জাতীয় সংসদ
সংসদে চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের: সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের দ্বিতীয় পর্যায়ের সভার মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে সাংবাদিকদের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগামী জাতীয় সংসদে ৫০টি স্থায়ী কমিটির মধ্যে চারটি বিরোধী দলের জন্য ধার্য হয়েছে এবং সব রাজনৈতিক দল এ বিষয়ে একমত।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মঙ্গলবারের (১৭ জুন) সভায় চারটি গুরুত্বপূর্ণ সংসদীয় স্থায়ী কমিটি পাবলিক অ্যাকাউন্ট, প্রিভিলেজ, ইস্টিমেশন এবং পাবলিক আন্ডারটেকিং কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দল থেকে দেওয়ার সিদ্ধান্তে সবাই একমত বলে জানিয়েছে তিনি।
বাকি স্থায়ী কমিটি প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘শুধু এই চারটি কমিটি না, সংখ্যাধিক্যের ভিত্তিতে বাকি কমিটিতেও আনুপাতিক হারে বিরোধীদলের জন্য নির্দিষ্ট জায়গা থাকবে।’
আরও পড়ুন: বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে শুধু জাতীয় নির্বাচন চায়: সালাহউদ্দিন
‘এছাড়া সংবিধানের ৭০ নং অনুচ্ছেদ যেখানে নিজ দলের বিরুদ্ধে ভোট দিলে সদস্য পদ বাতিলের বিধান আছে, সে বিষয়ে আস্থা ভোট এবং অর্থ বিল বাদে অন্য কোনো বিষয়ে ভোটদানে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে সবাই একমত,’ বলেন তিনি।
তবে বিএনপির পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিস্থিতি এবং জাতীয় নিরাপত্তা এই দুই বিষয়েও দলের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়া যাবে না এমন মত দেওয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘বিএনপির পক্ষ থেকে এই দুই বিষয়ে অটল থাকার সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমরা নির্বাচিত হলে ৭০নং অনুচ্ছেদে এ দুটি বিষয়ও যুক্ত করা হবে।’
নারীদের ১০০ সংরক্ষিত আসন প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলই এ বিষয়ে একমত। তবে নির্বাচন পদ্ধতি কেমন হবে তা নিয়ে মতানৈক্য আছে। আশা করছি, আজকের আলোচনা শেষে এ বিষয়ে সমাধানে আসা যাবে ‘
এছাড়া জুলাই সনদের পাশাপাশি প্রতিটি রাজনৈতিক দলের আলাদা আলাদা ইশতেহার গুরুত্ব পাবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির এ নেতা।
১৭০ দিন আগে
স্থানীয় নয়, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ভাবছে ইসি: মাছউদ
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেছেন, স্থানীয় সরকার নয়, আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ভাবছে নির্বাচন কমিশন।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টায় বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ উপলক্ষে জেলার নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ইসি মাছউদ এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: সন্দেহ দূর করতে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হচ্ছে: সিইসি
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ। এতদিন ভোট নিয়ে মানুষের যে অনীহা ছিল, ভোটের গ্রহণযোগ্যতাও প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। সে জায়গা থেকে সরে সুন্দর গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জনগণকে উপহার দেওয়ার জন্য কমিশন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সে লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।’
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘ভোটার তালিকা হালনাগাদের বিষয়ে দেশজুড়ে ৩৫ হাজার তথ্য সংগ্রহকারী কাজ করছেন। যারা তথ্য সংগ্রহ করছেন, তাদেরকে আরও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। এ বিষয়ে সকলের সহযোগিতা চাই।’
