, ‘তথ্য-প্রযুক্তির অবাধ প্রবাহের যুগে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সসহ চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উচ্চশিক্ষার কারিকুলামে পরিবর্তন আনতে হবে। ফ্রিল্যান্সিংসহ স্টার্টআপের বিভিন্ন ধরনের কর্মক্ষেত্রে যুক্ত হওয়ার উপযোগী করে শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকারের সঞ্চালনায় উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামালের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিক্ষাবিদ প্রফেসর ইমেরিটাস সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
আরও পড়ুন: দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে ইউসেফ বাংলাদেশ কাজ করছে: স্পিকার
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ও সংসদ সদস্য বেনজীর আহমেদ এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।
এসময় স্পিকারকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর স্মরণিকা, 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইতিহাস ও ঐতিহ্য' খণ্ডসমগ্র দেওয়া হয়।
৪ মাস আগে
আন্তর্জাতিক অহিংসা দিবস উদযাপন মূল্যবোধের সর্বজনীনতা পুনর্ব্যক্ত করে: প্রণয় ভার্মা
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, মানবতার সহজাত মঙ্গলের প্রতি মহাত্মা গান্ধীর দৃঢ় বিশ্বাস, পরিবর্তনের শক্তি হিসেবে শান্তি ও অহিংসার প্রতি তার অবিচল বিশ্বাস আজও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের মতোই প্রাসঙ্গিক।
তিনি উল্লেখ করেন যে, ১৯৪৬ সালে গান্ধীর ঐতিহাসিক নোয়াখালী সফর সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতেও সংলাপ, সহানুভূতি ও বোঝাপড়ার অসাধারণ শক্তির দৃষ্টান্ত।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন প্রণয় ভার্মা দম্পতি
এক সেমিনারে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, অহিংসা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নীতির প্রতি তার অদম্য নিবেদন শুধু নোয়াখালীকে সান্ত্বনাই দেয়নি, মানবতার বিবেকেও অবিস্মরণীয় ছাপ রেখে গেছে।
মহাত্মা গান্ধীর ১৫৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে হাইকমিশনার ভার্মা নোয়াখালীর ঐতিহাসিক গান্ধী আশ্রম পরিদর্শন করেন এবং জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
সেমবার (২ অক্টোবর) তিনি গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট আয়োজিত ‘গান্ধিজিস কোয়েস্ট ফর পিস্ অ্যান্ড হারমনি ইন নোয়াখালী অ্যান্ড ইটস রিলেভ্যান্স ইন দ্য কনটেম্পোরারি ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বের কাছে যোগ হলো ভারতের উপহার: প্রণয় ভার্মা
১ বছর আগে
মহাত্মা গান্ধীর মূল্যবোধ সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জাতিসংঘ প্রধানের
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস মহাত্মা গান্ধীর মূল্যবোধ স্মরণ এবং একটি উন্নত, আরও শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য সংস্কৃতি ও সীমানা পেরিয়ে বিশ্বকে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস উপলক্ষে এক বার্তায় তিনি বলেন, ‘আসুন আমরা এই পথে একসাথে, সংহতিতে, এক মানব পরিবার হিসাবে হাঁটি।’
তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস শুধুমাত্র মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিন হিসেবেই পালন না করে বরং শান্তির প্রতি তার মূল্যবোধ, শ্রদ্ধা, বিশেষ মর্যাদা যেন সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে৷’
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন ও অভিযোজনে বর্ধিত তহবিল চায় ঢাকা: জাতিসংঘে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গুতেরেস বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, আমাদের বিশ্ব সেই মূল্যবোধগুলো মেনে চলছে না।’
তিনি বলেন, বিশ্ব ক্রমবর্ধমান সংঘাত ও জলবায়ু বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
তিনি উল্লেখ করেন, ‘দারিদ্র্য, ক্ষুধা এবং গভীরতর বৈষম্য। কুসংস্কার, বর্ণবাদ এবং ক্রমবর্ধমান ঘৃণামূলক বক্তব্য। এবং একটি নৈতিকভাবে দেউলিয়া বিশ্ব আর্থিক ব্যবস্থা যা দারিদ্র্য এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য পুনরুদ্ধারকে বাধা দেয়।
জাতিসংঘ প্রধান জনগণের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, উপযুক্ত চাকরি এবং সামাজিক সুরক্ষায় বিনিয়োগের ওপর জোর দেন।
তিনি উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহয়াতা করার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, তারা স্থিতিস্থাপক অবকাঠামো তৈরি করে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে জনসংখ্যাকে রক্ষা করে। একইসঙ্গে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিতে রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করে।