আরও পড়ুন: যেকোনো মূল্যে ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হবে: সিইসি
বরিশাল অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আরিচুর রহমানে সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামানসহ বরিশালের বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাচন কর্মকর্তারা।
৩১৬ দিন আগে
গ্রাম আদালতকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার ক্ষমতা দিয়ে বিল উত্থাপন
গ্রাম আদালতকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করার ক্ষমতা দিয়ে ‘গ্রাম আদালত (সংশোধন) বিল, ২০২৪’ সংসদে উত্থাপন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী এম তাজুল ইসলাম বিলটি উত্থাপন করেন এবং তা পরবর্তী পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট যাচাই কমিটিতে পাঠানো হয়। কমিটিকে দুই মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানসহ পাঁচ সদস্যের সমন্বয়ে গ্রাম আদালত গঠিত হয়। কিছু ক্ষেত্রে, কোনো সদস্য অনুপস্থিত থাকলে আদালত কাজ করতে পারে না।
খসড়া আইনে বলা হয়েছে, কোনো সদস্যের অনুপস্থিতিতে বিতর্কিত কোনো বিষয়ে ভোট হলে এবং দুই পক্ষের পক্ষে সমান সংখ্যক ভোট পড়লে চেয়ারম্যানের ভোট পাওয়া দলকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে।
আরও পড়ুন: সরকার গ্রাম আদালতকে শক্তিশালী করে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
এছাড়াও, আগের আইনের কিছু উদাহরণে, ‘নাবালক’ শব্দটি ছিল, খসড়ায় তা বাদ দিয়ে ‘শিশু’ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে।
২০১৩ সালে, গ্রাম আদালত আইন সংশোধন করে, সরকার ৭৫ হাজার পর্যন্ত জরিমানা আরোপের অনুমতি দিয়েছিল।
বিলের উদ্দেশ্য অনুসারে, গ্রাম আদালত অধ্যাদেশ, ১৯৭৬ গ্রামীণ এলাকায় স্থানীয় জনগণের ছোটখাটো বিরোধের দ্রুত এবং সহজ নিষ্পত্তি নিশ্চিত করার জন্য প্রণীত হয়েছিল।
পরে, অধ্যাদেশ বাতিল করে গ্রাম আদালত আইন, ২০০৬ প্রণয়ন করা হয় এবং ২০১৩ সালে আইনের কিছু ধারা সংশোধন করা হয়।
প্রাতিষ্ঠানিক বিচার ব্যবস্থার ওপর চাপ কমাতে ছোটখাটো বিরোধে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির ধারণা ও প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে কাজ করছে সরকার। একই সঙ্গে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য সহজ ও দ্রুত ন্যায়বিচার প্রাপ্তি নিশ্চিত করতেও কাজ করছে।
গ্রাম আদালত বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির ধারণার ওপর প্রতিষ্ঠিত একটি আধা-আনুষ্ঠানিক বিরোধ নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া।
৬৩৯ দিন আগে
নারীদের এগিয়ে নিতে পি-টুয়েন্টি সম্মেলন ভূমিকা রাখবে: স্পিকার
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, নারীরা অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতির গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। নারীর অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, বিদ্যমান চ্যালেঞ্জসমূহ থেকে উত্তরণের মাধ্যমে নারীদের এগিয়ে নিতে পি-টুয়েন্টি সম্মেলন ভূমিকা রাখবে।
আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সাংবাদিকতার গুরুত্ব অপরিসীম: স্পিকার
শনিবার (১৪ অক্টোবর) ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত নবম জি-টুয়েন্টি পার্লামেন্টারি স্পিকারস সামিটে (পি-টুয়েন্টি) ‘মেইনস্ট্রিমিং জেন্ডার ইক্যুয়ালিটি ফ্রম উইমেন্স ডেভলপমেন্ট টু উইমেন লেড ডেভলপমেন্ট’ শীর্ষক আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, দেশের সার্বিক উন্নয়নের নারীদের অবদান অর্ধেক। উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে ঘর-গৃহস্থালির কাজে নারীরা সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে চলেছেন।
তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়নে নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে তাদের অংশ গ্রহণ নিশ্চিত করার পাশাপাশি নারী নেতৃত্বকে সবার স্বাগত জানাতে হবে। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে লিঙ্গ সমতা প্রতিষ্ঠা জরুরি। অন্তর্ভুক্তিমূলক অগ্রযাত্রার মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন অর্জন সম্ভব। এ ছাড়া মেয়েদের যথাযথ শিক্ষা অর্জন সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ। নারীদের অর্থনীতির মূল ধারায় সম্পূর্ণরূপে সম্পৃক্ত করতে পারলে টেকসই অর্থনীতি অর্জন করা যাবে।
তিনি আরও বলেন, নারীরা দেশের সম্পদ। নারী বৈষম্য দূরীকরণ, নারী প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ, নারীদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, চাকরিজীবী ও শ্রমজীবী নারীদের প্রতি শ্রদ্ধা ইত্যাদি বিষয়গুলোতে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। নারীদের অর্থনৈতিক ভূমিকা শক্তিশালী হলে দেশের অর্থনীতি অধিকতর স্থিতিশীল হবে।
আরও পড়ুন: শিশুদের দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে: স্পিকার
এবার কক্সবাজার প্লাস্টিক মুক্ত করার ঘোষণা স্পিকারের
৭৮২ দিন আগে
৬০ বিঘার বেশি জমি থাকলে মালিক পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারবেন: ভূমিমন্ত্রী
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জানিয়েছেন, উত্তরাধিকার সূত্রে অর্জিত জমি ৬০ বিঘার বেশি হলে ভূমির মালিক তার পছন্দ অনুযায়ী জমি বেছে নিতে পারবেন।
বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩’ এবং সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) ৬০ বিঘার বেশি কৃষি জমির মালিক হওয়া যাবে না- এমন বিধান রেখে জাতীয় সংসদে ভূমি সংস্কার আইন পাস হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, এ আইনে ব্যক্তিগতভাবে ৬০ বিঘার বেশি কৃষি জমির মালিক কেউ হতে পারবেন না।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর আমলে এটা ১০০ বিঘা ছিল। এরশাদ এসে ৬০ বিঘা করেছেন। কিন্তু অনুমতি নিয়ে কোনো কোম্পানি ৫০০ কিংবা ১ হাজার বিঘা জমি নিতে পারবে।
আরও পড়ুন: আ.লীগের প্রতি বরাবরই দুর্বলতা আছে পুলিশের: ভূমিমন্ত্রী
তিনি বলেন, আইনের পাঁচ নম্বরে বলা আছে- উত্তরাধিকার সূত্রে অর্জিত জমি ৬০ বিঘার বেশি হলে ভূমির মালিক তার পছন্দ অনুসারে ৬০ বিঘা জমি রাখতে পারবেন। অবশিষ্ট জমি সরকারি বিধির মাধ্যমে ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে খাস করতে পারবেন। এ ছাড়া ৬০ বিঘার বেশি থাকলে সেটি কেউ বিক্রিও করে দিতে পারেন বলে জানান ভূমিমন্ত্রী।
কার কার ৬০ বিঘার বেশি জমি আছে, তা সরকার কীভাবে জানবে, সে বিষয়টিও খোলাসা করেন ভূমিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমাদের কাছে এ সংক্রান্ত ডাটাবেজ আসছে। তখন সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। দেশের যেকোনো জায়গায় জমি থাক না কেন, তা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ডাটাবেজ দেখে বলা যাবে আপনার নামে কতটুকু জমি আছে।
তিনি আরও বলেন, আপনি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন। কিন্তু যখন এ ভূমি দান করতে যাবেন, তখন নতুন করে রেকর্ড করতে হবে। এখন কেউ যদি কাউকে জমি দান করেন, যাকে দান করা হচ্ছে, তার যদি এরই মধ্যে ৬০ বিঘা জমি থাকে, সেই দান তিনি নিতে পারবেন না। যদি সেক্ষেত্রে ৬০ বিঘার কম জমি থাকে, তাহলে যতটুকু কম ততটুকু নিতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে ইমরানকে বরখাস্ত করা হয়েছে: আইনমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার শর্তসাপেক্ষে মুক্তির মেয়াদ ৬ মাস বাড়ানো হবে: আইনমন্ত্রী
৮১৩ দিন আগে
ব্যাংক আমানতকারীদের ক্ষতিপূরণ দ্বিগুণ করতে জাতীয় সংসদে বিল উত্থাপন