জাতিসংঘ প্রধান বলেন, গান্ধীর জীবন এবং উদাহরণ আরও শান্তিপূর্ণ এবং সহনশীল বিশ্বের জন্য একটি চিরন্তন পথ নির্দেশ করে।
আরও পড়ুন: অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে সদস্য দেশগুলোকে তাগিদ দিয়েছে জাতিসংঘ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ভাষণে বিশ্ব শান্তির ওপর গুরুত্ব দেবেন প্রধানমন্ত্রী: মোমেন
২ বছর আগে
পাঠ্যক্রমে নৈতিক শিক্ষা যুক্ত করার আহ্বান ইউজিসির
শিক্ষার্থীদের মূল্যবোধের অবক্ষয় রুখতে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে নৈতিক শিক্ষার বিষয়টি যুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্চুরী কমিশন (ইউজিসি)। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংস্কৃতিক চর্চার পরিবেশ নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছে ইউজিসি।
বৃহস্পতিবার সিটিজেন চার্টার বিষয়ে স্টেকহোল্ডারদের অবহিতকরণ কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ইউজিসি চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগম এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, সাম্প্রতিককালে প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে মূল্যবোধের অবক্ষয় পরিলক্ষিত হচ্ছে। ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক অভিভাবকতুল্য ও বন্ধুসুলভের পরিবর্তে বৈরি ভাব বিরাজ করছে। শিক্ষার্থীদের নৈতিক অধঃপতন ঠেকাতে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে নৈতিক শিক্ষার বিষয়টি যুক্ত করা জরুরি। পাশাপাশি বিভাগের সহশিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের আচরণের বিভিন্ন দিক মূল্যায়নে কোর্স শিক্ষকরা নম্বর বরাদ্দের ব্যবস্থা করতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীরা কেন সহিংস আচরণ করছে, আচরণের বিচ্যুতি কেন ঘটছে সেটি শিক্ষকদের খতিয়ে দেখতে হবে। শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং সেবা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন মনোবিজ্ঞানী বা ছাত্র উপদেষ্টা নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে সাংস্কৃতিক চর্চা হয় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করাকে পড়ালেখার ক্ষতি বলে মনে করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্ত চিন্তার বিকাশের পরিবেশ তৈরি এবং সাংস্কৃতিক চর্চা বৃদ্ধিতে পদক্ষেপ গ্রহণে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি তিনি উদাত্ত আহ্বান জানান।
পড়ুন: কলেজ শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা: জিতু ৫ দিনের রিমান্ডে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দ্রুত গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে ইউজিসির এ সদস্য বলেন, এইচএসসি পরীক্ষার পরে কোন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ ও পাঠদান শুরু হবে সেটি সুনির্দিষ্ট করা নেই। এ কারণে একজন শিক্ষার্থীকে এক থেকে দুই বছর মূল্যবান সময় নষ্ট করতে হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া ঠিকমতো হচ্ছে কি না, গুণগত শিক্ষা পাচ্ছে কি না, একইসঙ্গে র্যাংকিংয়ে যাওয়ার শর্তগুলো পূরণের দিকেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নজর রাখতে হবে।
ড. ফেরদৌস জামান বলেন, দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়কে পেপারলেস অফিসে রূপান্তরে ইউজিসির কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে এবং দাপ্তরিক কাজে গতি আসবে বলে তিনি মনে করেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে উচ্চশিক্ষা সেবা ডিজিটাল মাধ্যমে প্রদান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট নিয়মিত হালনাগাদ করার অনুরোধ করেন।
তিনি উচ্চশিক্ষা পরিবারের সকলকে করোনার সময়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে সেবা প্রদান এবং সেবায় সন্তুষ্টি অর্জনে সর্বদা সচেষ্ট থাকার অনুরোধ করেন।
ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় কমিশনের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের পরিচালক মো. ওমর ফারুখ, উপপরিচালক, সিনিয়র সহকারী পরিচালকসহ ২৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সিটিজেন চার্টারের ফোকাল পয়েন্ট ও দৈনিক বণিক বার্তার নিজস্ব প্রতিবেদক সাইফ সুজন অংশগ্রহণ করেন। কমিশনের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সিনিয়র সহকারী পরিচালক ও সিটিজেন চার্টারের ফোকাল পয়েন্ট মো. ইউসুফ আলী খান কর্মশালা পরিচালনা করেন।
পড়ুন: যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বই দেখে পরীক্ষা দেয় শিক্ষার্থীরা!
২ বছর আগে