আমানতকারীদের ক্ষতিপূরণের পরিমাণ দ্বিগুণ করার লক্ষ্যে রবিবার সংসদে ব্যাংক আমানত বীমা বিল (সংশোধনী) ২০২৩ পেশ করা হয়েছিল।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বিলটি উত্থাপন করলে তা পরবর্তী পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট স্ক্রুটিনি কমিটিতে পাঠানো হয়। কমিটিকে এক মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
বর্তমান আইন অনুযায়ী, কোনো তফসিলি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান অবসানে গেলে ৯০ দিনের মধ্যে একজন আমানতকারী সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পান।
সংশোধিত আইনে এই ক্ষতিপূরণ ১ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে দুই লাখ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
বাংলাদেশে ১৯৮৪ সালে আমানত বীমা চালু করা হয়েছিল, যখন বীমা কভারেজের পরিমাণ ছিল ৬০ হাজার টাকা যা পরবর্তীতে ১ লাখ টাকায় বাড়ানো হয়।
পূর্ববর্তী আইনে শুধুমাত্র ব্যাংকগুলোর কথা উল্লেখ করা হয়েছিল, যদিও প্রস্তাবিত আইনে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আমানতকারীদের জন্য সীমা বাড়ানোর জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নতুনভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে হয়রানির কোনো মামলা নয়: সংসদে আইনমন্ত্রী
জাতীয় সংসদে বিদায়ী অর্থবছরের সম্পূরক বাজেট পাস
সংসদে দেশের সবচেয়ে বড় বাজেট পেশ করলেন অর্থমন্ত্রী
৯০৭ দিন আগে
সংসদে বিরোধী দলের তোপের মুখে নসরুল হামিদ
সংসদে বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্যরা মঙ্গলবার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে লোডশেডিং যেভাবে বাড়ছে তাতে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিতে পারে।
জবাবে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন যে তিনি ইতোমধ্যেই দুঃখ প্রকাশ করেছেন এবং সবাইকে আরও কয়েক সপ্তাহ ধৈর্য ধরতে অনুরোধ করেছেন।
২০২২-২০২৩ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেটে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবিত ছাঁটাই প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় চলমান লোডশেডিং পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ চলতি অর্থবছরের জন্য ৩২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা বরাদ্দ চেয়েছেন। ১০ জন সংসদ সদস্য তার দাবির ওপর ছাঁটাই প্রস্তাব উত্থাপন করেন। আলোচনায় অংশ নেন ছয়জন। বাকিরা অনুপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন, ‘আমাদের ১৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ প্রয়োজন, কিন্তু আমরা ২৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ স্থাপন করেছি। এবং বর্তমানে উৎপাদন ৭ হাজার মেগাওয়াট।’
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামায়াত আমলের মতো দিনে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদন হলে এখন কি হতো: নসরুল
জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, বর্তমানে প্রায় দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিং হচ্ছে। এই লোডশেডিং আরও বাড়বে। বিল পরিশোধ জনিত কারণে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়েছে।
তিনি উল্লেখ করেন যে মানুষ ইতোমধ্যে তাদের বিল পরিশোধ করেছে। তাহলে কেন এই বিল বাকি? বাকি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ হতে পারে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘গণমাধ্যমে দেখেছি ক্যাপাসিটি চার্জ বিল হচ্ছে ৯০ হাজার কোটি টাকা। যার ২০ হাজার কোটি টাকা এখনও বকেয়া রয়েছে। ক্যাপাসিটি চার্জ এত বেশি কেন? কেন চুক্তিটি এমনভাবে করা হলো যে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হবে? বিদ্যুৎ উৎপাদনের সঙ্গে খুঁটি ও সঞ্চালন লাইন সংযুক্ত নয় কেন?’
পাটোয়ারী বলেন, বিএনপির সময় বিদ্যুৎ ছিল না, খুঁটি ছিল। এখন বিদ্যুৎ আছে, কিন্তু খুঁটি নেই।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রওশন আরা মান্নান বলেছেন, দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা ও বিদ্যুৎ বিভাগ হুমকির মুখে রয়েছে।
জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে না। বিদ্যুৎ না থাকলে দেশের অগ্রগতি থেমে যাবে। কৃষিতে উৎপাদন কমে যাবে। সর্বত্র স্থবিরতা বিরাজ করবে।
আরও পড়ুন: ২ সপ্তাহের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নতি হবে: নসরুল হামিদ
তিনি আরও বলেন, ‘আগে যদি কয়লা বা ডিজেল আমদানি করা যেত, তাহলে আজ এই সমস্যা হতো না। আমাদের মন্ত্রণালয়ের মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। আমাদের কয়লা আমদানি করতে হবে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু করতে হবে।’
রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে কিন্তু মন্ত্রীর কোনো বক্তব্য নেই। কেন? জনগণকে নিশ্চিত হতে হবে। বিষয়টি গণশুনানির মাধ্যমে জানাতে হবে। লোডশেডিং সম্পর্কিত তথ্য দিতে হবে।
আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘কোভিড আমাদের অনেক ক্ষতি করেছে। পণ্যের দাম বেড়েছে।’
বর্তমান বিদ্যুৎ সংকটের কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশে যেকোনো মুহূর্তে ২০ থেকে ২২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যেতে পারে।
তিনি আরও বলেন, ‘এর জন্য জ্বালানি প্রয়োজন। সারা বিশ্ব দুই-তিন বছর ধরে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত ছিল। সব দেশই আক্রান্ত হয়েছে। এরপর আসলো রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। সারা বিশ্বে সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে। গ্যাস ও তেল পাওয়া যাচ্ছিল না।’
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ সংকট নিরসনের চেষ্টা চলছে: নসরুল হামিদ
তিনি বলেন, সরকার নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অনেক বড় চ্যালেঞ্জ আছে এবং থাকবেও। আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সক্ষমতা। আমরা জ্বালানি ও বিদ্যুৎ কতটা সাশ্রয় করতে পারি! এটি ভবিষ্যতের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্ব বাজারে কখন এবং কী ঘটবে তা ভবিষ্যদ্বাণী করা অসম্ভব। আমরা ক্রমাগত জ্বালানি পাব কি না!
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে আমরা দিনে ১২ হাজার থেকে ১২ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারি। পিক আওয়ারে সন্ধ্যায় আমরা ১৪ হাজার থেকে ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারি।
মন্ত্রী জানান, বর্তমানে ২ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিং চলছে।
বর্তমান সংকটের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে নসরুল হামিদ বলেন, ‘আমরা সময়মতো কয়লার জন্য এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) করতে পারিনি। বৈশ্বিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার কথা মাথায় রেখে আমরা সময়মতো কয়লা আনতে পারিনি।’
আরও পড়ুন: জ্বালানি তেলে সরাসরি ভর্তুকি দেওয়া হয়নি: নসরুল হামিদ
৯১২ দিন আগে
জাতীয় সংসদে বিদায়ী অর্থবছরের সম্পূরক বাজেট পাস
সংসদ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অধীনে বর্ধিত ব্যয় মেটাতে মঙ্গলবার ২০২২-২৩ অর্থবছরের ১৭ হাজার ২৯৯ কোটি টাকার সম্পূরক বাজেট পাস করেছে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ১ জুন জাতীয় বাজেটের সঙ্গে সম্পূরক বাজেট সংসদে উত্থাপন করেন।
২০২২-২৩ অর্থবছরে ৬২টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অনুকূলে মোট বাজেট ছিল ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা।
সম্পূরক বাজেটে ২২টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগে ব্যয় বেড়েছে ১০১ হাজার ২৫৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা এবং ৪০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগে ব্যয় কমেছে ৪২ হাজার ৩২৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।
ফলে এসব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের বাজেট বরাদ্দ কমেছে ১৭ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকা এবং মোট বরাদ্দ এখন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা।
এর ওপর সাধারণ আলোচনা শেষে মঙ্গলবার সংসদে সম্পূরক বাজেট উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী।
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও প্রতিষ্ঠান অনুদানের জন্য ৩৯টি দাবিতে বর্ধিত পরিমাণ চেয়েছে।
১৬৩টি কাট-মোশন ১১ সদস্য দ্বারা সরানো হয়েছিল।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়- এ তিনটি কাট-মোশন নিয়ে আলোচনা হয়।
আরও পড়ুন: সংসদে দেশের সবচেয়ে বড় বাজেট পেশ করলেন অর্থমন্ত্রী
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ, মুজিবুল হক, ফখরুল ইমাম, রওশন আরা মান্নান, শামীম হায়দার পাটোয়ারী, পীর ফজলুর রহমান, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, রুস্তম আলী ফরাজী, গণফোরামের সাংসদ মোকাব্বির খান ও স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মোঃ রেজাউল করিম এই কাট মোশন আনেন।
তবে সেই কাট-মোশন কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়।
সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয় ৯ হাজার ৫৮৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সর্বনিম্ন ২৪ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
অর্থ বিভাগ প্রাইম ৫০৪ কোটি ০৫ লাখ টাকা, পরিকল্পনা কমিশন ২ হাজার ২৪৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় ১১২ কোটি ০৫ লাখ টাকা, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ১১৩ কোটি ১৯ লাখ টাকা, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ১ হাজার ৮৭৬ কোটি ৫১ লাখ টাকা, ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় ১৭০৭ কোটি ৬২ লাখ টাকা, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ৩৫২ কোটি ৭৭ লাখ টাকা, স্থানীয় সরকার বিভাগ ৩ হাজার ৪৯১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, শিল্প মন্ত্রণালয় ৭০১ কোটি ৩২ লাখ টাকা, খনিজ সম্পদ বিভাগ ৩২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা, কৃষি মন্ত্রণালয় ৯ হাজার ৫৮৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ৩ হাজার ৩৫৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা, খাদ্য মন্ত্রণালয় ২ হাজার ৮৮৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় ৫৩৫ কোটি ০৮ লাখ টাকা, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ৫৫১ কোটি ৬১ লাখ টাকা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ৬২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, বিদ্যুৎ বিভাগ ১ হাজার ১১৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ১ হাজার ৭৭ কোটি ০৮ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ৭ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী
সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু
৯১২ দিন আগে
ফায়ার সার্ভিসকে আধুনিক সরঞ্জাম সরবরাহের সুপারিশ জাতীয় সংসদের
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি দ্রুত ব্যবস্থা নিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে যথাযথভাবে সজ্জিত করার পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করেছে।
বৃহস্পতিবার কমিটির সভাপতি এবি তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে কমিটির ৩৩তম বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।
কমিটি রেডিও, টেলিভিশন ও সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে প্রচারণা বাড়িয়ে আগুন লাগার বিভিন্ন কারণ সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে মন্ত্রণালয়কে পরামর্শ দিয়েছে।
বৈঠকে কালবৈশাখী, ঝড়, অগ্নিকাণ্ড ও ভবন ধসে মন্ত্রণালয়ের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েও বিস্তৃত আলোচনা হয়।
কমিটির আগের বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের অগ্রগতি সম্পর্কেও জানানো হয়।
কমিটির সদস্য মো. আফতাব উদ্দিন সরকার, মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ও কানিজ সুলতানা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশ সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: টেলিটক পরিষেবার উন্নতির জন্য পদক্ষেপ নিন: মন্ত্রণালয়ের উদ্দেশে সংসদের স্থায়ী কমিটি
একাদশ জাতীয় সংসদের ২২তম অধিবেশন স্থগিত
অত্যাবশ্যক পরিষেবা বিল-২০২৩ জাতীয় সংসদে উত্থাপন
৯৩৮ দিন আগে
টেলিটক পরিষেবার উন্নতির জন্য পদক্ষেপ নিন: মন্ত্রণালয়ের উদ্দেশে সংসদের স্থায়ী কমিটি
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটরের সেবা উন্নত করতে সরকারকে টেলিটকের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের সুপারিশ করেছে।
রবিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সংসদীয় পর্যবেক্ষণ সংস্থার ১১তম বৈঠক থেকে এ সুপারিশ করা হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
সংসদীয় কমিটি টেলিটকের নেটওয়ার্ক বাড়াতে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেছে।
সংসদীয় কমিটির সভাপতি একেএম রহমতুল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন সংসদীয় কমিটির সদস্যরা আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, আহমেদ ফিরোজ কবির, মনিরা সুলতানা, জাকিয়া পারভিন খানম, অপরাজিতা হক ও শাহদাব আকবর।
আরও পড়ুন: অত্যাবশ্যক পরিষেবা বিল-২০২৩ জাতীয় সংসদে উত্থাপন
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বিশেষ আমন্ত্রণে বৈঠকে অংশ নেন।
এছাড়া সভায় বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং কমিটির পূর্ববর্তী সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়।
কমিটি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের অধীনে দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত আইটি প্রশিক্ষণ ইনকিউবেশন সেন্টারের নির্মাণ কাজ শেষ করার জন্য সরকারকে সুপারিশ করেছে।
আইসিটি সচিব এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিবসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: একাদশ জাতীয় সংসদের ২২তম অধিবেশনের ৫ সদস্যের সভাপতিমণ্ডলী মনোনীত
নওগাঁয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে সংসদে বিল পাস
৯৬৩ দিন আগে